ETV Bharat / bharat

নীরব-মেহুলের থেকেও বড় আর্থিক কেলেঙ্কারিতে জড়িত সন্দেসারা ভাইরা, দাবি ED-র

এবার সামনে এল নীরব-মেহুলের থেকেও বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি । অভিযোগের তির সন্দেসারা ভাইদের উপর ।

নীতিন সন্দেসারা
author img

By

Published : Jun 29, 2019, 2:49 PM IST

Updated : Jun 29, 2019, 3:01 PM IST

দিল্লি, 29 জুন : নীরব মোদি ও মেহুল চোকসি পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের সঙ্গে যে প্রতারণা করেছে, তার থেকেও বড় প্রতারণা করেছে সন্দেসারা ভাইরা । এই দাবি করেছে ED । 2017 সালে নিতিন সন্দেসারার ফার্মাসিউটিকাল কম্পানি স্টার্লিং বায়োটেকের বিরুদ্ধে 5383 কোটি টাকার জালিয়াতির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেছিল ED । তবে এখন ED-র দাবি মোট 14 হাজার 500 কোটি টাকার জালিয়াতির সঙ্গে যুক্ত নীতিন সন্দেসারা, দীপ্তি সন্দেসারা ও চেতন সন্দেসারা ।

ED-র অভিযোগ, বিভিন্ন দেশে ভুয়ো কম্পানি খুলে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছিল সন্দেসারা ভাইরা । এলাহাবাদ ব্যাঙ্ক, ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, অন্ধ্র ব্যাঙ্ক, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, UCO ব্যাঙ্কের বিদেশের বিভিন্ন শাখা থেকে মোট 14 হাজার 500 কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল তারা । কিন্তু সেই ঋণ তারা শোধ করেনি । বিষয়টি সামনে আসতেই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ED ।

তবে ED তদন্ত শুরু করতেই সপরিবারে দেশ ছাড়ে নীতিন ও তার ভাই চেতন । অভিযোগ, ব্যাঙ্কের সঙ্গে প্রতারণার জন্য 300-র বেশি ভুয়ো সংস্থা খুলেছিল সন্দেসারা ভাইরা । তাদের বিরুদ্ধে চলতি বছরের 11 মার্চ রেড কর্নার নোটিশ জারি করেছিল ইন্টারপোল । এখনও পর্যন্ত সন্দেসারা ভাইদের 9 হাজার 778 কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ED । তাদের দেশে ফেরানোর চেষ্টা চলছে ।

দিল্লি, 29 জুন : নীরব মোদি ও মেহুল চোকসি পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের সঙ্গে যে প্রতারণা করেছে, তার থেকেও বড় প্রতারণা করেছে সন্দেসারা ভাইরা । এই দাবি করেছে ED । 2017 সালে নিতিন সন্দেসারার ফার্মাসিউটিকাল কম্পানি স্টার্লিং বায়োটেকের বিরুদ্ধে 5383 কোটি টাকার জালিয়াতির অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেছিল ED । তবে এখন ED-র দাবি মোট 14 হাজার 500 কোটি টাকার জালিয়াতির সঙ্গে যুক্ত নীতিন সন্দেসারা, দীপ্তি সন্দেসারা ও চেতন সন্দেসারা ।

ED-র অভিযোগ, বিভিন্ন দেশে ভুয়ো কম্পানি খুলে ব্যাঙ্ক থেকে ঋণ নিয়েছিল সন্দেসারা ভাইরা । এলাহাবাদ ব্যাঙ্ক, ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, অন্ধ্র ব্যাঙ্ক, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া, UCO ব্যাঙ্কের বিদেশের বিভিন্ন শাখা থেকে মোট 14 হাজার 500 কোটি টাকা ঋণ নিয়েছিল তারা । কিন্তু সেই ঋণ তারা শোধ করেনি । বিষয়টি সামনে আসতেই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় ED ।

তবে ED তদন্ত শুরু করতেই সপরিবারে দেশ ছাড়ে নীতিন ও তার ভাই চেতন । অভিযোগ, ব্যাঙ্কের সঙ্গে প্রতারণার জন্য 300-র বেশি ভুয়ো সংস্থা খুলেছিল সন্দেসারা ভাইরা । তাদের বিরুদ্ধে চলতি বছরের 11 মার্চ রেড কর্নার নোটিশ জারি করেছিল ইন্টারপোল । এখনও পর্যন্ত সন্দেসারা ভাইদের 9 হাজার 778 কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ED । তাদের দেশে ফেরানোর চেষ্টা চলছে ।

