বর্ধমান ,11 জুলাই : বর্ধমান শহরে তেজগঞ্জে বৃদ্ধ খুনের ঘটনায় তদন্ত করতে শনিবার বর্ধমানে আসে CID-র তিন সদস্য। তাঁরা তেজগঞ্জে খুন হওয়া গোরাচাঁদ দত্তের বাড়ির বিভিন্ন এলাকা, ঘরের আনাচে কানাচে ঘুরে দেখে নমুনা সংগ্রহ করেন। CID-র দুই ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ অপরাধীর স্কেচ তৈরির জন্য পরিবারের লোকেদের সঙ্গে কথা বলে বেশ কিছু তথ্য সংগ্রহ করেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃদ্ধ খুনের ঘটনার কিনারা করার জন্য ইলেকট্রনিক এভিডেন্সের উপরেই মূল জোর দেওয়া হচ্ছে। ঘটনার দিনে বিকালে গোরাচাঁদ দত্তকে বাইরে কিছু কিনতে দেখা গিয়েছিল বলে পুলিশ জানতে পেরেছে। এছাড়া বাড়িতে থাকলেও গোরাচাঁদবাবু ঘরে তালা দিয়ে রাখতেন। চেনাশোনা না হলে তিনি কার্যত তালা খুলতেন না। স্বভাবতই পুলিশকে ভাবতে শুরু করেছে ঘটনার দিন বাড়ির তালা কে খুলেছিল? খুনি না গোরাচাঁদ দত্ত নিজে ? যদি গোরাচাঁদ দত্ত খুলে থাকেন তাহলে কি খুনি তার পূর্ব পরিচিত ? অন্যদিকে খুনি যদি নিজে চাবি খুলে ভিতরে ঢুকে থাকে তাহলে সে কিভাবে চাবি পেল ? দরজার তালা খোলার বিষয়টি পরিষ্কার হলে তদন্ত অনেকটাই এগিয়ে যাবে।
যদিও পুলিশকে গোরাচাঁদ দত্তের স্ত্রী মীরা দত্ত জানিয়েছেন, তিনি বাড়ি ফিরে এক অপরিচিত যুবককে বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেন। ঘরে ঢুকে তিনি দেখেন স্বামীর রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে আছে, চারিদিক লণ্ডভণ্ড।
তবে কী কারণে খুনের ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে ধন্দে রয়েছে পুলিশ। পরিবারের লোকজন ছাড়াও প্রতিবেশীদের সঙ্গেও কথা বলেছে পুলিশ। পুলিশ জানতে পেরেছে বৃদ্ধের এক পরিচিতের সঙ্গে জমিজমা নিয়ে বিবাদ ছিল। ঘটনার দিনে বাড়ি থেকে নথিপত্র খোওয়া গিয়েছে বলে জানা গেছে। তাহলে কি খুনি তাদের পরিচিত? ভাবচ্ছে পুলিশ।
বৃদ্ধ খুনের ঘটনায় দরজার তালা খুলেছিল কে ভাবাচ্ছে পুলিশকে!
বর্ধমানের তেজগজ্ঞে এক বৃদ্ধ খুনের ঘটনার তদন্ত করতে আসে CID-র তিন সদস্য। তাঁরা নিহতের বাড়ি থেকে বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করেন ৷
বর্ধমান ,11 জুলাই : বর্ধমান শহরে তেজগঞ্জে বৃদ্ধ খুনের ঘটনায় তদন্ত করতে শনিবার বর্ধমানে আসে CID-র তিন সদস্য। তাঁরা তেজগঞ্জে খুন হওয়া গোরাচাঁদ দত্তের বাড়ির বিভিন্ন এলাকা, ঘরের আনাচে কানাচে ঘুরে দেখে নমুনা সংগ্রহ করেন। CID-র দুই ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ অপরাধীর স্কেচ তৈরির জন্য পরিবারের লোকেদের সঙ্গে কথা বলে বেশ কিছু তথ্য সংগ্রহ করেন।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃদ্ধ খুনের ঘটনার কিনারা করার জন্য ইলেকট্রনিক এভিডেন্সের উপরেই মূল জোর দেওয়া হচ্ছে। ঘটনার দিনে বিকালে গোরাচাঁদ দত্তকে বাইরে কিছু কিনতে দেখা গিয়েছিল বলে পুলিশ জানতে পেরেছে। এছাড়া বাড়িতে থাকলেও গোরাচাঁদবাবু ঘরে তালা দিয়ে রাখতেন। চেনাশোনা না হলে তিনি কার্যত তালা খুলতেন না। স্বভাবতই পুলিশকে ভাবতে শুরু করেছে ঘটনার দিন বাড়ির তালা কে খুলেছিল? খুনি না গোরাচাঁদ দত্ত নিজে ? যদি গোরাচাঁদ দত্ত খুলে থাকেন তাহলে কি খুনি তার পূর্ব পরিচিত ? অন্যদিকে খুনি যদি নিজে চাবি খুলে ভিতরে ঢুকে থাকে তাহলে সে কিভাবে চাবি পেল ? দরজার তালা খোলার বিষয়টি পরিষ্কার হলে তদন্ত অনেকটাই এগিয়ে যাবে।
যদিও পুলিশকে গোরাচাঁদ দত্তের স্ত্রী মীরা দত্ত জানিয়েছেন, তিনি বাড়ি ফিরে এক অপরিচিত যুবককে বাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখেন। ঘরে ঢুকে তিনি দেখেন স্বামীর রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে আছে, চারিদিক লণ্ডভণ্ড।
তবে কী কারণে খুনের ঘটনা ঘটেছে তা নিয়ে ধন্দে রয়েছে পুলিশ। পরিবারের লোকজন ছাড়াও প্রতিবেশীদের সঙ্গেও কথা বলেছে পুলিশ। পুলিশ জানতে পেরেছে বৃদ্ধের এক পরিচিতের সঙ্গে জমিজমা নিয়ে বিবাদ ছিল। ঘটনার দিনে বাড়ি থেকে নথিপত্র খোওয়া গিয়েছে বলে জানা গেছে। তাহলে কি খুনি তাদের পরিচিত? ভাবচ্ছে পুলিশ।