ETV Bharat / bharat

Mamata Banerjee: জাতীয় রাজনীতিতে মমতার গোয়া সফরের প্রভাব কতটা পড়বে?

জাতীয় রাজনীতিতে তৃণমূলকে শক্তিশালী করতে কোমর বেঁধে নেমেছেন দলের সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ যে লড়াইয়ে তাঁর সেনাপতি দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ আর জাতীয় রাজনীতিতে বিজেপির বিরুদ্ধে প্রধান বিরোধী দল হিসেবে তৃণমূলকে তৈরির পরিকল্পনার দায়িত্ব রয়েছে ভোট কুশলী প্রশান্ত কিশোরের আই-প্যাকের উপর ৷ আর সেই লক্ষ্যে ত্রিপুরা, অসমের পর মমতার নজরে গোয়া ৷ তবে, এই মুহূর্তে বিজেপি প্রতিপক্ষ হওয়ার আগে, অনেক বেশি করে কংগ্রেসের প্রতিপক্ষ হয়ে উঠছে তৃণমূল ৷ কারণ, জাতীয় রাজনীতিতে বিজেপিকে হারাতে একশো বছরেরও বেশি পুরনো কংগ্রেসের বিকল্প দল হিসেবে উঠে আসতে চাইছে ঘাসফুল শিবির ৷ সুরজিৎ দত্তের প্রতিবেদন ৷

How Effective Mamata Banerjees Goa Expedition on National Polictis
জাতীয় রাজনীতিতে মমতার গোয়া সফরের প্রভাব কী ?
author img

By

Published : Oct 28, 2021, 8:00 PM IST

কলকাতা, 28 অক্টোবর : এবার জাতীয় রাজনীতিতে নজর তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ৷ আজ, গোয়া পৌঁছেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ সেখানে থাকবেন 3 দিন ৷ ফিরবেন শনিবার ৷ সম্প্রতি গোয়ায় পা রেখেছে তৃণমূল কংগ্রেস ৷ সেই সূত্রেই তৃণমূল সুপ্রিমোর গোয়া সফর ৷ চলতি মাসেই তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন গোয়ার প্রাক্তন কংগ্রেসী মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেলেইরো ৷ কলকাতায় এসে তৃণমূলের পতাকা হাতে তুলে নিয়েছিলেন তিনি ৷ তার পরেই গোয়ার রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হয় ৷

পশ্চিমবঙ্গে হ্যাটট্রিক করার পর থেকেই জাতীয় স্তরে শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টায় লেগে পড়েছে ঘাসফুল শিবির ৷ প্রথমেই বাঙালি অধ্যুষিত ত্রিপুরার উপর নজর পড়েছিল তৃণমূলের ৷ তার পর উত্তর-পূর্বের বিভিন্ন রাজ্যে নিজেদের উপস্থিতির জানান দেওয়ার ছক কষতে শুরু করে তৃণমূল কংগ্রেস ৷ এরই মাঝে গোয়াতেও নজর দেয় তৃণমূল ৷ বাংলার বাইরে যতগুলি রাজ্যে তৃণমূল নিজেদের প্রাসঙ্গিক করে তুলতে পারবে ৷ ততই জাতীয় রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিক হবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল ৷

এর আগে তৃণমূল অসম বা অরুণাচল প্রদেশের মতো বিভিন্ন রাজ্যে একটি বা দু’টি আসন জেতার জন্য লড়ছিল ৷ তবে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তৃমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক হতেই জানিয়ে দিয়েছিলেন, তৃণমূল এখন যে রাজ্যে পা রাখবে, সেখানেই সরকার গঠনের চেষ্টা করবে ৷ রাজনীতির কারবারীদের মতে, বর্তমানে ক্রমশ মলিন হয়ে চলা কংগ্রেসের বিকল্প হতে চাইছে তৃণমূল ৷ কারণ গোটা দেশে কংগ্রেসের যে জোরদার লড়াই দেওয়ার প্রয়োজন, তা পূরণ করতে পারছে না শতাধিক বছরের পুরনো দলটি ৷ অন্তত এমনটাই মনে করছে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব ৷ তাই গোয়া বা ত্রিপুরার মতো রাজ্যগুলি থেকে তৃণমূলের উঠে আসা জাতীয় ক্ষেত্রে মমতাকে যে বাড়তি সুবিধা করে দেবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই ৷

