ETV Bharat / city

হোটেলে উদ্ধার কর্মীর দেহ, CCTV ফুটেজ লোপাটে বাড়ছে রহস্য

author img

By

Published : Jan 24, 2020, 1:37 PM IST

গতকাল তুলসীডাঙ্গার একটি হোটেলের ভাঁড়ার ঘর থেকে এক কিশোরের মৃতদেহ উদ্ধার হয় । হোটেলের মালিকসহ এক কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে । তদন্তে নেমেছে নাদনঘাট থানার পুলিশ ।

The body of the teenager rescued
হোটেলের ভাঁড়ার ঘর থেকে উদ্ধার কিশোরের দেহ

নাদনঘাট (কালনা), 24 জানুয়ারি: হোটেলে উদ্ধার কিশোরের মৃতদেহ । নাদনঘাট থানার তুলসীডাঙা এলাকার ঘটনা । মৃতের নাম রাকেশ মোদক (16) । গত 8 দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন তিনি । তার বাড়ি দোগাছিয়া পঞ্চায়েতের ভাতশালা এলাকায় । হোটেলের কর্মচারী ছিল সে ।

বৃহস্পতিবার হোটেল থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল । স্থানীয়রা পুলিশকে জানালে ঘটনাস্থানে আসে । এরপর ভাঁড়ার ঘর থেকে দেহ উদ্ধার হয় । ঘটনার জেরে পুলিশ ওই হোটেলের মালিক সহ আরও এক ব্যক্তিকে আটক করে । মৃতের পরিবারের অভিযোগ, রাকেশকে খুন করে ওই হোটেলে ফেলে রাখা হয়েছিল । দোষীদের শাস্তির দাবি জানায় তারা ।

পুলিশ সূত্রের খবর অনুযায়ী, পূর্বস্থলীর ওই কিশোর দিন 20 আগে তুলসীডাঙার ওই হোটেলে কাজে যোগ দিয়েছিলেন । গত 14 জানুয়ারি থেকে হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যান । পরিবারের লোকজন নাদনঘাট থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেছিলেন । পরিবারের তরফ থেকে আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবের বাড়িতে রাকেশের খোঁজ নিয়েছিলেন । কিন্তু খোঁজ মেলেনি ।

মৃতের মামা বুদ্ধদেব মোদক বলেন, "ওই হোটেলে অসাধু কাজকর্ম চলে বলে জানা যায় । ভাগনা হয়তো এমন কিছু দেখে ফেলেছিল যার জন্য তাকে মেরে ফেলা হয়েছে । এটা আমাদের অনুমান ।" তদন্তে নেমেছে পুলিশ ।

পুলিশ আরও জানিয়েছে, হোটেলের ঘরগুলিতে CCTV ক্যামেরা রয়েছে । কিন্তু কোনও ফুটেজ পাওয়া যায়নি । ক্যামেরাগুলি ছাদের দিকে উলটানো, নয়তো গামছা দিয়ে মোড়ানো ছিল । এমনকী, হোটেলটি দিনের বেলায় বন্ধ থাকত এবং রাতের বেলায় খোলা থাকত ৷

নাদনঘাট (কালনা), 24 জানুয়ারি: হোটেলে উদ্ধার কিশোরের মৃতদেহ । নাদনঘাট থানার তুলসীডাঙা এলাকার ঘটনা । মৃতের নাম রাকেশ মোদক (16) । গত 8 দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন তিনি । তার বাড়ি দোগাছিয়া পঞ্চায়েতের ভাতশালা এলাকায় । হোটেলের কর্মচারী ছিল সে ।

বৃহস্পতিবার হোটেল থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল । স্থানীয়রা পুলিশকে জানালে ঘটনাস্থানে আসে । এরপর ভাঁড়ার ঘর থেকে দেহ উদ্ধার হয় । ঘটনার জেরে পুলিশ ওই হোটেলের মালিক সহ আরও এক ব্যক্তিকে আটক করে । মৃতের পরিবারের অভিযোগ, রাকেশকে খুন করে ওই হোটেলে ফেলে রাখা হয়েছিল । দোষীদের শাস্তির দাবি জানায় তারা ।

