দিল্লি, 3 মার্চ : নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন, 2019 -এর প্রতিবাদে বিগত এক সপ্তাহ ধরে অগ্নিগর্ভ হয়ে ছিল রাজধানী ৷ এরইমধ্যে CAA-র বিষয়ে নিজেদের হস্তক্ষেপের আর্জি নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন জানাল রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কমিশন ৷ গতকালই রাষ্ট্রসংঘের মানবাধিকার কমিশনের তরফে এই বার্তা দেওয়া হয়েছে জেনেভার ভারতীয় দূতাবাসের কাছে ৷
বিষয়টি যে দিল্লির তরফে ভালোভাবে দেখা হচ্ছে না, তা আজ সাফ জানিয়ে দিলেন বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র রবীশ কুমার ৷ বললেন, "নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় ৷ সংবিধান অনুযায়ী, কোনও আইন প্রণয়ন করা হবে কি না তা সংসদের সার্বভৌম অধিকারের অন্তর্ভুক্ত ৷ অন্য কোনও দেশ ভারতের সার্বভৌম ইশুতে হস্তক্ষেপ করার জন্য আদালতের দ্বারস্থ হতে পারে না ৷"
-
Raveesh Kumar, MEA: The Citizenship Amendment Act is an internal matter of India and concerns the sovereign right of the Indian Parliament to make laws. We strongly believe that no foreign party has any locus standi on issues pertaining to India’s sovereignty. (2/4) https://t.co/XKpX2qiuqb
— ANI (@ANI) March 3, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">Raveesh Kumar, MEA: The Citizenship Amendment Act is an internal matter of India and concerns the sovereign right of the Indian Parliament to make laws. We strongly believe that no foreign party has any locus standi on issues pertaining to India’s sovereignty. (2/4) https://t.co/XKpX2qiuqb
— ANI (@ANI) March 3, 2020Raveesh Kumar, MEA: The Citizenship Amendment Act is an internal matter of India and concerns the sovereign right of the Indian Parliament to make laws. We strongly believe that no foreign party has any locus standi on issues pertaining to India’s sovereignty. (2/4) https://t.co/XKpX2qiuqb
— ANI (@ANI) March 3, 2020
তিনি আরও বলেন, "নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন সংবিধানসিদ্ধ এবং সাংবিধানিক মূল্যবোধ মেনেই এই আইন প্রণয়ন করা হয়েছে ৷ দেশভাগের পর থেকে মানবাধিকার সংক্রান্ত যাবতীয় সমস্যার সমাধানের ইঙ্গিত দেয় এই আইন ৷ ভারত একটি গণতান্ত্রিক দেশ ৷ আমাদের বিচারব্যবস্থার উপর পূর্ণ আস্থা আছে ৷ আমাদের বিশ্বাস সুপ্রিম কোর্ট এর যোগ্য জবাব দেবেন ৷"