ETV Bharat / bharat

ED Arrests Amit Agarwal: বেআইনি খননের অভিযোগে ঝাড়খণ্ডে বাংলার ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করল ইডি - বেআইনি খননের অভিযোগে ঝাড়খণ্ডে বাংলার

পশ্চিমবঙ্গের ব্যবসায়ী হলেও তাঁর ঝাড়খণ্ডে যাতায়াত আছে ৷ সেখানে প্রভাবশালীদের সঙ্গে ওঠা-বসাও আছে বলে শোনা যায় ৷ এহেন ব্যবসায়ীকেই বেআইনি খননের অভিযোগে গ্রেফতার করেছে ইডি (Businessman Amit Agarwal) ৷

Amit Agarwal
ETV Bharat
author img

By

Published : Oct 8, 2022, 8:50 AM IST

Updated : Oct 8, 2022, 9:03 AM IST

রাঁচি, 8 অক্টোবর: ইডির হাতে গ্রেফতার বাংলার ব্যবসায়ী অমিত আগরওয়াল । শুক্রবার গভীর রাত পর্যন্ত রাঁচিতে ইডির জোনাল অফিসে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় । এরপরই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। ইডি সূত্রে খবর, তদন্তে সহযোগিতা করেননি অমিত আগরওয়াল । এমন পরিস্থিতিতে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে ।

অমিত আগরওয়াল কলকাতার একজন ব্যবসায়ী। জামতাড়ায় রিয়েল এস্টেট, উদ্ভিজ্জ তেলের শিল্প-সহ একাধিক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত । ঝাড়খণ্ডে তাঁর যথেষ্ট ক্ষমতা আছে । প্রভাবশালীদের মধ্যে তাঁর ভালো যাতায়াত রয়েছে । 2020 সালে আয়কর বিভাগ তাঁর বিরুদ্ধে বেশ কিছু পদক্ষেপ করেছিল এবং তখনই ধরা পড়েছিল একাধিক অনিয়ম । বাংলার এই ব্যবসায়ী প্রায়শ রাঁচিতে আসা-যাওয়া করেন বলে তদন্তকারীরা জেনেছেন ।

এর আগে এই অমিত আগরওয়ালের অভিযোগের ভিত্তিতে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের আইনজীবী রাজীব কুমারকে নগদ ৫০ লক্ষ টাকা সহ বাংলার পুলিশ গ্রেফতার করেছিল । অমিত আগরওয়াল শেল কোম্পানি সংক্রান্ত একটি পিটিশনে রাজীব কুমারের বিরুদ্ধে টাকা চাওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন । এই ক্ষেত্রে, ইডি পৃথকভাবে অর্থ পাচারের মামলাও দায়ের করেছে । রাজীব কুমারকে জেরা করেছে ইডি ।

আরও পড়ুন: ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ প্রেম প্রকাশকে গ্রেফতার করল ইডি

সম্প্রতি, ইডি অবৈধ খননের জন্য তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী প্রেম প্রকাশের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে । অভিযোগপত্রে বেআইনি খনিতে অমিত আগরওয়ালের নাম উঠে এসেছে । ইডি চার্জশিটে বলা হয়েছে যে প্রেম প্রকাশ, কলকাতার ব্যবসায়ী অমিত আগরওয়াল এবং সঞ্জয় চৌধুরীর সঙ্গে অবৈধ খননের মাধ্যমে বিপুল অর্থ উপার্জন করেছিলেন । অমিত আগরওয়ালের বিরুদ্ধেও বহু জায়গায় অবৈধ খনির কালো টাকা বিনিয়োগের অভিযোগ রয়েছে ।

ইডির চার্জশিটে আরও বলা হয়েছে, অমিত আগরওয়াল এবং প্রেম প্রকাশ, সঞ্জয় চৌধুরীর কোম্পানির মাধ্যমে অর্থ পাচার করেছিলেন । তদন্তে আরও উঠে এসেছে যে সঞ্জয় চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন কোম্পানি সিটিসি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের মাধ্যমে চালান ছাড়াই রেলপথে পাথরের চিপ পরিবহণ করা হয়েছিল । অবৈধ পরিবহণে বিএসসিআই, এসভিওয়াইই, এডিটিজি-সহ আরও অনেক কোম্পানির নামও উঠে এসেছে । ইডি তদন্তে দেখেছে যে 2015-22 সাল থেকে 251টি স্টোন চিপস রেক পরিবহণ চালান ছাড়াই রেলপথে পাঠানো হয়েছিল ।

