ETV Bharat / bharat

ভোট না দিলে কাজ সহজে করব না : মানেকা - loksabha election

"আমি জিতছি এটা গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়ে জিতব। কিন্তু, যদি মুসলিমদের সাহায্য ছাড়াই নির্বাচনে জিতি, তাহলে তা ভালো হবে না। মনটা খারাপ হয়ে যাবে।" গতকাল উত্তরপ্রদেশের সুলতানপুরে প্রচারে গিয়ে একথা বলেন মানেকা গান্ধি।

মানেকা গান্ধি
author img

By

Published : Apr 12, 2019, 6:03 PM IST

সুলতানপুর (উত্তরপ্রদেশ), 12 এপ্রিল : নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য মানেকা গান্ধির। গতকাল উত্তরপ্রদেশের সুলতানপুরে প্রচারে যান মানেকা। সেখানে মুসলিমদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, "আমি তো আগেই জিতে গেছি। এখন আপনারা ঠিক করুন কী করবেন।"

মানেকার 3 মিনিটের বক্তব্য সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল। তিনি বলেন, "আমি জিতছি এটা গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়ে জিতব। কিন্তু, যদি মুসলিমদের সাহায্য ছাড়াই নির্বাচনে জিতি, তাহলে তা ভালো হবে না। মনটা খারাপ হয়ে যাবে। তখন যদি কোনও মুসলিম ব্যক্তি আমার কাছে কাজের জন্য আসেন, আমি তো তাঁর কাজ সহজে করব না। সবকিছু তো দেওয়া-নেওয়া পদ্ধতির মতো। তাই নয় কী ? আমরা তো সবাই মহাত্মা গান্ধির ছেলে নয় (হাসি)। এরকম তো হতে পারে না, যে আমরা শুধু দিয়ে যাব তারপরও নির্বাচনে হারব। জয় আসবেই। সে আপনারা সাথে থাকুন আর না থাকুন।"

কিছুক্ষণ পর তিনি আরও বলেন, "আমি জিতেই গেছি। কিন্তু, আপনাদের আমাকে দরকার। এটাই বন্ধুত্ব গড়ার শুভ সময়। নির্বাচনের সময় দেখব, এই বুথ থেকে মাত্র 100টা ভোট পেয়েছি তখন খুব খারাপ লাগে। তারপর আপনারা আমার কাছে কিছু চাইতে আসবেন...আমি কখনই কাউকে আলাদা করে দেখতে চাই না। এবার আপনাদের উপর সবকিছু নির্ভর করছে।"

পিলভিটের বিদায়ি সাংসদ মানেকা গান্ধি। এবার তাঁকে সুলতানপুর কেন্দ্রে দাঁড় করানো হয়েছে। এই কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ মানেকা পুত্র বরুণ। বরুণকে দাঁড় করানো হয়েছে পিলভিটে।

সুলতানপুর (উত্তরপ্রদেশ), 12 এপ্রিল : নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য মানেকা গান্ধির। গতকাল উত্তরপ্রদেশের সুলতানপুরে প্রচারে যান মানেকা। সেখানে মুসলিমদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, "আমি তো আগেই জিতে গেছি। এখন আপনারা ঠিক করুন কী করবেন।"

মানেকার 3 মিনিটের বক্তব্য সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল। তিনি বলেন, "আমি জিতছি এটা গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের ভালোবাসা ও সমর্থন পেয়ে জিতব। কিন্তু, যদি মুসলিমদের সাহায্য ছাড়াই নির্বাচনে জিতি, তাহলে তা ভালো হবে না। মনটা খারাপ হয়ে যাবে। তখন যদি কোনও মুসলিম ব্যক্তি আমার কাছে কাজের জন্য আসেন, আমি তো তাঁর কাজ সহজে করব না। সবকিছু তো দেওয়া-নেওয়া পদ্ধতির মতো। তাই নয় কী ? আমরা তো সবাই মহাত্মা গান্ধির ছেলে নয় (হাসি)। এরকম তো হতে পারে না, যে আমরা শুধু দিয়ে যাব তারপরও নির্বাচনে হারব। জয় আসবেই। সে আপনারা সাথে থাকুন আর না থাকুন।"

কিছুক্ষণ পর তিনি আরও বলেন, "আমি জিতেই গেছি। কিন্তু, আপনাদের আমাকে দরকার। এটাই বন্ধুত্ব গড়ার শুভ সময়। নির্বাচনের সময় দেখব, এই বুথ থেকে মাত্র 100টা ভোট পেয়েছি তখন খুব খারাপ লাগে। তারপর আপনারা আমার কাছে কিছু চাইতে আসবেন...আমি কখনই কাউকে আলাদা করে দেখতে চাই না। এবার আপনাদের উপর সবকিছু নির্ভর করছে।"

পিলভিটের বিদায়ি সাংসদ মানেকা গান্ধি। এবার তাঁকে সুলতানপুর কেন্দ্রে দাঁড় করানো হয়েছে। এই কেন্দ্রের বর্তমান সাংসদ মানেকা পুত্র বরুণ। বরুণকে দাঁড় করানো হয়েছে পিলভিটে।

New Delhi, Apr 12 (ANI): The Supreme Court of India delivered its verdict on a plea challenging the validity of electoral bonds. Senior Advocate Prashant Bhushan addressed mediapersons after the verdict. He said, "Today the Supreme Court has passed an interim order on the electoral bond, holding that the parties, who have received electoral bonds till now and in future will have to provide complete information about the donors to the Election Commission. Therefore, the anonymity of the donor will atleast be gone to the Election Commission. In this case, almost all the electoral bonds of about Rs 2000 crore have been received by only one party i.e., Bharatiya Janata Party (BJP). So, now the BJP has to disclose, who gave them bond of such big amount. Now mystery will open up as to who are these companies and what kind of benefits have these companies received at the hands of BJP government. So, it is an important step towards transparency." The senior lawyer further said, "The second direction is that the government had allowed electoral bonds to continue for 55 days before the election, whereas the maximum period allowed is 50 days, so SC has said to reduce the 5 days."
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.