ETV Bharat / briefs

RSS-এর রামনবমীর অনুষ্ঠান 'হাইজ্যাক' তৃণমূলের !

রামের মূর্তি এনেও দিনভর ফাঁকা মঞ্চে কেবলমাত্র সাউন্ড বক্সে রামের ভক্তিমূলক গান বাজিয়েই দিন পার করতে হল BJP ও RSS-র নেতা কর্মীদের। BJP-র অভিযোগ পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টনিতে তাদের রামনবমীর অনুষ্ঠানস্থানে যাওয়ার রাস্তা দখল করে রামনবমী পালন করল তৃণমূল।

অনুষ্ঠান 'হাইজ্যাক' তৃণমূলের
author img

By

Published : Apr 13, 2019, 8:24 PM IST

কোলাঘাট, 13 এপ্রিল : হাইকোর্টের নির্দেশ ও যাবতীয় প্রস্তুতি সত্ত্বেও কোলাঘাটে রামনবমীর অনুষ্ঠান বন্ধ করতে বাধ্য হল BJP। রামের মূর্তি এনেও দিনভর ফাঁকা মঞ্চে কেবলমাত্র সাউন্ড বক্সে রামের ভক্তিমূলক গান বাজিয়েই দিন পার করতে হল BJP ও RSS-র নেতা কর্মীদের। BJP-র অভিযোগ পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টনিতে তাদের রামনবমীর অনুষ্ঠানস্থানে যাওয়ার রাস্তা দখল করে রামনবমী পালন করল তৃণমূল। পুলিশ ও প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও লাভ হয়নি।

BJP-র অভিযোগ, হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করার পাশাপাশি অনুষ্ঠানস্থানে আসার রাস্তা বন্ধ করা, মাইক বাঁধতে না দেওয়া ও বার বার হুমকির জেরে তারা প্রথম দিনের অনুষ্ঠান বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে। দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ আগামীকাল অনুষ্ঠান হবে কি না তা RSS-র কার্যকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে স্থির করা হবে আজ। অন্যদিকে, প্রথম দিনের পর রবিবার আরও বড় করে অনুষ্ঠান আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাতে পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীরও আসার কথা রয়েছে। আজ তৃণমূলের অনুষ্ঠানে ছিলেন তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী দিব্যেন্দু অধিকারী, শহিদ মাতঙ্গিনী পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূল সভাপতি দিবাকর জানা, পাঁশকুড়া পৌরসভার চেয়ারম্যান নন্দকুমার মিশ্র, কোলাঘাটের তৃণমূল নেতা অসিত বন্দ্যোপাধ্যায় সহ তৃণমূলের বহু জনপ্রতিনিধি ও নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এই সংক্রান্ত আরও খবর : দু'পক্ষকেই রামনবমী পালনের অনুমতি হাইকোর্টের

এই বিষয়ে BJP-র নেতা নারায়ণচন্দ্র পাল বলেন, "আজ আমাদের শোভাযাত্রা সহকারে ঘট তোলা, রামচন্দ্রের পুজো, হিন্দু কল্যাণ যজ্ঞ, কীর্তন গান সহ নানান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু আমাদের অনুষ্ঠানকে বানচাল করতে কোর্টের নির্দেশ অমান্য করে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের মাঠে ওরা মণ্ডপ করে অনুষ্ঠান করছে। হুমকি ও আতঙ্কের পরিবেশে আমরা বাধ্য হয়ে আজকের অনুষ্ঠান বাতিল করতে বাধ্য হয়েছি। আমরা আদালতে অভিযোগ জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।"

তৃণমূল নেতা দিবাকর জানা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, "রাম তো কারোর একার নয়। কোর্টের নির্দেশে আমরা নিয়ম মেনে রাজনৈতিক রং ছাড়াই সারা ভারতবর্ষের মতো রামনবমী পালন করছি। ওরা গতকাল BJP-র পতাকা নিয়ে ইস্কন মন্দিরের সামনে বোমা ফাটাতে ফাটাতে রামের মূর্তি এনেছে। কেন পুজো করছে না ওরাই বলতে পারবে। আমাদের কেউ ওদের হুমকি দেয়নি। ওদের পুজো করতে সমস্যা থাকলে আমরা সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।"

