দিল্লি, 13 জানুয়ারি : কংগ্রেসের ডাকা বিরোধী দলের বৈঠকে উপস্থিত থাকছে না আম আদমি পার্টি (AAP) ৷ এই বৈঠকে যোগ না দেওয়ার কথা প্রথমেই জানিয়েছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ৷ যুক্তি হিসেবে দেখিয়েছিলেন "বনধের নামে CPI(M)-কংগ্রেস বাংলায় গুন্ডাগিরি করেছে। এখানে ওরা যা করছে তার জন্য আমি আর CPI(M) ও কংগ্রেসের সঙ্গে কিছু করব না । সোনিয়া গান্ধির কাছে মাফ চেয়ে নিচ্ছি । দিল্লির বৈঠকে যাব না ৷।" এবার একই সুর AAP-এর মুখে ৷ আজকের বৈঠকে উপস্থিত থাকছে না বহুজন সমাজ পার্টি (BSP)-ও৷ BSP সুপ্রিমো মায়াবতী একটি টুইটে একথা নিশ্চিত করেন ৷ আজ সংসদের অ্যানেক্সে দুপুর 2টোয় বিরোধীদের বৈঠক রয়েছে ৷ তাতে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ৷ বৈঠকে থাকছে AIDMK ও বাম দলগুলি ৷ থাকার কথা সমাজবাদী পার্টিরও ৷
-
2. ऐसे में कांग्रेस के नेतृत्व में आज विपक्ष की बुलाई गई बैठक में बीएसपी का शामिल होना, यह राजस्थान में पार्टी के लोगों का मनोबल गिराने वाला होगा। इसलिए बीएसपी इनकी इस बैठक में शामिल नहीं होगी। 2/3
— Mayawati (@Mayawati) January 13, 2020 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data="
">2. ऐसे में कांग्रेस के नेतृत्व में आज विपक्ष की बुलाई गई बैठक में बीएसपी का शामिल होना, यह राजस्थान में पार्टी के लोगों का मनोबल गिराने वाला होगा। इसलिए बीएसपी इनकी इस बैठक में शामिल नहीं होगी। 2/3
— Mayawati (@Mayawati) January 13, 20202. ऐसे में कांग्रेस के नेतृत्व में आज विपक्ष की बुलाई गई बैठक में बीएसपी का शामिल होना, यह राजस्थान में पार्टी के लोगों का मनोबल गिराने वाला होगा। इसलिए बीएसपी इनकी इस बैठक में शामिल नहीं होगी। 2/3
— Mayawati (@Mayawati) January 13, 2020
দিল্লি বিধানসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হয়ে গেছে ৷ আর মাত্র কয়েক দিন ৷ 8 ফেব্রুয়ারি নির্ধারিত হতে চলেছে দিল্লির ভাগ্য ৷ ভোটগ্রহণের তিন দিন পর অর্থাৎ 11 ফেব্রুয়ারি হচ্ছে ফলপ্রকাশ ৷ আম আদমি পার্টি (AAP) প্রস্তুতি নিচ্ছে ফের ক্ষমতায় আসার ৷ লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে BJP-ও ৷ গেরুয়া শিবিরকে হারাতে কোমর বেঁধে নেমেছেন AAP সহ অন্যান্য বিরোধীরা ৷
CAA-NRC ইশুতে উত্তপ্ত দিল্লি ৷ জামিয়া, জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শাহিনবাগ প্রতিবাদ চলছে সর্বত্র ৷ জামিয়া ও জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে দিল্লি পুলিশের আচরণ নিয়ে বির্তক শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই ৷ BJP ও AAP-এর ইশু একই ৷ নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (2019) ৷ কেজরিওয়ালের দল এই আইনের বিরোধিতা করছে ৷ এদিকে কেন্দ্রের শাসক দলের দাবি, এই আইন নাগরিকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করবে ৷ সব মিলিয়ে দিল্লির কুর্সি কার দখলে যাবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে আলোচনা চলছেই ৷
2015 সালের ভোটে অরবিন্দ কেজরিওয়াল ক্ষমতায় ফিরেছিলেন বিপুল ভোটে । 70টির মধ্যে 67টি আসনে জিতেছিল AAP । ভোট পেয়েছিল 54.3 শতাংশ । আজকের বৈঠকে যোগ না দেওয়ার সিদ্ধান্ত AAP-এর রাজনৈতিক স্ট্র্যাটেজি বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল ৷