ETV Bharat / city

আজ বিধানসভায় সর্বদলীয় বৈঠক - বিধানসভায় সর্বদলীয় বৈঠক

এরাজ্যে কৃষি আইন বাতিল করার জন্য সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার জন্য বসছে বিধানসভার অধিবেশন । তার আগে আজ সর্বদলীয় বৈঠক ডাকা হয়েছে ।

All-party meeting in assembly
বিধানসভায় সর্বদলীয় বৈঠক
author img

By

Published : Jan 25, 2021, 8:38 AM IST

কলকাতা, 25 জানুয়ারি : বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন শুরুর আগে আজ কাউন্সিল চেম্বারে বসবে সর্বদলীয় বৈঠক। বামফ্রন্ট, কংগ্রেস, বিজেপি সহ শাসকদলের বিধায়কদের নিয়ে দুপুর দেড়টায় এই বৈঠক শুরু হবে ৷ এরপর বিএ কমিটির বৈঠক রয়েছে। বৃহস্পতি এবং শুক্রবার বিধানসভায় বিশেষ অধিবেশন বসতে চলেছে। এরাজ্যে কৃষি আইন বাতিল করার জন্য সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার জন্যই বসছে বিধানসভার অধিবেশন।

আজকের সর্বদলীয় বৈঠকে বিরোধীরাও থাকবে । যদিও রাজ্যের বিরোধী দলের তরফে একাধিকবার অভিযোগ জানানো হয়েছে সর্বদলীয় বৈঠক এবং বিএ কমিটিতে তাদের গুরুত্ব দেওয়া হয় না । তাদের আরও অভিযোগ, তাদের মতামতের মর্যাদা দেওয়া হয় না সর্বদলীয় বৈঠকে । তাহলে কেন তারা সর্বদলীয় বৈঠকে যাচ্ছে ? আবদুল মান্নান বলেন, "আমরা মানুষের স্বার্থে বিধানসভায় আলোচনা চাই । সরকার গ্রহণ করুক বা না করুক আমাদের বক্তব্য বিধানসভার নথিতে থেকেই যাবে। আমরা রেকর্ড করতে চাই। বিধানসভার অধিবেশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করার জন্য বৈঠকে দাবি রাখব । ন্যূনতম দু'সপ্তাহ বিধানসভার অধিবেশন বসাতে হবে। সভা-সমিতি, শপিং মল জমায়েত যখন শুরু হয়ে গিয়েছে তখন বিধানসভার অধিবেশন চালাতে অসুবিধা কোথায়, জানতে চাইব সরকারের কাছে। জনস্বার্থের বেশ কিছু প্রশ্ন রয়েছে বিরোধীদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে। সরকারকে সেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। যদি বিধানসভার অধিবেশনের মেয়াদ বাড়ানো না হয়, তাহলে বুঝতে হবে সরকার ভয় পাচ্ছে বিরোধীদের। মুখ্যমন্ত্রী অধিবেশন এড়িয়ে চলছেন।"

আরও পড়ুন :মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকের পরও মিলল না সমাধানসূত্র, বাস ধর্মঘটের সিদ্ধান্তে অনড় মালিকরা


সুজন চক্রবর্তী বলেন," কেন্দ্রীয় সরকারের তিনটি কৃষি আইন এ রাজ্যে চালু করা যাবে না। তার জন্য আসন্ন বিধানসভা অধিবেশনে সর্বসম্মতিক্রমে প্রস্তাব গ্রহণ করা হবে। পাশাপাশি আমরা দেখব 2014 সালের বর্তমান রাজ্য সরকার কর্তৃক যে কৃষি আইন এ রাজ্যে চালু করা হয়েছিল, তা প্রত্যাহার করা হয়েছে কি না। কেন্দ্রীয় সরকারের কৃষি আইনের মতো বর্তমান রাজ্য সরকার 2014 সালে কৃষক বিরোধী বিল বিধানসভায় এনেছিল। সেটাকেও প্রত্যাহার করতে হবে। যে প্রস্তাব গৃহীত হবে তার খসড়া এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি। আমরা সেই প্রস্তাবের উপর সম্মতি দেব পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখে। রাজ্য সরকারের প্রস্তাবে কতটা কৃষকের স্বার্থরক্ষা হবে তাও আমরা দেখব। তারপর আলোচনা করব।"

