ETV Bharat / briefs

স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসার সেজে প্রতারণা, শ্রীঘরে কীর্তিমান! - kolkata

সামারি - নিজেকে স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসার হিসেবে পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করত জয়দেব চন্দ নামে এক ব্যক্তি । পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করেছে ।

joydeb chanda
author img

By

Published : Jun 19, 2019, 6:05 AM IST

কলকাতা, 19 জুন : নিজেকে পরিচয় দিত কলকাতা পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসার হিসেবে । অভিনয়টাও চলতো নিখুঁত । চলনে বলনে যেন পাক্কা পুলিশ অফিসার । অনেকেই বিশ্বাস করত কীর্তিমানের কথা ! সেই সুযোগে দিব্যি প্রতারণা চালিয়ে যেত সে । তবে শেষ রক্ষা হল না । প্রতারক গ্রেপ্তার হল কলকাতা পুলিশের হাতে ।

কলকাতার বুকে একখানা ফ্ল্যাট । তাও আবার ক্রিস্টোফার রোডের এক অভিজাত আবাসনে । এছাড়া বাড়িও রয়েছে । সেটি গড়িয়ার এন সি নস্কর রোডে । বাড়ির নাম "চন্দ ভবন" । সেখানে থাকত এই “হাই প্রোফাইল" প্রতারক জয়দেব চন্দ ।

প্রতারণার জন্য "মালদার পার্টি" টার্গেট করতে । "টার্গেট"-এর কাছে নিজের পরিচয় দিত কলকাতা পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসার হিসেবে । কেউ যাতে অবিশ্বাস না করে, সেজন্য তৈরি করেছিল নকল পরিচয়পত্র । জয়দেবের সাম্প্রতিক "টার্গেট" ছিল বেনিয়াপুকুরের সেখ কামিল নামে এক ব্যক্তি ।

পুলিশ সূত্রে খবর, দিন কয়েক আগে কামিল তপসিয়া থানায় অভিযোগ জানান । তিনি জানান, ওই ব্যক্তি স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসার হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিয়েছিল । সেই সূত্রে তপসিয়ার B/5/H/1 রামমোহন বেড়া লেনে একটি প্রপার্টি ডেভেলপমেন্টের এগ্রিমেন্ট হয় । কিন্তু গোটা এগ্রিমেন্টটাই ছিল ভুয়ো । সেই এগ্রিমেন্টের জন্য আড়াই লাখ টাকা নেয় জয়দেব । কিন্তু পরে কামিল বুঝতে পারেন তিনি প্রতারণার শিকার । তারপর তপসিয়া থানায় অভিযোগ জানান । সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্তে নেমে গতকাল গ্রেপ্তার করে জয়দেবকে।

কলকাতা, 19 জুন : নিজেকে পরিচয় দিত কলকাতা পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসার হিসেবে । অভিনয়টাও চলতো নিখুঁত । চলনে বলনে যেন পাক্কা পুলিশ অফিসার । অনেকেই বিশ্বাস করত কীর্তিমানের কথা ! সেই সুযোগে দিব্যি প্রতারণা চালিয়ে যেত সে । তবে শেষ রক্ষা হল না । প্রতারক গ্রেপ্তার হল কলকাতা পুলিশের হাতে ।

কলকাতার বুকে একখানা ফ্ল্যাট । তাও আবার ক্রিস্টোফার রোডের এক অভিজাত আবাসনে । এছাড়া বাড়িও রয়েছে । সেটি গড়িয়ার এন সি নস্কর রোডে । বাড়ির নাম "চন্দ ভবন" । সেখানে থাকত এই “হাই প্রোফাইল" প্রতারক জয়দেব চন্দ ।

প্রতারণার জন্য "মালদার পার্টি" টার্গেট করতে । "টার্গেট"-এর কাছে নিজের পরিচয় দিত কলকাতা পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসার হিসেবে । কেউ যাতে অবিশ্বাস না করে, সেজন্য তৈরি করেছিল নকল পরিচয়পত্র । জয়দেবের সাম্প্রতিক "টার্গেট" ছিল বেনিয়াপুকুরের সেখ কামিল নামে এক ব্যক্তি ।

পুলিশ সূত্রে খবর, দিন কয়েক আগে কামিল তপসিয়া থানায় অভিযোগ জানান । তিনি জানান, ওই ব্যক্তি স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসার হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিয়েছিল । সেই সূত্রে তপসিয়ার B/5/H/1 রামমোহন বেড়া লেনে একটি প্রপার্টি ডেভেলপমেন্টের এগ্রিমেন্ট হয় । কিন্তু গোটা এগ্রিমেন্টটাই ছিল ভুয়ো । সেই এগ্রিমেন্টের জন্য আড়াই লাখ টাকা নেয় জয়দেব । কিন্তু পরে কামিল বুঝতে পারেন তিনি প্রতারণার শিকার । তারপর তপসিয়া থানায় অভিযোগ জানান । সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ তদন্তে নেমে গতকাল গ্রেপ্তার করে জয়দেবকে।

Intro:কলকাতা, ১৮ জুন: নিজেকে পরিচয় দিত কলকাতা পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসার হিসেবে। অভিনয়টাও চলতো নিখুঁত। চলনে বলনে পাক্কা পুলিশ অফিসার। অনেকেই বিশ্বাস করত কীর্তিমানের কথা! সেই সুযোগে প্রতারণা চালাত ওই কীর্তিমান। তবে শেষ রক্ষা হল না। প্রতারক গ্রেপ্তার হল কলকাতা পুলিশের হাতে।Body:কলকাতার বুকে একখানা ফ্ল্যাট। তাও আবার ক্রিস্টোফার রোডের রীতিমতো অভিজাত আবাসনে। আর একখানা আস্ত বাড়ি। সেটি গড়িয়ার এনসি নস্কর রোডে। সেখানের চন্দ ভবনে থাকেন “হাই প্রফাইল" অভিযুক্ত জয়দেব চন্দ। ওই ব্যক্তি পেতেছিলেন প্রতারণার ফাঁদ। টার্গেট থাকা ব্যক্তিদের কাছে নিজের পরিচয় দিতেন কলকাতা পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসার হিসেবে। বিশ্বাস দৃঢ় করার জন্য তৈরি করেছিল নকল পরিচয় পত্র। অভিযোগ, বেনিয়াপুকুরের সেখ কামিল নামে এক ব্যক্তিও তার প্রতারণার শিকার। Conclusion:পুলিশ সূত্রে খবর, দিন কয়েক আগে কামিল তপসিয়া থানায় জানান অভিযোগ। তিনি জানান, ওই ব্যক্তি স্পেশাল ব্রাঞ্চের অফিসার হিসেবে নিজেকে পরিচয় দিয়েছিলেন। সেই পরিচয়ের সূত্র ধরেই তপসিয়ার B/5/H/1 রামমোহন বেড়া লেনের একটি প্রপার্টি ডেভলপমেন্টের এগ্রিমেন্ট হয়। নকল সেই এগ্রিমেন্টের জন্য আড়াই লাখ টাকা নেয় জয়দেব। কিন্তু পরে কামিল বুঝতে পারেন তিনি প্রতারণার শিকার। সেই সূত্রেই তিনি তপসিয়া থানায় অভিযোগ জানান। সেই অভিযোগের ভিত্তিতেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে জয়দেবকে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.