ETV Bharat / bharat

Telengana Street Vendors: ডিজিটাল লেনদেনে সবচেয়ে এগিয়ে তেলেঙ্গানার হকাররা, বলছে সমীক্ষা

author img

By

Published : Oct 18, 2022, 5:13 PM IST

তাঁরা রাস্তার ধারে বসে শাক, সবজি, ফলমূল, আরও কতকিছু বিক্রি করেন ৷ এঁঁদের সবাই যে সাক্ষর, হয়তো তেমনটা নয় ৷ তাও ডিজিটাল মাধ্যমে দিব্য ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন ৷ শুধু তাই নয়, দেশে প্রযুক্তি ব্যবহারে এঁরাই এগিয়ে (Telengana small traders are tech savvy) ৷

Telengana Street Vendor
ETV Bharat

হায়দরাবাদ, 18 অক্টোবর: ডিজিটাল মাধ্যমে লেনদেন করতে হলে যে বিশাল পুঁথিজ্ঞান থাকতে হবে, এমনটা নয় ৷ সেটাই প্রমাণ করেছেন তেলেঙ্গানার রাস্তার ধারে বিক্রিবাট্টায় বসা ছোটখাটো ব্যবসায়ীরা ৷ হ্যাঁ, কেসি আরের রাজ্যে এমন লক্ষ লক্ষ সামান্য খুচরো বিক্রেতারা তাঁদের রোজের লেনদেন করেন ডিজিটাল মাধ্যমে ৷ মানে নগদ টাকায় নয়, কেনাবেচা হয় ফোন পে, গুগল পে কিংবা পেটি এম-এর মতো ইউপিআই অ্যাপের মাধ্যমে ৷ এক্ষেত্রে দেশে তাঁরাই সবচেয়ে এগিয়ে (Telangana's street vendors top in country in digital transactions; QR code payments popular) ৷

প্রতিদিনই এমন প্রযুক্তি ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে ৷ তাঁদের অভিজ্ঞতায়, ক্যাশলেস লেনদেনে অনেক সমস্যা কমে গিয়েছে ৷ ক্রেতারাও 5 কি 10 টাকার মতো সামান্য অর্থও ডিজিটাল মাধ্যমে দিতে পছন্দ করেন ৷ এখানে ডিজিটাল লেনদেন এত বেশি হয় যে, ব্যবসায়ীরা রীতিমতো নগদ কমিশন পেয়ে থাকেন ৷ বিভিন্ন কোম্পানি সারা দেশে 17 কোটি 65 লক্ষ টাকা নগদ কমিশন দিয়েছে ৷ এর মধ্যে শুধুমাত্র তেলেঙ্গানার রাস্তায় বসা ব্যবসায়ীরাই 3 কোটি 63 লক্ষ টাকা পেয়েছেন ৷

আরও পড়ুন: দেশের 75 জেলায় 75টি ডিজিটাল ব্যাংকিং ইউনিটের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

সূত্র অনুযায়ী, সারা দেশের রাস্তার ছোটখাটো ব্যবসায়ীরা যে ডিজিটাল লেনদেন করেন, তার মধ্যে 21 শতাংশই তেলেঙ্গানায় ৷ পৌরনিগম প্রশাসন দফতর (Municipal Administration Department) রাজ্য স্তরে এই ব্যবসায়ীদের ডিজিটাল বিক্রি, ঋণ এবং পরিকাঠামো সংক্রান্ত একটি সামগ্রিক রিপোর্ট তৈরি করেছে ৷ সেই রিপোর্ট জানাচ্ছে, 6 লক্ষ 16 হাজার 563 জন রাস্তার ব্যবসায়ী (Street Vendor) এই দফতরে তাঁদের নাম নথিভুক্ত করেছেন ৷ তাঁরা শহুরে জনসংখ্যার 4.17 শতাংশ ৷ পৌরনিগম দফতর দ্রারিদ্য দূরীকরণ প্রকল্প এমইপিএমএ-র (Mission for Elimination of Poverty in Municipal Areas) মাধ্যমে তাঁদের ঋণ দেওয়া চালু করেছে ৷

প্রথম পর্যায়ে 10 হাজার টাকা ঋণ দেওয়া হয় এমন মেগা শহরগুলির মধ্যে দ্বিতীয় গ্রেটার হায়দরাবাদ মিউনিসিপাল কর্পোরেশন (The Greater Hyderabad Municipal Corporation, GHMC) ৷ কিউআর কোড স্ক্যানেও এগিয়ে সাক্ষরতায় পিছিয়ে থাকা রাজ্যটি ৷ এক ফলব্যবসায়ী আহমেদ বললেন, "গড়ে 50 জন মানুষ আমার থেকে প্রতিদিন ফল কেনেন ৷ কিন্তু কেউই 5 টাকার বেশি নগদ দেন না ৷ বাকি সবাই কিউআর কোড স্ক্যান (QR Code Scan) করে ফলের দাম মেটান ৷ আমরা হোলসেলারদেরও ডিজিটাল পেমেন্ট করে থাকি ৷"

