ETV Bharat / bharat

চলতি আর্থিক বছরে একটিও দু'হাজার টাকার নোট ছাপা হয়নি, জানাল শীর্ষ ব্যাঙ্ক - নোট ছাপা হয়নি

2016-17 আর্থিক বছরে 354 কোটি 20 লাখ টাকার নোট ছাপা হয়েছিল ৷ 2017-18 আর্থিক বছরে সেই সংখ্যা কমে দাঁড়ায় 11 কোটি 15 লাখে ৷ 2018-19 সালে সেই সংখ্যা আরও কমে যায় ৷ 4 কোটি 60 লাখ টাকার নোট ছাপা হয় ওই আর্থিক বছরে ৷ আর চলতি আর্থিক বছরে একটিও নোট ছাপা হয়নি, জানিয়েছে শীর্ষ ব্যাঙ্ক ৷

চলতি আর্থিক বছরে একটিও দু'হাজার টাকার নোট ছাপা হয়নি
author img

By

Published : Oct 16, 2019, 5:59 PM IST

দিল্লি, 16 অক্টোবর : চলতি আর্থিক বছরে একটিও দু'হাজার টাকার নোট ছাপা হয়নি ৷ তথ্য জানার অধিকার আইনের এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানাল শীর্ষ ব্যাঙ্ক ৷

কালো টাকার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার জন্য ও জাল নোট বন্ধের জন্য 2016 সালের নভেম্বরে কেন্দ্রীয় সরকার 500 ও এক হাজার টাকার নোট বাতিল করে ৷ তারপর নতুন 500 টাকার নোট চালু করা হয় ৷ সে সময়ই বাজারে আসে দু'হাজার টাকার নোট ৷

2016-17 আর্থিক বছরে 354 কোটি 20 লাখ টাকার নোট ছাপা হয়েছিল ৷ 2017-18 আর্থিক বছরে সেই সংখ্যা কমে দাঁড়ায় 11 কোটি 15 লাখে ৷ 2018-19 সালে সেই সংখ্যা আরও কমে যায় ৷ 4 কোটি 60 লাখ টাকার নোট ছাপা হয় ওই আর্থিক বছরে ৷ আর চলতি আর্থিক বছরে একটিও নোট ছাপা হয়নি, জানিয়েছে শীর্ষ ব্যাঙ্ক ৷

কিন্তু কেন এমন পদক্ষেপ ? অর্থনীতিবিদরা এবিষয়ে নানা যুক্তি দিচ্ছেন ৷ এক পক্ষের দাবি, কালো টাকার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার জন্য বেশি মূল্যের নোট (মূলত দু'হাজার টাকা) ছাপার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে ৷ সম্প্রতি অন্ধ্রপ্রদেশ ও তামিলনাড়ু সীমান্তে 6 কোটি হিসাব বহির্ভূত টাকা বাজেয়াপ্ত হওয়ার পরই এই বিষয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু হয় বলে অভিমত তাঁদের ৷ কারণ, বাজেয়াপ্ত হওয়া নোটের পুরোটাই ছিল দু'হাজার টাকার নোট ৷

অন্যদিকে, জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA) দাবি করে, ফের জাল নোট বানানো শুরু হয়েছে ৷ যে কাজ মূলত হচ্ছে সীমান্তের ওপারে ৷ গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত তিন বছরে 50 কোটি টাকারও বেশি ভারতীয় জাল নোট বাজেয়াপ্ত হয়েছে, যার সিংহভাগই দু'হাজার টাকা ৷

নোট বাতিলের সময় কেন্দ্রের যুক্তি ছিল, জাল নোট বাজেয়াপ্ত, জঙ্গি কার্যকলাপ বন্ধর মতো একাধিক পদক্ষেপ করতেই এই সিদ্ধান্ত ৷ কিন্তু, মাত্র তিন বছরের মধ্যে ওই পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল ৷ বিরোধীদের দাবি, সে সময় মোদির নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত যে কতটা ভুল ছিল, তা এই ঘটনা প্রমাণ করছে ৷