কোলাঘাট, 13 এপ্রিল : হাইকোর্টের নির্দেশ ও যাবতীয় প্রস্তুতি সত্ত্বেও কোলাঘাটে রামনবমীর অনুষ্ঠান বন্ধ করতে বাধ্য হল BJP। রামের মূর্তি এনেও দিনভর ফাঁকা মঞ্চে কেবলমাত্র সাউন্ড বক্সে রামের ভক্তিমূলক গান বাজিয়েই দিন পার করতে হল BJP ও RSS-র নেতা কর্মীদের। BJP-র অভিযোগ পুলিশের নিরাপত্তা বেষ্টনিতে তাদের রামনবমীর অনুষ্ঠানস্থানে যাওয়ার রাস্তা দখল করে রামনবমী পালন করল তৃণমূল। পুলিশ ও প্রশাসনকে বারবার জানিয়েও লাভ হয়নি।

BJP-র অভিযোগ, হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য করার পাশাপাশি অনুষ্ঠানস্থানে আসার রাস্তা বন্ধ করা, মাইক বাঁধতে না দেওয়া ও বার বার হুমকির জেরে তারা প্রথম দিনের অনুষ্ঠান বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে। দ্বিতীয় দিন অর্থাৎ আগামীকাল অনুষ্ঠান হবে কি না তা RSS-র কার্যকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে স্থির করা হবে আজ। অন্যদিকে, প্রথম দিনের পর রবিবার আরও বড় করে অনুষ্ঠান আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাতে পরিবহনমন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারীরও আসার কথা রয়েছে। আজ তৃণমূলের অনুষ্ঠানে ছিলেন তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী দিব্যেন্দু অধিকারী, শহিদ মাতঙ্গিনী পঞ্চায়েত সমিতির তৃণমূল সভাপতি দিবাকর জানা, পাঁশকুড়া পৌরসভার চেয়ারম্যান নন্দকুমার মিশ্র, কোলাঘাটের তৃণমূল নেতা অসিত বন্দ্যোপাধ্যায় সহ তৃণমূলের বহু জনপ্রতিনিধি ও নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

এই সংক্রান্ত আরও খবর : দু'পক্ষকেই রামনবমী পালনের অনুমতি হাইকোর্টের

এই বিষয়ে BJP-র নেতা নারায়ণচন্দ্র পাল বলেন, "আজ আমাদের শোভাযাত্রা সহকারে ঘট তোলা, রামচন্দ্রের পুজো, হিন্দু কল্যাণ যজ্ঞ, কীর্তন গান সহ নানান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। কিন্তু আমাদের অনুষ্ঠানকে বানচাল করতে কোর্টের নির্দেশ অমান্য করে জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষের মাঠে ওরা মণ্ডপ করে অনুষ্ঠান করছে। হুমকি ও আতঙ্কের পরিবেশে আমরা বাধ্য হয়ে আজকের অনুষ্ঠান বাতিল করতে বাধ্য হয়েছি। আমরা আদালতে অভিযোগ জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।"

তৃণমূল নেতা দিবাকর জানা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, "রাম তো কারোর একার নয়। কোর্টের নির্দেশে আমরা নিয়ম মেনে রাজনৈতিক রং ছাড়াই সারা ভারতবর্ষের মতো রামনবমী পালন করছি। ওরা গতকাল BJP-র পতাকা নিয়ে ইস্কন মন্দিরের সামনে বোমা ফাটাতে ফাটাতে রামের মূর্তি এনেছে। কেন পুজো করছে না ওরাই বলতে পারবে। আমাদের কেউ ওদের হুমকি দেয়নি। ওদের পুজো করতে সমস্যা থাকলে আমরা সহযোগিতা করতে প্রস্তুত।"

