ETV Bharat / bharat

ভারতের পরমাণু কেন্দ্রে কি সাইবার হানা হয়েছিল? - নিউক্লিয়ার পাওয়ার কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া

29 অক্টোবর কুদানকুলাম পরমাণু কেন্দ্রে (KNPP)-র তরফে জারি করা এক প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়, সাইবার হানা প্রসঙ্গে কিছু বিভ্রান্তিকর-ভুল খবর ছড়িয়ে পড়েছিল । কেন্দ্রের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেমে সাইবার হানা হয়েছে বলে সোশাল মিডিয়াতে যে খবর রটেছিল, তার প্রেক্ষিতেই এই রিপোর্ট ।

ফোটো সৌজন্যে - Pixabay
author img

By

Published : Nov 13, 2019, 11:26 PM IST

29 অক্টোবর কুদানকুলাম পরমাণু কেন্দ্রে (KNPP)-র তরফে জারি করা এক প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়, সাইবার হানা প্রসঙ্গে কিছু বিভ্রান্তিকর-ভুল খবর ছড়িয়ে পড়েছিল । কেন্দ্রের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেমে সাইবার হানা হয়েছে বলে সোশাল মিডিয়াতে যে খবর রটেছিল, তার প্রেক্ষিতেই এই রিপোর্ট ।

কিন্তু, ঠিক তার পর দিনই কার্যত সাইবার হামলার কথা স্বীকার করে নেওয়া হয় । নিউক্লিয়ার পাওয়ার কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (NPCIL) একটি বিবৃতিতে জানায়, ভাইরাস হানার খবরটা সঠিক । কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (সিইআরটি) 4 সেপ্টেম্বর ভাইরাসটিকে চিহ্নিত করে । যদিও, এই সাইবার হামলায় পরমাণু শক্তি কেন্দ্রের মূল সিস্টেম প্রভাবিত হয়নি বলেই জানায় NPCIL । ভাইরাসটিকে চিহ্নিত করার সঙ্গে সঙ্গেই আণবিক শক্তি বিভাগের আধিকারিকরা তদন্তে নেমে পড়েন । তাতে দেখা যায়, যে কম্পিউটার থেকে ভাইরাসটি ছড়িয়েছে তাতে যে ইন্টারনেটের সংযোগ দেওয়া ছিল, তা মূলত প্রশাসনিক কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে । বিবৃতিতে বলা হয়, ‘তড়িঘড়ি ওই কম্পিউটারকে পরমাণু কেন্দ্রের মূল নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয় । বর্তমানে পরমাণু কেন্দ্রের সমস্ত নেটওয়ার্কে কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে ।’

যদি এটা মেনেও নেওয়া যায় যে, কুদানকুলানে সাইবার হানা সফল হয়নি, তাও একটা বড় আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে । এ প্রসঙ্গে একটি কথা বলা যায় । তখন সবে মাত্র বারাক ওবামা অ্যামেরিকার দায়িত্ব গ্রহন করেছেন । 2009 সাল । স্টাক্সনেট নামক কম্পিউটার ভাইরাস ঢুকিয়ে দেওয়া হয় ইরানের পরমাণু প্রোগ্রামের মধ্যে । ক্ষতিগ্রস্ত হয় সমস্ত প্রোগ্রাম । সন্দেহের তির উঠেছিল অ্যামেরিকা, ইজরায়েল ও ব্রিটেনের সাইবার-বিশেষজ্ঞ মহলের দিকে ।

অভিযোগ, ভাইরাসটি তৈরি করেছিলেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা । নাতাজ় কন্ট্রোল সিস্টেম একটি অতি আধুনিকমানের-উন্নত এবং কম্পিউটার সিস্টেমকে বিভিন্ন ভাবে ওই ভাইরাস নানা ভাবে আঘাত করতে সক্ষম ।

এই সাইবার হানায় যে বিষয়টি বিশেষ গুরুত্বপর্ণ তা হল, প্রাথমিক চেষ্টায় অনেকটাই সফল হয়েছিল । খুব সম্ভবত এর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল 2006 সালে । জাতীয় নিরাপত্তা এজেন্সির কম্পিউটারগুলিতে হামলার বিষয়টিও সামনে এসেছিল । সন্দেহ নেই এভাবে সাইবার হামলার বিষয়টি অত্যন্ত আশঙ্কাজনক, উদ্বেগের । অতি দ্রুত এর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা উচিত । আমরা এখনও জানি না, যদি কোনও তথ্য সংক্রমিত কম্পিউটার থেকে চুরি যায়, সেখানে ফের হামলা হতে পারে কি না ।

