লখনউ, 14 নভেম্বর: একাধিক রাজ্যে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কাজের পরিসর বৃদ্ধি নিয়ে সমালোচনার মুখে কেন্দ্র । তার মধ্যেই সেনাকে আরও ছাড় দিয়ে বসলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ ৷ জানিয়ে দিলেন, সেনার হাত বেঁধে রাখার পক্ষপাতী নয় কেন্দ্র । বরং তারা যা সিদ্ধান্ত নেবে, তা সমর্থন করবে সরকার । সেই সিদ্ধান্ত যদি ভুলও হয়ে থাকে, তাহলেও পাশে থাকবে কেন্দ্র ।
রবিবার লখনউয়ে অখিল ভারতীয় পূর্ব সৈনিক সেবা পরিষদের রজত জয়ন্তীর অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন রাজনাথ । সেখানে তিনি বলেন, ‘‘আমরা কখনওই সশস্ত্র বাহিনীর হাত বেঁধে রাখব না ৷ তাদের নিজেদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে ৷ সেই সিদ্ধান্ত যা-ই হোক না কেন, আমরা পাশে থাকব ৷ প্রতিরক্ষামন্ত্রী হিসেবে বলছি, অজান্তে যদি ভুল সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়, তাতেও পাশে থাক আমরা ৷’’
-
We will never tie the hands of our armed forces. They have to take decisions. We will stand with their decision, whatever it might be. I say this as the Defence Minister. If the decision turns out to be wrong unknowingly, even then we will stand with our jawans: Defence Minister pic.twitter.com/dv1HDeLYbb
— ANI UP (@ANINewsUP) November 14, 2021 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">We will never tie the hands of our armed forces. They have to take decisions. We will stand with their decision, whatever it might be. I say this as the Defence Minister. If the decision turns out to be wrong unknowingly, even then we will stand with our jawans: Defence Minister pic.twitter.com/dv1HDeLYbb
— ANI UP (@ANINewsUP) November 14, 2021We will never tie the hands of our armed forces. They have to take decisions. We will stand with their decision, whatever it might be. I say this as the Defence Minister. If the decision turns out to be wrong unknowingly, even then we will stand with our jawans: Defence Minister pic.twitter.com/dv1HDeLYbb
— ANI UP (@ANINewsUP) November 14, 2021
চিনের সঙ্গে সীমান্ত সংঘাত নিয়ে সম্প্রতি কেন্দ্রের বিরুদ্ধে আক্রমণে শান দিয়েছেন বিরোধীরা ৷ এত দিন একচুল জমি হাতছাড়া হয়নি বলে দাবি করে এলেও, অরুণাচলে ঢুকে চিন আস্ত গ্রাম গড়ে তুলে ফেলেছে বলে ধরা পড়েছে আমেরিকার রিপোর্টেই ৷ তাতেই দেশবাসীকে বিভ্রান্ত করার অভিযোগ তুলছেন বিরোধীরা ৷
সেই নিয়ে এদিন বিরোধীদেরও নিশানা করেন রাজনাথ ৷ বলেন, ‘‘কিছু রাজনৈতিক দল জওয়ানদের সাহসিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন ৷ তাঁরা নেতৃত্বের নাম নেন বটে, কিন্তু রাজনীতিকরা সীমান্তে যুদ্ধ করতে যান না ৷ যুদ্ধ করেন জওয়ানরা ৷’’
আরও পড়ুন: CJI : ‘অষ্টম শ্রেণিতে প্রথম ইংরেজি পাঠ, সুবক্তা নই’, দিল্লি দূষণের শুনানিতে কেন্দ্রকে শ্লেষ প্রধান বিচারপতির
-
This time our jawans were successful in sending across a message to that neighbour of ours. I'm sad that some political parties attempt to question the valour of our jawans.They take the name of the leadership but politicians don't fight at borders, but the jawans do: Defence Min pic.twitter.com/QbpyUTIevZ
— ANI UP (@ANINewsUP) November 14, 2021 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">This time our jawans were successful in sending across a message to that neighbour of ours. I'm sad that some political parties attempt to question the valour of our jawans.They take the name of the leadership but politicians don't fight at borders, but the jawans do: Defence Min pic.twitter.com/QbpyUTIevZ
— ANI UP (@ANINewsUP) November 14, 2021This time our jawans were successful in sending across a message to that neighbour of ours. I'm sad that some political parties attempt to question the valour of our jawans.They take the name of the leadership but politicians don't fight at borders, but the jawans do: Defence Min pic.twitter.com/QbpyUTIevZ
— ANI UP (@ANINewsUP) November 14, 2021
নাম না করে পাকিস্তানকেও একহাত নেন রাজনাথ ৷ তাঁর দাবি, একটি দেশ এত দিন স্বেচ্ছাচারিতা চালিয়ে গেলেও, 2014-র পর পরিস্থিতি পাল্টে গিয়েছে ৷ 1971-এর যুদ্ধের প্রসঙ্গ টেনে রাজনাথ বলেন, ‘‘মানুষ ইতিহাস পড়েন ৷ কিন্তু 1972-এর যুদ্ধ অংশ নিয়েছিলেন যে জওয়ানরা, তাঁরা ইতিহাস তৈরি করেছেন ৷ সেনাকে নিয়ে গর্বিত আমরা ৷ পাকিস্তানকে হারিয়ে আমরা বুঝিয়ে দিয়েছিলাম, দুই দেশের মধ্যে কোনও তুলনাই চলে না ৷ 1971 সালেই বিশ্বের কাছে সেই বার্তা পৌঁছে গিয়েছিল ৷’’ বিগত কয়েক বছরে বিশ্ব দরবারে ভারতের সম্মান আগের তুলনায় বেড়েছে বই কমেনি বলেও দাবি করেন রাজনাথ ৷