Intro:মালদা, ১৩ এপ্রিল : "নির্বাচন কমিশন বিজেপিকে ভয় পাচ্ছে৷ স্মৃতি ইরানিকে অবিলম্বে গ্রেফতার করা উচিত৷ সেটা করা হচ্ছে না৷ রামনবমীতে অস্ত্র হাতে মিছিল হচ্ছে এখানে৷ তাদের আটকানোর জন্য নির্বাচন কমিশন কোনও নির্দেশ দিচ্ছে না৷ নির্বাচন কমিশনের এত পক্ষপাতিত্ব এর আগে আমরা দেখিনি৷" দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে প্রচারে এসে আজ এই মন্তব্য করেন তৃণমূলনেতা ফিরহাদ হাকিম৷ আজ তিনি নরেন্দ্র মোদিকে সন্ত্রাসবাদী বলেও আখ্যা দেন৷Body:মালদা জেলার দুই কেন্দ্রের দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে আজ এসেছিলেন ফিরহাদ হাকিম ও শুভেন্দু অধিকারী৷ শুভেন্দুবাবু হরিশ্চন্দ্রপুর ও মোথাবাড়ির বাঙ্গীটোলায় জনসভা করেন৷ অন্যদিকে ফিরহাদ হাকিম চাঁচল, কালিয়াচকের নওয়াদা যদুপুর ও ইংরেজবাজারের মিলকিতে জনসভা করেন৷ এই দু'জন ছাড়াও আজ মালদায় প্রচারে আসেন তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের নেত্রী দোলা সেন৷ তিনি পুরাতন মালদা ও গাজোলে নির্বাচনি সভা করেন৷
         বৃষ্টিবিঘ্নিত দিনে তৃণমূলের কোনও সভাই সঠিক সময়ে শুরু হয়নি৷ বৃষ্টির মধ্যেই ফিরহাদ সাহেব নওয়াদা যদুপুরে সভা করেন৷ আজ যাদবপুরে রামনবমীর মিছিলে অস্ত্র ব্যবহার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "নির্বাচনি আইন অনুযায়ী কোনও ধর্মীয় উন্মাদনা ও উস্কানি দেওয়া কোনও রাজনৈতিক দল করতে পারে না৷ তবে আমি জানি না, নির্বাচন কমিশন কেন বিজেপিকে এত ভয় পাচ্ছে৷ ভুয়ো এফিডেভিট পেশ করার জন্য স্মৃতি ইরানিকে অবিলম্বে গ্রেফতার করা উচিত৷ সেটা করা হচ্ছে না৷ রামনবমীতে অস্ত্র হাতে মিছিল হচ্ছে এখানে৷ তাদের আটকানোর জন্য নির্বাচন কমিশন কোনও নির্দেশ দিচ্ছে না৷ তাদের যত রাগ পশ্চিমবঙ্গের উপর৷ প্রচারে মোদি সেনা বলার পরেও নির্বাচন কমিশন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীকে নির্বাচনি প্রচার থেকে সরাতে পারে না৷ নরেন্দ্র মোদি প্রচারে সেনা নিয়ে মন্তব্য করছেন৷ কিন্তু তাঁর বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না৷ নির্বাচন কমিশনের এত পক্ষপাতিত্ব এর আগে আমরা দেখিনি৷"
         যদুপুরে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ফিরহাদ সাহেব প্রয়াত বরকত সাহেবের প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন৷ বলেন, "এখন আমরা যারা তৃণমূল করি, তারা সবাই আগে কংগ্রেস করতাম৷ আমি নিজেও বরকত সাহেবের সঙ্গে কাজ করতাম৷ তখন ডালুদাকে কখনও বরকতদার সঙ্গে কথা বলতে, ঘুরতে কিংবা কংগ্রেস করতে দেখিনি৷ বরকতদা মারা যাওয়ার পর ডালুবাবু কংগ্রেস করতে শুরু করলেন৷ মালদার মানুষ দু'হাত তুলে বরকতদার ভাইকে আশীর্বাদ করলেন৷ কিন্তু মালদার মানুষ কী পেলেন? তিনি একদিনও সংসদে দাঁড়িয়ে মালদার মানুষের জন্য কোনও বক্তব্য রাখেননি৷ কিন্তু মমতা ব্যানার্জি বরকতদার স্বপ্ন সফল করেছেন৷ তিনি সিপিএমকে উৎখাত করেছেন৷ কিন্তু দুঃখের বিষয়, বরকতদার নাম নিয়ে যারা ভোট চায়, তারা আজ সিপিএমের হাত ধরেছে৷ সেকারণেই এই কেন্দ্রে সিপিএম নিজেদের প্রার্থী দেয়নি৷ বরকতদা বেঁচে থাকলে আজ আত্মহত্যা করতেন৷" সংখ্যালঘু অধ্যুষিত কালিয়াচকে আজ ফিরহাদ সাহেব এনআরসি ইশ্যু, বিভিন্ন রাজ্যে দাঙ্গার ঘটনাও নিজের বক্তব্যে টেনে আনেন৷ অন্যদিকে মিলকিতে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ফিরহাদ সাহেবের লক্ষ্য ছিলেন নরেন্দ্র মোদি৷ সেখানে তিনি বলেন, "নরেন্দ্র মোদি প্রচারে এখন সেনাকে টেনে আনছেন৷ সেনার সঙ্গে তোমার কী? প্রধানমন্ত্রী আসবে যাবে, কিন্তু ভারতবর্ষের সেনা থাকবে৷ উনি এখন মিসাইল দিয়ে স্যাটেলাইট ভাঙছেন৷ আরে, সেই স্যাটেলাইট দিয়ে দেখতে পেলি না, কনভয়ের মধ্যে ঢুকে সন্ত্রাসবাদীরা ৪২ জন সিআরপিএফকে উড়িয়ে দিল! খালি সার্জক্যাল স্ট্রাইকের কথা বলল৷ যারা তোমার দায়িত্বজ্ঞানহীনতার জন্য মারা গেছে, সেই দায়িত্ব তো তুমি নাও না! তুমি সার্জক্যাল স্ট্রাইক করছ, আর আরও বেশি করে আমাদের সেনা মারা যাচ্ছে৷ আমি মনে করি, এটা গট আপ গট আপ খেলা৷ তা না হলে ইমরান খান কেন বলবেন, নরেন্দ্র মোদি প্রধানমন্ত্রী থাকলে আমাদের সমস্যা মিটে যাবে৷ উনি নওয়াজ শরিফের বাড়ি বিরিয়ানি খেতে যাচ্ছেন, ইমরান খানকে লাভ লেটার পাঠাচ্ছেন৷ আসল দেশদ্রোহী তো তুমিই৷ তুমি সন্ত্রাসবাদী নরেন্দ্র মোদি৷ ভারতবর্ষের মা-বোনেরা তোমায় ক্ষমা করবে না৷ দাঙ্গাবাজকে আমরা বাংলায় ঢুকতে দেব না৷" ফিরহাদ সাহেব হিন্দুদের কাছে বিজেপি না করার আবেদনও জানান৷ নিজের বক্তব্যে রাজ্য সরকারের বিভিন্ন প্রকল্পের কথাও তিনি তুলে ধরেন৷