হায়দরাবাদ, 18 অক্টোবর: ডিজিটাল মাধ্যমে লেনদেন করতে হলে যে বিশাল পুঁথিজ্ঞান থাকতে হবে, এমনটা নয় ৷ সেটাই প্রমাণ করেছেন তেলেঙ্গানার রাস্তার ধারে বিক্রিবাট্টায় বসা ছোটখাটো ব্যবসায়ীরা ৷ হ্যাঁ, কেসি আরের রাজ্যে এমন লক্ষ লক্ষ সামান্য খুচরো বিক্রেতারা তাঁদের রোজের লেনদেন করেন ডিজিটাল মাধ্যমে ৷ মানে নগদ টাকায় নয়, কেনাবেচা হয় ফোন পে, গুগল পে কিংবা পেটি এম-এর মতো ইউপিআই অ্যাপের মাধ্যমে ৷ এক্ষেত্রে দেশে তাঁরাই সবচেয়ে এগিয়ে (Telangana's street vendors top in country in digital transactions; QR code payments popular) ৷

প্রতিদিনই এমন প্রযুক্তি ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে ৷ তাঁদের অভিজ্ঞতায়, ক্যাশলেস লেনদেনে অনেক সমস্যা কমে গিয়েছে ৷ ক্রেতারাও 5 কি 10 টাকার মতো সামান্য অর্থও ডিজিটাল মাধ্যমে দিতে পছন্দ করেন ৷ এখানে ডিজিটাল লেনদেন এত বেশি হয় যে, ব্যবসায়ীরা রীতিমতো নগদ কমিশন পেয়ে থাকেন ৷ বিভিন্ন কোম্পানি সারা দেশে 17 কোটি 65 লক্ষ টাকা নগদ কমিশন দিয়েছে ৷ এর মধ্যে শুধুমাত্র তেলেঙ্গানার রাস্তায় বসা ব্যবসায়ীরাই 3 কোটি 63 লক্ষ টাকা পেয়েছেন ৷

আরও পড়ুন: দেশের 75 জেলায় 75টি ডিজিটাল ব্যাংকিং ইউনিটের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

সূত্র অনুযায়ী, সারা দেশের রাস্তার ছোটখাটো ব্যবসায়ীরা যে ডিজিটাল লেনদেন করেন, তার মধ্যে 21 শতাংশই তেলেঙ্গানায় ৷ পৌরনিগম প্রশাসন দফতর (Municipal Administration Department) রাজ্য স্তরে এই ব্যবসায়ীদের ডিজিটাল বিক্রি, ঋণ এবং পরিকাঠামো সংক্রান্ত একটি সামগ্রিক রিপোর্ট তৈরি করেছে ৷ সেই রিপোর্ট জানাচ্ছে, 6 লক্ষ 16 হাজার 563 জন রাস্তার ব্যবসায়ী (Street Vendor) এই দফতরে তাঁদের নাম নথিভুক্ত করেছেন ৷ তাঁরা শহুরে জনসংখ্যার 4.17 শতাংশ ৷ পৌরনিগম দফতর দ্রারিদ্য দূরীকরণ প্রকল্প এমইপিএমএ-র (Mission for Elimination of Poverty in Municipal Areas) মাধ্যমে তাঁদের ঋণ দেওয়া চালু করেছে ৷

প্রথম পর্যায়ে 10 হাজার টাকা ঋণ দেওয়া হয় এমন মেগা শহরগুলির মধ্যে দ্বিতীয় গ্রেটার হায়দরাবাদ মিউনিসিপাল কর্পোরেশন (The Greater Hyderabad Municipal Corporation, GHMC) ৷ কিউআর কোড স্ক্যানেও এগিয়ে সাক্ষরতায় পিছিয়ে থাকা রাজ্যটি ৷ এক ফলব্যবসায়ী আহমেদ বললেন, "গড়ে 50 জন মানুষ আমার থেকে প্রতিদিন ফল কেনেন ৷ কিন্তু কেউই 5 টাকার বেশি নগদ দেন না ৷ বাকি সবাই কিউআর কোড স্ক্যান (QR Code Scan) করে ফলের দাম মেটান ৷ আমরা হোলসেলারদেরও ডিজিটাল পেমেন্ট করে থাকি ৷"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.