ETV Bharat / state

অভিজিৎ: লঘু শাস্তি বলছে তৃণমূল, কমিশনকে ইএনটি দেখানোর পরামর্শ বিজেপির - LOK SABHA ELECTION 2024 - LOK SABHA ELECTION 2024

TMC-BJP on Abhijit Gangopadhyay Censorship: নির্বাচন কমিশনের শাস্তির মুখে পড়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ৷ তবে তৃণমূলের দাবি, লঘু শাস্তি দিয়েছে কমিশন ৷ অপরদিকে, এই শাস্তি দেওয়ায় কমিশনের প্রতি ক্ষোভ ধরা পড়েছে বিজেপির গলায় ৷

ETV BHARAT
অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের শাস্তি নিয়ে কী মত তৃণমূল-বিজেপির (নিজস্ব ছবি)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : May 21, 2024, 3:15 PM IST

কলকাতা, 21 মে: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে কুরুচিকর মন্তব্য করার জন্য প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে কমিশন যে শাস্তি দিয়েছে তা যথেষ্ট নয় বলে মত রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের । তাদের মতে, অনেক লঘু শাস্তি দেওয়া হয়েছে তমলুকের বিজেপি প্রার্থীকে । অপরদিকে, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়কে কমিশন শাস্তি দেওয়ায় অখুশি বিজেপি ৷ তাদের দাবি, কমিশনের চোখ-কান খোলা রাখা উচিত ৷ মুখ্যমন্ত্রীর বিভিন্ন মন্তব্যে নির্বাচন কমিশনের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিজেপি সাংসদ তথা মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য ৷ তাঁর কটাক্ষ, দিল্লি এইমসে ইএনটি দেখানো উচিত কমিশনের ৷

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে 'অত্যন্ত কুরুচিকর' মন্তব্য করার জন্য অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কড়া সমালোচনা করে মঙ্গলবার তাঁকে শাস্তির মুখে ঠেলে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন ৷ বলা হয়েছে, আজ বিকেল পাঁচটা থেকে 24 ঘণ্টা তাঁর প্রচারের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে ৷ যদিও এ ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের আরও বড় শাস্তি দেওয়া উচিত ছিল বলে মনে করছে তৃণমূল । তাদের মতে, নিদেনপক্ষে 48 ঘণ্টার জন্য তাঁকে প্রচার থেকে দূরে রাখা দরকার ছিল ।

মঙ্গলবার এই নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র তথা দলের প্রাক্তন সাংসদ শান্তনু সেনের সঙ্গে যোগাযোগ করে ইটিভি ভারত । তিনি বলেন, "তমলুকের প্রার্থী তথা প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বাংলা তথা দেশের একমাত্র মহিলা মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে যে কদর্য আক্রমণ করেছেন, তার জন্য কোনও নিন্দাই যথেষ্ট নয় । আজ নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে তাঁকে 24 ঘণ্টার জন্য প্রচার থেকে দূরে রাখার কথা বলা হয়েছে । তবে শুধু 24 ঘণ্টা কেন, তিনি যে কর্ম করেছেন তার জন্য অন্তত 48 ঘণ্টা তাঁকে নির্বাচনী প্রচার থেকে দূরে রাখা দরকার ছিল । একজন প্রার্থী হয়ে এ ধরনের কথা বলা যায় না ৷ তাঁকে কঠোর বার্তা দেওয়া যেত ।"

দলের অপর গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী তথা রাজ্যের নারী শিশু ও সমাজ কল্যাণ দফতরের মন্ত্রী শশী পাঁজা বলেন, "একজন প্রাক্তন বিচারপতি এবং একজন প্রার্থী হিসেবে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে যেভাবে কুরুচিকর আক্রমণ করেছেন, রাজ্যের কোনও মহিলাই তাঁকে সমর্থন করতে পারে না । বিজেপি যে মহিলাদের সম্মান দেয় না তাঁর এই বক্তব্য থেকেই পরিষ্কার । আজ কমিশন তাকে আগামী 24 ঘণ্টা নির্বাচনী প্রচার থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে ।"

এ দিকে এই ঘটনা নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন তমলুকের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য । সোশাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, "একজন প্রাক্তন বিচারপতি, যিনি বিজেপির আকালের বাজারে তাদের বাঙালি-ভদ্রলোক মুখ হতে চেয়েছিলেন, তিনি তাঁর জীবনের প্রথম নির্বাচনেই কেবল কুকথার জন্য শাস্তি পেলেন ! বিজেপির কপালটাই পোড়া ! আসলে বিজেপিতে সবাই শুভেন্দু অধিকারী । মুখ খুললেই নর্দমা ! কারও গন্ধ আগে বেরোয়, কারওর একটু পরে ৷"

