কোটা, 12 ডিসেম্বর: কংগ্রেসের 'ভারত জোড়ো যাত্রা'য় (Bharat Jodo Yatra) এবার নারীর ক্ষমতায়নের (Women Empowerment) বার্তা ৷ দাদা রাহুল গান্ধির (Rahul Gandhi) পাশে হাঁটলেন বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধি বঢরা (Priyanka Gandhi Vadra) ৷ সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্বামী রবার্ট বঢরা এবং তাঁদের মেয়ে ৷ সোমবার রাজস্থানের (Rajasthan) বুন্দি (Bundi) জেলা থেকে ফের শুরু হয় কংগ্রেসের এই পদযাত্রা ৷ তাতে যোগ দেন এলাকার অসংখ্য মহিলা ৷
সকাল 6টায় জেলার বাবাই এলাকার তেজাজি মহারাজ মান্ডি থেকে যাত্রা শুরু হয় ৷ ভারত জোড়ো যাত্রার আওতায় সোমবার দিনভরের কর্মসূচিকে আলাদাভাবে 'নারীশক্তি পদযাত্রা' (Nari Shakti Pad Yatra) নামে অবিহিত করা হচ্ছে ৷ এটি রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করা হচ্ছে ৷ কারণ, ভারতের প্রধানমন্ত্রী-সহ বিজেপির প্রথম সারির নেতাদের মুখেই সবথেকে বেশি নারীশক্তির ক্ষমতায়নের কথা শোনা যায় ৷ সেখানে কংগ্রেসের দলীয় কর্মসূচিতে সেই নারীশক্তিরই বিপুল অংশগ্রহণ রাহুলের পালটা চাল বলেই মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহলের একটা বড় অংশ ৷
-
कहीं दूर तक ज़मीं नजर नहीं आती है
— Congress (@INCIndia) December 12, 2022 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
ये तुम्हारी मोहब्बतों का असर है।
वाह राजस्थान...#BharatJodoYatra pic.twitter.com/0hf4cel4gW
">कहीं दूर तक ज़मीं नजर नहीं आती है
— Congress (@INCIndia) December 12, 2022
ये तुम्हारी मोहब्बतों का असर है।
वाह राजस्थान...#BharatJodoYatra pic.twitter.com/0hf4cel4gWकहीं दूर तक ज़मीं नजर नहीं आती है
— Congress (@INCIndia) December 12, 2022
ये तुम्हारी मोहब्बतों का असर है।
वाह राजस्थान...#BharatJodoYatra pic.twitter.com/0hf4cel4gW
আরও পড়ুন: রাজস্থানে গরুর গাড়িতে চড়ে রাহুলের ভারত জোড়ো যাত্রা
এদিন কোটা-লালসোত মেগা হাইওয়ে ধরে এগিয়ে যায় কংগ্রেসের এই পদযাত্রা ৷ রাহুল, প্রিয়াঙ্কার সঙ্গেই তাতে পা মেলান দলের স্থানীয় মহিলা কর্মীরা ৷ এই কর্মসূচি নিয়ে স্থানীয় মহিলাদের উৎসাহ ছিল চোখে পড়ার মতো ৷ এই মহিলারা সরাসরি কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত না হলেও কংগ্রেসের কর্মসূচিতে সামিল হলেন ৷
প্রথম দিন থেকে ভারত জোড়ো যাত্রায় হেঁটেছেন রাহুল রাও নামে এক ব্যক্তি ৷ সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, "সোমবার এই পদযাত্রা 96তম দিনে পড়ল ৷ এদিন দিনভর নারীশক্তি পদযাত্রা পালিত হবে ৷ সকাল প্রায় 6টা নাগাদ আমরা হাঁটা শুরু করি ৷ তার আগে বাবাই গ্রামে তেজাজি মহারাজের মন্দিরে সকলে প্রার্থনা করি ৷ এরপর জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া হয় এবং জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় ৷ তারপরই শুরু হয় হাঁটা ৷" রাহুল রাওয়ের দাবি, তাঁদের স্বাগত ও অভিনন্দন জানাতে রাস্তার দু'পাশে স্থানীয় মহিলারা সার বেঁধে দাঁড়িয়েছিলেন ৷ প্রসঙ্গত, রাজস্থানে এটি ছিল ভারত জোড়ো যাত্রার সপ্তম দিন ৷