ETV Bharat / bharat

31 অগাস্ট পর্যন্ত করোনার চিকিৎসা সামগ্রী আমদানির উপর ছাড় - নির্মলা সীতারমন

দুটি ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী সংস্থাকে সাড়ে 4 হাজার কোটি টাকা অগ্রিম দেওয়া হয়েছে ৷ ভ্যাকসিনের জন্য জাপান, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অন্যান্য জায়গার টিকা উৎপাদনকারী ও সরবরাহকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে ৷ এখন ভ্যাকসিন সরবরাহের যা পরিস্থিতি, আগামী মাসগুলিতে তা আরও উন্নত হবে বলে আশাবাদী নির্মলা সীতারমন ৷

GST council
নির্মলা সীতারমন
author img

By

Published : May 28, 2021, 10:30 PM IST

নয়াদিল্লি, 28 মে : 43তম জিএসটি কাউন্সিল বৈঠকে আজ যে বিষয়গুলি নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ করোনার চিকিৎসা সংক্রান্ত সামগ্রী ৷ অনেকগুলি বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে ৷ প্রতিটি খুঁটিনাটি দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে ৷ চলতি বছরের 31 অগাস্ট পর্যন্ত করোনার চিকিৎসা সামগ্রী আমদানির উপর ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে ৷ জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন ৷

কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের একটি দল দ্রুত গঠন করা হয়েছে ৷ যাঁরা 10 দিনের মধ্যে অর্থাৎ 8 জুন বা তার আগে তাঁদের রিপোর্ট জমা দেবেন ৷ রিপোর্ট অনুযায়ী আরও কিছু ছাড় দেওয়ার দরকার থাকলে, সেই বিষয়গুলিও খতিয়ে দেখা হবে ৷ করোনার চিকিৎসার সঙ্গে সম্পর্কিত সামগ্রীর অ্যাডহক দেওয়া হয়েছে ৷ পাশাপাশি, দেশে ব্ল্যাক ফাংগাসের সংক্রমণ যে হারে বাড়ছে, সেদিকে নজর রেখে অ্যামফোটেরিসিন বি-এর উপরেও ছাড় দেওয়া হয়েছে ৷

এর পাশাপাশি, দুটি ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী সংস্থাকে সাড়ে 4 হাজার কোটি টাকা অগ্রিম দেওয়া হয়েছে ৷ ভ্যাকসিনের জন্য জাপান, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অন্যান্য জায়গার টিকা উৎপাদনকারী ও সরবরাহকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে ৷ এখন ভ্যাকসিন সরবরাহের যা পরিস্থিতি, আগামী মাসগুলিতে তা আরও উন্নত হবে বলে আশাবাদী নির্মলা ৷

বৈঠকে আলোচনা হয়েছে করদাতাদের লেট ফি সংক্রান্ত বিষয়টি নিয়েও ৷ ক্ষুদ্র করদাতাদের লেট ফির সর্বাধিক অঙ্ক কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ৷ করদানের পরবর্তী সময়কালের জন্য এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে ৷ এই সিদ্ধান্তের ফলে ক্ষুদ্র করদাতাদের উপর থেকে অনেকটা লম্বা সময়ের জন্য চাপ কমানো সম্ভব হবে বলে বৈঠক শেষে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী ৷ করদাতারা এখন তাঁদের বকেয়া রিটার্ন জমা করলে লেট ফি সংক্রান্ত নতুন নিয়মের সুবিধা পাবেন ৷

একইসঙ্গে 2020-21 আর্থিক বছরে যে করদাতাদের টার্নওভার 2 কোটি টাকার কম, তাঁদের বার্ষিক রিটার্ন ফাইলও ঐচ্ছিক রাখা হয়েছে ৷ অন্যদিকে রিকনসিলিয়েশন স্টেটমেন্ট শুধুমাত্র তাঁদেরই জমা দিতে হবে, যাঁদের বার্ষিক টার্নওভার 5 কোটি টাকা বা তার বেশি ৷ বার্ষিক রিটার্ন ফাইল করাও এখন আরও সহজ করা হয়েছে ৷ সিজিএসটি আইনে সংশোধনের প্রস্তাবও এনেছে কাউন্সিল ৷ প্রস্তাবে রিকনসিলিয়েশন স্টেটমেন্টে চার্টার অ্যাকাউন্ট্যান্টের বদলে নিজেরাই যাতে করতে পারেন, এমনটা বলা হয়েছে ৷