অপরদিকে, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে শাস্তি দেওয়ায় নির্বাচন কমিশনের প্রতি রুষ্ট বিজেপি ৷ বিজেপির সাংসদ তথা মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য এ প্রসঙ্গে তাঁর প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বলেন, "আমরা আমাদের অবস্থানে স্থির আছি ৷ মানুষকে অবাধ শান্তিপূর্ণ রক্তপাতহীন নির্বাচন উপহার দেওয়া কমিশনের দায়িত্ব ৷ কমিশনের যদি মনে হয় যে, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের বক্তব্যে কারও সম্ভ্রমে আঘাত লেগেছে, কারও আবেগে আঘাত লেগেছে, সেই মতো নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা নিচ্ছে ৷ তবে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বক্তব্যকে তৃণমূল কংগ্রেস ভুলভাবে উপস্থাপিত করেছে ৷ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো একজন উচ্চশিক্ষিত মানুষ, যাঁর একটা দীর্ঘ পরিচ্ছন্ন ইতিহাস আছে, তিনি কোনওদিন কোনও মহিলাকে সরাসরি আক্রমণ করবেন বিষয়টা এ রকম নয় ৷ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এটাই বলতে চেয়েছিলেন যে, যদি রেখা পাত্রর সম্মান থাকে, তাহলে নিঃসন্দেহে তাঁরও (মুখ্যমন্ত্রী) সম্মান আছে ৷ সেই হিসেবে তিনি তাঁর অবস্থান দিয়েছেন ৷ নির্বাচন কমিশন তার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে ৷"

এরপরেই কমিশনের বিরুদ্ধে কটাক্ষের সুর শোনা গিয়েছে শমীকের গলায় ৷ তিনি বলেন, "আমরাও নির্বাচন কমিশনকে বলব, তারাও একটু চোখ-কান খোলা রাখুক ৷ যেভাবে প্রধানমন্ত্রী-সহ সবাইকে আক্রমণ করা হল, এবং মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি দাঙ্গায় প্ররোচনা দিলেন, মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি ভারতীয় সভ্যতা-সংস্কৃতির প্রতীক যে দর্শন তাকে আক্রমণ করলেন, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের মতো একটি ঐতিহ্যশালী প্রতিষ্ঠানকে কালিমালিপ্ত করলেন, একজন সন্ন্যাসীকে দাঙ্গাবাজ হিসেবে মানুষের সামনে উপস্থাপিত করলেন, নির্বাচন কমিশন নীরব রইল ৷ আমার মনে হয় তাদেরও একটু ইএনটি বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া দরকার, চোখ ও কানের চিকিৎসার জন্য ৷ দিল্লিতে এইমস রয়েছে, সেখানে গেলে তাঁদের ভালো হবে ৷"

আরও পড়ুন:

  1. মমতাকে 'কুরুচিকর' মন্তব্য, কমিশনের কড়া শাস্তির মুখে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ
  2. 'মমতা তুমি কত টাকায় বিক্রি হও', অভিজিতের মন্তব্যে কমিশনের দ্বারস্থ তৃণমূল
  3. বিপাকে অভিজিৎ ! মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্যের জেরে শো-কজ কমিশনের

কলকাতা, 21 মে: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্দেশে কুরুচিকর মন্তব্য করার জন্য প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে কমিশন যে শাস্তি দিয়েছে তা যথেষ্ট নয় বলে মত রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের । তাদের মতে, অনেক লঘু শাস্তি দেওয়া হয়েছে তমলুকের বিজেপি প্রার্থীকে । অপরদিকে, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়কে কমিশন শাস্তি দেওয়ায় অখুশি বিজেপি ৷ তাদের দাবি, কমিশনের চোখ-কান খোলা রাখা উচিত ৷ মুখ্যমন্ত্রীর বিভিন্ন মন্তব্যে নির্বাচন কমিশনের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিজেপি সাংসদ তথা মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য ৷ তাঁর কটাক্ষ, দিল্লি এইমসে ইএনটি দেখানো উচিত কমিশনের ৷

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে 'অত্যন্ত কুরুচিকর' মন্তব্য করার জন্য অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের কড়া সমালোচনা করে মঙ্গলবার তাঁকে শাস্তির মুখে ঠেলে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন ৷ বলা হয়েছে, আজ বিকেল পাঁচটা থেকে 24 ঘণ্টা তাঁর প্রচারের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে ৷ যদিও এ ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশনের আরও বড় শাস্তি দেওয়া উচিত ছিল বলে মনে করছে তৃণমূল । তাদের মতে, নিদেনপক্ষে 48 ঘণ্টার জন্য তাঁকে প্রচার থেকে দূরে রাখা দরকার ছিল ।

মঙ্গলবার এই নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র তথা দলের প্রাক্তন সাংসদ শান্তনু সেনের সঙ্গে যোগাযোগ করে ইটিভি ভারত । তিনি বলেন, "তমলুকের প্রার্থী তথা প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বাংলা তথা দেশের একমাত্র মহিলা মুখ্যমন্ত্রী সম্পর্কে যে কদর্য আক্রমণ করেছেন, তার জন্য কোনও নিন্দাই যথেষ্ট নয় । আজ নির্বাচন কমিশনের তরফ থেকে তাঁকে 24 ঘণ্টার জন্য প্রচার থেকে দূরে রাখার কথা বলা হয়েছে । তবে শুধু 24 ঘণ্টা কেন, তিনি যে কর্ম করেছেন তার জন্য অন্তত 48 ঘণ্টা তাঁকে নির্বাচনী প্রচার থেকে দূরে রাখা দরকার ছিল । একজন প্রার্থী হয়ে এ ধরনের কথা বলা যায় না ৷ তাঁকে কঠোর বার্তা দেওয়া যেত ।"

