ETV Bharat / briefs

15 অগাস্টের মধ্যে কোরোনার ভ্যাকসিন চালু বাস্তবসম্মত নয় : IASc

author img

By

Published : Jul 7, 2020, 4:00 AM IST

বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া এবং তথ্য সংগ্রহের একটি নির্দিষ্ট সময়কাল থাকে যার সঙ্গে কোনওভাবেই আপস করে তাড়াতাড়ি গবেষণা করা যায় না । বললেন ইন্ডিয়ান অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেসের বিজ্ঞানীরা ।

COVID-19 vaccine
COVID-19 vaccine

দিল্লি, 6 জুলাই : চলতি বছরের 15 অগাস্টের মধ্যে কোরোনার ভ্যাকসিন চালু করা নিয়ে ICMR-এর দাবিকে "অসাধ্য" ও "বাস্তবসম্মত নয়" বললেন বেঙ্গালুরুর দা ইন্ডিয়ান অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সসের (IASc) বিজ্ঞানীরা । তাঁদের বক্তব্য, ভ্যাকসিন তৈরির জন্য পর্যায়ক্রমে বৈজ্ঞানিকভাবে সম্পাদিত ক্লিনিকাল ট্রায়াল প্রয়োজন ।

IASc এক বিবৃতিতে বলেছে, “প্রশাসনিক অনুমোদন ত্বরান্বিত করা যেতে পারে ৷ তবে পরীক্ষার বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া এবং তথ্য সংগ্রহের একটি নির্দিষ্ট সময়কাল থাকে যার সঙ্গে কোনওভাবেই আপস করে তাড়াতাড়ি গবেষণা করা যায় না ।” ওই বিবৃতিতে ICMR-এর চিঠির বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে যাতে বলা হয়েছে, “সমস্ত ক্লিনিকাল ট্রায়াল শেষ হওয়ার পরে 2020-র 15 অগাস্ট জনস্বাস্থ্যে ব্যবহারের জন্য ভ্যাকসিন চালু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে ।”

বিশেষজ্ঞরা COVID-19-এর ভ্যাকসিন তৈরির প্রক্রিয়াটি দ্রুত চালানোর বিরুদ্ধে সতর্ক করে জোর দিয়ে বলেছেন, “একটি ভ্যাকসিনের পরীক্ষার মধ্যে নিরাপত্তা সংক্রান্ত মূল্যায়ন (প্রথম ধাপের পরীক্ষা), বিভিন্ন ডোজ় স্তরে কার্যকারিতা ও পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া (দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা), এবং কয়েক হাজার সুস্থ লোকের উপর এর কার্যকারিতা (ফেজ় 3 ট্রায়াল) নিশ্চিত করার আগে জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য তা চালু করা যায় না ।” অন্যদিকে, ভ্যাকসিনের ক্লিনিকাল পরীক্ষার জন্য সুস্থ মানুষ ও স্বেচ্ছাসেবীদের অংশগ্রহণের প্রয়োজন । সুতরাং, ভ্যাকসিন চালু করার আগে অনেক নৈতিক ও প্রশাসনিক অনুমোদনের দরকার পড়ে, বলেও উল্লেখ করা হয়েছে ওই বিবৃতিতে । প্রসঙ্গত, ICMR এবং ভারত বায়োটেক ইন্ডিয়া লিমিটেড যৌথভাবে এই ভ্যাকসিন তৈরি করছে বলে এর আগেই জানানো হয় ICMR-এর তরফে ।

দিল্লি, 6 জুলাই : চলতি বছরের 15 অগাস্টের মধ্যে কোরোনার ভ্যাকসিন চালু করা নিয়ে ICMR-এর দাবিকে "অসাধ্য" ও "বাস্তবসম্মত নয়" বললেন বেঙ্গালুরুর দা ইন্ডিয়ান অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সসের (IASc) বিজ্ঞানীরা । তাঁদের বক্তব্য, ভ্যাকসিন তৈরির জন্য পর্যায়ক্রমে বৈজ্ঞানিকভাবে সম্পাদিত ক্লিনিকাল ট্রায়াল প্রয়োজন ।

IASc এক বিবৃতিতে বলেছে, “প্রশাসনিক অনুমোদন ত্বরান্বিত করা যেতে পারে ৷ তবে পরীক্ষার বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়া এবং তথ্য সংগ্রহের একটি নির্দিষ্ট সময়কাল থাকে যার সঙ্গে কোনওভাবেই আপস করে তাড়াতাড়ি গবেষণা করা যায় না ।” ওই বিবৃতিতে ICMR-এর চিঠির বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে যাতে বলা হয়েছে, “সমস্ত ক্লিনিকাল ট্রায়াল শেষ হওয়ার পরে 2020-র 15 অগাস্ট জনস্বাস্থ্যে ব্যবহারের জন্য ভ্যাকসিন চালু করার পরিকল্পনা করা হয়েছে ।”

বিশেষজ্ঞরা COVID-19-এর ভ্যাকসিন তৈরির প্রক্রিয়াটি দ্রুত চালানোর বিরুদ্ধে সতর্ক করে জোর দিয়ে বলেছেন, “একটি ভ্যাকসিনের পরীক্ষার মধ্যে নিরাপত্তা সংক্রান্ত মূল্যায়ন (প্রথম ধাপের পরীক্ষা), বিভিন্ন ডোজ় স্তরে কার্যকারিতা ও পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া (দ্বিতীয় ধাপের পরীক্ষা), এবং কয়েক হাজার সুস্থ লোকের উপর এর কার্যকারিতা (ফেজ় 3 ট্রায়াল) নিশ্চিত করার আগে জনসাধারণের ব্যবহারের জন্য তা চালু করা যায় না ।” অন্যদিকে, ভ্যাকসিনের ক্লিনিকাল পরীক্ষার জন্য সুস্থ মানুষ ও স্বেচ্ছাসেবীদের অংশগ্রহণের প্রয়োজন । সুতরাং, ভ্যাকসিন চালু করার আগে অনেক নৈতিক ও প্রশাসনিক অনুমোদনের দরকার পড়ে, বলেও উল্লেখ করা হয়েছে ওই বিবৃতিতে । প্রসঙ্গত, ICMR এবং ভারত বায়োটেক ইন্ডিয়া লিমিটেড যৌথভাবে এই ভ্যাকসিন তৈরি করছে বলে এর আগেই জানানো হয় ICMR-এর তরফে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.