জিএসটি কমপেনসেশন সেসে এই বছরও গতবারের মতোই একই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ৷ কেন্দ্রকে আনুমানিক প্রায় 1.58 লাখ কোটি ধার করতে হবে এবং সেই টাকা রাজ্যগুলিকে দেওয়া হবে ৷

নয়াদিল্লি, 28 মে : 43তম জিএসটি কাউন্সিল বৈঠকে আজ যে বিষয়গুলি নিয়ে বিশদে আলোচনা হয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ করোনার চিকিৎসা সংক্রান্ত সামগ্রী ৷ অনেকগুলি বিষয় আলোচনায় উঠে এসেছে ৷ প্রতিটি খুঁটিনাটি দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে ৷ চলতি বছরের 31 অগাস্ট পর্যন্ত করোনার চিকিৎসা সামগ্রী আমদানির উপর ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠকে ৷ জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন ৷

কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের একটি দল দ্রুত গঠন করা হয়েছে ৷ যাঁরা 10 দিনের মধ্যে অর্থাৎ 8 জুন বা তার আগে তাঁদের রিপোর্ট জমা দেবেন ৷ রিপোর্ট অনুযায়ী আরও কিছু ছাড় দেওয়ার দরকার থাকলে, সেই বিষয়গুলিও খতিয়ে দেখা হবে ৷ করোনার চিকিৎসার সঙ্গে সম্পর্কিত সামগ্রীর অ্যাডহক দেওয়া হয়েছে ৷ পাশাপাশি, দেশে ব্ল্যাক ফাংগাসের সংক্রমণ যে হারে বাড়ছে, সেদিকে নজর রেখে অ্যামফোটেরিসিন বি-এর উপরেও ছাড় দেওয়া হয়েছে ৷

এর পাশাপাশি, দুটি ভ্যাকসিন উৎপাদনকারী সংস্থাকে সাড়ে 4 হাজার কোটি টাকা অগ্রিম দেওয়া হয়েছে ৷ ভ্যাকসিনের জন্য জাপান, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ অন্যান্য জায়গার টিকা উৎপাদনকারী ও সরবরাহকারীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে ৷ এখন ভ্যাকসিন সরবরাহের যা পরিস্থিতি, আগামী মাসগুলিতে তা আরও উন্নত হবে বলে আশাবাদী নির্মলা ৷

বৈঠকে আলোচনা হয়েছে করদাতাদের লেট ফি সংক্রান্ত বিষয়টি নিয়েও ৷ ক্ষুদ্র করদাতাদের লেট ফির সর্বাধিক অঙ্ক কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ৷ করদানের পরবর্তী সময়কালের জন্য এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে ৷ এই সিদ্ধান্তের ফলে ক্ষুদ্র করদাতাদের উপর থেকে অনেকটা লম্বা সময়ের জন্য চাপ কমানো সম্ভব হবে বলে বৈঠক শেষে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী ৷ করদাতারা এখন তাঁদের বকেয়া রিটার্ন জমা করলে লেট ফি সংক্রান্ত নতুন নিয়মের সুবিধা পাবেন ৷

একইসঙ্গে 2020-21 আর্থিক বছরে যে করদাতাদের টার্নওভার 2 কোটি টাকার কম, তাঁদের বার্ষিক রিটার্ন ফাইলও ঐচ্ছিক রাখা হয়েছে ৷ অন্যদিকে রিকনসিলিয়েশন স্টেটমেন্ট শুধুমাত্র তাঁদেরই জমা দিতে হবে, যাঁদের বার্ষিক টার্নওভার 5 কোটি টাকা বা তার বেশি ৷ বার্ষিক রিটার্ন ফাইল করাও এখন আরও সহজ করা হয়েছে ৷ সিজিএসটি আইনে সংশোধনের প্রস্তাবও এনেছে কাউন্সিল ৷ প্রস্তাবে রিকনসিলিয়েশন স্টেটমেন্টে চার্টার অ্যাকাউন্ট্যান্টের বদলে নিজেরাই যাতে করতে পারেন, এমনটা বলা হয়েছে ৷

জিএসটি কমপেনসেশন সেসে এই বছরও গতবারের মতোই একই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ৷ কেন্দ্রকে আনুমানিক প্রায় 1.58 লাখ কোটি ধার করতে হবে এবং সেই টাকা রাজ্যগুলিকে দেওয়া হবে ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.