জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতো এবং চিকিৎসক স্নিগ্ধা হাজরার শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। তাঁদেরকে বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা দরকার। সেই পরিকাঠামো এই মুহূর্তে ধর্না মঞ্চে নেই বলেই জানালেন সিনিয়র চিকিৎসকরা। এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে চারজন অধ্যাপক চিকিৎসক বৃহস্পতিবার জুনিয়র চিকিৎসকদের ধর্না মঞ্চে আসেন। সেখানে তারা অনশনকারীদের শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন। সেই পর্যবেক্ষণ করার পরে জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতো এবং স্নিগ্ধা হাজরার বিষয় আশঙ্কার কথা জানান তাঁরা। সরকারেপর তরফে অনশন মঞ্চে আসা চিকিৎসকদের অনুমান, অনিকেত-স্নিগ্ধাদের হাসপাতালে ভর্তি করা দরকার।
বারবার শারীরিক পরীক্ষা অনিকেত-স্নিগ্ধাদের - JUNIOR DOCTORS HUNGER STRIKE
Published : Oct 9, 2024, 5:31 PM IST
|Updated : Oct 10, 2024, 12:41 PM IST
গত শনিবার রাত থেকে ধর্মতলায় 10 দফা দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা ৷ বৃহস্পতিবার ষষ্ঠ দিনেও তাঁদের অনশন অব্যাহত ৷ ইতিমধ্যেই জুনিয়রদের পাশে দাঁড়িয়েছেন সিনিয়র চিকিৎসকরাও ৷ আজ সকাল থেকেই জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গেই প্রতীকী অনশনে বসেছেন তাঁরাও ৷
বুধবার রাতে মুখ্যসচিবের ডাকা বৈঠক থেকে বেরিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিনিধিরা। স্বাস্থ্যভবনের এই বৈঠককে ‘নিষ্ফলা’ বলে দাবি করেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা ৷ কারণ তাঁদের দাবি, প্রায় তিন ঘণ্টার বৈঠকে কোনও সদুত্তর মেলেনি সরকারের তরফে। বরং, মুখ্যসচিবের কথায় উঠে এসেছে পুজোর প্রসঙ্গ ৷ এমনই অভিযোগ করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।
এদিকে জুনিয়র চিকিৎকদের পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্যের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের সিনিয়র চিকিৎসক ও অধ্যাপকরা গণইস্তফা দিয়েছে ৷ আরজি কর হাসপাতালের পর বুধবার গণইস্তফা দেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের সিনিয়র চিকিৎসকেরা ৷ পাশাপাশি এদিন গণইস্তফা দেন ক্যালকাটা ন্যাশানাল মেডিক্যাল কলেজ ও উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের সিনিয়র চিকিৎসকরাও ৷
LIVE FEED
আশঙ্কা বাড়ছে অনিকেত-স্নিগ্ধাদের নিয়ে
আন্দোলনকারীদের বারবার শারীরিক পরীক্ষা
যত সময় যাচ্ছে শারিরীক ভাবে তত দুর্বল হচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। তাঁদের অনশন চলছে 120 ঘন্টার বেশি সময় ধরে। অনশনের পাঁচ নম্বর দিন। তবে এখনও তাঁদের মুখে রয়েছে লড়াইয়ের কথা । কিন্তু এই অবস্থায় তাই বারবার তাঁদের শারিরীক পরীক্ষা করা হচ্ছে। এসএসকেএম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক চিকিৎসক নীলাদ্রি সরকার, অধ্যাপক চিকিৎসক অতনু বিশ্বাস, অধ্যাপক চিকিৎসক ডি কে সরকার এবং চিকিৎসক গৌরাঙ্গ সরকার অনশনকারীদের শারীরিক পরীক্ষা করেন।
কেমন আছেন অনিকেতরা?