আরও পড়ুন : Mamata Banerjee : গোয়ায় নামামাত্রই মমতাকে কালো পতাকা বিজেপির

এদিন এ প্রসঙ্গে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন রেজিস্টার রাজাগোপাল ধরচক্রবর্তী বলেন, ‘‘আসলে গোয়া আর ত্রিপুরায় মমতার শক্তিবৃদ্ধি কংগ্রেসের উপর মনস্তাত্ত্বিক চাপ তৈরি করবে ৷ এটা সত্যি গোটা দেশে কংগ্রেসের বিকল্প হওয়ার মত শক্তি এই মুহূর্তে তৃণমূল কেন, কোনও আঞ্চলিক স্তরের রাজনৈতিক দলের নেই ৷ সে ক্ষেত্রে এই দু’টি রাজ্যে যদি সরকার গঠন করতে সফল হয় তৃণমূল তাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মুখ হিসেবে মেনে নেওয়ার ক্ষেত্রে বড় চাপ তৈরি করতে পারবে ঘাসফুল শিবির ৷ আর এটাই হতে পারে মমতার গোয়া সফরের সবচেয়ে বড় সাফল্য ৷’’

আরও পড়ুন : Prashant Kishor: দেশের রাজনীতির ভরকেন্দ্রে থাকবে বিজেপি, প্রশান্ত কিশোরের মন্তব্যে বিতর্ক

অন্যদিকে, প্রেসিডেন্সি কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ তথা রাজনৈতিক বিশ্লেষক অমল মুখোপাধ্যায় মনে করছেন, এই মুহূর্তে কংগ্রেসকে বাইরে রেখে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই সম্ভব নয় ৷ এক্ষেত্রে বরং বিরোধী অনৈক্য প্রকাশ্যে এনে বিজেপির হাত শক্ত করা হচ্ছে ৷ তিনি বলেন, ‘‘সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে মোদি বিরোধী শক্তিকে এক করতে না পারলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গোয়া জয়ের পরও সেই সাফল্য কাজে আসবে না ৷ যদি তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান লক্ষ্য হয়ে থাকে 2024 সালে বিজেপিকে হারানো, তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর দলের উচিত বিরোধীদের শক্তিশালী করা এবং সম্ভব হলে বিজেপিকে দুর্বল করা ৷’’

আরও পড়ুন : Prashant Kishor: বিজেপি কোথাও যাচ্ছে না, সত্যিটা বুঝছেন না রাহুলই; মন্তব্য প্রশান্তর

যদিও রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস এ কথা মানতে রাজি নয় যে, তাঁদের কোনও পদক্ষেপই বিরোধী ঐক্যের পরিপন্থী ৷ বরং তৃণমূল কংগ্রেস মনে করছে, বিজেপিকে হারানোর জন্য যে পূর্ব প্রস্তুতি দরকার, সেই পূর্ব প্রস্তুতি না নিয়েই কংগ্রেস ভোট যুদ্ধে নামতে চাইছে ৷ এমনটা হলে বিজেপির বিরুদ্ধে তুল্যমূল্য লড়াই করা সম্ভব নয় ৷ মূলত কংগ্রেসের এই নিষ্ক্রিয়তার কারণেই সর্বভারতীয় শক্তি হয়েও কংগ্রেসকে ভুগতে হচ্ছে ৷ আর তৃণমূল কংগ্রেসের গুরুত্ব বাড়ছে ৷

আরও পড়ুন : Mamata Banerjee : যে কেউ আসতে পারেন, কোনও প্রভাব পড়বে না; মমতাকে চ্যালেঞ্জ গোয়ার মুখ্যমন্ত্রীর

এদিন তৃণমূলের রাজ্যের মুখপাত্র তাপস রায় বলেন, ‘‘গোয়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের উপস্থিতি সে রাজ্যের শাসকের মধ্যে ভয় ধরিয়েছে ৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সফরের আগেই সেখানে বিজেপি তৃণমূল কংগ্রেসকে আটকাতে উঠে পড়ে লেগেছে ৷ কংগ্রেসের ক্ষেত্রে বিজেপির এই ভয়টাই আর নেই ৷ তাই লড়াইয়ের মুখ মমতা ৷ আর তাই মমতা বন্দোপাধ্যায়কে নিয়ে সেখানে এত মাতামাতি ৷’’

