ETV Bharat / bharat

Major Eviction Drive in Nagaon: অসমের নগাঁওতে শুরু ব্যাপকহারে উচ্ছেদ অভিযান

ব্যাপকহারে অসমের নগাঁওতে শুরু হল উচ্ছেদ অভিযান (Major Eviction Drive in Nagaon) ৷ এর জন্য 800-রও বেশি নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে ৷

Major eviction drive starts at Nagaon in Assam
Major eviction drive starts at Nagaon in Assam
author img

By

Published : Dec 19, 2022, 1:20 PM IST

নগাঁও (অসম) 19 ডিসেম্বর: অসমের নগাঁওতে শুরু হয়েছে উচ্ছেদ অভিযান (Major eviction drive starts in Nagaon) ৷ জেলা প্রশাসন সোমবার সকাল থেকে এলাকায় ব্যাপকহারে মানুষকে সরানোর কাজ শুরু করেছে ৷ উচ্ছেদ অভিযানের জন্য মধ্য আসামের নগাঁও জেলার বাটাদ্রাবাতে 800-রও বেশি নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে ।

জানা গিয়েছে, নগাঁও জেলা প্রশাসন ভুমুরাগুড়ি গ্রেজিং রিজার্ভ, জামাই বস্তি, রামপুর এবং কদমনি এলাকায় অভিযান চালাচ্ছে ৷ যেখানে 980 বিঘারও বেশি জমি দখল করে বসবাস করা হচ্ছে (Over 800 security personnel deployed ) । এই উচ্ছেদ অভিযানে বেশ কিছু খনন যন্ত্র ব্যবহার করছে জেলা প্রশাসন ।

এর আগে 2 ডিসেম্বর অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Chief Minister Himanta Biswa Sarma) গুয়াহাটির জনতা ভবনে (Janata Bhawan) তাঁর সচিবালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সাতরা জমির (Satra Land) সমস্যা পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন নিয়ে কমিশনের তরফে একটি অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন পান । তিন সদস্যের কমিশন গঠন করা হয়েছিল ৷ তাতে আমগুরির বিধায়ক প্রদীপ হাজারিকাকে চেয়ারম্যান (Amguri MLA Pradeep Hazarika as Chairman), বিধায়ক রূপক শর্মা (MLAs Rupak Sarm) এবং মৃণাল সাইকিয়াকে (Mrinal Saikia) সদস্য হিসাবে নিয়োগ করা হয় ৷ অসম মন্ত্রিসভার একটি রেজুলেশন অনুসারে গত বছর গঠিত হয়েছিল ওই কমিশন ।

অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে অসমের মুখ্যমন্ত্রী তিন সদস্যের কমিশনকে তাদের উপর অর্পিত কাজটি যত্ন সহকারে সম্পন্ন করার জন্য অভিনন্দন জানান ৷ তাদের পথে আসা অসংখ্য চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও তাঁরা যে এই কাজটি সম্পন্ন করেছেন তার জন্য তিনি বাহবা দেন । মুখ্যমন্ত্রী জানান, অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে রাজ্যের বিভিন্ন অংশে অবস্থিত 303টি সাতরা (বৈষ্ণব মঠ) জুড়ে মোট 7 হাজার 504 বিঘা (1 হাজার 898 হেক্টর) জমি দখলদারদের অধীনে রয়েছে ।

আরও পড়ুন: 'স্বাধীন দেশে মুসলিম পুরুষদের 3-4টি বিয়ের অধিকার থাকতে পারে না', মত হিমন্তের

রিপোর্ট অনুসারে, বারপেটা জেলায় সবচেয়ে বেশি সাতরা জমি দখল করে রাখা হয়েছে ৷ তারপরে লখিমপুর এবং নগাঁও জেলা রয়েছে ৷ হিমন্ত বিশ্বশর্মা আরও জানান, বঙ্গাইগাঁও এবং ধুবরি জেলার সাতরাগুলিও খুব বেশি দখলে রয়েছে । সাতরা জমি দখলের সমস্যা সমাধানে কমিশনই প্রথম উদ্যোগ নিয়েছে । অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনটি এখন প্রশাসনিকভাবে পর্যালোচনা করা হবে এবং জমির আইন অনুসারে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়ে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী ।