একটা বাস্তব সত্যের সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে গোটা বিশ্ব । যেখানে যে কোনও মুহূর্তে যে কোনও দেশের কম্পিউটারে সাইবার হানা হতে পারে । 2018 সালে মার্চে মার্কিন হোমল্যান্ড নিরাপত্তা দপ্তর রাশিয়া সরকারের সাইবার হানার বিষয়ে সতর্ক করেছিল । অ্যামেরিকার জল, পরমাণু সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সাইবার হানার বিষয়ে সতর্কতা করা হয়েছিল । আবার 2019 সালে নিউ ইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদন উল্লেখ করা হয়েছিল, কীভাবে ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ভ্লাদিমির পুতিনের প্রশাসন সাইবার হানার বিষয়ে নিজেদেরকে শক্তিশালী করে তুলছে ।

সাইবার হানার অন্যতম বড় এবং মারাত্মক উদাহরণ দেওয়া যায় 2007 সালে এস্তোনিয়ায়, হামলার পিছনে ছিল উত্তর কোরিয়া । আবার সৌদি আরবে মার্কিন ব্যাঙ্কের উপর হামলা চালিয়েছিল ইরান । মার্কিন সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার জন্য চিনা হামলার চেষ্টার কথাও এপ্রসঙ্গে উল্লেখ করতে হয় ।

ভয়ঙ্কর সাইবার হামলা রুখতে ভারতকে এখনও অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করতে হবে, যা শুরু করতে হবে অতি দ্রুত । তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রের গুরুত্ব বোঝেন প্রতিটি ভারতবাসী । Glenn Greenwald-এর No Place to Hide শীর্ষক বইতে উল্লেখ আছে, সিসকো গ্রুপ NSA কর্মীদের কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকিয়ে তথ্য ফাঁসের চেষ্টা করেছিল ।

এর ফলে অনেক দেশই তাদের গুরুত্বপূর্ণ নেটওয়ার্কে বিদেশি যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা বন্ধ করে দিয়েছে । বেজিং মাইক্রোসফট, অ্যাপেল-র মতো সংস্থার জিনিস ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে বা ব্যবহার করলেও প্রথমে ল্যাবরেটরিতে খুঁটিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে । আবার মার্কিন প্রশাসন চিনে তৈরি বিভিন্ন সফটওয়ারের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে দিয়েছে ।

ভারতে আমরা দেশিয় প্রযুক্তিতে তৈরি জিনিসের উপর খুব একটা গুরুত্ব দিই না বা ভরসা করি না বা উৎসাহ দিই না । BSNL-র ব্যবহৃত 60 শতাংশের বেশি সফটওয়ার বা হার্ডওয়ার , যা Huawei বা ZTE-এর । তা সত্ত্বেও BSNL-র নেটওয়ার্ক হ্যাক করার অভিযোগে 2014 সালে Huawei বিরুদ্ধে তদন্ত হয় । 2016 সালে, দা কুইন্টের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সেনাবাহিনীর যোগাযোগের ক্ষেত্রে, ভারতের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সাইবার হামলা কতটা ভয়ংকর, সেই বিষয়টা আমাদের সবার আগে খতিয়ে দেখতে হবে । ভারতীয় সেনাবাহিনী সব সময় আমাদের দেশের নিরাপত্তার বিষয়টি সব সময় নজরদারি চালাচ্ছে । সাইবার হামলার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে তারা পর্যবেক্ষণ চালাচ্ছে । বিষয়টির দিকে গুরুত্ব দিয়ে আমরা ইতিমধ্যেই একটি সাইবার প্রতিরক্ষা দপ্তর খুলেছি । তবে এক্ষেত্রে মার্কিন সাইবার দপ্তরের সহযোগিতায় নানা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করা হচ্ছে ।

সাইবার নিরাপত্তা সংগঠনের রিপোর্ট অনুসারে 2016 থেকে 2018 সালের মধ্যে বিশ্বের মধ্যে ভারত দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, যারা সাইবার হানার শিকার হয়েছে । হুমকি বাড়ছে । বাড়ছে আশঙ্কাও । পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে আমাদের দ্রুত পদক্ষেপ করতে হবে, যাতে আরও কঠিন কোনও পরস্থিতি এড়ানো সম্ভব হয় ।

