ETV Bharat / state

সোশাল মিডিয়া নিয়ে দলীর কর্মীদের কড়া বার্তা নয়া প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতির - SHUBHANKAR SARKAR

কারও প্রতি কোনও ক্ষোভ থাকলে সেই ব্যক্তিকে সরাসরি জানানোর নির্দেশ দিলেন প্রদেশ কংগ্রেসের নতুন সভাপতি শুভঙ্কর সরকার । তালিকা থেকে বাদ নন নিজেও ৷

Pradesh Congress president
প্রদেশ কংগ্রেসের নতুন সভাপতি শুভঙ্কর সরকার (নিজস্ব ছবি)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Nov 2, 2024, 6:28 PM IST

কলকাতা, 2 নভেম্বর: ক্ষোভের হাতিয়ার যেন সোশাল মিডিয়া না-হয় ৷ দলীয় কর্মীদের কড়া বার্তা দিলেন প্রদেশ কংগ্রেসের নতুন সভাপতি শুভঙ্কর সরকার ।

বর্তমান সময়ে সোশাল মিডিয়া বা সামাজিক মাধ্যমের গুরুত্ব অপরিসীম । বিশেষ করে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে তো বটেই । নির্বাচনী প্রচার কিংবা বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিকে কালিমালিপ্ত করা বা আক্রমণ করতে ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি সোশাল মিডিয়াকেই বেছে নেওয়া হচ্ছে ।

সেই সোশাল মিডিয়া অস্ত্রই আবার দলীয় দলীয় কোন্দলকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসছে । আর তা নিয়ে সতর্ক প্রদেশ কংগ্রেসের নতুন সভাপতি শুভঙ্কর সরকার । কারও প্রতি ব্যক্তিগত কোনও ক্ষোভ থাকলে সেই ব্যক্তিকে সরাসরি জানানোর নির্দেশ দিলেন তিনি । এমনকী, সেই তালিকা থেকে বাদ নন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নিজেও ।

প্রদেশ কংগ্রেসের সদর দফতর বিধান ভবন সূত্রে খবর, নয়া প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন যে, তাঁর প্রতি কিংবা জেলা বা ব্লক স্তরের, এমনকী প্রদেশের অন্য কোনও নেতার বিরুদ্ধে কোনও কর্মী বা অনুগামীর কোনোরকম ক্ষোভ থাকলে, তা সরাসরি দলকে জানাতে হবে । তা কখনোই কোনও সোশাল মিডিয়ায় প্রকাশ করা যাবে না ।

প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতির আরও নির্দেশ, সব থেকে ভালো হয় যার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তার সঙ্গেই সে বিষয়ে আলোচনা করা বা বলা । এর ফলে , যেমন ভুল বোঝাবুঝির সমাধান হয়ে যাবে । তেমনই দলীয় যে সমস্যা তা দলীয় স্তরে মিটে যাবে এবং তা কখনোই বিরোধী শক্তির কাছে পৌঁছবে না । সেই ইস্যুতে প্রদেশ কংগ্রেসকে বিরোধীরা রাজনৈতিক শিবির কটাক্ষ করতে পারবে না ।

এই বিষয়ে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি শুভঙ্কর সরকার বলেন, "মূল ধারার সংবাদমাধ্যমের পাশাপাশি এখন সোশাল মিডিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম । রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন আঞ্চলিক সমস্যা বা মানুষের চাহিদা কথার ঘুরে ফিরে সামাজিক মাধ্যমেই প্রতিফলিত হচ্ছে । যে সমস্ত বিষয় বা ইস্যুতে মূলধারা সংবাদমাধ্যম গুরুত্ব দিতে রাজি নয়, অথচ সে বিষয়ে বিরাট সংখ্যক মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ । এই কারণেই তো বিভিন্ন বিষয়ে ছবি ভিডিয়ো বা ঘটনা সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় । তাই, জেলা ব্লক বা পঞ্চায়েত স্তরের বা রাজ্যের সমস্যাগুলোকে সামাজিক মাধ্যমে উঠে আসে ।"

