ETV Bharat / bharat

এখনও জলের তলায় অসম, মৃত বেড়ে 17 - Assam Weather

ভাসছে অসম । আজ মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বন্যাবিধ্ব্স্ত মাজুলি পরিদর্শন করেন । রাজ্যের জন্য কেন্দ্রের তরফে 251.5 কোটি টাকা ত্রাণের ঘোষণা করেছেন তিনি ।

ফাইল ছবি
author img

By

Published : Jul 16, 2019, 9:18 PM IST

গুয়াহাটি, 16 জুলাই : বানভাসি অসম । লাগাতার বৃষ্টিতে জলের তলায় প্রায় অর্ধেক ডুবে রয়েছে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্য । এখনও পর্যন্ত 17 জনের মৃত্যু হয়েছে সেখানে । বিপন্ন প্রায় 44.76 লাখ মানুষ । এমন পরিস্থিতিতে সেখানে রেড অ্যালার্ট জারি করল আবহাওয়া দপ্তর । তবে এখনই পরিস্থিতি উন্নতির সম্ভাবনা নেই, বরং আগামী 24 ঘণ্টায় অবিরাম বৃষ্টি চলবে এবং তাতে জলস্তর আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে । গত সপ্তাহেই ব্রহ্মপুত্রের জলস্তর বিপদসীমা ছাড়িয়েছিল । উজান বাজারে জল উঠে এসেছে রাস্তার উপরেও । এই মুহূর্তে গুয়াহাটিতে নদীর জলস্তর 2-3 সেন্টিমিটার করে বাড়ছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় জল কমিশনের সাদিকুল হক । 33টি জেলার মধ্যে 32টি জেলাই জলের তলায় ।

এখনও পর্যন্ত ধেমাজিতে 2 জন, গোলাঘাটে 3 জন, বরপেটায় 1 জন, জোড়হাটে 2 জন, ধুবড়িতে 1 জন, গোয়ালপাড়ায় 1 জন, নগাঁওয়ে 2 জন, হাইলাকান্দিতে 1 জন , মোরিগাঁওয়ে 4 জন মারা গিয়েছেন । আজ মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বন্যাবিধ্ব্স্ত মাজুলি পরিদর্শন করেন । রাজ্যের জন্য কেন্দ্রের তরফে 251.5 কোটি টাকা ত্রাণের ঘোষণা করেছেন তিনি ।

মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যানও । সংকটে বন্যপ্রাণীরাও । দু'দিন আগেই মাজুলি থেকে 4টি হরিণকে উদ্ধার করা হয়েছে । জলের তোড়ে ভেসে যাচ্ছিল প্রাণীগুলি । পরে লখিমপুর এলাকার জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয় তাদের । প্রায় 150টি হাতি খাদ্য সংকটে ভুগছে ওই এলাকায়। বনদপ্তরের তরফে জানানো হয়েছে একথাই ।

কাজিরাঙ্গা (কাজিরাঙা) অভয়ারণ্যের বিস্তীর্ণ অঞ্চল ভেসে যাওয়ায় সঙ্কটে বন্যপ্রাণীরা । তাদের নিরাপদ স্থানে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে । এদিকে মেঘালয়ে কোনও প্রাণহানি না হলেও ভেঙে পড়ছে বাড়ি । ধস নেমেছে বেশ কয়েকটি পাহাড়ে । ত্রিপুরাতে অতিবৃষ্টির জেরে খাস আগরতলাতেই জলবন্দি অনেক মানুষ ।

জলের তলায় চলে গিয়েছে 3 লাখ 78 হাজার 592 একর চাষযোগ্য জমি । জলের তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শোণিতপুর, গোলাঘাট, জোড়হাট, বাকসা, ডিব্রুগড়, নলবাড়ি, হোজাই, মরিগাঁও, লখিমপুর, দারাং, নগাঁও, কামরূপ, বরপেটা, ধুবরি, মাজুলি, করিমগঞ্জ, শিবসাগর, হেইলাকান্দি এবং দক্ষিণ সালমারা জেলার একাধিক বাঁধ, সড়ক, সেতু এবং সাঁকো । ধস নেমেছে বরপেটা, শোণিতপুর জেলার একাধিক জায়গায় ।

পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে গতকালই নলবাড়ি থেকে পরিদর্শনে যান সর্বানন্দ সোনোয়াল । সোলমারা ত্রাণ শিবিরও ঘুরে দেখেন তিনি । গোটা পরিস্থিতির দিকে নজর রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও । সর্বানন্দ সোনোয়ালের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে তাঁর । অসমের পাশে থাকবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