Lt Gen (Retd) D S Hooda

29 অক্টোবর কুদানকুলাম পরমাণু কেন্দ্রে (KNPP)-র তরফে জারি করা এক প্রেস বিবৃতিতে বলা হয়, সাইবার হানা প্রসঙ্গে কিছু বিভ্রান্তিকর-ভুল খবর ছড়িয়ে পড়েছিল । কেন্দ্রের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিস্টেমে সাইবার হানা হয়েছে বলে সোশাল মিডিয়াতে যে খবর রটেছিল, তার প্রেক্ষিতেই এই রিপোর্ট ।

কিন্তু, ঠিক তার পর দিনই কার্যত সাইবার হামলার কথা স্বীকার করে নেওয়া হয় । নিউক্লিয়ার পাওয়ার কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া (NPCIL) একটি বিবৃতিতে জানায়, ভাইরাস হানার খবরটা সঠিক । কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম (সিইআরটি) 4 সেপ্টেম্বর ভাইরাসটিকে চিহ্নিত করে । যদিও, এই সাইবার হামলায় পরমাণু শক্তি কেন্দ্রের মূল সিস্টেম প্রভাবিত হয়নি বলেই জানায় NPCIL । ভাইরাসটিকে চিহ্নিত করার সঙ্গে সঙ্গেই আণবিক শক্তি বিভাগের আধিকারিকরা তদন্তে নেমে পড়েন । তাতে দেখা যায়, যে কম্পিউটার থেকে ভাইরাসটি ছড়িয়েছে তাতে যে ইন্টারনেটের সংযোগ দেওয়া ছিল, তা মূলত প্রশাসনিক কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে । বিবৃতিতে বলা হয়, ‘তড়িঘড়ি ওই কম্পিউটারকে পরমাণু কেন্দ্রের মূল নেটওয়ার্ক থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয় । বর্তমানে পরমাণু কেন্দ্রের সমস্ত নেটওয়ার্কে কড়া নজরদারি চালানো হচ্ছে ।’

যদি এটা মেনেও নেওয়া যায় যে, কুদানকুলানে সাইবার হানা সফল হয়নি, তাও একটা বড় আশঙ্কা থেকেই যাচ্ছে । এ প্রসঙ্গে একটি কথা বলা যায় । তখন সবে মাত্র বারাক ওবামা অ্যামেরিকার দায়িত্ব গ্রহন করেছেন । 2009 সাল । স্টাক্সনেট নামক কম্পিউটার ভাইরাস ঢুকিয়ে দেওয়া হয় ইরানের পরমাণু প্রোগ্রামের মধ্যে । ক্ষতিগ্রস্ত হয় সমস্ত প্রোগ্রাম । সন্দেহের তির উঠেছিল অ্যামেরিকা, ইজরায়েল ও ব্রিটেনের সাইবার-বিশেষজ্ঞ মহলের দিকে ।

অভিযোগ, ভাইরাসটি তৈরি করেছিলেন মার্কিন বিজ্ঞানীরা । নাতাজ় কন্ট্রোল সিস্টেম একটি অতি আধুনিকমানের-উন্নত এবং কম্পিউটার সিস্টেমকে বিভিন্ন ভাবে ওই ভাইরাস নানা ভাবে আঘাত করতে সক্ষম ।

এই সাইবার হানায় যে বিষয়টি বিশেষ গুরুত্বপর্ণ তা হল, প্রাথমিক চেষ্টায় অনেকটাই সফল হয়েছিল । খুব সম্ভবত এর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল 2006 সালে । জাতীয় নিরাপত্তা এজেন্সির কম্পিউটারগুলিতে হামলার বিষয়টিও সামনে এসেছিল । সন্দেহ নেই এভাবে সাইবার হামলার বিষয়টি অত্যন্ত আশঙ্কাজনক, উদ্বেগের । অতি দ্রুত এর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করা উচিত । আমরা এখনও জানি না, যদি কোনও তথ্য সংক্রমিত কম্পিউটার থেকে চুরি যায়, সেখানে ফের হামলা হতে পারে কি না ।

