ETV Bharat / bharat

রাস্তা আটকে রেখেছে পুলিশই, মধ্যস্থতাকারীদের বলল শাহিনবাগের আন্দোলনকারীরা

author img

By

Published : Feb 22, 2020, 4:51 AM IST

সুপ্রিম কোর্টের তরফে শাহিনবাগ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য আইনজীবী সঞ্জয় হেগড়ে এবং আইনজীবী সাধনা রামচন্দ্রনকে নিয়োগ করা হয়েছে । তাঁরাই মধ্যস্থতাকারী হিসেবে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলছেন । গতকাল সকালে দিল্লি-নয়ডা-ফরিদাবাদ সংযোগকারী রাস্তার ব্যারিকেড খোলে পুলিশ । কিন্তু কিছুক্ষণ পর তা আবার বন্ধ করে দেয় । এ প্রসঙ্গে গতকাল সঞ্জয় হেগড়ে বলেন, "আমরা সকালবেলা খুশি ছিলাম । এটা ভেবে যে নয়ডা-ফরিদাবাদের রাস্তাটি খোলা হচ্ছে । কিন্তু কিছুক্ষণ পর কোনও কারণ ছাড়াই সেই রাস্তা আবার ব্যারিকেড করে দেয় পুলিশ । আমরা আশাহত ।"

shaheenbagh
shaheenbagh

দিল্লি, 22 ফেব্রুয়ারি : শাহিনবাগ প্রতিবাদস্থানের একাংশের ব্যারিকেড খোলার সম্ভাবনা ছিল । গতকাল সকালে দিল্লি-নয়ডা-ফরিদাবাদ সংযোগকারী রাস্তার ব্যারিকেড খোলে পুলিশ । কিন্তু কিছুক্ষণ পর তা আবার বন্ধ করে দেয় । যদিও রাস্তার সে অংশে আন্দোলনকারীরা অবস্থান করছেন না । কিন্তু আন্দোলনকারীরা একথাও জানিয়েছেন, তাঁরা আন্দোলনস্থান থেকে সরবেন না ।

সুপ্রিম কোর্টের তরফে শাহিনবাগ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য সঞ্জয় হেগড়ে এবং সাধনা রামচন্দ্রনকে নিয়োগ করা হয়েছে । তাঁরাই মধ্যস্থতাকারী হিসেবে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলছেন । বৃহস্পতিবার আন্দোলন স্থান পরিবর্তনের প্রস্তাব দিয়েছিলেন তাঁরা । আন্দোলনকারীরা উত্তর দিয়েছিলেন "না" । উত্তরে ছিল যন্ত্রণাও । মধ্যস্থতাকারীরা স্পষ্ট জানিয়েছিলেন, তাঁরা রাস্তা আটক প্রসঙ্গে কথা বলতে চান এবং সেই সমস্যার সমাধান করতে চান । এই আলোচনার সঙ্গে তাঁদের আন্দোলন এবং দাবির কোনও যোগ নেই । শাহিনবাগ আন্দোলনকে সম্মান করে আদালত ।

শাহিনবাগ আন্দোলনস্থানের যে অংশে আন্দোলনকারীরা অবস্থানে নেই , সে অংশের ব্যারিকেড খোলার সম্ভাবনা দেখা যায় গতকাল সকালে । নয়ডা-ফরিদাবাদ সংযোগকারী রাস্তার ব্যারিকেড খোলে পুলিশ । কিন্তু তার কিছুক্ষণ পরেই আবার ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দেয় পুলিশই । এ প্রসঙ্গে গতকাল সঞ্জয় হেগড়ে বলেন, "আমরা সকালবেলা খুশি ছিলাম । এটা ভেবে যে নয়ডা-ফরিদাবাদের রাস্তাটি খোলা হচ্ছে । কিন্তু কিছুক্ষণ পর কোনও কারণ ছাড়াই সেই রাস্তা আবার ব্যারিকেড করে দেয় পুলিশ । আমরা আশাহত ।"

দুই মধ্যস্থতাকারী গতকাল সকালে শাহিনবাগ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথাও বলেন । জানান ওই রাস্তা আজ খুলতে পারত । আইনজীবীরা জানিয়েছেন, আন্দোলনকারীরা বলেন ওঁরা রাস্তা খুলল এবং আবার বন্ধ করে দিল । ওঁরা দিল্লি পুলিশ ও হতে পারে বা নয়ডা পুলিশ, আমরা জানি না । কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম রাস্তা খুলতে পারে । আমরা সুপ্রিম কোর্টকে বিষয়টি জানাব । যাঁরাই কাজটি করেছেন তাঁরা আদালতকে উত্তর দিতে বাধ্য ।

