হায়দরাবাদ: শিশু থেকে বয়স্ক, প্রায় সকল বয়সি মানুষের জীবনেই দুধ একটি গুরুত্বপূর্ণ খাদ্যোপাদান ৷ জীবনের শুরু থেকেই আমাদের জীবনে দুধের গুরুত্ব অপরিসীম । দুধ এমন একটি পুষ্টিকর খাবার, যা সব বয়সের মানুষের অবশ্যই তাদের খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি । তাই 1 জুন 'বিশ্ব দুগ্ধ দিবস' হিসেবে পালিত হয় যাতে আরও বেশি মানুষকে এর প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন করা যায় এবং দুগ্ধজাত খাদ্যকে ব্যবসা হিসাবে উন্নত করা যায় বিশ্বব্যাপী । খাদ্য হিসেবে দুধের গুরুত্ব তুলে ধরার লক্ষ্যে জাতিসংঘের অঙ্গসংগঠন খাদ্য ও কৃষি সংস্থা ঘোষিত একটি আন্তর্জাতিক দিবস 'বিশ্ব দুগ্ধ দিবস' ৷ বিশ্বব্যাপী দুগ্ধজাত বাজার বিশ্ব অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান । ভারতীয় অর্থনীতির সেটআপে এর ব্যাপক গুরুত্ব রয়েছে। পৃথিবীতে ভারত সবচেয়ে বেশি দুধ উৎপাদন করে। 2001 থেকে প্রতিবছর 1 জুন পালিত হয় 'বিশ্ব দুগ্ধ দিবস' ৷
বিশ্ব দুগ্ধ দিবসের ইতিহাস
2001 সালে 1 জুন বিশ্ব খাদ্য হিসাবে দুধের গুরুত্বকে বোঝাতে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা বিশ্ব দুগ্ধ দিবস চালু করে ৷ তারপর 2016 সাল নাগাদ বিশ্বের প্রায় 40টি দেশে এই দিনটি উদযাপিত হয় । এই দিন জাতীয় অর্থনীতিতে দুগ্ধ শিল্পের গুরুত্ব তুলে ধরা হয় এবং বিভিন্ন কার্যক্রমের আয়োজন করা হয়ে থাকে ।
বিশ্ব দুগ্ধ দিবসের তাৎপর্য ও গুরুত্ব (Significance)