অনশনে অংশ নেওয়া জুনিয়র চিকিৎসকদের শারীরিক পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে । সংবাদমাধ্যমে এমনটাই জানিয়েছেন জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলনের অন্যতম মুখ দেবাশিস হালদার । তিনি জানান, অনিকেত মাহাতোর শারীরিক পরিস্থিতি সম্পর্কে অনেকই জানেন । বাকিদেরও শরীর খারাপ হয়ে পড়েছে ।
বারাসতে পথে নামল ফরওয়ার্ড ব্লক
পুজোতেও থেমে নেই আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ! কলকাতারর পাশাপাশি জেলাতেও পথে নেমে চলছে সমানতালে প্রতিবাদ। তা আবারও স্পষ্ট হল মহাসপ্তমীর সন্ধ্যায়।আরজি কর-কাণ্ডে সুবিচার চেয়ে এবার উত্তর 24 পরগনার জেলাসদর বারাসতে পথে নামল ফরওয়ার্ড ব্লক। শেঠপুকুর সংলগ্ন একটি দুর্গা পুজো মণ্ডপের সামনে মশাল জ্বালিয়ে 'জাস্টিস ফর আরজি কর' স্লোগান তুলে রীতিমতো সরব হন দলীয় কর্মীরা। ফরওয়ার্ড ব্লকের জেলা সম্পাদক ও বারাসত পৌরসভার প্রাক্তন কাউন্সিলর সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে এদিন গর্জে উঠেন আন্দোলনকারীরা। শুধু স্লোগানই নয়, এদিন মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতেও সরব হয়েছেন দলের কর্মী,সমর্থকরা। বেশ কিছুক্ষণ প্রতিবাদ চলার পর অবশ্য এদিনের আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় ফরওয়ার্ড ব্লকের তরফে।
মুখ্যসচিবকে ফের চিঠি দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা
আমরা গতকাল বৈঠকের পর হতাশ। এর আগেও আমরা আপনাকে দু'বার ইমেল করেছিলাম ৷ আমরা ভেবেছিলাম গতকালের বৈঠকে আপনি নতুন কিছু বলবেন আমাদের । আমাদের অধিকার রয়েছে কাজের প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানার। প্রথম 7 দিনে কি কাজ হয়েছে, তার গতিপ্রকৃতি জানতে চেয়েছিলাম। আজ 23 দিন হয়ে গিয়েছে, আমরা কিছুই জানি না। অনুরোধ করছি আমাদের এটা জানানো হোক। হাসপাতাল গুলিতে নিরাপত্তা সংক্রান্ত কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সেটাও আমাদের জানানো হোক।
পুলিশের তরফে চিঠি জুনিয়র চিকিৎসকদের
শারীরিক অবস্থা অবনতি ঘটে, যদি কারোর অ্যাম্বুলেন্সের প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে কলকাতা পুলিশ সহযোগিতা করবে। কিন্তু জুনিয়র চিকিৎসক অনশনকারীদের অ্যাম্বুলেন্স পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কলকাতা পুলিশ। যা গ্রহণ তারা। সেই কারণে সাত জনের নামে জিডি করা হয়েছে। যা আবারও ক্ষোভ তৈরি হয়েছে জুনিয়র চিকিৎসকদের মধ্যে। পরবর্তী সময়ে ফের পুলিশের তরফে কথা বলতে আসেন জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে। পুলিশের তরফ থেকে জুনিয়র ডাক্তার দেবাশিস হালদারের সঙ্গে কথা বলা হয়।
বিপদ বাড়ছে অনিকেত মাহাতোর, বাকিদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক
ধর্মতলায় 100 ঘণ্টা ধরে অনশন চলছে জুনিয়র চিকিৎসকদের। ধীরে ধীরে অবনতি হচ্ছে অনশনকারীদের শারীরিক অবস্থা। এমনটাই জানালেন তাদের চিকিৎসকরা। প্রতিদিন চিকিৎসকদের প্রতিনিধিরা এসে অনশনকারীদের শারিরীক অবস্থা দেখে যান। নিয়ম মেপে রক্তচাপ শরীরের শর্করার মাত্রা সব পরীক্ষা করা হয়। সেই সব কিছু করে দেখা যাচ্ছে ক্রমেই বিপদ বাড়ছে জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতোর।
আরজি কর হাসপাতালে রক্তমাখা গ্লাভস
জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলন চলছে। ন্যায়বিচারের পাশাপশি রাজের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো উন্নতির দাবি নিয়ে অনশন আন্দোলন করছেন তাঁরা। এত আন্দোলনের মাঝেও আরজি কর হাসপাতালে আসল রক্তমাখা গ্লাভস ৷ ট্রমা কেয়ার বিভাগে আসে এই গ্লাভাস। যা দেখে আরও ক্ষুদ্ধ হয়ে যান জুনিয়র চিকিৎসকরা। যার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগম। সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোরকে এর তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন তুলে নেওয়ার পরামর্শ সিনিয়রদের
জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন মঞ্চে এলেন সিনিয়ররা ৷ বৃহস্পতিবার ধর্মতলায় অনশন মঞ্চে আসেন সুবীর গঙ্গোপাধ্যায়, কাজলকৃষ্ণ বণিক-সহ বেশ কয়েকজন সিনিয়র চিকিৎসক ৷ তাঁরা এসে জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন। অনশনকারীদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। তাঁদের এই অনশন আন্দোলন তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। পাশাপাশি রাজ্য সরকারের কাছে অনুরোধ করেন এই সমস্যা সমাধানের জন্য। চিকিৎসক সুবীর গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, "ওদের সমস্ত দাবি ন্যায্য। রাজ্য সরকার একটু ওদের সঙ্গে কথা বলে সদিচ্ছা দেখাক। রাজ্যে সুস্থ স্বাস্থ্য পরিকাঠামো গড়ে উঠুক।"
সপ্তমীতে কাজ বন্ধ আরও এক বেসরকারি হাসপাতালে
শহর কলকাতার আরও এক বেসরকারি হাসপাতালে কর্মবিরতির ডাক। এবার আরএন টেগোর হাসপাতালের তরফে জানানো হল আজ অর্থাৎ মহাসপ্তমীতে জরুরি পরিষেবা বাদে সমস্ত পরিষেবায় কাজ বন্ধ রাখছেন চিকিৎসকরা। জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে তাদের এই প্রতিবাদ। আগেই বাইপাশের ধারে অ্যাপেলো হাসপাতালের তরফে চিকিৎসকদের কর্মবিরতির কথা জানানো হয়েছিল ৷
শুরু স্বাস্থ্যভবনে জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠক
রাত সাড়ে 9টা নাগাদ স্বাস্থ্যভবনে পৌঁছন জুনিয়র চিকিৎসকেরা। সেখানেও ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগান দেন তাঁরা। মুখ্যসচিবের ডাকা বৈঠকে জুনিয়র চিকিৎসকদের 27 জনের প্রতিনিধি দল রাতেই স্বাস্থ্যভবনে উপস্থিত হন ৷ প্রতিনিধি দলে রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক রয়েছে বলে জানা গিয়েছে ৷ অনেক আগেই পৌঁছে যান মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ, স্বরাষ্ট্রসচিব নন্দিনী চক্রবর্তী এবং ডিজি রাজীব কুমার।
স্বাস্থ্যভবনে বৈঠকে যোগ দিতে রওনা দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা
মুখ্যসচিবের ইমেল সাড়া দিয়ে স্বাস্থ্যভবনে বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছেন জুনিয়ির চিকিৎসকরা ৷ ইমেল পাওয়ার পর অনশন মঞ্চে আলোচনায় বসেন তাঁরা ৷ রাজ্য সরকারের তরফে চিকিৎসকদের 8 থেকে 10 জনের প্রতিনিধিকে আসতে অনুরোধ করা হয় ৷ তবে জানা গিয়েছে, চিকিৎসকদের 27 জনের প্রতিনিধি দল বৈঠকে যোগ দিতে স্বাস্থ্যভবনের পথে রওনা দিয়েছে ৷
জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন মঞ্চে অপর্ণা সেন ও রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস
ধর্মতলায় জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন মঞ্চে অপর্ণা সেন । অনশনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি । অপর্ণা সেন বলেন, "যারা অনশন করছেন, সবার নিরাপত্তার জন্য এদের সঙ্গে আপনাদের কণ্ঠস্বর মিলিয়ে দিন । ওদের শরীর খারাপ হচ্ছে । কিন্তু আমরা বুঝতে পারছি ওদের কি অবস্থা । মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী আপনি শুনতে পাচ্ছেন । আপনি এখানে আসুন । আপনি নিজে অনশন করেছেন । আপনি জানেন, অনশন কী জিনিস । তাই একবার আপনি এখানে আসুন । আমি তো পারলাম না । পুলিশের এই কাজে আমি ধিক্কার জানাচ্ছি ।" জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন মঞ্চে আসেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও। অনশনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। শোনেন জুনিয়র চিকিৎসকদের 10 দফা দাবি ৷
এবার বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