যদিও কংগ্রেস তৃণমূলের এই বক্তব্য মানতে রাজি নয় ৷ অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটি বা এআইসিসির সদস্য শুভঙ্কর সরকার বলছেন, ‘‘এ মুহূর্তে বিজেপিকে যদি কোনও দল টক্কর দিতে পারে সেটা কংগ্রেস ৷ তৃণমূল কংগ্রেস ত্রিপুরার বা গোয়াতে সরকার গঠন করলেও, গোটা দেশে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করার মতো শক্তি তাদের নেই ৷ কাজেই এ ক্ষেত্রে তৃণমূলের মূল্যায়ন মূল্যহীন ৷’’

কলকাতা, 28 অক্টোবর : এবার জাতীয় রাজনীতিতে নজর তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ৷ আজ, গোয়া পৌঁছেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ সেখানে থাকবেন 3 দিন ৷ ফিরবেন শনিবার ৷ সম্প্রতি গোয়ায় পা রেখেছে তৃণমূল কংগ্রেস ৷ সেই সূত্রেই তৃণমূল সুপ্রিমোর গোয়া সফর ৷ চলতি মাসেই তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন গোয়ার প্রাক্তন কংগ্রেসী মুখ্যমন্ত্রী লুইজিনহো ফেলেইরো ৷ কলকাতায় এসে তৃণমূলের পতাকা হাতে তুলে নিয়েছিলেন তিনি ৷ তার পরেই গোয়ার রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যুক্ত হয় ৷

পশ্চিমবঙ্গে হ্যাটট্রিক করার পর থেকেই জাতীয় স্তরে শাখা-প্রশাখা ছড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টায় লেগে পড়েছে ঘাসফুল শিবির ৷ প্রথমেই বাঙালি অধ্যুষিত ত্রিপুরার উপর নজর পড়েছিল তৃণমূলের ৷ তার পর উত্তর-পূর্বের বিভিন্ন রাজ্যে নিজেদের উপস্থিতির জানান দেওয়ার ছক কষতে শুরু করে তৃণমূল কংগ্রেস ৷ এরই মাঝে গোয়াতেও নজর দেয় তৃণমূল ৷ বাংলার বাইরে যতগুলি রাজ্যে তৃণমূল নিজেদের প্রাসঙ্গিক করে তুলতে পারবে ৷ ততই জাতীয় রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিক হবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল ৷

এর আগে তৃণমূল অসম বা অরুণাচল প্রদেশের মতো বিভিন্ন রাজ্যে একটি বা দু’টি আসন জেতার জন্য লড়ছিল ৷ তবে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় তৃমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক হতেই জানিয়ে দিয়েছিলেন, তৃণমূল এখন যে রাজ্যে পা রাখবে, সেখানেই সরকার গঠনের চেষ্টা করবে ৷ রাজনীতির কারবারীদের মতে, বর্তমানে ক্রমশ মলিন হয়ে চলা কংগ্রেসের বিকল্প হতে চাইছে তৃণমূল ৷ কারণ গোটা দেশে কংগ্রেসের যে জোরদার লড়াই দেওয়ার প্রয়োজন, তা পূরণ করতে পারছে না শতাধিক বছরের পুরনো দলটি ৷ অন্তত এমনটাই মনে করছে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব ৷ তাই গোয়া বা ত্রিপুরার মতো রাজ্যগুলি থেকে তৃণমূলের উঠে আসা জাতীয় ক্ষেত্রে মমতাকে যে বাড়তি সুবিধা করে দেবে তাতে কোনও সন্দেহ নেই ৷

আরও পড়ুন : Mamata Banerjee : গোয়ায় নামামাত্রই মমতাকে কালো পতাকা বিজেপির

এদিন এ প্রসঙ্গে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন রেজিস্টার রাজাগোপাল ধরচক্রবর্তী বলেন, ‘‘আসলে গোয়া আর ত্রিপুরায় মমতার শক্তিবৃদ্ধি কংগ্রেসের উপর মনস্তাত্ত্বিক চাপ তৈরি করবে ৷ এটা সত্যি গোটা দেশে কংগ্রেসের বিকল্প হওয়ার মত শক্তি এই মুহূর্তে তৃণমূল কেন, কোনও আঞ্চলিক স্তরের রাজনৈতিক দলের নেই ৷ সে ক্ষেত্রে এই দু’টি রাজ্যে যদি সরকার গঠন করতে সফল হয় তৃণমূল তাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মুখ হিসেবে মেনে নেওয়ার ক্ষেত্রে বড় চাপ তৈরি করতে পারবে ঘাসফুল শিবির ৷ আর এটাই হতে পারে মমতার গোয়া সফরের সবচেয়ে বড় সাফল্য ৷’’

