কলকাতা, 25 মে : একের পর এক বিক্ষোভ । তার জেরে রাজ্য সরকারের চাপ । রীতিমতো দিন-রাত এক করে কাজ করে চলেছেন CESC-র কর্মীরা । ফলে, শারীরিক সক্ষমতা থাকছে না অনেকের । দু'রাত না ঘুমিয়ে কাজ করে চলা এক কর্মী দুর্ঘটনার কবলে পড়লেন । নাম হজরত গাজি । 38 বছরের হজরতের বাড়ি প্রগতি ময়দান থানা এলাকায় । আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁর চিকিৎসা চলছে SSKM হাসপাতালে।
গতকাল দুপুরে RA মুখোপাধ্যায় রোডের একটি ল্যাম্প পোস্টের উপর উঠে বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করার কাজ করছিলেন CESC-র ওই কর্মী । ল্যাম্প পোস্টের উপর থেকে রাস্তায় পড়ে যান তিনি । তাঁর সহকর্মীদের দাবি, রাতে না ঘুমিয়ে একটানা কাজ করেছেন হজরত । হয়ত তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি ঠিক ছিল না। কিন্তু সাধারণ মানুষের প্রবল চাপে এভাবেই কাজ করতে হচ্ছে বিদ্যুৎকর্মীদের । আর তার জেরেই এমন দুর্ঘটনা । ঘটনার পর দ্রুত তাঁকে SSKM হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় । তাঁর হাতে গুরুতর চোট লেগেছে । মাথাতেও রয়েছে চোট।
গতকাল কলকাতার পাতিপুকুর, বেলগাছিয়া, মানিকতলা মেইন রোড, প্রিন্স আনোয়ার শাহ , লর্ডস মোড় সহ একাধিক জায়গায় বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক হয়েছে বলে খবর । বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করা হয়েছে যাদবপুর, সেলিমপুর, সার্ভে পার্ক, পাটুলি, রিজেন্ট এস্টেট, বেহালা চৌরাস্তা, জেমস লং সরণিতেও । আজকের মধ্যে বিদ্যুৎ পরিষেবা যাতে স্বাভাবিক করে দেওয়া যায় তার চেষ্টা চলছে বলে জানানো হয়েছে CESC-র তরফে।
বিদ্যুতের খুঁটির উপর থেকে পড়ে গুরুতর জখম CESC-র কর্মী - kolkata
একদিকে সাধারণ মানুষের চাপ । অন্যদিকে, সরকারি চাপ । শহরে বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করতে রাতে না ঘুমিয়ে একটানা কাজ করে চলেছেন CESC-র কর্মীরা । এরই মধ্যে গতকাল কাজ করতে গিয়ে ল্যাম্প পোস্টের উপর থেকে রাস্তায় পড়ে গিয়ে গুরুতর চোট পেলেন এক বিদ্যুৎকর্মী । তাঁকে SSKM হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে ।
কলকাতা, 25 মে : একের পর এক বিক্ষোভ । তার জেরে রাজ্য সরকারের চাপ । রীতিমতো দিন-রাত এক করে কাজ করে চলেছেন CESC-র কর্মীরা । ফলে, শারীরিক সক্ষমতা থাকছে না অনেকের । দু'রাত না ঘুমিয়ে কাজ করে চলা এক কর্মী দুর্ঘটনার কবলে পড়লেন । নাম হজরত গাজি । 38 বছরের হজরতের বাড়ি প্রগতি ময়দান থানা এলাকায় । আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁর চিকিৎসা চলছে SSKM হাসপাতালে।
গতকাল দুপুরে RA মুখোপাধ্যায় রোডের একটি ল্যাম্প পোস্টের উপর উঠে বিদ্যুৎ সংযোগ চালু করার কাজ করছিলেন CESC-র ওই কর্মী । ল্যাম্প পোস্টের উপর থেকে রাস্তায় পড়ে যান তিনি । তাঁর সহকর্মীদের দাবি, রাতে না ঘুমিয়ে একটানা কাজ করেছেন হজরত । হয়ত তাঁর শারীরিক পরিস্থিতি ঠিক ছিল না। কিন্তু সাধারণ মানুষের প্রবল চাপে এভাবেই কাজ করতে হচ্ছে বিদ্যুৎকর্মীদের । আর তার জেরেই এমন দুর্ঘটনা । ঘটনার পর দ্রুত তাঁকে SSKM হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় । তাঁর হাতে গুরুতর চোট লেগেছে । মাথাতেও রয়েছে চোট।
গতকাল কলকাতার পাতিপুকুর, বেলগাছিয়া, মানিকতলা মেইন রোড, প্রিন্স আনোয়ার শাহ , লর্ডস মোড় সহ একাধিক জায়গায় বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক হয়েছে বলে খবর । বিদ্যুৎ পরিষেবা স্বাভাবিক করা হয়েছে যাদবপুর, সেলিমপুর, সার্ভে পার্ক, পাটুলি, রিজেন্ট এস্টেট, বেহালা চৌরাস্তা, জেমস লং সরণিতেও । আজকের মধ্যে বিদ্যুৎ পরিষেবা যাতে স্বাভাবিক করে দেওয়া যায় তার চেষ্টা চলছে বলে জানানো হয়েছে CESC-র তরফে।