"সম্ভব নয়", আন্দোলনস্থান পরিবর্তনের প্রস্তাবে কান্না শাহিনবাগে

মধ্যস্থতাকারীরা আন্দোলনকারীদের প্রশ্ন করেন, ওই রাস্তা কারা আটকে রেখেছে ? এক আন্দোলনকারী উত্তর দেন "পুলিশ" । রামচন্দ্রন প্রশ্ন করেন, আপনারা কী বলতে চাইছেন ? আপনারা এখানে বসে আছেন এবং রাস্তার ওইদিক পুলিশ আটকে রেখেছে? আপনারা কী ভাবছেন এইভাবে কি আপনারা নিরাপদ বোধ করছেন ? আন্দোলনকারীরা উত্তর দেন, পুলিশ আন্দোলনস্থানের ওই অংশ আটকে রেখেছে ।

দিল্লি, 22 ফেব্রুয়ারি : শাহিনবাগ প্রতিবাদস্থানের একাংশের ব্যারিকেড খোলার সম্ভাবনা ছিল । গতকাল সকালে দিল্লি-নয়ডা-ফরিদাবাদ সংযোগকারী রাস্তার ব্যারিকেড খোলে পুলিশ । কিন্তু কিছুক্ষণ পর তা আবার বন্ধ করে দেয় । যদিও রাস্তার সে অংশে আন্দোলনকারীরা অবস্থান করছেন না । কিন্তু আন্দোলনকারীরা একথাও জানিয়েছেন, তাঁরা আন্দোলনস্থান থেকে সরবেন না ।

সুপ্রিম কোর্টের তরফে শাহিনবাগ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলার জন্য সঞ্জয় হেগড়ে এবং সাধনা রামচন্দ্রনকে নিয়োগ করা হয়েছে । তাঁরাই মধ্যস্থতাকারী হিসেবে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলছেন । বৃহস্পতিবার আন্দোলন স্থান পরিবর্তনের প্রস্তাব দিয়েছিলেন তাঁরা । আন্দোলনকারীরা উত্তর দিয়েছিলেন "না" । উত্তরে ছিল যন্ত্রণাও । মধ্যস্থতাকারীরা স্পষ্ট জানিয়েছিলেন, তাঁরা রাস্তা আটক প্রসঙ্গে কথা বলতে চান এবং সেই সমস্যার সমাধান করতে চান । এই আলোচনার সঙ্গে তাঁদের আন্দোলন এবং দাবির কোনও যোগ নেই । শাহিনবাগ আন্দোলনকে সম্মান করে আদালত ।

শাহিনবাগ আন্দোলনস্থানের যে অংশে আন্দোলনকারীরা অবস্থানে নেই , সে অংশের ব্যারিকেড খোলার সম্ভাবনা দেখা যায় গতকাল সকালে । নয়ডা-ফরিদাবাদ সংযোগকারী রাস্তার ব্যারিকেড খোলে পুলিশ । কিন্তু তার কিছুক্ষণ পরেই আবার ব্যারিকেড দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দেয় পুলিশই । এ প্রসঙ্গে গতকাল সঞ্জয় হেগড়ে বলেন, "আমরা সকালবেলা খুশি ছিলাম । এটা ভেবে যে নয়ডা-ফরিদাবাদের রাস্তাটি খোলা হচ্ছে । কিন্তু কিছুক্ষণ পর কোনও কারণ ছাড়াই সেই রাস্তা আবার ব্যারিকেড করে দেয় পুলিশ । আমরা আশাহত ।"

দুই মধ্যস্থতাকারী গতকাল সকালে শাহিনবাগ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথাও বলেন । জানান ওই রাস্তা আজ খুলতে পারত । আইনজীবীরা জানিয়েছেন, আন্দোলনকারীরা বলেন ওঁরা রাস্তা খুলল এবং আবার বন্ধ করে দিল । ওঁরা দিল্লি পুলিশ ও হতে পারে বা নয়ডা পুলিশ, আমরা জানি না । কিন্তু আমরা ভেবেছিলাম রাস্তা খুলতে পারে । আমরা সুপ্রিম কোর্টকে বিষয়টি জানাব । যাঁরাই কাজটি করেছেন তাঁরা আদালতকে উত্তর দিতে বাধ্য ।

"সম্ভব নয়", আন্দোলনস্থান পরিবর্তনের প্রস্তাবে কান্না শাহিনবাগে

মধ্যস্থতাকারীরা আন্দোলনকারীদের প্রশ্ন করেন, ওই রাস্তা কারা আটকে রেখেছে ? এক আন্দোলনকারী উত্তর দেন "পুলিশ" । রামচন্দ্রন প্রশ্ন করেন, আপনারা কী বলতে চাইছেন ? আপনারা এখানে বসে আছেন এবং রাস্তার ওইদিক পুলিশ আটকে রেখেছে? আপনারা কী ভাবছেন এইভাবে কি আপনারা নিরাপদ বোধ করছেন ? আন্দোলনকারীরা উত্তর দেন, পুলিশ আন্দোলনস্থানের ওই অংশ আটকে রেখেছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.