Intro:জলপাইগুড়িঃঃ তৃনমুলের আশির্বাদধন্য এক ডাক্তার নেতার হুমকিতে কাজ ছেড়ে দিতে বাধ্য হচ্ছে সদর হাসপাতালের ডাক্তাররা।একে একে ১৬ জন ডাক্তার চাকরি ছেড়ে চলে গেছেন।সেই ডাক্তার নেতার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবার দাবিতে জলপাইগুড়ি মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকদের দপ্তরে বিক্ষোভ দেখা বিজেপি।জলপাইগুড়ি জেলাতে স্বাস্থ্য পরিষেবা ঠিক নেই।জেলা হাসপাতালে ডাক্তারের অভাব বীনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছে রোগী।এমনই অভিযোগ বিজেপির। অভিযোগ অস্বীকার জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। কে কি করেন জানেন না বলে সাফাই দিলেন মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক।


এদিন জলপাইগুড়ি জেলা যুব মোর্চার সভাপতি শ্যাম প্রসাদ অভিযোগ করে বলেন মুখ্যমন্ত্রীর এক আশির্বাদ ধন্য ডাক্তার নেতা আছেন তিনি সবাইকে ধমকে চমকে রেখেছেন যার জন্য ১৬ জন ডাক্তার চাকরি ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছেন।
সবচেয়ে বড় কথা হাসপাতালের একজন গুন্ডা ডাক্তার আছে।তিনি ধমকে চমকে। সেই ডাক্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।নাহলে আমরাও ধমকে চমকে দিতে পারি। হাসপাতালে যারা গুন্ডা গিরি করছে।তাদের ঠ্যাং আমরা ভেঙে দেব।
কাটমানি খাচ্ছেএই মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকও দলদাসে পরিনত হয়েছে।
তিনি যদি এমন মস্তানি স্বাস্থ্য দপ্তরে করতে পারেন আমরাও তাহল্র মস্তানি করতে পারে।তার ঠ্যাং আমরা হাসপাতালের বাইরে ভেঙে দেব।আমরা হাসপাতাল অচল করব না।তবে ঐ ডাক্তারের অবস্থা খারাপ হবে বলে হুমকি দিয়েছেন।তিনি বলেন সুপার অবর্তমানে তিনিই হাসপাত সামলাচ্ছেন।হাসপাতালের সব কাজের কাটমানি খাচ্ছেন।এটা চলতে দেওয়া যাবে না।এমনকি হাসপাতাল সুপারের অবর্তমানে তিনিই সুপারের দায়িত্ব পালন করছেন। আর যাতে কোন ডাক্তার চাকরি ছেড়ে না যায় তা আমরা দেখব।এবংকোন ডাক্তারকে ধমক দিলে আমাদের জানান আমরা দেখে নেব বলে হুশিয়ারি দিয়েছেন শ্যাম প্রসাদ।সম্প্রতি হাসপাতাকে ঢুকে গুন্ডাবাহিনী রোগীদের মেরেছেন তার পুর্নাঙ্গ তদন্ত দাবি করেছে বিজেপি।

জলপাইগুড়ি জেলা জুড়ে হাসপাতালে তৃনমুলের দাদাগিরি গুন্ডাগিরি চলছে।।CCU থাকলেও সচল নয়।আয়ামাসীদের কোন কারন না দেখিয়েই বের করে দেওয়া হয়ছে।

এদিন বিজেপির বিক্ষোভ কর্মসূচীকে কেন্দ্র করে। DSP হেডকোয়ার্টারের নেতৃত্বে বিরাট পুলিশ বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছিল।

এদিন জলপাইগুড়ির মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ডাঃ জগন্নাথ সরকার জানান অভিযোগ ভিত্তিহীন।সে সব ডাক্তার কাজ ছেড়ে গেছে তারা বিভিন্ন সমস্যা দেখিয়ে কাজ ছেড়েছে।কিন্তু কারও হুমকিতে বা কারও সাথে কোন সমস্যার জন্য কাজ ছাড়েননি। তিনি আরও বলেন সুপারের ক্ষমতা আছে তিনি যখন বাইরে যাবেন কাজে বা ছুটিতে তখন তিনি যোগ্য কাউকে সুপারের দায়িত্ব সামলানোর জন্য দিয়ে যেতে পারেন।অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার সুপারের চার্জ নিতে পারেন না।


Body:WB_JAL_28JUNE_BJP_AGITATION_ABHIJIT_7203427Conclusion:WB_JAL_28JUNE_BJP_AGITATION_ABHIJIT_7203427
Last Updated : Jun 29, 2019, 3:01 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.