আরও পড়ুন : Prashant Kishor: দেশের রাজনীতির ভরকেন্দ্রে থাকবে বিজেপি, প্রশান্ত কিশোরের মন্তব্যে বিতর্ক

অন্যদিকে, প্রেসিডেন্সি কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ তথা রাজনৈতিক বিশ্লেষক অমল মুখোপাধ্যায় মনে করছেন, এই মুহূর্তে কংগ্রেসকে বাইরে রেখে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই সম্ভব নয় ৷ এক্ষেত্রে বরং বিরোধী অনৈক্য প্রকাশ্যে এনে বিজেপির হাত শক্ত করা হচ্ছে ৷ তিনি বলেন, ‘‘সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে মোদি বিরোধী শক্তিকে এক করতে না পারলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গোয়া জয়ের পরও সেই সাফল্য কাজে আসবে না ৷ যদি তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান লক্ষ্য হয়ে থাকে 2024 সালে বিজেপিকে হারানো, তাহলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তাঁর দলের উচিত বিরোধীদের শক্তিশালী করা এবং সম্ভব হলে বিজেপিকে দুর্বল করা ৷’’

আরও পড়ুন : Prashant Kishor: বিজেপি কোথাও যাচ্ছে না, সত্যিটা বুঝছেন না রাহুলই; মন্তব্য প্রশান্তর

যদিও রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস এ কথা মানতে রাজি নয় যে, তাঁদের কোনও পদক্ষেপই বিরোধী ঐক্যের পরিপন্থী ৷ বরং তৃণমূল কংগ্রেস মনে করছে, বিজেপিকে হারানোর জন্য যে পূর্ব প্রস্তুতি দরকার, সেই পূর্ব প্রস্তুতি না নিয়েই কংগ্রেস ভোট যুদ্ধে নামতে চাইছে ৷ এমনটা হলে বিজেপির বিরুদ্ধে তুল্যমূল্য লড়াই করা সম্ভব নয় ৷ মূলত কংগ্রেসের এই নিষ্ক্রিয়তার কারণেই সর্বভারতীয় শক্তি হয়েও কংগ্রেসকে ভুগতে হচ্ছে ৷ আর তৃণমূল কংগ্রেসের গুরুত্ব বাড়ছে ৷

আরও পড়ুন : Mamata Banerjee : যে কেউ আসতে পারেন, কোনও প্রভাব পড়বে না; মমতাকে চ্যালেঞ্জ গোয়ার মুখ্যমন্ত্রীর

এদিন তৃণমূলের রাজ্যের মুখপাত্র তাপস রায় বলেন, ‘‘গোয়ায় তৃণমূল কংগ্রেসের উপস্থিতি সে রাজ্যের শাসকের মধ্যে ভয় ধরিয়েছে ৷ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সফরের আগেই সেখানে বিজেপি তৃণমূল কংগ্রেসকে আটকাতে উঠে পড়ে লেগেছে ৷ কংগ্রেসের ক্ষেত্রে বিজেপির এই ভয়টাই আর নেই ৷ তাই লড়াইয়ের মুখ মমতা ৷ আর তাই মমতা বন্দোপাধ্যায়কে নিয়ে সেখানে এত মাতামাতি ৷’’

যদিও কংগ্রেস তৃণমূলের এই বক্তব্য মানতে রাজি নয় ৷ অল ইন্ডিয়া কংগ্রেস কমিটি বা এআইসিসির সদস্য শুভঙ্কর সরকার বলছেন, ‘‘এ মুহূর্তে বিজেপিকে যদি কোনও দল টক্কর দিতে পারে সেটা কংগ্রেস ৷ তৃণমূল কংগ্রেস ত্রিপুরার বা গোয়াতে সরকার গঠন করলেও, গোটা দেশে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করার মতো শক্তি তাদের নেই ৷ কাজেই এ ক্ষেত্রে তৃণমূলের মূল্যায়ন মূল্যহীন ৷’’

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.