ETV Bharat / briefs

ভোটের আগের রাতে কালিয়াচকে বোমাবাজি, জখম ৩ কংগ্রেসকর্মী - election, bomb, kaliachwak, malda

বোমাবাজিতে জখম হয়েছেন ৩ কংগ্রেস কর্মী । এই ঘটনায় অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে।

বোমাবাজির ঘটনায় জখম তিন
author img

By

Published : Apr 23, 2019, 1:26 AM IST

Updated : Apr 23, 2019, 4:29 AM IST

মালদা, ২৩ এপ্রিল : ভোটের আগের রাতে বোমাবাজিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠল কালিয়াচকের সুজাপুর এলাকা । সুজাপুর বিধানসভা কেন্দ্রের আলিপুর-২ পঞ্চায়েতের মহেশপুর গোঁসাই কলোনির ১৯১ ও ১৯২ বুথ এলাকায় বোমাবাজি হয় । বোমাবাজিতে জখম হয়েছেন ৩ কংগ্রেস কর্মী । এই ঘটনায় অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

কালিয়াচক-১ ব্লক কংগ্রেস সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, "মহেশপুর গোঁসাই কলোনি প্রাইমারি স্কুলে রয়েছে সুজাপুর বিধানসভা কেন্দ্রের ১৯১ ও ১৯২ নম্বর বুথ । সেই স্কুলের পাশেই আমাদের নির্বাচনী কার্যালয় । রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ সেখানে আমাদের দলের ৫-৭ জন বসেছিল । সেই সময় দুষ্কৃতীরা সেখানে বোমাবাজি করে পালিয়ে যায় । বোমাবাজিতে আমাদের দলের ২-৩ জন জখম হয়েছে । একজনের আঘাত গুরুতর । তৃণমূল ছাড়া এই কাজ কারও নয় । ওই বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী নেই । রাজ্য পুলিশ রাখা হয়েছে । এলাকায় আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই কাজ করেছে ।"

জখম কংগ্রেসকর্মী ধীরাজ মোমিন বলেন, "আমরা পার্টি অফিসে বসেছিলাম । সেই সময় একটি মোটরবাইকে চেপে দু'জন সেখানে আসে । কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা একটি বোমা মারে । আমরা তাদের চিনতে পারিনি । তবে এটা তৃণমূল ছাড়া আর কারও কাজ নয় ।"

এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত তৃণমূল কিংবা কালিয়াচক থানার পুলিশের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ।

মালদা, ২৩ এপ্রিল : ভোটের আগের রাতে বোমাবাজিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠল কালিয়াচকের সুজাপুর এলাকা । সুজাপুর বিধানসভা কেন্দ্রের আলিপুর-২ পঞ্চায়েতের মহেশপুর গোঁসাই কলোনির ১৯১ ও ১৯২ বুথ এলাকায় বোমাবাজি হয় । বোমাবাজিতে জখম হয়েছেন ৩ কংগ্রেস কর্মী । এই ঘটনায় অভিযোগ উঠেছে তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে।

ভিডিয়োয় শুনুন বক্তব্য

কালিয়াচক-১ ব্লক কংগ্রেস সভাপতি মতিউর রহমান বলেন, "মহেশপুর গোঁসাই কলোনি প্রাইমারি স্কুলে রয়েছে সুজাপুর বিধানসভা কেন্দ্রের ১৯১ ও ১৯২ নম্বর বুথ । সেই স্কুলের পাশেই আমাদের নির্বাচনী কার্যালয় । রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ সেখানে আমাদের দলের ৫-৭ জন বসেছিল । সেই সময় দুষ্কৃতীরা সেখানে বোমাবাজি করে পালিয়ে যায় । বোমাবাজিতে আমাদের দলের ২-৩ জন জখম হয়েছে । একজনের আঘাত গুরুতর । তৃণমূল ছাড়া এই কাজ কারও নয় । ওই বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী নেই । রাজ্য পুলিশ রাখা হয়েছে । এলাকায় আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই কাজ করেছে ।"

জখম কংগ্রেসকর্মী ধীরাজ মোমিন বলেন, "আমরা পার্টি অফিসে বসেছিলাম । সেই সময় একটি মোটরবাইকে চেপে দু'জন সেখানে আসে । কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা একটি বোমা মারে । আমরা তাদের চিনতে পারিনি । তবে এটা তৃণমূল ছাড়া আর কারও কাজ নয় ।"

এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত তৃণমূল কিংবা কালিয়াচক থানার পুলিশের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি ।

Intro:মালদা, ২৩ এপ্রিল : ভোটের আগের রাতে বোমাবাজিতে উত্তপ্ত হয়ে উঠল কালিয়াচকের সুজাপুর এলাকা৷ সুজাপুর বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত আলিপুর ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের মহেশপুর গোঁসাই কলোনির ১৯১ ও ১৯২ বুথ এলাকায় এই বোমাবাজি হয়৷ বোমাবাজিতে আহত হয়েছেন ৩ কংগ্রেস কর্মী৷ এই ঘটনায় অভিযোগের তির উঠেছে তৃণমূলের দিকে৷Body:এপ্রসঙ্গে কালিয়াচক ১ ব্লক কংগ্রেস সভাপতি মতিউর রহমান জানিয়েছেন, "মহেশপুর গোঁসাই কলোনি প্রাইমারি স্কুলে রয়েছে সুজাপুর বিধানসভা কেন্দ্রের ১৯১ ও ১৯২ নম্বর বুথ৷ সেই স্কুলের পাশেই আমাদের নির্বাচনি কার্যালয়৷ রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ সেখানে আমাদের দলের ৫-৭ জন বসে ছিল৷ সেই সময় দুষ্কৃতীরা সেখানে বোমাবাজি করে পালিয়ে যায়৷ বোমাবাজিতে আমাদের দলের ২-৩ জন আহত হয়েছে৷ আহতদের মধ্যে একজনের আঘাত গুরুতর৷ তৃণমূল ছাড়া এই কাজ কারোর নয়৷ ওই বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী নেই৷ রাজ্য পুলিশ নিয়োগ করা হয়েছে৷ এলাকায় আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা এই ঘটনা ঘটিয়েছে৷ কয়েকদিন আগে যে ভোট হয়েছে, সেখান থেকেই এই ষড়যন্ত্র শুরু করেছে তারা৷ সেই নির্বাচনেও তারা ভোট লুট করেছিল৷"
         একই বক্তব্য আহত কংগ্রেস কর্মী ধীরাজ মোমিনের৷ তিনি বলেন, "আমরা পার্টি অফিসে বসেছিলাম৷ সেই সময় একটি মোটরবাইকে চেপে দু'জন সেখানে আসে৷ কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা একটি বোমা ফেলে৷ তবে আমরা তাদের চিনতে পারিনি৷ তবে এটা তৃণমূল ছাড়া আর কারোর কাজ নয়৷"
Conclusion:         যদিও এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত তৃণমূল কিংবা কালিয়াচক থানার পুলিশের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি৷
Last Updated : Apr 23, 2019, 4:29 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.