ETV Bharat / briefs

চিকিৎসকের কোরোনা, বন্ধ বাঁকুড়া হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ওয়ার্ডে রোগী ভরতি

বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গতকাল পেডিয়াট্রিক ওয়ার্ডে একজন ইন্টার্ন চিকিৎসকের কোরোনা ধরা পড়ে। এই নিয়ে সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজে মোট তিনজনের সংক্রমণ ধরা পড়ল। 9 জুলাই প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে ফিমেল মেডিসিন ওয়ার্ডের এক ইন্টার্ন চিকিৎসকের। সেখান থেকে একজন নার্স সংক্রমিত হয়।

Bankura
Bankura
author img

By

Published : Jul 14, 2020, 2:57 PM IST

বাঁকুড়া,14 জুলাই : বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পেডিয়াট্রিক ওয়ার্ডে চিকিৎসকের কোরোনা। সেই কারণে আজ থেকে বন্ধ রাখা হল পেডিয়াট্রিক ওয়ার্ডে নতুন রোগী ভরতি নেওয়া ।

গতকাল বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পেডিয়াট্রিক ওয়ার্ডে একজন ইন্টার্ন চিকিৎসকের কোরোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। ওই চিকিৎসককে ওন্দা কোরোনা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে । পাশাপাশি তার সংস্পর্শে আসা প্রায় 50 জন চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্য কর্মীদের সোয়াব এর নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করতে পাঠানো হয়েছে।


এই নিয়ে সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজে মোট তিনজনের সংক্রমণ ধরা পড়ল। 9 জুলাই প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে ফিমেল মেডিসিন ওয়ার্ডের এক ইন্টার্ন চিকিৎসকের। এরপর প্রায় 100 জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়। সেখান থেকে একজন নার্স সংক্রমিত হয়। গতকাল আবার শিশু বিভাগের এই ইন্টার্ন চিকিৎসক সংক্রমিত হয়েছেন বলে জানা যায়।
এই মুহূর্তে মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগে প্রায় 60 জন রোগী রয়েছে। প্রয়োজনে এদের প্রত্যেকের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডক্টর পার্থপ্রতিম প্রধান। এর পাশাপাশি সংক্রমণ যাতে আর বেশি ছড়িয়ে না পড়ে তাই আজ থেকে মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগে নতুন করে কোনও রোগী ভরতি না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তবে যে সমস্ত রোগী ভরতি রয়েছে তাদের চিকিৎসা চলবে বলেও মেডিকেল সূত্রে খবর।


বাঁকুড়া,14 জুলাই : বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পেডিয়াট্রিক ওয়ার্ডে চিকিৎসকের কোরোনা। সেই কারণে আজ থেকে বন্ধ রাখা হল পেডিয়াট্রিক ওয়ার্ডে নতুন রোগী ভরতি নেওয়া ।

গতকাল বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পেডিয়াট্রিক ওয়ার্ডে একজন ইন্টার্ন চিকিৎসকের কোরোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। ওই চিকিৎসককে ওন্দা কোরোনা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে । পাশাপাশি তার সংস্পর্শে আসা প্রায় 50 জন চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্য কর্মীদের সোয়াব এর নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করতে পাঠানো হয়েছে।


এই নিয়ে সংশ্লিষ্ট মেডিকেল কলেজে মোট তিনজনের সংক্রমণ ধরা পড়ল। 9 জুলাই প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ে ফিমেল মেডিসিন ওয়ার্ডের এক ইন্টার্ন চিকিৎসকের। এরপর প্রায় 100 জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়। সেখান থেকে একজন নার্স সংক্রমিত হয়। গতকাল আবার শিশু বিভাগের এই ইন্টার্ন চিকিৎসক সংক্রমিত হয়েছেন বলে জানা যায়।
এই মুহূর্তে মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগে প্রায় 60 জন রোগী রয়েছে। প্রয়োজনে এদের প্রত্যেকের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডক্টর পার্থপ্রতিম প্রধান। এর পাশাপাশি সংক্রমণ যাতে আর বেশি ছড়িয়ে না পড়ে তাই আজ থেকে মেডিকেল কলেজের শিশু বিভাগে নতুন করে কোনও রোগী ভরতি না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। তবে যে সমস্ত রোগী ভরতি রয়েছে তাদের চিকিৎসা চলবে বলেও মেডিকেল সূত্রে খবর।


ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.