ETV Bharat / bharat

"জনগণের কাছে সর্বদা স্বচ্ছ থাকাই ভালো", কেরালায় গোষ্ঠী সংক্রমণ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী - corona virus news

বিদেশ ও দেশের অন্যান্য জায়গা থেকে হাজার হাজার মানুষ রাজ্যে ফিরে আসায়, মে মাস থেকে কেরালায় নতুন করে কোরোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে । রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে কে শৈলজা বলেছেন, আক্রান্তের সংখ্যা বাড়বে৷ তবে যা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তাতে সরকার যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারবে ।

COVID-19
COVID-19
author img

By

Published : Jul 20, 2020, 10:56 PM IST

তিরুবনন্তপুরম, 20 জুলাই : কেরালায় একসঙ্গে আরও 50 হাজার কোরোনা আক্রান্তের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে । গত দু'মাসে রাজ্যে কোরোনায় আক্রান্তের সংখ্যা 7 হাজারেরও বেশি । রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে কে শৈলজা বলছেন, বিশেষজ্ঞরা আগামীদিনে সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন । তবে, যা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তাতে সরকার যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারবে বলে আশাবাদী তিনি ।

যদিও প্রতিবেশী রাজ্য তামিলনাড়ু ও কর্নাটকের তুলনায় কেরালায় আক্রান্তের সংখ্যা এখনও কম । তবে, যে-কোনও পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে কেরালা। একইসঙ্গে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগের পাশাপাশি প্রথম সারির চিকিৎসা কেন্দ্র (FLTCs) বাড়িয়ে COVID-19 কেয়ার পরিকাঠামোকে জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। যাতে একসঙ্গে 50 হাজার রোগীর চিকিৎসা করা সম্ভব হয় । কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “প্রতিটি জেলায় ইতিমধ্যে দু'টি করে কোরোনা হাসপাতাল রয়েছে । তারপরেও এই সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি আমরা প্রতিটি কোরোনা হাসপাতালের জন্য একটি করে FLTC চালু করেছি । ইতিমধ্যে, আমাদের 28টি FLTC রয়েছে । এখন এই সংখ্যাটি 56 করার নির্দেশ দিয়েছি । অর্থাৎ, এক-একটি কোরোনা হাসপাতালে দু'টি করে FLTC থাকবে । সরকার ইতিমধ্যে 941টি পঞ্চায়েতের প্রতিটিতে কমপক্ষে একটি করে FLTC খোলার নির্দেশ দিয়েছে । যেখানে একটি বিশেষ মেডিকেল টিম উপসর্গহীন রোগী এবং অপেক্ষাকৃত কম জটিলতা রয়েছে এমন রোগীর চিকিৎসা করবে ।”

পরীক্ষা, চিকিৎসা ব্যবস্থা জোরদার করে সরকার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে একটি "ক্লাস্টার কেয়ার" পদ্ধতির বাস্তবায়ন করেছে । শৈলজা বলেন, “এই অঞ্চলগুলিকে IAS অফিসার, একজন সিনিয়র পুলিশ কর্তা এবং পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য নিযুক্ত একজন মেডিকেল অফিসার দিয়ে তিনটি জ়োনে ভাগ করা হবে । আলাপ্পুঝা জেলার কায়ামকুলাম এবং এর্নাকুলাম জেলার চেলানাম ও আলুভা মাছের বাজার এবং এর আশপাশেও একই পরিস্থিতি ।”

যখন অন্য কোনও রাজ্য গোষ্ঠী সংক্রমণ ঘোষণা করেনি তখন কেরালার দু'টি অঞ্চলে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন ঘোষণার বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলছেন, "জনগণের কাছে সর্বদা স্বচ্ছ থাকাই ভালো । মানুষ পরিস্থিতির গুরুত্ব বুুঝতে পারলে, নিজের সুরক্ষার জন্য নিজেই সতর্ক হবেন। যে দুই অঞ্চলে গোষ্ঠী সংক্রমণ শুরু হয়েছে, সেখানে কর্তৃপক্ষ মৃত্যুর হার নিয়মিত নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছে ।"

তিরুবনন্তপুরম, 20 জুলাই : কেরালায় একসঙ্গে আরও 50 হাজার কোরোনা আক্রান্তের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে । গত দু'মাসে রাজ্যে কোরোনায় আক্রান্তের সংখ্যা 7 হাজারেরও বেশি । রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কে কে শৈলজা বলছেন, বিশেষজ্ঞরা আগামীদিনে সংক্রমণের সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন । তবে, যা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তাতে সরকার যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে পারবে বলে আশাবাদী তিনি ।

যদিও প্রতিবেশী রাজ্য তামিলনাড়ু ও কর্নাটকের তুলনায় কেরালায় আক্রান্তের সংখ্যা এখনও কম । তবে, যে-কোনও পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে কেরালা। একইসঙ্গে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগের পাশাপাশি প্রথম সারির চিকিৎসা কেন্দ্র (FLTCs) বাড়িয়ে COVID-19 কেয়ার পরিকাঠামোকে জোরদার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলেও জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। যাতে একসঙ্গে 50 হাজার রোগীর চিকিৎসা করা সম্ভব হয় । কেরালার স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “প্রতিটি জেলায় ইতিমধ্যে দু'টি করে কোরোনা হাসপাতাল রয়েছে । তারপরেও এই সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি আমরা প্রতিটি কোরোনা হাসপাতালের জন্য একটি করে FLTC চালু করেছি । ইতিমধ্যে, আমাদের 28টি FLTC রয়েছে । এখন এই সংখ্যাটি 56 করার নির্দেশ দিয়েছি । অর্থাৎ, এক-একটি কোরোনা হাসপাতালে দু'টি করে FLTC থাকবে । সরকার ইতিমধ্যে 941টি পঞ্চায়েতের প্রতিটিতে কমপক্ষে একটি করে FLTC খোলার নির্দেশ দিয়েছে । যেখানে একটি বিশেষ মেডিকেল টিম উপসর্গহীন রোগী এবং অপেক্ষাকৃত কম জটিলতা রয়েছে এমন রোগীর চিকিৎসা করবে ।”

পরীক্ষা, চিকিৎসা ব্যবস্থা জোরদার করে সরকার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে একটি "ক্লাস্টার কেয়ার" পদ্ধতির বাস্তবায়ন করেছে । শৈলজা বলেন, “এই অঞ্চলগুলিকে IAS অফিসার, একজন সিনিয়র পুলিশ কর্তা এবং পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার জন্য নিযুক্ত একজন মেডিকেল অফিসার দিয়ে তিনটি জ়োনে ভাগ করা হবে । আলাপ্পুঝা জেলার কায়ামকুলাম এবং এর্নাকুলাম জেলার চেলানাম ও আলুভা মাছের বাজার এবং এর আশপাশেও একই পরিস্থিতি ।”

যখন অন্য কোনও রাজ্য গোষ্ঠী সংক্রমণ ঘোষণা করেনি তখন কেরালার দু'টি অঞ্চলে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন ঘোষণার বিষয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলছেন, "জনগণের কাছে সর্বদা স্বচ্ছ থাকাই ভালো । মানুষ পরিস্থিতির গুরুত্ব বুুঝতে পারলে, নিজের সুরক্ষার জন্য নিজেই সতর্ক হবেন। যে দুই অঞ্চলে গোষ্ঠী সংক্রমণ শুরু হয়েছে, সেখানে কর্তৃপক্ষ মৃত্যুর হার নিয়মিত নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছে ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.