পুলিশ সূত্রের খবর অনুযায়ী, পূর্বস্থলীর ওই কিশোর দিন 20 আগে তুলসীডাঙার ওই হোটেলে কাজে যোগ দিয়েছিলেন । গত 14 জানুয়ারি থেকে হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যান । পরিবারের লোকজন নাদনঘাট থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেছিলেন । পরিবারের তরফ থেকে আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধবের বাড়িতে রাকেশের খোঁজ নিয়েছিলেন । কিন্তু খোঁজ মেলেনি ।

মৃতের মামা বুদ্ধদেব মোদক বলেন, "ওই হোটেলে অসাধু কাজকর্ম চলে বলে জানা যায় । ভাগনা হয়তো এমন কিছু দেখে ফেলেছিল যার জন্য তাকে মেরে ফেলা হয়েছে । এটা আমাদের অনুমান ।" তদন্তে নেমেছে পুলিশ ।

পুলিশ আরও জানিয়েছে, হোটেলের ঘরগুলিতে CCTV ক্যামেরা রয়েছে । কিন্তু কোনও ফুটেজ পাওয়া যায়নি । ক্যামেরাগুলি ছাদের দিকে উলটানো, নয়তো গামছা দিয়ে মোড়ানো ছিল । এমনকী, হোটেলটি দিনের বেলায় বন্ধ থাকত এবং রাতের বেলায় খোলা থাকত ৷

Intro:হোটেলের স্টোর রুম থেকে উদ্ধার কিশোরের মৃতদেহ

পুলক যশ, কালনা

হোটেলের স্টোর রুম থেকে উদ্ধার হল এক কিশোরের মৃতদেহ। মৃতের নাম রাকেশ মোদক (১৬)। আট দিন ধরে নিখোঁজ ছিল সে। তার বাড়ি স্থানীয় দোগাছিয়া পঞ্চায়েতের ভাতশালা এলাকায়।
নাদনঘাট থানার তুলসীডাঙ্গা এলাকার ঘটনা।

বৃহস্পতিবার হোটেলের পাশ থেকে দুর্গন্ধ পাওয়ায় স্থানীয়রা ঘটনার কথা পুলিশকে জানালে পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে ও দেহ উদ্ধার করে। এই ঘটনায় পুলিশ হোটেলের মালিক সহ আরো এক ব্যক্তিকে আটক করে। মৃতের পরিবারের অভিযোগ ওই কিশোরকে খুন করে ওই হোটেলে ফেলে রাখা হয়েছে।তাই এই দিন তারা দোষী কে খুঁজে বের করে শাস্তির দাবি জানান।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায় যে পূর্বস্থলীর দোগাছিয়া ভাতশালা এলাকার বাসিন্দা রাকেশ দেবনাথ নামে ওই কিশোর প্রায় কুড়ি দিন আগে ওই এলাকায় থাকা হিন্দুস্তান হোটেলে কাজে যোগ দেয়। এরপরই গত 14 ই জানুয়ারি থেকে এসে হঠাৎ নিখোঁজ হয়ে যায়। পরিবারের লোকজন নাদন ঘাট থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন।পাশাপাশি বিভিন্ন এলাকায় থাকা আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব দের বাড়িতে ও তাদের ছেলের খোঁজ খবর নেন। কিন্তু ওই কিশোরের খোঁজ মেলেনি।
এদিন
হোটেল থেকেই দুর্গন্ধ বের হতে তারা পুলিশকে খবর দেন। এরপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে যান ও হোটেলের একটি ষ্টোর রুম থেকে পচা গলা দেহ উদ্ধার করেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, হোটেলটির বিভিন্ন ঘরে সিসি ক্যামেরা থাকলেও ক্যামেরা গুলি ছাদের দিকে উল্টানো ছিল শুধু তাই নয় একটি ক্যামেরা আবার গামছা দেও মোরা ছিল।হোটেলটি দিনের বেলায় বন্ধ থাকত রাতের বেলায় খোলা থাকত।

মৃত রাকেশ দেবনাথের মামা বুদ্ধদেব মোদক বলেন ওই হোটেলে অসাধু কাজকর্ম চলে বলি স্থানীয় সূত্রে জানা যায়। ভাগনা হয়তো এমন কিছু দেখে ফেলেছিল যার জন্য ভাগনাকে মেরে ফেলা হয়েছে বলে আমাদের অনুমান।Body:হোটেলের স্টোর রুম থেকে উদ্ধার কিশোরের মৃতদেহConclusion:হোটেলের স্টোর রুম থেকে উদ্ধার কিশোরের মৃতদেহ
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.