ETV Bharat / briefs

কোরোনা থেকে দূরে ; সুরক্ষা কী গ্রামে !

author img

By

Published : Jul 27, 2020, 1:11 AM IST

কোরোনা প্যানডেমিক থেকে বাঁচতে অনেকেই নিজের স্ত্রী সন্তানদের পাঠিয়ে দিচ্ছেন গ্রামে । ভাবছেন সুরক্ষিত থাকবেন তারা ।

Away from Carona – Safe in Villages
Away from Carona – Safe in Villages

একসময় মানুষ ছুটি কাটাতে, দশেরা কিংবা সংক্রান্তিতে গ্রামে নিজেদের বাড়িতে যেতেন । আবার ছুটি শেষ হলেই ফিরে আসতেন শহরে । কিন্তু বর্তমানে কোরোনা প্যানডেমিকের মধ্যে মানুষ নিজেদের গ্রামে যাচ্ছেন কোরোনা থেকে বাঁচতে । চাকরিজীবী, শ্রমিক, ব্যবসায়ীরা নিজেদের স্ত্রী-সন্তানদের কোরোনা থেকে বাঁচাতে গ্রামে কিংবা বাপের বাড়ি পাঠিয়ে দিচ্ছেন ।কিন্তু কাজের জন্য ও পেট চালানোর দায়ে নিজেরা থাকছেন শহরেই ।

দেশে দিন দিন বেড়েই চলেছে কোরোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা । ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে বিভিন্ন জায়গায় । কারণ দেশের বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয়ে গেছে গোষ্ঠী সংক্রমণ । তাই যাদের বাড়ি থেকে কাজ করার সুবিধা নেই , যাদের নিয়মিত কাজে যেতে হচ্ছে তারা চিন্তায় রয়েছেন নিজেদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে । তারা মনে করছেন , তাদের স্ত্রী ও সন্তানরা গ্রামে গিয়ে থাকলে তারা সুরক্ষিত থাকবেন । সে কারণেই তারা নিজেদের পরিবারকে দূরে পাঠিয়ে দিচ্ছেন । রোজকার ঘরোয়া কাজ নিজেরাই করছেন ।

আজকালকার প্রযুক্তির যুগে ইন্টারনেট এখন হাতের মুঠোয় । তাই বাচ্চারাও নিজেদের বই ট্যাব ফোন নিয়ে খুশিমনে গ্রামে গিয়ে থাকছে । বেশিরভাগ যারা পুলিশ ডাক্তার বা ব্যাংকে চাকরি করেন , তারাই পরিবারকে পাঠিয়ে দিচ্ছেন দূরে ।

বর্তমানে লকডাউন কিছুটা হলেও শিথিল হয়েছে ।খুলেছে দোকানপাট । চলতে শুরু করেছে গণপরিবহন । চলছে দূরপাল্লার পরিবহন । এছাড়াও কিছু মানুষ নিজস্ব গাড়িতে করে পরিবারকে নিয়ে যাচ্ছেন গ্রামে । বাচ্চাদের স্কুল খুললেই আবার ফিরিয়ে আনবেন তাদের । তবে তা না খোলা অবধি তাদের থাকতেই হবে গ্রামে ।

সন্তোষ নামের এক ব্যক্তি বলেন , আমার গ্রাম করিম নগর জেলায় । সেখানে ইন্টারনেটের ভালোই স্পিড আছে । বাচ্চাদের গ্রামে রেখে এসেছি । তারা সেখান থেকেই তাদের অনলাইন ক্লাস করতে পারবে । তাদের পড়াশোনায় কোনও ক্ষতি হবে না । এক সরকারি আধিকারিক জানান, কোরোনা ভাইরাস প্যানডেমিকের মধ্যেও আমাকে প্রতিনিয়ত নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয় । যদিও আমি প্রতিদিন সাবধানতা অবলম্বন করি । আমার সন্তানরা খুবই ছোট । তাই তাদের সুরক্ষার জন্যই আমার পরিবারকে আমার গ্রামে পাঠাতে বাধ্য হয়েছি । রবীন্দ্র নামের এক ব্যক্তি বলেন , প্রতিদিন আমাকে কাজে যেতে হয় ফলে বাইরে বেরোতে হলে কোরোনা ভাইরাসে সংক্রমণ হওয়ার একটা সুযোগ থেকেই যায় । সেই কারণে আমি আমার স্ত্রী ও সন্তানদের আমার মা-বাবার কাছে গ্রামে পাঠিয়ে দিয়েছি ।

