ETV Bharat / bharat

কর্নাটকের ভাগ্য ঝুলেই রইল, আস্থা ভোট 22 জুলাই

author img

By

Published : Jul 19, 2019, 12:34 PM IST

Updated : Jul 20, 2019, 9:55 AM IST

রাজ্যপালের দেওয়া সময়সীমায় হল না আস্থাভোট ৷ অধিবেশন 3 টে পর্যন্ত মুলতুবি থাকায় ফের সন্ধ্যে 6টায় আস্থাভোট করানোর জন্য কুমারস্বামীকে চিঠি দেন রাজ্যপাল বাজুভাই বালা ৷ কিন্তু দিনভর টালবাহানার পর ঝুলেই থাকল কর্নাটকের ভাগ্য ৷

কুমারস্বামী

বেঙ্গালুরু, 19 জুলাই : দিনভর টালবাহানার পর ঝুলেই থাকল কর্নাটকের ভাগ্য ৷ আস্থা ভোট 22 জুলাই ৷ সন্ধে 6 টার মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে হত ৷ দ্বিতীয়বারের জন্য কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামীকে সময়সীমা বেঁধে দেন রাজ্যপাল বাজুভাই বালা ৷ গতকাল রাতের মধ্যে আস্থাভোট প্রক্রিয়া শেষ করার জন্য বিধানসৌধের স্পিকারকে পরামর্শ দিয়েছিলেন রাজ্যপাল ৷ কিন্তু অধিবেশন মুলতুবি হওয়ায় ফের আজ দুপুর দেড়টা পর্যন্ত সময়সীমা দেন তিনি ৷ কিন্তু আজও অধিবেশন দুপুর 3 টে পর্যন্ত মুলতুবি হয়ে যাওয়ায় আবারও পিছিয়ে যায় ভোট প্রক্রিয়া ৷ এবার ফের 6 টা পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়ে কুমারস্বামীকে চিঠি দিলেন রাজ্যপাল ৷

কংগ্রেস ও জনতা দল (সেকুলার)-র জোট সরকারকে নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে কর্নাটকে টালমাটাল চলছে । আস্থাভোটকে কেন্দ্র করে গতকাল তা চরমে পৌঁছায় । রাজ্যপাল বাজুভাই বালা চিঠি লিখে জানান, সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়ে ফেলেছে মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামীর সরকার । রাত 12টার মধ্যে আস্থাভোট পর্ব শেষ করার পরামর্শও দিয়েছিলেন রাজ্যপাল । কিন্তু, তুমুল হট্টগোলের মধ্যে আজ বেলা 11টা পর্যন্ত অধিবেশন মুলতুবি হয়ে যায় । পরে রাজ্যপাল নির্দেশ দেন, কুমারস্বামীকে শুক্রবার (আজ) বেলা দেড়টার মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে হবে ।

এরপর আজ বেলা 11টা নাগাদ অধিবেশন শুরু হয় । বক্তব্য রাখেন কুমারস্বামী । বলেন, "প্রথম দিন থেকে আমাকে মসৃণভাবে কাজ করতে দেওয়া হয়নি । গত 14 মাসে সরকারকে ফেলে দেওয়ার একাধিক চেষ্টা করা হয়েছে । " তিনি দাবি করেন, তাঁর ক্ষমতার লোভ নেই । তাঁর কথায়, "আমি যে মুখ্যমন্ত্রী হব সে বিষয়ে আমার কোনও ধারণা ছিল না । আমার গদি হারানোর কোনও ভয় নেই । আমার পরিবার ক্ষমতার পিছনে পড়ে নেই । আমি যদি চাইতাম চেয়ার বাঁচাতাম । কিন্তু, আমার কাছে চেয়ার গুরুত্বপূর্ণ নয় । সরকার বাঁচাতে ক্ষমতার অপব্যবহার করব না । " এই অস্থিরতার জন্য তিনি BJP-কে দায়ি করেন । তাঁর অভিযোগ, বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের বেঙ্গালুরু থেকে মুম্বই-পুনেতে নিয়ে যাচ্ছিল । তাঁদের 40-50 কোটি টাকার প্রস্তাব দেওয়া হয় । যদিও কুমারস্বামীর বক্তব্যর মধ্যেই BJP বিধায়করা দাবি করেন, "আলোচনা নয়, আমরা ভোটাভুটি চাই । "

