ETV Bharat / city

SSC Recruitment Case: প্যানেলে নাম না-থাকা সত্বেও নিয়োগ, ফের সিবিআই অনুসন্ধানে নির্দেশ হাইকোর্টের

প্যানেলে নাম না-থাকা সত্বেও একই ব্যক্তিকে দু'বার নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছিল ৷ এই ঘটনায় বড়সড় দুর্নীতি রয়েছে বলে মনে করে সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (SSC Recruitment Case)।

SSC Recruitment Case
প্যানেলে নাম না থাকা সত্বেও নিয়োগ ফের সিবিআই অনুসন্ধানে নির্দেশ হাইকোর্টের
author img

By

Published : Mar 3, 2022, 7:25 PM IST

কলকাতা 3 মার্চ: প্যানেলে নাম না থাকা সত্বেও একই ব্যক্তিকে দু'বার নিয়োগপত্র দেওয়া হল কী করে এই ঘটনার পিছনে বড়সড় দুর্নীতি রয়েছে বলে মনে করে সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (SSC Recruitment Case)। রায়দান করতে গিয়ে তিনি বলেন, "স্কুল সার্ভিস কমিশন যেভাবে ভুল হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে তা গ্রহণযোগ্য নয়। এটা কোনও টেকনিক্যাল সমস্যার জন্য হয়নি।"

'যেথা তুচ্ছ আচারের মরুবালুরাশি, বিচারের স্রোতঃপথ ফেলে নাই গ্রাসি' ৷ 'নৈবেদ্য' কবিতার লাইন উল্লেখ করে বিচারপতি বলেন, "বহু ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরি প্রার্থীদেরকে বঞ্চিত করা হয়েছে। সত্য সামনে আসা দরকার। সেই কারণে আমি সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিচ্ছি। সিবিআই যেহেতু রাজ্যের নিয়ন্ত্রণে নয় তাই সিবিআই-কে একটা কমিটি গঠন করার নির্দেশ দিয়েছি।" বিচারপতি সিবিআই ডিরেক্টরকে নির্দেশ দিয়েছেন জয়েন্ট ডাইরেক্টর লেভেলের অফিসাররের নেতৃত্বে এবং ডিআইজি লেভেলের আধিকারিকদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। স্কুল সার্ভিস কমিশনের কোনও অফিসার যেন ছাড় না পায় সেটা দেখারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি বলেন, "উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা নিযুক্ত না-থাকলে এই ধরনের নিয়োগ কোনওভাবেই সম্ভব নয়। সিবিআই অনুসন্ধান করে দেখবে কোনও ধরনের টাকার লেনদেন হয়েছে কি না।"

আরও পড়ুন: SSC Corruption: দু'সপ্তাহের জন্য শিক্ষক নিয়োগে সিবিআই অনুসন্ধান স্থগিতের নির্দেশ ডিভিশন বেঞ্চের

এই নিয়োগের সময় অশোক কুমার সাহা ছিলেন স্কুল সার্ভিস কমিশনের কার্যকরী চেয়ারম্যান। তিনি আজ সকালে হলফনামা দিয়ে জানান, শেখ ইনসান আলিকে কোনওরকম কাউন্সেলিং ছাড়াই রেকমেণ্ডশন লেটার দেওয়া হয়েছিল। যা সম্পূর্ণ আইনবিরুদ্ধ। 2019 সালে যখন এই নিয়োগ হয়েছিল তখন স্কুল সার্ভিস কমিশনে সরকার নিযুক্ত পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছিল ৷ কমিটির এই পাঁচ সদস্য হলেন এস পি সিনহা, এস আচার্য, পিকে বন্দ্যোপাধ্যায়, একে সরকার, টি পাঁজা ৷ এই পাঁচ অফিসারের বিরুদ্ধে সিবিআই-কে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে ৷ সিবিআই-কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, 15 দিন পর রিপোর্ট দিতে হবে আদালতে ৷ পাশাপাশি এই নিয়োগের তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এক মাসের মধ্যে। মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে 20 মার্চ ৷

কলকাতা 3 মার্চ: প্যানেলে নাম না থাকা সত্বেও একই ব্যক্তিকে দু'বার নিয়োগপত্র দেওয়া হল কী করে এই ঘটনার পিছনে বড়সড় দুর্নীতি রয়েছে বলে মনে করে সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (SSC Recruitment Case)। রায়দান করতে গিয়ে তিনি বলেন, "স্কুল সার্ভিস কমিশন যেভাবে ভুল হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে তা গ্রহণযোগ্য নয়। এটা কোনও টেকনিক্যাল সমস্যার জন্য হয়নি।"

'যেথা তুচ্ছ আচারের মরুবালুরাশি, বিচারের স্রোতঃপথ ফেলে নাই গ্রাসি' ৷ 'নৈবেদ্য' কবিতার লাইন উল্লেখ করে বিচারপতি বলেন, "বহু ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরি প্রার্থীদেরকে বঞ্চিত করা হয়েছে। সত্য সামনে আসা দরকার। সেই কারণে আমি সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিচ্ছি। সিবিআই যেহেতু রাজ্যের নিয়ন্ত্রণে নয় তাই সিবিআই-কে একটা কমিটি গঠন করার নির্দেশ দিয়েছি।" বিচারপতি সিবিআই ডিরেক্টরকে নির্দেশ দিয়েছেন জয়েন্ট ডাইরেক্টর লেভেলের অফিসাররের নেতৃত্বে এবং ডিআইজি লেভেলের আধিকারিকদের নিয়ে একটি কমিটি গঠন করে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। স্কুল সার্ভিস কমিশনের কোনও অফিসার যেন ছাড় না পায় সেটা দেখারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিচারপতি বলেন, "উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা নিযুক্ত না-থাকলে এই ধরনের নিয়োগ কোনওভাবেই সম্ভব নয়। সিবিআই অনুসন্ধান করে দেখবে কোনও ধরনের টাকার লেনদেন হয়েছে কি না।"

আরও পড়ুন: SSC Corruption: দু'সপ্তাহের জন্য শিক্ষক নিয়োগে সিবিআই অনুসন্ধান স্থগিতের নির্দেশ ডিভিশন বেঞ্চের

এই নিয়োগের সময় অশোক কুমার সাহা ছিলেন স্কুল সার্ভিস কমিশনের কার্যকরী চেয়ারম্যান। তিনি আজ সকালে হলফনামা দিয়ে জানান, শেখ ইনসান আলিকে কোনওরকম কাউন্সেলিং ছাড়াই রেকমেণ্ডশন লেটার দেওয়া হয়েছিল। যা সম্পূর্ণ আইনবিরুদ্ধ। 2019 সালে যখন এই নিয়োগ হয়েছিল তখন স্কুল সার্ভিস কমিশনে সরকার নিযুক্ত পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছিল ৷ কমিটির এই পাঁচ সদস্য হলেন এস পি সিনহা, এস আচার্য, পিকে বন্দ্যোপাধ্যায়, একে সরকার, টি পাঁজা ৷ এই পাঁচ অফিসারের বিরুদ্ধে সিবিআই-কে অবিলম্বে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে ৷ সিবিআই-কে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, 15 দিন পর রিপোর্ট দিতে হবে আদালতে ৷ পাশাপাশি এই নিয়োগের তদন্ত করে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে এক মাসের মধ্যে। মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে 20 মার্চ ৷

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.