Conclusion:অন্যদিকে মোথাবাড়ির বাঙ্গীটোলায় নির্বাচনি সভায় বক্তব্য রাখতে দিয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, "গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে আপনারা দু'হাত ভরে আমাদের আশীর্বাদ করেছেন৷ আমরা কৃতজ্ঞ৷ সেই কৃতজ্ঞতা উন্নয়ন দিয়ে আমরা পরিশোধ করব বলে অঙ্গীকার করছি৷ আজ এখানে একটা ব্লক থেকে ২০-২৫ হাজার মানুষ এসেছেন৷ সবাই ভোট দিলে মোয়াজ্জেম হোসেন মোথাবাড়ি থেকে ৩০-৪০ হাজার ভোটে লিড পাবেন৷ ১৪ বছর সাংসদ থাকাকালীন ডালুবাবু কোনও কাজ করেননি৷ আফরাজুলের পরিবারের পাশে ডালুবাবু দাঁড়াননি৷ ভিনরাজ্যে কাজে গিয়ে নিহত এনায়েতপুরের শ্রমিকদের পাশে আমরাই দাঁড়িয়েছিলাম৷ ডালুবাবুকে আপনারা কেন ভোট দেবেন? আর বিজেপি দিল্লি থেকে এক দিদিকে এনে এখানে ভোটে দাঁড় করিয়েছে৷ কিন্তু মোথাবাড়ির মানুষ সার্টিফিকেট আনতে কখনও দিল্লি যাবে না৷ আর দিল্লির বিজেপি সরকারকে একমাত্র মমতা ব্যানার্জিই হটাতে পারে৷ আর যদি ৪২টি আসন আপনারা দেন তবে বাংলা দিল্লিকে নিয়ন্ত্রণ করবে৷ এখানকার বিধায়ক সাবিনা ইয়াসমিন দিদিকে বলেছিলেন, মোথাবাড়িতে কলেজের প্রয়োজন রয়েছে৷ দিদি রাজ্যে এত কলেজ করতে পেরেছেন, মোথাবাড়িতে কি পারবেন না! স্টেডিয়ামের দাবি উঠেছে৷ এসব কাজ অবশ্যই করা হবে৷"

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.