গুয়াহাটি, 16 জুলাই : বানভাসি অসম । লাগাতার বৃষ্টিতে জলের তলায় প্রায় অর্ধেক ডুবে রয়েছে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্য । এখনও পর্যন্ত 17 জনের মৃত্যু হয়েছে সেখানে । বিপন্ন প্রায় 44.76 লাখ মানুষ । এমন পরিস্থিতিতে সেখানে রেড অ্যালার্ট জারি করল আবহাওয়া দপ্তর । তবে এখনই পরিস্থিতি উন্নতির সম্ভাবনা নেই, বরং আগামী 24 ঘণ্টায় অবিরাম বৃষ্টি চলবে এবং তাতে জলস্তর আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে । গত সপ্তাহেই ব্রহ্মপুত্রের জলস্তর বিপদসীমা ছাড়িয়েছিল । উজান বাজারে জল উঠে এসেছে রাস্তার উপরেও । এই মুহূর্তে গুয়াহাটিতে নদীর জলস্তর 2-3 সেন্টিমিটার করে বাড়ছে বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় জল কমিশনের সাদিকুল হক । 33টি জেলার মধ্যে 32টি জেলাই জলের তলায় ।

এখনও পর্যন্ত ধেমাজিতে 2 জন, গোলাঘাটে 3 জন, বরপেটায় 1 জন, জোড়হাটে 2 জন, ধুবড়িতে 1 জন, গোয়ালপাড়ায় 1 জন, নগাঁওয়ে 2 জন, হাইলাকান্দিতে 1 জন , মোরিগাঁওয়ে 4 জন মারা গিয়েছেন । আজ মন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত বন্যাবিধ্ব্স্ত মাজুলি পরিদর্শন করেন । রাজ্যের জন্য কেন্দ্রের তরফে 251.5 কোটি টাকা ত্রাণের ঘোষণা করেছেন তিনি ।

মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কাজিরাঙা জাতীয় উদ্যানও । সংকটে বন্যপ্রাণীরাও । দু'দিন আগেই মাজুলি থেকে 4টি হরিণকে উদ্ধার করা হয়েছে । জলের তোড়ে ভেসে যাচ্ছিল প্রাণীগুলি । পরে লখিমপুর এলাকার জঙ্গলে ছেড়ে দেওয়া হয় তাদের । প্রায় 150টি হাতি খাদ্য সংকটে ভুগছে ওই এলাকায়। বনদপ্তরের তরফে জানানো হয়েছে একথাই ।

কাজিরাঙ্গা (কাজিরাঙা) অভয়ারণ্যের বিস্তীর্ণ অঞ্চল ভেসে যাওয়ায় সঙ্কটে বন্যপ্রাণীরা । তাদের নিরাপদ স্থানে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে । এদিকে মেঘালয়ে কোনও প্রাণহানি না হলেও ভেঙে পড়ছে বাড়ি । ধস নেমেছে বেশ কয়েকটি পাহাড়ে । ত্রিপুরাতে অতিবৃষ্টির জেরে খাস আগরতলাতেই জলবন্দি অনেক মানুষ ।

জলের তলায় চলে গিয়েছে 3 লাখ 78 হাজার 592 একর চাষযোগ্য জমি । জলের তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শোণিতপুর, গোলাঘাট, জোড়হাট, বাকসা, ডিব্রুগড়, নলবাড়ি, হোজাই, মরিগাঁও, লখিমপুর, দারাং, নগাঁও, কামরূপ, বরপেটা, ধুবরি, মাজুলি, করিমগঞ্জ, শিবসাগর, হেইলাকান্দি এবং দক্ষিণ সালমারা জেলার একাধিক বাঁধ, সড়ক, সেতু এবং সাঁকো । ধস নেমেছে বরপেটা, শোণিতপুর জেলার একাধিক জায়গায় ।

পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে গতকালই নলবাড়ি থেকে পরিদর্শনে যান সর্বানন্দ সোনোয়াল । সোলমারা ত্রাণ শিবিরও ঘুরে দেখেন তিনি । গোটা পরিস্থিতির দিকে নজর রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও । সর্বানন্দ সোনোয়ালের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে তাঁর । অসমের পাশে থাকবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

Intro:Body:

SITUATION OF ASSAM FLOOD BECOME CRITICAL. 32 DOSTRICT OUT OF 33 ARE GETTING AFFECTED ACCORDING TO THE DATA RELEASE BY ASSAM STATE DISASTER MANAGMENT DEPARTMENT. 44.76 LAKHS OF POPULATION IS UNDER WATER. 4620VILLAGES OF THE STATE SUBMERGED BY WATER. TILL NOW DEATH TOLL HAS GONE UPTO 17.  



DEATH REPORT



DHEMAJI- 2

GOLAGHAT-3

BARPETA-1

JORHAT-2

DHUBRI-1

GOALPARA-1

NAGAON-2

HAILAKANDI-1

MORIGAON-4



TODAY UNION MINISTER GAJENDRA SINGH SEKHAWAT VISITED MAJULI AND OBSERVE THE OVERALL SITUATION. EVENING SEKHWAT HAS ANNOUNCED 251.5 CRORE FLOOD RELIEF TO THE STATE. 


Conclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.