  • Karnataka Governor Vajubhai Vala's deadline ends. He had directed Speaker KR Ramesh Kumar to hold a floor test by 1.30 pm today pic.twitter.com/cNSnTN95N2

    — ANI (@ANI) July 19, 2019 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data=" ">

কিন্তু, কুমারস্বামী জানিয়ে দেন, রাজ্যপালের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে আস্থা প্রস্তাব উত্থাপন করতে পারবেন না । কিন্তু, BJP বিধায়করা দাবি করেন, রাজ্যপালের নির্দেশ মেনে চলা উচিত স্পিকারের । এনিয়ে স্পিকার কে আর রমেশ কুমার জানান, আলোচনা যতক্ষণ না শেষ হচ্ছে ততক্ষণ আস্থাভোট নিয়ে জোর করা যাবে না । স্পিকার বলেন, "রাজ্যপালের নির্দেশ মানা হবে কি হবে না তা নির্ধারণ করবেন মুখ্যমন্ত্রী । কারণ তাঁকে চিঠি পাঠানো হয়েছে । তাই তাঁকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে হবে । "

অন্যদিকে, কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়া বলেন, "এখনও আলোচনা শেষ হয়নি । 20 জন সদস্য (বিধায়ক) এখনও আলোচনায় অংশগ্রহণ করেননি । আমার মনে হয় না, এটা (অধিবেশন) শেষ হবে । সোমবারও এটি চলবে । "

বেঙ্গালুরু, 19 জুলাই : দিনভর টালবাহানার পর ঝুলেই থাকল কর্নাটকের ভাগ্য ৷ আস্থা ভোট 22 জুলাই ৷ সন্ধে 6 টার মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে হত ৷ দ্বিতীয়বারের জন্য কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামীকে সময়সীমা বেঁধে দেন রাজ্যপাল বাজুভাই বালা ৷ গতকাল রাতের মধ্যে আস্থাভোট প্রক্রিয়া শেষ করার জন্য বিধানসৌধের স্পিকারকে পরামর্শ দিয়েছিলেন রাজ্যপাল ৷ কিন্তু অধিবেশন মুলতুবি হওয়ায় ফের আজ দুপুর দেড়টা পর্যন্ত সময়সীমা দেন তিনি ৷ কিন্তু আজও অধিবেশন দুপুর 3 টে পর্যন্ত মুলতুবি হয়ে যাওয়ায় আবারও পিছিয়ে যায় ভোট প্রক্রিয়া ৷ এবার ফের 6 টা পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়ে কুমারস্বামীকে চিঠি দিলেন রাজ্যপাল ৷

কংগ্রেস ও জনতা দল (সেকুলার)-র জোট সরকারকে নিয়ে গত কয়েকদিন ধরে কর্নাটকে টালমাটাল চলছে । আস্থাভোটকে কেন্দ্র করে গতকাল তা চরমে পৌঁছায় । রাজ্যপাল বাজুভাই বালা চিঠি লিখে জানান, সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়ে ফেলেছে মুখ্যমন্ত্রী এইচ ডি কুমারস্বামীর সরকার । রাত 12টার মধ্যে আস্থাভোট পর্ব শেষ করার পরামর্শও দিয়েছিলেন রাজ্যপাল । কিন্তু, তুমুল হট্টগোলের মধ্যে আজ বেলা 11টা পর্যন্ত অধিবেশন মুলতুবি হয়ে যায় । পরে রাজ্যপাল নির্দেশ দেন, কুমারস্বামীকে শুক্রবার (আজ) বেলা দেড়টার মধ্যে সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে হবে ।