একটা বাস্তব সত্যের সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছে গোটা বিশ্ব । যেখানে যে কোনও মুহূর্তে যে কোনও দেশের কম্পিউটারে সাইবার হানা হতে পারে । 2018 সালে মার্চে মার্কিন হোমল্যান্ড নিরাপত্তা দপ্তর রাশিয়া সরকারের সাইবার হানার বিষয়ে সতর্ক করেছিল । অ্যামেরিকার জল, পরমাণু সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে সাইবার হানার বিষয়ে সতর্কতা করা হয়েছিল । আবার 2019 সালে নিউ ইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদন উল্লেখ করা হয়েছিল, কীভাবে ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ভ্লাদিমির পুতিনের প্রশাসন সাইবার হানার বিষয়ে নিজেদেরকে শক্তিশালী করে তুলছে ।

সাইবার হানার অন্যতম বড় এবং মারাত্মক উদাহরণ দেওয়া যায় 2007 সালে এস্তোনিয়ায়, হামলার পিছনে ছিল উত্তর কোরিয়া । আবার সৌদি আরবে মার্কিন ব্যাঙ্কের উপর হামলা চালিয়েছিল ইরান । মার্কিন সেনাবাহিনীর গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নেওয়ার জন্য চিনা হামলার চেষ্টার কথাও এপ্রসঙ্গে উল্লেখ করতে হয় ।

ভয়ঙ্কর সাইবার হামলা রুখতে ভারতকে এখনও অনেক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করতে হবে, যা শুরু করতে হবে অতি দ্রুত । তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রের গুরুত্ব বোঝেন প্রতিটি ভারতবাসী । Glenn Greenwald-এর No Place to Hide শীর্ষক বইতে উল্লেখ আছে, সিসকো গ্রুপ NSA কর্মীদের কম্পিউটারে ভাইরাস ঢুকিয়ে তথ্য ফাঁসের চেষ্টা করেছিল ।

এর ফলে অনেক দেশই তাদের গুরুত্বপূর্ণ নেটওয়ার্কে বিদেশি যন্ত্রাংশ ব্যবহার করা বন্ধ করে দিয়েছে । বেজিং মাইক্রোসফট, অ্যাপেল-র মতো সংস্থার জিনিস ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছে বা ব্যবহার করলেও প্রথমে ল্যাবরেটরিতে খুঁটিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে । আবার মার্কিন প্রশাসন চিনে তৈরি বিভিন্ন সফটওয়ারের ব্যবহার নিষিদ্ধ করে দিয়েছে ।

ভারতে আমরা দেশিয় প্রযুক্তিতে তৈরি জিনিসের উপর খুব একটা গুরুত্ব দিই না বা ভরসা করি না বা উৎসাহ দিই না । BSNL-র ব্যবহৃত 60 শতাংশের বেশি সফটওয়ার বা হার্ডওয়ার , যা Huawei বা ZTE-এর । তা সত্ত্বেও BSNL-র নেটওয়ার্ক হ্যাক করার অভিযোগে 2014 সালে Huawei বিরুদ্ধে তদন্ত হয় । 2016 সালে, দা কুইন্টের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সেনাবাহিনীর যোগাযোগের ক্ষেত্রে, ভারতের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে সাইবার হামলা কতটা ভয়ংকর, সেই বিষয়টা আমাদের সবার আগে খতিয়ে দেখতে হবে । ভারতীয় সেনাবাহিনী সব সময় আমাদের দেশের নিরাপত্তার বিষয়টি সব সময় নজরদারি চালাচ্ছে । সাইবার হামলার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে তারা পর্যবেক্ষণ চালাচ্ছে । বিষয়টির দিকে গুরুত্ব দিয়ে আমরা ইতিমধ্যেই একটি সাইবার প্রতিরক্ষা দপ্তর খুলেছি । তবে এক্ষেত্রে মার্কিন সাইবার দপ্তরের সহযোগিতায় নানা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ করা হচ্ছে ।

সাইবার নিরাপত্তা সংগঠনের রিপোর্ট অনুসারে 2016 থেকে 2018 সালের মধ্যে বিশ্বের মধ্যে ভারত দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, যারা সাইবার হানার শিকার হয়েছে । হুমকি বাড়ছে । বাড়ছে আশঙ্কাও । পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে আমাদের দ্রুত পদক্ষেপ করতে হবে, যাতে আরও কঠিন কোনও পরস্থিতি এড়ানো সম্ভব হয় ।

Lt Gen (Retd) D S Hooda

Indore (MP), Nov 13 (ANI): Team India on November 13 practiced and improved their skills ahead of first test match against Bangladesh team in Indore. The two Test matches will be played in Indore and Kolkata on November 14 and 22 respectively. India will host their first ever pink-ball test match at Eden Gardens in Kolkata from November 22. All eyes are already on the second test between India and Bangladesh.
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.