নয়াদিল্লি, 7 সেপ্টেম্বর: উৎসবের মরশুমের ঠিক আগে আতশবাজির উপর নিষেধাজ্ঞার সময়সীমা আরও বাড়িয়ে দিল দিল্লি সরকার ৷ দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী গোপাল রাই (Gopal Rai) জানিয়েছেন, 2023 সালের 1 সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রাজধানীতে আতশবাজি (Firecrackers banned) তৈরি, তা মজুত করা, বিক্রি ও ফাটানোর উপর নিষেধাজ্ঞা জারি থাকবে ৷ এই নিয়ম লঙ্ঘন করা হলে দিল্লি পুলিশ, দিল্লি দূষণ নিয়ন্ত্রণ কমিটি ও রাজস্ব দফতর কড়া ব্যবস্থা নেবে বলেও জানিয়েছেন তিনি (Complete ban on firecrackers)৷
বুধবার দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী (Delhi Environment Minister) গোপাল রাই টুইট করে জানিয়েছেন, "সব ধরনের আতশবাজি তৈরি, মজুত করা, বিক্রি ও তা ব্যবহার করা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ করা হয়েছে ৷" মানুষের জীবন যাতে সুরক্ষিত রাখা যায়, সেই জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি ৷ জাতীয় রাজধানীতে অনলাইনে আতশবাজি কেনাবেচাও নিষিদ্ধ থাকছে বলে জানিয়েছেন দিল্লির পরিবেশমন্ত্রী ৷
আরও পড়ুন: বাজি নিয়ে সুপ্রিম-রায়ে খুশি ব্যবসায়ীরা, উদ্বিগ্ন পরিবেশবিদরা
-
दिल्ली में लोगों को प्रदूषण के खतरे से बचाने के लिए पिछले साल की तरह ही इस बार भी सभी तरह के पटाखों के उत्पादन, भंडारण, बिक्री और उपयोग पर पूरी तरह प्रतिबंध लगाया जा रहा है, तांकि लोगों की जिंदगी बचाई जा सके।
— Gopal Rai (@AapKaGopalRai) September 7, 2022 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">दिल्ली में लोगों को प्रदूषण के खतरे से बचाने के लिए पिछले साल की तरह ही इस बार भी सभी तरह के पटाखों के उत्पादन, भंडारण, बिक्री और उपयोग पर पूरी तरह प्रतिबंध लगाया जा रहा है, तांकि लोगों की जिंदगी बचाई जा सके।
— Gopal Rai (@AapKaGopalRai) September 7, 2022दिल्ली में लोगों को प्रदूषण के खतरे से बचाने के लिए पिछले साल की तरह ही इस बार भी सभी तरह के पटाखों के उत्पादन, भंडारण, बिक्री और उपयोग पर पूरी तरह प्रतिबंध लगाया जा रहा है, तांकि लोगों की जिंदगी बचाई जा सके।
— Gopal Rai (@AapKaGopalRai) September 7, 2022
চলতি বছর 28 সেপ্টেম্বর থেকে 1 জানুয়ারি পর্যন্ত দিল্লিতে আতশবাজি বিক্রি ও তা ফাটানো নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছিল অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সরকার ৷ তারা আতশবাজির বিরুদ্ধে জনসচেতনতা গড়ে তুলতে 'পটাকে নহি দিয়া জালাও' প্রচারও চালায় দিল্লি সরকার ৷ আবাসন ও বাণিজ্যিক এলাকায় আতশবাজি পোড়াতে গিয়ে যাঁরা ধরা পড়েছিলেন, তাঁদের থেকে 1,000 টাকা জরিমানা করা হয় ৷ আর সাইলেন্ট জোনে আতশবাজির ব্যবহার করলে জরিমানা করা হয় 3,000 টাকা ৷ আবাসন ও বাণিজ্যিক এলাকায় বিয়ের অনুষ্ঠান, ধর্মীয় উৎসব বা মিছিল উপলক্ষে আতশবাজি ফাটানো হলে আয়োজকদের 10,000 টাকা এবং সাইলেন্ট জোনে 20,000 টাকা জরিমানা করা হয় ৷