ETV Bharat / city

অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরার থিম বড়শুলের পুজোয়

'তমসো মা জ্যোতির্গময়' অর্থাৎ অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরা ।

অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরার থিম বড়শুলের পুজোয়
author img

By

Published : Oct 4, 2019, 7:47 PM IST

বড়শুল, 4 অক্টোবর: 'তমসো মা জ্যোতির্গময়' অর্থাৎ অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরা । রিপু মানুষের আদিম প্রবৃত্তি । সভ্যতা সেই সংস্কৃতি, যা দেবত্বে পৌঁছে দেয় । কিন্তু মানুষ আদৌ তা পেরেছেন কি না, এবারের শারদীয়ায় এই প্রশ্ন নিয়েই থিমে উঠে এসেছে বড়শুল ইয়ং মেন অ্যাসোসিয়েশনের ।

শিল্পী অতনু চট্টোপাধ্যায়ের হাতের ছোঁয়া রয়েছে মণ্ডপে ৷ তিনি বলেন, ''কীভাবে মানুষ নিজের অজান্তে অন্ধকার জগতে পা বাড়ায় । সেই অন্ধকার জগতের কোনও কুসঙ্গে মেতে ওঠে তারা । ভুলে যায় ভালো খারাপের ভেদাভেদ । ক্ষণিকের আনন্দের জন্য একের পর এক পাপ কাজ তারা করে চলে । সে অন্ধকারকেই তারা নিজেদের জগত বলে মনে করে । এভাবে চলতে চলতে তারা জীবনের শেষ প্রান্তে চলে আসে ।''

মণ্ডপে ঢোকার পর দর্শনার্থীরা প্রথমে হারিয়ে যাবেন অন্ধকার জগতে ।

তিনি বলেন, অন্ধকার জীবনে শেষ বয়সে যখন আলোর দিশা পায় কোনও কুসঙ্গে পড়া মানুষ ৷ তখন তাদের শৈশব, কৈশোর, যৌবন সব শেষ হয়ে গেছে । কুসঙ্গে পড়া কোনও মানুষ যদি কোনভাবে অন্ধকার থেকে আলোয়, অর্থাৎ অশুভ থেকে শুভ শক্তিতে ফেরে, তাহলে হয়তো জীবনটা অন্য ভাবে কাটাতে পারে । সেই ভাবনা থেকেই এই মণ্ডপ ৷

মণ্ডপে ঢোকার পর দর্শনার্থীরা প্রথমে হারিয়ে যাবেন অন্ধকার জগতে । পরমুহূর্তেই টের পাবেন অন্ধকার থেকে আলোয় এলে কতটা আনন্দ হতে পারে ৷

বড়শুল, 4 অক্টোবর: 'তমসো মা জ্যোতির্গময়' অর্থাৎ অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরা । রিপু মানুষের আদিম প্রবৃত্তি । সভ্যতা সেই সংস্কৃতি, যা দেবত্বে পৌঁছে দেয় । কিন্তু মানুষ আদৌ তা পেরেছেন কি না, এবারের শারদীয়ায় এই প্রশ্ন নিয়েই থিমে উঠে এসেছে বড়শুল ইয়ং মেন অ্যাসোসিয়েশনের ।

শিল্পী অতনু চট্টোপাধ্যায়ের হাতের ছোঁয়া রয়েছে মণ্ডপে ৷ তিনি বলেন, ''কীভাবে মানুষ নিজের অজান্তে অন্ধকার জগতে পা বাড়ায় । সেই অন্ধকার জগতের কোনও কুসঙ্গে মেতে ওঠে তারা । ভুলে যায় ভালো খারাপের ভেদাভেদ । ক্ষণিকের আনন্দের জন্য একের পর এক পাপ কাজ তারা করে চলে । সে অন্ধকারকেই তারা নিজেদের জগত বলে মনে করে । এভাবে চলতে চলতে তারা জীবনের শেষ প্রান্তে চলে আসে ।''

