কলকাতা, 4 নভেম্বর : এবার কালীপুজো এবং দীপাবলিতে আতশবাজি না জ্বালানোর আবেদন করেছে রাজ্য সরকার । শুধু তাই নয়, সাংবাদিক বৈঠক করে এনিয়ে বার্তা দিয়েছেন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় । বিশেষজ্ঞরা বলছেন আতশবাজির ব্যবহার বাড়িয়ে দিতে পারে কোরোনা সংক্রমণ । সেই সূত্রেই রাজ্য সরকারের অনুরোধ, এবার আতশবাজি পোড়ানো থেকে বিরত থাকুন শহর তথা রাজ্য়বাসী । পাশাপাশি আতশবাজি বিক্রি বন্ধে হাইকোর্টে হয়েছে মামলা। পুরো বিষয়টি নিয়ে এবার রীতিমতো আতঙ্কে বাজি ব্যবসায়ীরা। তাই পালটা এবার মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখল সারাবাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতি ।
সারাবাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির সভাপতি বাবলা রায় দাবি করেছেন, আজ মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং তাঁকে ফোন করেছিলেন পুরো বিষয়টি নিয়ে । তিনি বলেন, তাঁদের আবেদন ও অনুরোধের চিঠি পাওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী ফোন করে কথা বললেন। মন দিয়ে ব্য়বসায়ীদের সব কথা শুনেছেন মুখ্য়মন্ত্রী । সেইমতো আগামীকাল সারাবাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতিকে নবান্নে ডাকা হয়েছে বৈঠকের জন্য। সেই আলোচনায় থাকবেন মুখ্যসচিব এবং স্বরাষ্ট্র সচিব ।
প্রসঙ্গত, বাজি বিক্রি বন্ধের আর্জি নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন অজয় কুমার দে । অজয়বাবুর আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় জানান, কালীপুজো বা ছট পুজোয় বর্তমান পরিস্থিতিতে বাজি ফাটানো একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয় বলে বারবার জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। এই পরিস্থিতিতে তাঁরা আদালতে আবেদন জানিয়েছেন, সমস্ত রকম আতশবাজি ও শব্দবাজির ব্যবহার বন্ধ রাখা হোক। কোনওরকম বাজি কেনাবেচা করা যাবে না । এই পরিস্থিতিতে সব রকমের বাজি তৈরির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করুক আদালত। বাজি বিক্রি বন্ধের এই আর্জিকে কার্যত একহাত নেন আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির কর্মকর্তারা । তাঁদের দাবি, সরকারিভাবে রাজ্যে প্রতিবছর সাড়ে 300 থেকে 400 কোটি টাকার বাজির ব্যবসা হয়। কিন্তু কোরোনার কারণে এখন বাজি শিল্প বিপন্ন । যাতে রীতিমতো অশনিসংকেত দেখছে এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত দশ লাখেরও বেশি পরিবার । আতশবাজি সংগঠনের কর্তাদের দাবি, পরোক্ষভাবে এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে প্রায় 31 লাখ মানুষ। এত মানুষের কর্মসংস্থানের কথাটি মাথায় রেখেই মুখ্যমন্ত্রী পুরো বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন বলে দাবি করেছেন সারাবাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির সভাপতি বাবলা রায়।
আতশবাজির ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ফোনে কথা, আগামীকাল বৈঠক ডাকলেন মুখ্যমন্ত্রী
সারাবাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির সভাপতি বাবলা রায় দাবি করেছেন, আজ মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং তাঁকে ফোন করেছিলেন পুরো বিষয়টি নিয়ে । তিনি বলেন, তাঁদের আবেদন ও অনুরোধের চিঠি পাওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী ফোন করে কথা বললেন।
কলকাতা, 4 নভেম্বর : এবার কালীপুজো এবং দীপাবলিতে আতশবাজি না জ্বালানোর আবেদন করেছে রাজ্য সরকার । শুধু তাই নয়, সাংবাদিক বৈঠক করে এনিয়ে বার্তা দিয়েছেন মুখ্যসচিব আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় । বিশেষজ্ঞরা বলছেন আতশবাজির ব্যবহার বাড়িয়ে দিতে পারে কোরোনা সংক্রমণ । সেই সূত্রেই রাজ্য সরকারের অনুরোধ, এবার আতশবাজি পোড়ানো থেকে বিরত থাকুন শহর তথা রাজ্য়বাসী । পাশাপাশি আতশবাজি বিক্রি বন্ধে হাইকোর্টে হয়েছে মামলা। পুরো বিষয়টি নিয়ে এবার রীতিমতো আতঙ্কে বাজি ব্যবসায়ীরা। তাই পালটা এবার মুখ্যমন্ত্রীকে চিঠি লিখল সারাবাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতি ।
সারাবাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির সভাপতি বাবলা রায় দাবি করেছেন, আজ মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং তাঁকে ফোন করেছিলেন পুরো বিষয়টি নিয়ে । তিনি বলেন, তাঁদের আবেদন ও অনুরোধের চিঠি পাওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী ফোন করে কথা বললেন। মন দিয়ে ব্য়বসায়ীদের সব কথা শুনেছেন মুখ্য়মন্ত্রী । সেইমতো আগামীকাল সারাবাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতিকে নবান্নে ডাকা হয়েছে বৈঠকের জন্য। সেই আলোচনায় থাকবেন মুখ্যসচিব এবং স্বরাষ্ট্র সচিব ।
প্রসঙ্গত, বাজি বিক্রি বন্ধের আর্জি নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন অজয় কুমার দে । অজয়বাবুর আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায় জানান, কালীপুজো বা ছট পুজোয় বর্তমান পরিস্থিতিতে বাজি ফাটানো একেবারেই স্বাস্থ্যকর নয় বলে বারবার জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। এই পরিস্থিতিতে তাঁরা আদালতে আবেদন জানিয়েছেন, সমস্ত রকম আতশবাজি ও শব্দবাজির ব্যবহার বন্ধ রাখা হোক। কোনওরকম বাজি কেনাবেচা করা যাবে না । এই পরিস্থিতিতে সব রকমের বাজি তৈরির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করুক আদালত। বাজি বিক্রি বন্ধের এই আর্জিকে কার্যত একহাত নেন আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির কর্মকর্তারা । তাঁদের দাবি, সরকারিভাবে রাজ্যে প্রতিবছর সাড়ে 300 থেকে 400 কোটি টাকার বাজির ব্যবসা হয়। কিন্তু কোরোনার কারণে এখন বাজি শিল্প বিপন্ন । যাতে রীতিমতো অশনিসংকেত দেখছে এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত দশ লাখেরও বেশি পরিবার । আতশবাজি সংগঠনের কর্তাদের দাবি, পরোক্ষভাবে এই ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে প্রায় 31 লাখ মানুষ। এত মানুষের কর্মসংস্থানের কথাটি মাথায় রেখেই মুখ্যমন্ত্রী পুরো বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন বলে দাবি করেছেন সারাবাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির সভাপতি বাবলা রায়।