দিল্লি, 16 অক্টোবর : চলতি আর্থিক বছরে একটিও দু'হাজার টাকার নোট ছাপা হয়নি ৷ তথ্য জানার অধিকার আইনের এক প্রশ্নের উত্তরে এ কথা জানাল শীর্ষ ব্যাঙ্ক ৷

কালো টাকার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার জন্য ও জাল নোট বন্ধের জন্য 2016 সালের নভেম্বরে কেন্দ্রীয় সরকার 500 ও এক হাজার টাকার নোট বাতিল করে ৷ তারপর নতুন 500 টাকার নোট চালু করা হয় ৷ সে সময়ই বাজারে আসে দু'হাজার টাকার নোট ৷

2016-17 আর্থিক বছরে 354 কোটি 20 লাখ টাকার নোট ছাপা হয়েছিল ৷ 2017-18 আর্থিক বছরে সেই সংখ্যা কমে দাঁড়ায় 11 কোটি 15 লাখে ৷ 2018-19 সালে সেই সংখ্যা আরও কমে যায় ৷ 4 কোটি 60 লাখ টাকার নোট ছাপা হয় ওই আর্থিক বছরে ৷ আর চলতি আর্থিক বছরে একটিও নোট ছাপা হয়নি, জানিয়েছে শীর্ষ ব্যাঙ্ক ৷

কিন্তু কেন এমন পদক্ষেপ ? অর্থনীতিবিদরা এবিষয়ে নানা যুক্তি দিচ্ছেন ৷ এক পক্ষের দাবি, কালো টাকার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করার জন্য বেশি মূল্যের নোট (মূলত দু'হাজার টাকা) ছাপার পরিমাণ কমিয়ে দেওয়া হচ্ছে ৷ সম্প্রতি অন্ধ্রপ্রদেশ ও তামিলনাড়ু সীমান্তে 6 কোটি হিসাব বহির্ভূত টাকা বাজেয়াপ্ত হওয়ার পরই এই বিষয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু হয় বলে অভিমত তাঁদের ৷ কারণ, বাজেয়াপ্ত হওয়া নোটের পুরোটাই ছিল দু'হাজার টাকার নোট ৷

অন্যদিকে, জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা (NIA) দাবি করে, ফের জাল নোট বানানো শুরু হয়েছে ৷ যে কাজ মূলত হচ্ছে সীমান্তের ওপারে ৷ গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, গত তিন বছরে 50 কোটি টাকারও বেশি ভারতীয় জাল নোট বাজেয়াপ্ত হয়েছে, যার সিংহভাগই দু'হাজার টাকা ৷

নোট বাতিলের সময় কেন্দ্রের যুক্তি ছিল, জাল নোট বাজেয়াপ্ত, জঙ্গি কার্যকলাপ বন্ধর মতো একাধিক পদক্ষেপ করতেই এই সিদ্ধান্ত ৷ কিন্তু, মাত্র তিন বছরের মধ্যে ওই পদক্ষেপ নিয়ে প্রশ্ন উঠে গেল ৷ বিরোধীদের দাবি, সে সময় মোদির নোট বাতিলের সিদ্ধান্ত যে কতটা ভুল ছিল, তা এই ঘটনা প্রমাণ করছে ৷

Ayodhya (UP), Oct 16 (ANI): Section 144 has been imposed in Uttar Pradesh's Ayodhya ahead of the verdict on Ayodhya case. Security has also been beefed up in the region. Chief Justice of India Ranjan Gogoi confirmed that the daily hearings on the Ram Mandir-Babri Masjid land dispute will end by 5 pm on October 16. 5-judge Constitution bench, headed by CJI Ranjan Gogoi began hearing in Ayodhya Ram Temple-Babri Masjid land case today. Today is the 40th day of hearing in the case. CJI Gogoi has refused to take any intervention application in the case. Judgment is likely to be passed on November 04-05.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.