একসময় মানুষ ছুটি কাটাতে, দশেরা কিংবা সংক্রান্তিতে গ্রামে নিজেদের বাড়িতে যেতেন । আবার ছুটি শেষ হলেই ফিরে আসতেন শহরে । কিন্তু বর্তমানে কোরোনা প্যানডেমিকের মধ্যে মানুষ নিজেদের গ্রামে যাচ্ছেন কোরোনা থেকে বাঁচতে । চাকরিজীবী, শ্রমিক, ব্যবসায়ীরা নিজেদের স্ত্রী-সন্তানদের কোরোনা থেকে বাঁচাতে গ্রামে কিংবা বাপের বাড়ি পাঠিয়ে দিচ্ছেন ।কিন্তু কাজের জন্য ও পেট চালানোর দায়ে নিজেরা থাকছেন শহরেই ।

দেশে দিন দিন বেড়েই চলেছে কোরোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা । ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে বিভিন্ন জায়গায় । কারণ দেশের বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয়ে গেছে গোষ্ঠী সংক্রমণ । তাই যাদের বাড়ি থেকে কাজ করার সুবিধা নেই , যাদের নিয়মিত কাজে যেতে হচ্ছে তারা চিন্তায় রয়েছেন নিজেদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে । তারা মনে করছেন , তাদের স্ত্রী ও সন্তানরা গ্রামে গিয়ে থাকলে তারা সুরক্ষিত থাকবেন । সে কারণেই তারা নিজেদের পরিবারকে দূরে পাঠিয়ে দিচ্ছেন । রোজকার ঘরোয়া কাজ নিজেরাই করছেন ।

আজকালকার প্রযুক্তির যুগে ইন্টারনেট এখন হাতের মুঠোয় । তাই বাচ্চারাও নিজেদের বই ট্যাব ফোন নিয়ে খুশিমনে গ্রামে গিয়ে থাকছে । বেশিরভাগ যারা পুলিশ ডাক্তার বা ব্যাংকে চাকরি করেন , তারাই পরিবারকে পাঠিয়ে দিচ্ছেন দূরে ।

বর্তমানে লকডাউন কিছুটা হলেও শিথিল হয়েছে ।খুলেছে দোকানপাট । চলতে শুরু করেছে গণপরিবহন । চলছে দূরপাল্লার পরিবহন । এছাড়াও কিছু মানুষ নিজস্ব গাড়িতে করে পরিবারকে নিয়ে যাচ্ছেন গ্রামে । বাচ্চাদের স্কুল খুললেই আবার ফিরিয়ে আনবেন তাদের । তবে তা না খোলা অবধি তাদের থাকতেই হবে গ্রামে ।

সন্তোষ নামের এক ব্যক্তি বলেন , আমার গ্রাম করিম নগর জেলায় । সেখানে ইন্টারনেটের ভালোই স্পিড আছে । বাচ্চাদের গ্রামে রেখে এসেছি । তারা সেখান থেকেই তাদের অনলাইন ক্লাস করতে পারবে । তাদের পড়াশোনায় কোনও ক্ষতি হবে না । এক সরকারি আধিকারিক জানান, কোরোনা ভাইরাস প্যানডেমিকের মধ্যেও আমাকে প্রতিনিয়ত নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করতে হয় । যদিও আমি প্রতিদিন সাবধানতা অবলম্বন করি । আমার সন্তানরা খুবই ছোট । তাই তাদের সুরক্ষার জন্যই আমার পরিবারকে আমার গ্রামে পাঠাতে বাধ্য হয়েছি । রবীন্দ্র নামের এক ব্যক্তি বলেন , প্রতিদিন আমাকে কাজে যেতে হয় ফলে বাইরে বেরোতে হলে কোরোনা ভাইরাসে সংক্রমণ হওয়ার একটা সুযোগ থেকেই যায় । সেই কারণে আমি আমার স্ত্রী ও সন্তানদের আমার মা-বাবার কাছে গ্রামে পাঠিয়ে দিয়েছি ।

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.