নগাঁও (অসম) 19 ডিসেম্বর: অসমের নগাঁওতে শুরু হয়েছে উচ্ছেদ অভিযান (Major eviction drive starts in Nagaon) ৷ জেলা প্রশাসন সোমবার সকাল থেকে এলাকায় ব্যাপকহারে মানুষকে সরানোর কাজ শুরু করেছে ৷ উচ্ছেদ অভিযানের জন্য মধ্য আসামের নগাঁও জেলার বাটাদ্রাবাতে 800-রও বেশি নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন করা হয়েছে ।

জানা গিয়েছে, নগাঁও জেলা প্রশাসন ভুমুরাগুড়ি গ্রেজিং রিজার্ভ, জামাই বস্তি, রামপুর এবং কদমনি এলাকায় অভিযান চালাচ্ছে ৷ যেখানে 980 বিঘারও বেশি জমি দখল করে বসবাস করা হচ্ছে (Over 800 security personnel deployed ) । এই উচ্ছেদ অভিযানে বেশ কিছু খনন যন্ত্র ব্যবহার করছে জেলা প্রশাসন ।

এর আগে 2 ডিসেম্বর অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা (Chief Minister Himanta Biswa Sarma) গুয়াহাটির জনতা ভবনে (Janata Bhawan) তাঁর সচিবালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সাতরা জমির (Satra Land) সমস্যা পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন নিয়ে কমিশনের তরফে একটি অন্তর্বর্তী প্রতিবেদন পান । তিন সদস্যের কমিশন গঠন করা হয়েছিল ৷ তাতে আমগুরির বিধায়ক প্রদীপ হাজারিকাকে চেয়ারম্যান (Amguri MLA Pradeep Hazarika as Chairman), বিধায়ক রূপক শর্মা (MLAs Rupak Sarm) এবং মৃণাল সাইকিয়াকে (Mrinal Saikia) সদস্য হিসাবে নিয়োগ করা হয় ৷ অসম মন্ত্রিসভার একটি রেজুলেশন অনুসারে গত বছর গঠিত হয়েছিল ওই কমিশন ।

অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে গিয়ে অসমের মুখ্যমন্ত্রী তিন সদস্যের কমিশনকে তাদের উপর অর্পিত কাজটি যত্ন সহকারে সম্পন্ন করার জন্য অভিনন্দন জানান ৷ তাদের পথে আসা অসংখ্য চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও তাঁরা যে এই কাজটি সম্পন্ন করেছেন তার জন্য তিনি বাহবা দেন । মুখ্যমন্ত্রী জানান, অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে রাজ্যের বিভিন্ন অংশে অবস্থিত 303টি সাতরা (বৈষ্ণব মঠ) জুড়ে মোট 7 হাজার 504 বিঘা (1 হাজার 898 হেক্টর) জমি দখলদারদের অধীনে রয়েছে ।

আরও পড়ুন: 'স্বাধীন দেশে মুসলিম পুরুষদের 3-4টি বিয়ের অধিকার থাকতে পারে না', মত হিমন্তের

রিপোর্ট অনুসারে, বারপেটা জেলায় সবচেয়ে বেশি সাতরা জমি দখল করে রাখা হয়েছে ৷ তারপরে লখিমপুর এবং নগাঁও জেলা রয়েছে ৷ হিমন্ত বিশ্বশর্মা আরও জানান, বঙ্গাইগাঁও এবং ধুবরি জেলার সাতরাগুলিও খুব বেশি দখলে রয়েছে । সাতরা জমি দখলের সমস্যা সমাধানে কমিশনই প্রথম উদ্যোগ নিয়েছে । অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনটি এখন প্রশাসনিকভাবে পর্যালোচনা করা হবে এবং জমির আইন অনুসারে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়ে ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.