দলের অপর গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী তথা রাজ্যের নারী শিশু ও সমাজ কল্যাণ দফতরের মন্ত্রী শশী পাঁজা বলেন, "একজন প্রাক্তন বিচারপতি এবং একজন প্রার্থী হিসেবে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে যেভাবে কুরুচিকর আক্রমণ করেছেন, রাজ্যের কোনও মহিলাই তাঁকে সমর্থন করতে পারে না । বিজেপি যে মহিলাদের সম্মান দেয় না তাঁর এই বক্তব্য থেকেই পরিষ্কার । আজ কমিশন তাকে আগামী 24 ঘণ্টা নির্বাচনী প্রচার থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে ।"

এ দিকে এই ঘটনা নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন তমলুকের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য । সোশাল মিডিয়ায় তিনি লিখেছেন, "একজন প্রাক্তন বিচারপতি, যিনি বিজেপির আকালের বাজারে তাদের বাঙালি-ভদ্রলোক মুখ হতে চেয়েছিলেন, তিনি তাঁর জীবনের প্রথম নির্বাচনেই কেবল কুকথার জন্য শাস্তি পেলেন ! বিজেপির কপালটাই পোড়া ! আসলে বিজেপিতে সবাই শুভেন্দু অধিকারী । মুখ খুললেই নর্দমা ! কারও গন্ধ আগে বেরোয়, কারওর একটু পরে ৷"

অপরদিকে, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে শাস্তি দেওয়ায় নির্বাচন কমিশনের প্রতি রুষ্ট বিজেপি ৷ বিজেপির সাংসদ তথা মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য এ প্রসঙ্গে তাঁর প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বলেন, "আমরা আমাদের অবস্থানে স্থির আছি ৷ মানুষকে অবাধ শান্তিপূর্ণ রক্তপাতহীন নির্বাচন উপহার দেওয়া কমিশনের দায়িত্ব ৷ কমিশনের যদি মনে হয় যে, অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায়ের বক্তব্যে কারও সম্ভ্রমে আঘাত লেগেছে, কারও আবেগে আঘাত লেগেছে, সেই মতো নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা নিচ্ছে ৷ তবে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বক্তব্যকে তৃণমূল কংগ্রেস ভুলভাবে উপস্থাপিত করেছে ৷ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো একজন উচ্চশিক্ষিত মানুষ, যাঁর একটা দীর্ঘ পরিচ্ছন্ন ইতিহাস আছে, তিনি কোনওদিন কোনও মহিলাকে সরাসরি আক্রমণ করবেন বিষয়টা এ রকম নয় ৷ অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এটাই বলতে চেয়েছিলেন যে, যদি রেখা পাত্রর সম্মান থাকে, তাহলে নিঃসন্দেহে তাঁরও (মুখ্যমন্ত্রী) সম্মান আছে ৷ সেই হিসেবে তিনি তাঁর অবস্থান দিয়েছেন ৷ নির্বাচন কমিশন তার সিদ্ধান্ত জানিয়েছে ৷"

এরপরেই কমিশনের বিরুদ্ধে কটাক্ষের সুর শোনা গিয়েছে শমীকের গলায় ৷ তিনি বলেন, "আমরাও নির্বাচন কমিশনকে বলব, তারাও একটু চোখ-কান খোলা রাখুক ৷ যেভাবে প্রধানমন্ত্রী-সহ সবাইকে আক্রমণ করা হল, এবং মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি দাঙ্গায় প্ররোচনা দিলেন, মুখ্যমন্ত্রী সরাসরি ভারতীয় সভ্যতা-সংস্কৃতির প্রতীক যে দর্শন তাকে আক্রমণ করলেন, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের মতো একটি ঐতিহ্যশালী প্রতিষ্ঠানকে কালিমালিপ্ত করলেন, একজন সন্ন্যাসীকে দাঙ্গাবাজ হিসেবে মানুষের সামনে উপস্থাপিত করলেন, নির্বাচন কমিশন নীরব রইল ৷ আমার মনে হয় তাদেরও একটু ইএনটি বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া দরকার, চোখ ও কানের চিকিৎসার জন্য ৷ দিল্লিতে এইমস রয়েছে, সেখানে গেলে তাঁদের ভালো হবে ৷"

আরও পড়ুন:

  1. মমতাকে 'কুরুচিকর' মন্তব্য, কমিশনের কড়া শাস্তির মুখে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ
  2. 'মমতা তুমি কত টাকায় বিক্রি হও', অভিজিতের মন্তব্যে কমিশনের দ্বারস্থ তৃণমূল
  3. বিপাকে অভিজিৎ ! মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্যের জেরে শো-কজ কমিশনের
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.