মণ্ডপে ঢোকার পর দর্শনার্থীরা প্রথমে হারিয়ে যাবেন অন্ধকার জগতে ।

তিনি বলেন, অন্ধকার জীবনে শেষ বয়সে যখন আলোর দিশা পায় কোনও কুসঙ্গে পড়া মানুষ ৷ তখন তাদের শৈশব, কৈশোর, যৌবন সব শেষ হয়ে গেছে । কুসঙ্গে পড়া কোনও মানুষ যদি কোনভাবে অন্ধকার থেকে আলোয়, অর্থাৎ অশুভ থেকে শুভ শক্তিতে ফেরে, তাহলে হয়তো জীবনটা অন্য ভাবে কাটাতে পারে । সেই ভাবনা থেকেই এই মণ্ডপ ৷

মণ্ডপে ঢোকার পর দর্শনার্থীরা প্রথমে হারিয়ে যাবেন অন্ধকার জগতে । পরমুহূর্তেই টের পাবেন অন্ধকার থেকে আলোয় এলে কতটা আনন্দ হতে পারে ৷

Intro:
কিভাবে অন্ধকার থেকে আলোয় ফিরবেন বার্তা দিচ্ছে বড়শুল ইয়ং মেনস অ্যাসোসিয়েশন

পুলক যশ ,বড়শুল

তমসো মা জ্যোতির্গময় অর্থাৎ অন্ধকার থেকে আলোয় ফেরা ।আদিমতা আমাদের জন্মগত রিপুর শাসন আমাদের আদিম প্রবৃত্তি। সভ্যতা সেই সংস্কৃতি, যা আমাদের এই সমস্ত পশুত্ব থেকে দেবত্বে পৌঁছে দেয়। কিন্তু আমরা আদৌ তা পেরেছি কি, এবারের শারদীয়ায় এই প্রশ্ন নিয়েই মায়ের মুখোমুখি হয়েছে বড়শুল ইয়ং মেন অ্যাসোসিয়েশন ।


Body:
2019 এর তাদের থিম ভাবনা তমসো মা জ্যোতির্গময় অর্থাৎ অন্ধকার থেকে আলোর পথে যাত্রা। শিল্পী অতনু চট্টোপাধ্যায়ের হাতের ছোঁয়ায় মন্ডপের প্রতিটি কোনায় কোনায় ফুটে উঠেছে মানুষ কিভাবে নিজের অজান্তে অন্ধকার জগতে পা বাড়ায়। সেই অন্ধকার জগতের উদ্যমতা সঙ্গে মেতে ওঠে তারা। ভুলে যায় ভালো খারাপের ভেদাভেদ ।ক্ষণিকের আনন্দের জন্য একের পর এক পাপ কাজ তারা করে চলে। সে অন্ধকারকেই তারা নিজেদের জগত বলে মনে করে ।আর এইভাবে চলতে চলতে তারা জীবনের শেষ প্রান্তে চলে আসে। এদের মধ্যে কেউ কেউ শেষ বয়সে যখন আলোর দিশা পায় তখন তাদের শৈশব, কৈশোর, যৌবন সব শেষ হয়ে গেছে। তখন পড়ে থাকে শুধু আফসোস ।বুঝতে পারে অন্ধকার জগতে পা দেওয়ার জন্য স্বাধীনভাবে চিন্তাভাবনা কবার ভাবনা তাদের মধ্যে ফুটে ওঠেনি। অথচ তারা যদি কোনভাবে অন্ধকার জগত থেকে আলোর জগতে পা দিত তাহলে হয়তো জীবনটা অন্য ভাবে কাটাতে পারত।


Conclusion:মন্ডপে ঢোকার পর আপনিও হয়তো প্রথমে হারিয়ে যাবেন অন্ধকার জগতে। পরক্ষনেই টের পাবেন অন্ধকার জগত থেকে আলোর জগতে বেরিয়ে যেতে পারলে কি ধরনের আনন্দ হতে পারে। এটা দেখতে হলে আসতে হবে বড়শুল ইয়ং মেন অ্যাসোসিয়েশনে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.