ETV Bharat / bharat

ভারতের সঙ্গে একযোগে কোরোনার ভ্যাকসিন উৎপাদনে ইচ্ছুক রাশিয়া

রাশিয়ার তরফে জানানো হয়েছে, বিশ্বের বহু দেশ কোরোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন উৎপাদনে উৎসাহী । কিন্তু ভারতের মতো দেশের সঙ্গে একযোগে ভ্যাকসিন উৎপাদন করলে বিশ্বের চাহিদা পূরণ হবে বলে তারা মনে কররছে ।

russia wants india to produce sputnik-V
রাশিয়া ভারতের সঙ্গে ভ্যাকসিন তৈরিতে ইচ্ছুক
author img

By

Published : Aug 21, 2020, 1:21 AM IST

দিল্লি, ২১ অগাস্ট : কোরোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন স্পুতনিক-V তৈরির জন্য ভারতের সহযোগিতা চাইছে রাশিয়া । রাশিয়ান ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের CEO কিরিল দিমিত্রিভ বৃহস্পতিবার একথা জানান । রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছেন, বিশ্বে প্রথম কোরোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তাঁরা আবিষ্কার করেছেন । রাশিয়ার তৈরি ভ্যাকসিন যথেষ্ট ফলপ্রসূ এবং এর প্রতিরোধ ক্ষমতা স্থায়ী বলে তাঁরা দাবি করেছেন ।

গামালেয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউট অফ এপিডেমিওলজি অ্যান্ড মাইক্রো বায়োলজি এবং রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রক একযোগে স্পুটনিক -V তৈরি করেছে । তবে এই ভ্যাকসিন তৃতীয় পর্যায়ে অথবা বড় কোনও ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের মধ্যে দিয়ে যায়নি । সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক বিবৃতিতে দিমিত্রিভ বলেন, "ল্যাটিন অ্যামেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার বহু দেশ ভ্যাকসিন উৎপাদনে উৎসাহ দেখিয়েছে । ভ্যাকসিনের উৎপাদন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । তবে বর্তমানে আমরা ভারতের সঙ্গে একযোগে এই বিষয়ে কাজ করার কথা চিন্তা করছি । আমাদের মনে হয় ভারত ভ্যাকসিন উৎপাদন সক্ষম । সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, দুই দেশ একযোগে কোরোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি করলে বিশ্বের চাহিদা পূরণ করা যাবে ।" তিনি আরও বলেন, "রাশিয়া আন্তর্জাতিক সহযোগিতার দিকে তাকিয়ে রয়েছে । আমরা শুধু রাশিয়ায় নয়, আরব আমিরশাহী, সৌদি আরব, ব্রাজ়িল ও ভারতে স্পুটনিক-V-র ক্লিনিক্য়াল ট্রায়াল করব । আমরা পাঁচটি দেশে ভ্যাকসিন উৎপাদনের পরিকল্পনা করেছি । এরমধ্যে এশিয়া, ল্যাটিন অ্যামেরিকা, ইট্যালি এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে ।"

গামালেয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউট অফ এপিডেমিওলজি অ্যান্ড মাইক্রোবায়োলজির ডিরেক্টর এবং রাশিয়ান অ্যাক্যাডেমি অফ সাইন্সেসের সদস্য আলেকজান্ডার গিন্সবার্গ জানিয়েছেন, "কোরোনার ভ্যাকসিন ও ওষুধের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য ২০ হাজারের বেশি মানুষ অংশ নিয়েছেন ।" তিনি আরও বলেন, "ভ্যাকসিন মানবদেহে অ্যাডিনো ভাইরাস বহন করে না । স্পুটনিক-V ভ্যাকসিন দু'ভাবে কাজ করে । এই ভ্যাকসিনে SARS COV-2 এর প্রোটিনের অংশকে নিয়ন্ত্রণ করতে জিন রাখা হয়েছে ।"

দিল্লি, ২১ অগাস্ট : কোরোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন স্পুতনিক-V তৈরির জন্য ভারতের সহযোগিতা চাইছে রাশিয়া । রাশিয়ান ডিরেক্ট ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের CEO কিরিল দিমিত্রিভ বৃহস্পতিবার একথা জানান । রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছেন, বিশ্বে প্রথম কোরোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তাঁরা আবিষ্কার করেছেন । রাশিয়ার তৈরি ভ্যাকসিন যথেষ্ট ফলপ্রসূ এবং এর প্রতিরোধ ক্ষমতা স্থায়ী বলে তাঁরা দাবি করেছেন ।

গামালেয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউট অফ এপিডেমিওলজি অ্যান্ড মাইক্রো বায়োলজি এবং রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রক একযোগে স্পুটনিক -V তৈরি করেছে । তবে এই ভ্যাকসিন তৃতীয় পর্যায়ে অথবা বড় কোনও ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের মধ্যে দিয়ে যায়নি । সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক বিবৃতিতে দিমিত্রিভ বলেন, "ল্যাটিন অ্যামেরিকা, মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার বহু দেশ ভ্যাকসিন উৎপাদনে উৎসাহ দেখিয়েছে । ভ্যাকসিনের উৎপাদন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় । তবে বর্তমানে আমরা ভারতের সঙ্গে একযোগে এই বিষয়ে কাজ করার কথা চিন্তা করছি । আমাদের মনে হয় ভারত ভ্যাকসিন উৎপাদন সক্ষম । সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, দুই দেশ একযোগে কোরোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন তৈরি করলে বিশ্বের চাহিদা পূরণ করা যাবে ।" তিনি আরও বলেন, "রাশিয়া আন্তর্জাতিক সহযোগিতার দিকে তাকিয়ে রয়েছে । আমরা শুধু রাশিয়ায় নয়, আরব আমিরশাহী, সৌদি আরব, ব্রাজ়িল ও ভারতে স্পুটনিক-V-র ক্লিনিক্য়াল ট্রায়াল করব । আমরা পাঁচটি দেশে ভ্যাকসিন উৎপাদনের পরিকল্পনা করেছি । এরমধ্যে এশিয়া, ল্যাটিন অ্যামেরিকা, ইট্যালি এবং বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে ।"

গামালেয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউট অফ এপিডেমিওলজি অ্যান্ড মাইক্রোবায়োলজির ডিরেক্টর এবং রাশিয়ান অ্যাক্যাডেমি অফ সাইন্সেসের সদস্য আলেকজান্ডার গিন্সবার্গ জানিয়েছেন, "কোরোনার ভ্যাকসিন ও ওষুধের ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের জন্য ২০ হাজারের বেশি মানুষ অংশ নিয়েছেন ।" তিনি আরও বলেন, "ভ্যাকসিন মানবদেহে অ্যাডিনো ভাইরাস বহন করে না । স্পুটনিক-V ভ্যাকসিন দু'ভাবে কাজ করে । এই ভ্যাকসিনে SARS COV-2 এর প্রোটিনের অংশকে নিয়ন্ত্রণ করতে জিন রাখা হয়েছে ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.