রাঁচি, 8 অক্টোবর: ইডির হাতে গ্রেফতার বাংলার ব্যবসায়ী অমিত আগরওয়াল । শুক্রবার গভীর রাত পর্যন্ত রাঁচিতে ইডির জোনাল অফিসে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় । এরপরই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। ইডি সূত্রে খবর, তদন্তে সহযোগিতা করেননি অমিত আগরওয়াল । এমন পরিস্থিতিতে তাঁর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে ।

অমিত আগরওয়াল কলকাতার একজন ব্যবসায়ী। জামতাড়ায় রিয়েল এস্টেট, উদ্ভিজ্জ তেলের শিল্প-সহ একাধিক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত । ঝাড়খণ্ডে তাঁর যথেষ্ট ক্ষমতা আছে । প্রভাবশালীদের মধ্যে তাঁর ভালো যাতায়াত রয়েছে । 2020 সালে আয়কর বিভাগ তাঁর বিরুদ্ধে বেশ কিছু পদক্ষেপ করেছিল এবং তখনই ধরা পড়েছিল একাধিক অনিয়ম । বাংলার এই ব্যবসায়ী প্রায়শ রাঁচিতে আসা-যাওয়া করেন বলে তদন্তকারীরা জেনেছেন ।

এর আগে এই অমিত আগরওয়ালের অভিযোগের ভিত্তিতে ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টের আইনজীবী রাজীব কুমারকে নগদ ৫০ লক্ষ টাকা সহ বাংলার পুলিশ গ্রেফতার করেছিল । অমিত আগরওয়াল শেল কোম্পানি সংক্রান্ত একটি পিটিশনে রাজীব কুমারের বিরুদ্ধে টাকা চাওয়ার অভিযোগ এনেছিলেন । এই ক্ষেত্রে, ইডি পৃথকভাবে অর্থ পাচারের মামলাও দায়ের করেছে । রাজীব কুমারকে জেরা করেছে ইডি ।

আরও পড়ুন: ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ প্রেম প্রকাশকে গ্রেফতার করল ইডি

সম্প্রতি, ইডি অবৈধ খননের জন্য তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী প্রেম প্রকাশের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেছে । অভিযোগপত্রে বেআইনি খনিতে অমিত আগরওয়ালের নাম উঠে এসেছে । ইডি চার্জশিটে বলা হয়েছে যে প্রেম প্রকাশ, কলকাতার ব্যবসায়ী অমিত আগরওয়াল এবং সঞ্জয় চৌধুরীর সঙ্গে অবৈধ খননের মাধ্যমে বিপুল অর্থ উপার্জন করেছিলেন । অমিত আগরওয়ালের বিরুদ্ধেও বহু জায়গায় অবৈধ খনির কালো টাকা বিনিয়োগের অভিযোগ রয়েছে ।

ইডির চার্জশিটে আরও বলা হয়েছে, অমিত আগরওয়াল এবং প্রেম প্রকাশ, সঞ্জয় চৌধুরীর কোম্পানির মাধ্যমে অর্থ পাচার করেছিলেন । তদন্তে আরও উঠে এসেছে যে সঞ্জয় চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন কোম্পানি সিটিসি ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের মাধ্যমে চালান ছাড়াই রেলপথে পাথরের চিপ পরিবহণ করা হয়েছিল । অবৈধ পরিবহণে বিএসসিআই, এসভিওয়াইই, এডিটিজি-সহ আরও অনেক কোম্পানির নামও উঠে এসেছে । ইডি তদন্তে দেখেছে যে 2015-22 সাল থেকে 251টি স্টোন চিপস রেক পরিবহণ চালান ছাড়াই রেলপথে পাঠানো হয়েছিল ।

Last Updated : Oct 8, 2022, 9:03 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.