ETV Bharat / city

কোরোনা আক্রান্তের পরিবারের সদস্যরা বাড়িতে, আতঙ্কে এলাকাবাসীরা - covid-19

পরিবারের এক সদস্য কোরোনা আক্রান্ত ৷ ভরতি করা হয়েছে কোরোনা হাসপাতালে ৷ এই ঘটনার 24 ঘণ্টা কেটে যাওয়ার পরও এখন পর্যন্ত দুর্গাপুরের দুই আক্রান্তের পরিবারের কাউকে কোয়ারানটিনে রাখা হয়নি ৷ কোরোনা টেস্ট পর্যন্ত করা হয়নি বলে অভিযোগ তুলেছেন এলাকার বাসিন্দারা ৷

কোরোনা আতঙ্ক
কোরোনা আতঙ্ক
author img

By

Published : May 11, 2020, 6:29 PM IST

দুর্গাপুর, 11 মে :গতকাল দুর্গাপুরের বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুই প্রৌঢ়ের শরীরে কোরোনা সংক্রমণ জানা যায় ৷ তার পরই তাঁদের কোভিড হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে ৷ কিন্তু এখনও পর্যন্ত তাঁদের পরিবারের কারও কোরোনা টেস্ট বা তাঁদের কোয়ারানটিন সেন্টারে স্থানান্তরিত করেনি জেলা প্রশাসন ৷ এই নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে ৷ এবিষয়ে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে এবিষয়ে কিছুই বলতে চাননি তিনি ৷

শনিবার পর্যন্ত গ্রিন জ়োনে হিসেবেই চিহ্নিত ছিল পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর মহকুমা । কিন্তু গতকাল সেখানে দুইজন কোরোনা আক্রান্তের সন্ধান পাওয়ার পর অরেঞ্জ জ়োনে চিহ্নিত করা হয় ৷ জানা গিয়েছে দুইজন জন আক্রান্তই দুর্গাপুরের গান্ধি মোড়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি ছিলেন ৷ যথাক্রমে কিডনি ও হৃৎযন্ত্র জনিত সমস্যা নিয়ে দুইজনকেই গত ছয় মে ওই হাসপাতালে ভরতি করা হয় ৷ তাঁদের মধ্যে একজনের বয়স 79 বছর ও অপর জনের বয়স 65 বছর ৷ হাসপাতালে ভরতি করার পরে দিন তাঁদের সোয়াবের নমুনা পরীক্ষা করতে পাঠানো হয় ৷ গতকাল সেই রিপোর্ট আসে ৷ সেখানে ওই দুই প্রৌঢ় কোরোনা পজ়িটিভ বলে উল্লেখ থাকায় ৷ গতকালই তাঁদের দুর্গাপুরের মলানদিঘিতে কোরোনা চিকৎসার জন্য সনকা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় ।

এই ঘটনার 24 ঘণ্টা কেটে যাওয়ার পরও এখন পর্যন্ত ওই দুই আক্রান্তের পরিবারের কাউকে কোয়ারানটিনে রাখা হয়নি ৷ এমনকী, কোরোনা টেস্ট পর্যন্ত করা হয়নি বলে অভিযোগ তুলেছেন এলাকার বাসিন্দারা ৷ যদিও পুলিশের তরফে ওই দুই পরিবাররে সকলকে হোম কোয়ারানটিনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷ কিন্তু কেন তাঁদের অন্য কোথাও কোয়ারানটিনে রাখা হচ্ছে না তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসীরা৷ জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা দেবাশিস হালদারকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন,"এসব ব্যাপারে বলতে বাধা আছে ।"

দুর্গাপুর, 11 মে :গতকাল দুর্গাপুরের বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দুই প্রৌঢ়ের শরীরে কোরোনা সংক্রমণ জানা যায় ৷ তার পরই তাঁদের কোভিড হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়েছে ৷ কিন্তু এখনও পর্যন্ত তাঁদের পরিবারের কারও কোরোনা টেস্ট বা তাঁদের কোয়ারানটিন সেন্টারে স্থানান্তরিত করেনি জেলা প্রশাসন ৷ এই নিয়ে ক্ষোভ রয়েছে এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে ৷ এবিষয়ে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে এবিষয়ে কিছুই বলতে চাননি তিনি ৷

শনিবার পর্যন্ত গ্রিন জ়োনে হিসেবেই চিহ্নিত ছিল পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুর মহকুমা । কিন্তু গতকাল সেখানে দুইজন কোরোনা আক্রান্তের সন্ধান পাওয়ার পর অরেঞ্জ জ়োনে চিহ্নিত করা হয় ৷ জানা গিয়েছে দুইজন জন আক্রান্তই দুর্গাপুরের গান্ধি মোড়ের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভরতি ছিলেন ৷ যথাক্রমে কিডনি ও হৃৎযন্ত্র জনিত সমস্যা নিয়ে দুইজনকেই গত ছয় মে ওই হাসপাতালে ভরতি করা হয় ৷ তাঁদের মধ্যে একজনের বয়স 79 বছর ও অপর জনের বয়স 65 বছর ৷ হাসপাতালে ভরতি করার পরে দিন তাঁদের সোয়াবের নমুনা পরীক্ষা করতে পাঠানো হয় ৷ গতকাল সেই রিপোর্ট আসে ৷ সেখানে ওই দুই প্রৌঢ় কোরোনা পজ়িটিভ বলে উল্লেখ থাকায় ৷ গতকালই তাঁদের দুর্গাপুরের মলানদিঘিতে কোরোনা চিকৎসার জন্য সনকা হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয় ।

এই ঘটনার 24 ঘণ্টা কেটে যাওয়ার পরও এখন পর্যন্ত ওই দুই আক্রান্তের পরিবারের কাউকে কোয়ারানটিনে রাখা হয়নি ৷ এমনকী, কোরোনা টেস্ট পর্যন্ত করা হয়নি বলে অভিযোগ তুলেছেন এলাকার বাসিন্দারা ৷ যদিও পুলিশের তরফে ওই দুই পরিবাররে সকলকে হোম কোয়ারানটিনে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ৷ কিন্তু কেন তাঁদের অন্য কোথাও কোয়ারানটিনে রাখা হচ্ছে না তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এলাকাবাসীরা৷ জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য অধিকর্তা দেবাশিস হালদারকে এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন,"এসব ব্যাপারে বলতে বাধা আছে ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.