মহীশূর, 17 জুলাই : বছর দুয়েক আগে মহীশূরের আর্ট কলেজে পড়াশোনা করতে এসে এখানেই থেকে যান কর্নাটকের গুন্দলুপেট তালুকের সোমাহালি গ্রামের এক আঁকার শিক্ষক । বাড়িতে অসুস্থ স্ত্রী ও নিজের দুই সন্তান ছাড়াও তাঁর ভাইয়ের ছেলেমেয়েরাও রয়েছে । মাইসোরে গত 2 বছর ধরে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আঁকা শিখিয়েছেন তিনি । কিন্তু, কোরোনা পরিস্থিতিতে দীর্ঘ লকডাউনে স্কুল-কলেজ বন্ধ । বাধ্য হয়ে পেট চালাতে এবার পাথর কাটার শ্রমিকের কাজে যোগ দিয়েছেন এই আঁকার শিক্ষক ।
মহীশূর শহরে বিবেকানন্দনগরে একটি বাড়িতে ভাড়া থাকেন এই যুবক । লকডাউনের কারণে রোজগার বন্ধ । বিগত কয়েকমাসে স্ত্রী-র চিকিৎসাও ঠিকমতো করাতে পারেননি । অগত্যা কাজের খোঁজে বেরিয়ে পাথর কাটার কাজ পেয়েছেন বলে জানান তিনি ।