মুম্বই : MeToo মুভমেন্টের খারাপ দিকগুলোর দিকে আলোকপাত করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী মাহিরা খান। বললেন MeToo মুভমেন্টের অপব্যবহার দেখে তাঁর মধ্যে একটা ক্রোধ কাজ করে।
সম্প্রতি এক সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম থেকে জানা গেছে যে, কোনও এক কলেজের প্রফেসর আত্মহত্যা করেছেন। কারণ কী ? তাঁকে যৌন হেনস্থার মিথ্যে অভিযোগে ফাঁসানো হয়েছিল। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সরব হয়েছেন মাহিরা।
'রইস' অভিনেত্রী সোশাল মিডিয়ায় লিখেছেন, "কোনও নিরপরাধ মানুষকে মিথ্যে অভিযোগের কারণে যখন প্রাণ দিতে হয়, সেটা দেখে আমার রাগ হয়। আবার যখন দেখি কোনও ধর্ষক মুক্ত ভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে, সেটা দেখেও আমার রাগ হয়। যদি কেউ MeToo মুভমেন্টের অপব্যবহার করে বা সেই মুভমেন্টের প্রতি দায়বদ্ধতা দেখাতে দেরি করে, দুই ক্ষেত্রেই ফল একটাই - মৃত্যু।"
প্রকৃত অর্থেই MeToo মুভমেন্টের অপব্যবহার হয়েছে কোনও কোনও ক্ষেত্রে। অভিযুক্ত ব্যক্তি নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন। ঠিক যেমন হয়েছে নানা পাটেকর বা বিকাশ বহলের ক্ষেত্রে। আবার অন্যদিকে এই মুভমেন্ট অনেক নির্যাতিতাকে জাস্টিস দিয়েছে। সমস্ত মুভমেন্টের মতোই MeToo মুভমেন্টেরও একটা ভালো দিক আর একটা খারাপ দিক রয়েছে...আর সেটাই বাস্তব।