কালনা, 24 মে : লকডাউনের জেরে দীর্ঘ দু'মাস ধরে বেঙ্গালুরুতে আটকে থাকা নার্সিং পড়ুয়াদের ফিরিয়ে আনার জন্য বাসের ব্যবস্থা করলো রাজ্য সরকার। পূর্ব বর্ধমানের কালনা শহর থেকে বেঙ্গালুরুর উদ্দেশ্যে রওনা দিল সরকারি বাস।
পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা শহর থেকে বেঙ্গালুরুতে পড়তে গিয়েছেন 27 জন নার্সিং পড়ুয়া। লকডাউনের জেরে তাঁদের হোস্টেল বন্ধ হয়ে গেছে। তাঁদের যে খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে তার মান ভালো নয় বলে অভিযোগ। ফলে ওই পড়ুয়ারা বিধায়ককে ফোন করে কান্নাকাটি করতে থাকেন। তাঁদের অবস্থার অবনতি হচ্ছেে দেখে কালনার বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডুর কাছে ওই ছাত্রীদের অভিভাবকেরা সাহায্যের জন্য আবেদন করেন। তাঁদের আবেদনে সাড়া দিয়ে জেলা প্রশাসন রাজ্য সরকারের সঙ্গে কথা বলে সরকারি বাসের ব্যবস্থা করে। সেই বাস রওনা দিল বেঙ্গালুরুর পথে ।
অভিভাবক গোবিন্দ সাহা বলেন, "কালনা শহরের 27 জন নার্সিং পড়ুয়া বেঙ্গালুরুতে পড়তে গেছে। লকডাউনের জেরে দীর্ঘ দু'মাস ধরে তাদের হোস্টেল বন্ধ আছে। এই অবস্থায় বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুন্ডু ও জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ওই ছাত্রীদের ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারি বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।" সেখানে আটকে টাকা ছাত্রীরা অভিযোগ করে জানিয়েছে, আগে যে ধরনের খাবার দেওয়া হত এখন সেই ধরনের খাবার মিলছে না। খাবার না পেয়ে তারা দিনে দিনে চরম সমস্যায় পড়েছে। লকডাউনের জেরে আটকে পড়ায় তারা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে। তাই তাদেরকে আনতে যাওয়া হচ্ছে।
কালনার তৃণমূল বিধানসভার বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডু বলেন , "রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে সরকারি বাস সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সরকারিভাবে বেঙ্গালুরুতে যেতে গাড়ি ভাড়া লাগে দু লাখ 12 হাজার টাকা ।কিন্তু ওই ছাত্রীদের আনার জন্য আমরা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে শুধুমাত্র টোল ট্যাক্স এবং তেল খরচ বহন করেছি। বাকি টাকা সরকার আমাদের কাছে নিচ্ছে না। তিনি বলেন, কালনা শহরে আটকে থাকা ছাত্রীদের অভিভাবকেরা প্রায় প্রতিদিন এসে আমার কাছে তাদের দুঃখের কথা শোনাতেন। ছাত্রীরাও সেখান থেকে ফোন করে কান্নাকাটি করত। বিষয়টি জেলা প্রশাসন, মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো হয়।" এরপরেই সরকার ছাত্রীদের ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নেয়।
বেঙ্গালুরুতে আটকে থাকা নার্সিং পড়ুয়া ফেরাতে বাসের ব্যবস্থা রাজ্যের
পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা শহর থেকে বেঙ্গালুরুতে পড়তে গিয়েছেন 27 জন নার্সিং পড়ুয়া। লকডাউনের জেরে তাঁদের হোস্টেল বন্ধ হয়ে গেছে। তাঁদের যে খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে তার মান ভালো নয় বলে অভিযোগ। ফলে ওই পড়ুয়ারা বিধায়ককে ফোন করে কান্নাকাটি করতে থাকেন। তাঁদের অবস্থার অবনতি হচ্ছেে দেখে কালনার বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডুর কাছে ওই ছাত্রীদের অভিভাবকেরা সাহায্যের জন্য আবেদন করেন। তাঁদের আবেদনে সাড়া দিয়ে জেলা প্রশাসন রাজ্য সরকারের সঙ্গে কথা বলে সরকারি বাসের ব্যবস্থা করে। সেই বাস রওনা দিল বেঙ্গালুরুর পথে ।
কালনা, 24 মে : লকডাউনের জেরে দীর্ঘ দু'মাস ধরে বেঙ্গালুরুতে আটকে থাকা নার্সিং পড়ুয়াদের ফিরিয়ে আনার জন্য বাসের ব্যবস্থা করলো রাজ্য সরকার। পূর্ব বর্ধমানের কালনা শহর থেকে বেঙ্গালুরুর উদ্দেশ্যে রওনা দিল সরকারি বাস।
পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা শহর থেকে বেঙ্গালুরুতে পড়তে গিয়েছেন 27 জন নার্সিং পড়ুয়া। লকডাউনের জেরে তাঁদের হোস্টেল বন্ধ হয়ে গেছে। তাঁদের যে খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে তার মান ভালো নয় বলে অভিযোগ। ফলে ওই পড়ুয়ারা বিধায়ককে ফোন করে কান্নাকাটি করতে থাকেন। তাঁদের অবস্থার অবনতি হচ্ছেে দেখে কালনার বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডুর কাছে ওই ছাত্রীদের অভিভাবকেরা সাহায্যের জন্য আবেদন করেন। তাঁদের আবেদনে সাড়া দিয়ে জেলা প্রশাসন রাজ্য সরকারের সঙ্গে কথা বলে সরকারি বাসের ব্যবস্থা করে। সেই বাস রওনা দিল বেঙ্গালুরুর পথে ।
অভিভাবক গোবিন্দ সাহা বলেন, "কালনা শহরের 27 জন নার্সিং পড়ুয়া বেঙ্গালুরুতে পড়তে গেছে। লকডাউনের জেরে দীর্ঘ দু'মাস ধরে তাদের হোস্টেল বন্ধ আছে। এই অবস্থায় বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুন্ডু ও জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ওই ছাত্রীদের ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারি বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।" সেখানে আটকে টাকা ছাত্রীরা অভিযোগ করে জানিয়েছে, আগে যে ধরনের খাবার দেওয়া হত এখন সেই ধরনের খাবার মিলছে না। খাবার না পেয়ে তারা দিনে দিনে চরম সমস্যায় পড়েছে। লকডাউনের জেরে আটকে পড়ায় তারা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে। তাই তাদেরকে আনতে যাওয়া হচ্ছে।
কালনার তৃণমূল বিধানসভার বিধায়ক বিশ্বজিৎ কুণ্ডু বলেন , "রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে সরকারি বাস সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সরকারিভাবে বেঙ্গালুরুতে যেতে গাড়ি ভাড়া লাগে দু লাখ 12 হাজার টাকা ।কিন্তু ওই ছাত্রীদের আনার জন্য আমরা জেলা প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে শুধুমাত্র টোল ট্যাক্স এবং তেল খরচ বহন করেছি। বাকি টাকা সরকার আমাদের কাছে নিচ্ছে না। তিনি বলেন, কালনা শহরে আটকে থাকা ছাত্রীদের অভিভাবকেরা প্রায় প্রতিদিন এসে আমার কাছে তাদের দুঃখের কথা শোনাতেন। ছাত্রীরাও সেখান থেকে ফোন করে কান্নাকাটি করত। বিষয়টি জেলা প্রশাসন, মুখ্যমন্ত্রীকে জানানো হয়।" এরপরেই সরকার ছাত্রীদের ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ নেয়।