ETV Bharat / briefs

Money Extortion Arrest : মধুচক্রের ফাঁদ, কলকাতায় গোয়েন্দা কর্তা পরিচয়ে তোলাবাজিতে ধৃত 4

কলকাতার একটি হোটেল থেকে নিজেদের গোয়েন্দা কর্তা বলে ফোন করে টাকা চাইছিল তারা । ভয় দেখানো হচ্ছিল ফোনের ওপারে থাকা ব্যক্তিটি হানিট্র্যাপ বা মধুচক্রে জড়িত বলে (Arrest over money extortion) । তারপরই পুলিশি তৎপরতায় গ্রেফতার হল চার ব্যক্তি ৷

author img

By

Published : Feb 3, 2022, 12:40 PM IST

Kolkata Police arrest over Honey Trap
Fake Honey Trap news in Kolkata

কলকাতা, 3 ফেব্রুয়ারি : নিজেদের কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের আধিকারিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা চাওয়ার অভিযোগ উঠল । কলকাতা পুলিশ সূত্রে খবর, এমন অভিযোগ পেয়ে নড়েচড়ে বসে কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম সেল । এরপরই গোপন সূত্রে পুলিশ জানতে পারে মধ্য কলকাতার একটি হোটেলে এই তোলাবাজি কারবার চলছে । সেখানে হানা দিয়ে মোট পাঁচজনকে হাতেনাতে ধরে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ । এদের মধ্যে একজন নাবালক, তাকে আটক করা হয়েছে (4 arrested over extortion allegations in Kolkata)।

এই জালিয়াতির সূত্রপাত কিছুদিন আগে । লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, এক ব্যক্তি কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগে অভিযোগ জানান তাঁর ফোনে একাধিক নম্বর থেকে লালবাজারের আধিকারিক পরিচয়ে কয়েকজন ফোন করছেন । ওই ব্যক্তি নাকি মধুচক্রের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত । তাই তাঁর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করার হুমকি দেওয়া হয় ।

আরও পড়ুন : Cyber Crime : দাউদের কায়দায় টেলিফোন এক্সচেঞ্জ বানিয়ে প্রতারণার জাল কলকাতায়, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

তবে তিনি যদি এই আইনি পদক্ষেপ থেকে রেহাই পেতে চান, তাহলে তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা ফোনে থাকা ব্যক্তিদের অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দিতে হবে । তাহলে তিনি আইনি ঝামেলা থেকে মুক্তি পাবেন । ওই ব্যক্তির সন্দেহ হয়, আদৌ পুলিশের তরফে কেউ ফোনে টাকা চেয়ে তোলাবাজি করতে পারে ? গোটা ঘটনাটি স্পষ্ট করতে তিনি সাইবার ক্রাইম বিভাগের দ্বারস্থ হন । জানা যায় পুরোটাই একটা ফাঁদ, ভাওতাবাজি ।

ওই ব্যক্তির ফোনে যেসব নম্বর থেকে ফোন এসেছিল, সেই মোবাইল নম্বরগুলির লোকেশন ট্র্যাক করতে থাকে সাইবার সেল । জানা যায়, মধ্য কলকাতার একটি হোটেল থেকে এই কারবার চলছে । স্থানীয় থানা, কলকাতা পুলিশের প্রধান শাখা এবং সাইবার সেলের গোয়েন্দারা যৌথ ভাবে সেখানে গোপন অভিযান চালিয়ে মোট চারজনকে গ্রেফতার করে এবং এক নাবালককে আটক করেছে । বিষয়টি জানিয়েছেন কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান মণি দাস শর্মা । লালবাজার গোয়েন্দা সূত্রে খবর গোটা ঘটনা একটি হানি ট্র্যাপ মোডাস অপারেন্ডি দিয়ে কাজ চলছিল ।

কলকাতা, 3 ফেব্রুয়ারি : নিজেদের কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের আধিকারিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা চাওয়ার অভিযোগ উঠল । কলকাতা পুলিশ সূত্রে খবর, এমন অভিযোগ পেয়ে নড়েচড়ে বসে কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম সেল । এরপরই গোপন সূত্রে পুলিশ জানতে পারে মধ্য কলকাতার একটি হোটেলে এই তোলাবাজি কারবার চলছে । সেখানে হানা দিয়ে মোট পাঁচজনকে হাতেনাতে ধরে কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ । এদের মধ্যে একজন নাবালক, তাকে আটক করা হয়েছে (4 arrested over extortion allegations in Kolkata)।

এই জালিয়াতির সূত্রপাত কিছুদিন আগে । লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, এক ব্যক্তি কলকাতা পুলিশের সাইবার ক্রাইম বিভাগে অভিযোগ জানান তাঁর ফোনে একাধিক নম্বর থেকে লালবাজারের আধিকারিক পরিচয়ে কয়েকজন ফোন করছেন । ওই ব্যক্তি নাকি মধুচক্রের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত । তাই তাঁর বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করার হুমকি দেওয়া হয় ।

আরও পড়ুন : Cyber Crime : দাউদের কায়দায় টেলিফোন এক্সচেঞ্জ বানিয়ে প্রতারণার জাল কলকাতায়, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

তবে তিনি যদি এই আইনি পদক্ষেপ থেকে রেহাই পেতে চান, তাহলে তাঁকে মোটা অঙ্কের টাকা ফোনে থাকা ব্যক্তিদের অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দিতে হবে । তাহলে তিনি আইনি ঝামেলা থেকে মুক্তি পাবেন । ওই ব্যক্তির সন্দেহ হয়, আদৌ পুলিশের তরফে কেউ ফোনে টাকা চেয়ে তোলাবাজি করতে পারে ? গোটা ঘটনাটি স্পষ্ট করতে তিনি সাইবার ক্রাইম বিভাগের দ্বারস্থ হন । জানা যায় পুরোটাই একটা ফাঁদ, ভাওতাবাজি ।

ওই ব্যক্তির ফোনে যেসব নম্বর থেকে ফোন এসেছিল, সেই মোবাইল নম্বরগুলির লোকেশন ট্র্যাক করতে থাকে সাইবার সেল । জানা যায়, মধ্য কলকাতার একটি হোটেল থেকে এই কারবার চলছে । স্থানীয় থানা, কলকাতা পুলিশের প্রধান শাখা এবং সাইবার সেলের গোয়েন্দারা যৌথ ভাবে সেখানে গোপন অভিযান চালিয়ে মোট চারজনকে গ্রেফতার করে এবং এক নাবালককে আটক করেছে । বিষয়টি জানিয়েছেন কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান মণি দাস শর্মা । লালবাজার গোয়েন্দা সূত্রে খবর গোটা ঘটনা একটি হানি ট্র্যাপ মোডাস অপারেন্ডি দিয়ে কাজ চলছিল ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.