তাঁর কথায়, "দলীয় কোনও সমস্যা বা কারও প্রতি ব্যক্তিগত ক্ষোভ বা কোনও নেতার ভুল সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা বা পোস্ট করা যাবে না । এটা করলে মূল ঘটনাটাই বা বিষয়টি ধামাচাপা পড়ে গিয়ে দলকে কালিমালিপ্ত হতে হবে । এই কারণেই সতর্কবার্তা দেওয়া ।"

কলকাতা, 2 নভেম্বর: ক্ষোভের হাতিয়ার যেন সোশাল মিডিয়া না-হয় ৷ দলীয় কর্মীদের কড়া বার্তা দিলেন প্রদেশ কংগ্রেসের নতুন সভাপতি শুভঙ্কর সরকার ।

বর্তমান সময়ে সোশাল মিডিয়া বা সামাজিক মাধ্যমের গুরুত্ব অপরিসীম । বিশেষ করে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে তো বটেই । নির্বাচনী প্রচার কিংবা বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিকে কালিমালিপ্ত করা বা আক্রমণ করতে ফেসবুক, টুইটার ইত্যাদি সোশাল মিডিয়াকেই বেছে নেওয়া হচ্ছে ।

সেই সোশাল মিডিয়া অস্ত্রই আবার দলীয় দলীয় কোন্দলকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসছে । আর তা নিয়ে সতর্ক প্রদেশ কংগ্রেসের নতুন সভাপতি শুভঙ্কর সরকার । কারও প্রতি ব্যক্তিগত কোনও ক্ষোভ থাকলে সেই ব্যক্তিকে সরাসরি জানানোর নির্দেশ দিলেন তিনি । এমনকী, সেই তালিকা থেকে বাদ নন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি নিজেও ।

প্রদেশ কংগ্রেসের সদর দফতর বিধান ভবন সূত্রে খবর, নয়া প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি স্পষ্ট নির্দেশ দিয়েছেন যে, তাঁর প্রতি কিংবা জেলা বা ব্লক স্তরের, এমনকী প্রদেশের অন্য কোনও নেতার বিরুদ্ধে কোনও কর্মী বা অনুগামীর কোনোরকম ক্ষোভ থাকলে, তা সরাসরি দলকে জানাতে হবে । তা কখনোই কোনও সোশাল মিডিয়ায় প্রকাশ করা যাবে না ।

প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতির আরও নির্দেশ, সব থেকে ভালো হয় যার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তার সঙ্গেই সে বিষয়ে আলোচনা করা বা বলা । এর ফলে , যেমন ভুল বোঝাবুঝির সমাধান হয়ে যাবে । তেমনই দলীয় যে সমস্যা তা দলীয় স্তরে মিটে যাবে এবং তা কখনোই বিরোধী শক্তির কাছে পৌঁছবে না । সেই ইস্যুতে প্রদেশ কংগ্রেসকে বিরোধীরা রাজনৈতিক শিবির কটাক্ষ করতে পারবে না ।

এই বিষয়ে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি শুভঙ্কর সরকার বলেন, "মূল ধারার সংবাদমাধ্যমের পাশাপাশি এখন সোশাল মিডিয়ার গুরুত্ব অপরিসীম । রাজ্য তথা দেশের বিভিন্ন আঞ্চলিক সমস্যা বা মানুষের চাহিদা কথার ঘুরে ফিরে সামাজিক মাধ্যমেই প্রতিফলিত হচ্ছে । যে সমস্ত বিষয় বা ইস্যুতে মূলধারা সংবাদমাধ্যম গুরুত্ব দিতে রাজি নয়, অথচ সে বিষয়ে বিরাট সংখ্যক মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ । এই কারণেই তো বিভিন্ন বিষয়ে ছবি ভিডিয়ো বা ঘটনা সোশাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয় । তাই, জেলা ব্লক বা পঞ্চায়েত স্তরের বা রাজ্যের সমস্যাগুলোকে সামাজিক মাধ্যমে উঠে আসে ।"

তাঁর কথায়, "দলীয় কোনও সমস্যা বা কারও প্রতি ব্যক্তিগত ক্ষোভ বা কোনও নেতার ভুল সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা বা পোস্ট করা যাবে না । এটা করলে মূল ঘটনাটাই বা বিষয়টি ধামাচাপা পড়ে গিয়ে দলকে কালিমালিপ্ত হতে হবে । এই কারণেই সতর্কবার্তা দেওয়া ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.