হায়দারাবাদ, 8 জুন: প্রাক্তন সতীত্ব জাহির খানের প্রশংসা করলেন ভারতীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার ভিভিএস লক্ষ্মণ। জাহিরের শ্রীরামপুরের মতো ছোট্ট জায়গা থেকে সাফল্যের শিখরে পৌঁছানোর জার্নিটা এককথায় অসাধারন বলেই মত লক্ষ্মণের।
তাঁর উপর যে সব সতীর্থরা প্রভাব ফেলেছেন তাঁদের সম্মান জানাতে চান লক্ষ্মণ। তারই অংশ হিসেবে এদিন জাহিরের একটি ছবি শেয়ার করেন তিনি ।
লক্ষ্মণ টুইট করেন, “কোনও বড় স্বপ্ন দেখা এবং সেই স্বপ্ন পূরণ করা বড় ব্যাপার। ছোট্ট শ্রীরামপুর থেকে সাফল্যের শিখরে জাহিরের জার্নিটা সত্যিই অসাধারণ। তার জেদ ও মানসিকতার পরিচয়।”
-
Daring to dream big & determined to chase those dreams, @ImZaheer ‘s journey from tiny Shrirampur to the dizzy heights of success illustrated the strength of his character.His career-defining county stint at Worcester reiterated his desire to reinvent himself & shed comfort zones pic.twitter.com/44eCYAhYxa
— VVS Laxman (@VVSLaxman281) June 8, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">Daring to dream big & determined to chase those dreams, @ImZaheer ‘s journey from tiny Shrirampur to the dizzy heights of success illustrated the strength of his character.His career-defining county stint at Worcester reiterated his desire to reinvent himself & shed comfort zones pic.twitter.com/44eCYAhYxa
— VVS Laxman (@VVSLaxman281) June 8, 2020Daring to dream big & determined to chase those dreams, @ImZaheer ‘s journey from tiny Shrirampur to the dizzy heights of success illustrated the strength of his character.His career-defining county stint at Worcester reiterated his desire to reinvent himself & shed comfort zones pic.twitter.com/44eCYAhYxa
— VVS Laxman (@VVSLaxman281) June 8, 2020
জাহির খান কে ভারতের ভয়ঙ্করতম পেসারদের মধ্যে ধরা হয়। বিশ্বের অন্যতম সেরা নতুন বোলারদের মধ্যে গণ্য করা হয় তাঁকে। বিশেষ করে বাঁহাতি ব্যাটসম্যান ব্যাটসম্যানদের ত্রাস ছিলেন তিনি।
রিভার সুইং এর জাদুকর জাহির 2011 বিশ্বকাপ দলে সদস্য ছিলেন। 2000 সালে আইসিসি নকআউট কাপের তাঁর অভিষেক হয় । আশিস নেহরা ও জাভাগাল শ্রীনাথের সঙ্গে 2003 বিশ্বকাপে জুড়ি বেঁধে ভারতকে ফাইনালে তুলেছিলেন।
ভারতের হয়ে 92 টি টেস্ট ম্যাচ 200 টি ওয়ানডে ও 17 টি টি-20 ম্যাচ খেলেছেন জাহির । তুলে নিয়েছেন মোট 600 একটি উইকেট। 2016 সালের নতুন পেসারদের জায়গা করে দেওয়ার জন্য ক্রিকেট থেকে অবসর নেন জহির।