কলকাতা, 25 জানুয়ারি : বিধানসভার বিশেষ অধিবেশন শুরুর আগে আজ কাউন্সিল চেম্বারে বসবে সর্বদলীয় বৈঠক। বামফ্রন্ট, কংগ্রেস, বিজেপি সহ শাসকদলের বিধায়কদের নিয়ে দুপুর দেড়টায় এই বৈঠক শুরু হবে ৷ এরপর বিএ কমিটির বৈঠক রয়েছে। বৃহস্পতি এবং শুক্রবার বিধানসভায় বিশেষ অধিবেশন বসতে চলেছে। এরাজ্যে কৃষি আইন বাতিল করার জন্য সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার জন্যই বসছে বিধানসভার অধিবেশন।

আজকের সর্বদলীয় বৈঠকে বিরোধীরাও থাকবে । যদিও রাজ্যের বিরোধী দলের তরফে একাধিকবার অভিযোগ জানানো হয়েছে সর্বদলীয় বৈঠক এবং বিএ কমিটিতে তাদের গুরুত্ব দেওয়া হয় না । তাদের আরও অভিযোগ, তাদের মতামতের মর্যাদা দেওয়া হয় না সর্বদলীয় বৈঠকে । তাহলে কেন তারা সর্বদলীয় বৈঠকে যাচ্ছে ? আবদুল মান্নান বলেন, "আমরা মানুষের স্বার্থে বিধানসভায় আলোচনা চাই । সরকার গ্রহণ করুক বা না করুক আমাদের বক্তব্য বিধানসভার নথিতে থেকেই যাবে। আমরা রেকর্ড করতে চাই। বিধানসভার অধিবেশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করার জন্য বৈঠকে দাবি রাখব । ন্যূনতম দু'সপ্তাহ বিধানসভার অধিবেশন বসাতে হবে। সভা-সমিতি, শপিং মল জমায়েত যখন শুরু হয়ে গিয়েছে তখন বিধানসভার অধিবেশন চালাতে অসুবিধা কোথায়, জানতে চাইব সরকারের কাছে। জনস্বার্থের বেশ কিছু প্রশ্ন রয়েছে বিরোধীদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে। সরকারকে সেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। যদি বিধানসভার অধিবেশনের মেয়াদ বাড়ানো না হয়, তাহলে বুঝতে হবে সরকার ভয় পাচ্ছে বিরোধীদের। মুখ্যমন্ত্রী অধিবেশন এড়িয়ে চলছেন।"

আরও পড়ুন :মুখ্যসচিবের সঙ্গে বৈঠকের পরও মিলল না সমাধানসূত্র, বাস ধর্মঘটের সিদ্ধান্তে অনড় মালিকরা


সুজন চক্রবর্তী বলেন," কেন্দ্রীয় সরকারের তিনটি কৃষি আইন এ রাজ্যে চালু করা যাবে না। তার জন্য আসন্ন বিধানসভা অধিবেশনে সর্বসম্মতিক্রমে প্রস্তাব গ্রহণ করা হবে। পাশাপাশি আমরা দেখব 2014 সালের বর্তমান রাজ্য সরকার কর্তৃক যে কৃষি আইন এ রাজ্যে চালু করা হয়েছিল, তা প্রত্যাহার করা হয়েছে কি না। কেন্দ্রীয় সরকারের কৃষি আইনের মতো বর্তমান রাজ্য সরকার 2014 সালে কৃষক বিরোধী বিল বিধানসভায় এনেছিল। সেটাকেও প্রত্যাহার করতে হবে। যে প্রস্তাব গৃহীত হবে তার খসড়া এখনও পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি। আমরা সেই প্রস্তাবের উপর সম্মতি দেব পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে দেখে। রাজ্য সরকারের প্রস্তাবে কতটা কৃষকের স্বার্থরক্ষা হবে তাও আমরা দেখব। তারপর আলোচনা করব।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.