এরপর আজ বেলা 11টা নাগাদ অধিবেশন শুরু হয় । বক্তব্য রাখেন কুমারস্বামী । বলেন, "প্রথম দিন থেকে আমাকে মসৃণভাবে কাজ করতে দেওয়া হয়নি । গত 14 মাসে সরকারকে ফেলে দেওয়ার একাধিক চেষ্টা করা হয়েছে । " তিনি দাবি করেন, তাঁর ক্ষমতার লোভ নেই । তাঁর কথায়, "আমি যে মুখ্যমন্ত্রী হব সে বিষয়ে আমার কোনও ধারণা ছিল না । আমার গদি হারানোর কোনও ভয় নেই । আমার পরিবার ক্ষমতার পিছনে পড়ে নেই । আমি যদি চাইতাম চেয়ার বাঁচাতাম । কিন্তু, আমার কাছে চেয়ার গুরুত্বপূর্ণ নয় । সরকার বাঁচাতে ক্ষমতার অপব্যবহার করব না । " এই অস্থিরতার জন্য তিনি BJP-কে দায়ি করেন । তাঁর অভিযোগ, বিক্ষুব্ধ বিধায়কদের বেঙ্গালুরু থেকে মুম্বই-পুনেতে নিয়ে যাচ্ছিল । তাঁদের 40-50 কোটি টাকার প্রস্তাব দেওয়া হয় । যদিও কুমারস্বামীর বক্তব্যর মধ্যেই BJP বিধায়করা দাবি করেন, "আলোচনা নয়, আমরা ভোটাভুটি চাই । "

  • Karnataka Governor Vajubhai Vala's deadline ends. He had directed Speaker KR Ramesh Kumar to hold a floor test by 1.30 pm today pic.twitter.com/cNSnTN95N2

    — ANI (@ANI) July 19, 2019 " class="align-text-top noRightClick twitterSection" data=" ">

কিন্তু, কুমারস্বামী জানিয়ে দেন, রাজ্যপালের বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে আস্থা প্রস্তাব উত্থাপন করতে পারবেন না । কিন্তু, BJP বিধায়করা দাবি করেন, রাজ্যপালের নির্দেশ মেনে চলা উচিত স্পিকারের । এনিয়ে স্পিকার কে আর রমেশ কুমার জানান, আলোচনা যতক্ষণ না শেষ হচ্ছে ততক্ষণ আস্থাভোট নিয়ে জোর করা যাবে না । স্পিকার বলেন, "রাজ্যপালের নির্দেশ মানা হবে কি হবে না তা নির্ধারণ করবেন মুখ্যমন্ত্রী । কারণ তাঁকে চিঠি পাঠানো হয়েছে । তাই তাঁকেই সিদ্ধান্ত নিয়ে হবে । "

অন্যদিকে, কংগ্রেস নেতা সিদ্দারামাইয়া বলেন, "এখনও আলোচনা শেষ হয়নি । 20 জন সদস্য (বিধায়ক) এখনও আলোচনায় অংশগ্রহণ করেননি । আমার মনে হয় না, এটা (অধিবেশন) শেষ হবে । সোমবারও এটি চলবে । "

Kanazawa (Japan), July 18 (ANI): Japan welcomes hundreds of thousands of tourists every year. While many tourists travel to the urban and cultural landmarks in Tokyo, Kyoto and Osaka, an increasing number of visitors are exploring lesser-known places like Kanazawa to experience Japan's tradition and culinary delight. Located in the western coast of Japan, Kanazawa showcases Japanese ancient aesthetic with modern cultural and culinary wonders. As more and more domestic and foreign travelers are finding, this traditionally important region must be experienced both through its historical attractions and its unique culinary creation alike and that's where this family-owned restaurant comes to the fore. No place embodies this spirit more than "Soba Yamaneko", a family-owned restaurant located just under one hour from central Kanazawa. Steeped in nature and surrounded by mountains, this "Soba restaurant" not only serves handmade features, hand-rolled buckwheat noodle, but also serves unique coffee and soft cream as well. Combining the savory with the sweet, Yuko Taguchi, the owner of Soba Yamaneko has pioneered "Soba-cha Soft"-soba tea flavored soft ice cream and has brought the subtlety of Japanese soba to the dessert realm of soft ice cream. Having served the Nissei brand of ice cream since the store's inception, "Soba Yamaneko" attracts local people and travelers due to this unique pairing. In addition to create Soba- flavored soft ice cream, Soba Yamaneko also functions as a full service coffee roaster. Serving unique coffee creation, Soba Yamaneko gives diners a tasty energy boost with their cappuccino infused soft ice cream topping with ground coffee beans. Japan has long and rich culinary history that is pushed forward by passion and craftsmanship. For travellers looking to experience Japanese unique combination of tradition and progress, a visit to Soba Yamaneko is sure to delight.
Last Updated : Jul 20, 2019, 9:55 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.