আরজি কর হাসপাতালের ঘটনার জেরে এবার কর্মবিরতি বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের । অনির্দিষ্টকালের জন্য বাইপাস ধারের বেসরকারি হাসপাতালে শুরু হল কর্মবিরতি । যতক্ষণ না রাজ্য সরকার কোন সদর্থক ভুমিকা নিচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের এই কর্মবিরতি চলবে বলে জানানো হয়েছে । তবে জরুরি পরিষেবা চালু থাকবে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা ৷
মুখ্যসচিবের ডাকে স্বাস্থ্যভবনে যাচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা
জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশনের 4 দিনের মাথায় আলোচনায় বসার ডাক দিল রাজ্য সরকার ৷ এদিন বিকেলে মুখ্যসচবি মনোজ পন্থ আলোচনায় বসার জন্য আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকদের ইমেল করেন ৷ রাত 7টা 45 মিনিটে স্বাস্থ্যভবনে এই আলোচনায় বসার জন্য তাঁদের আহ্বান জানানো হয় ৷ সেই ডাকে সাড়া দিয়ে স্বাস্থ্যভবন যাচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিনিধি দল ৷ অনশনকারী চিকিৎসক অর্ণব মুখোপাধ্যায় বলেন, "আমাদের সহযোদ্ধার যাবে ৷ আমাদের প্রতিনিধিরা যাবে। টাস্ক ফোর্স-এর সঙ্গে যে বৈঠকের ডাক দেওয়া হয়েছে ৷ আমরা জানি না, আমাদের দাবি টাস্ক ফোর্স পূরণ করতে পারবে কি না। কারণ আমদের দাবি হল, নারায়ণ স্বরূপ নিগমের অপসারণ।"
আলোচনায় বসার জন্য জুনিয়র চিকিৎসকদের ফের ইমেল মুখ্যসচিবের
জুনিয়র চিকিৎসকদের ফের ইমেল পাঠালেন রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ ৷ ইমেল করে চিকিৎসকদের আজই আলোচনায় বসার জন্য বলা হয়েছে ৷ টাস্ক ফোর্স নিয়ে বৈঠক করা হবে বলেও ইমেলে জানানো হয়েছে ৷ 8 থেকে 10 জনের জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিনিধি আলোচনায় বসার আহ্বান জানানো হয়েছে মুখ্যসচিবের তরফে ৷ আজ রাত 7টা 45 মিনিটে স্বাস্থ্যভবনে আলোচনায় বসার জন্য বলেন মুখ্যসচিব ৷
সিজিও কমপ্লেক্সের সামনে এসে পৌঁছল চিকিৎসকদের মিছিল
চিকিৎসকদের মিছিল এসে পৌঁছল সিজিও কমপ্লেক্সের সামনে ৷ আরজি কর-কাণ্ডে দ্রুত শাস্তির দাবিতে বুধবার দুপুর 3টের পর করুণাময়ী মোড় থেকে মিছিল শুরু হয়ে বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সের সামনে পৌঁছয়। মিছিলে স্লোগান ছিল, "আর কতদিন সময় চাই, জবাব দাও সিবিআই।" ইতিমধ্যে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসক পড়ুয়া খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় চার্জশিট পেশ করেছে সিবিআই ৷ সেই চার্জশিট নিয়ে এদিন হতাশা প্রকাশ করেন চিকিৎসকরা। মিছিল সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছনোর পর এক মহিলা-সহ চার চিকিৎসকের প্রতিনিধি দল সিবিআই আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলতে দফতরে ঢোকেন ৷
পুলিশের বাধা পেরিয়ে পায়ে হেঁটে পরিক্রমা অভয়া পরিক্রমা
পুলিশের বাধা পেরিয়ে পায়ে হেঁটে পরিক্রমা অভয়া পরিক্রমা জুনিয়র চিকিৎসকদের ৷ তাঁদের সঙ্গে পা মেলালেন সাধারণ মানুষ ৷
জুনিয়র চিকিৎসকদের অভয়া পরিক্রমা আটকাল পুলিশ
জুনিয়র চিকিৎসকদের অভয়া পুজো পরিক্রমা যেতে বাধা পুলিশের। তার সঙ্গে আলোচনা করছেন । জয়েন্ট সিপি ট্রাফিক, ডিসি সেন্ট্রাল এর সঙ্গে কথা বলছেন। তারা হেঁটে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন ৷
গত শনিবার রাত থেকে ধর্মতলায় 10 দফা দাবিতে আমরণ অনশনে বসেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা ৷ বৃহস্পতিবার ষষ্ঠ দিনেও তাঁদের অনশন অব্যাহত ৷ ইতিমধ্যেই জুনিয়রদের পাশে দাঁড়িয়েছেন সিনিয়র চিকিৎসকরাও ৷ আজ সকাল থেকেই জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গেই প্রতীকী অনশনে বসেছেন তাঁরাও ৷
বুধবার রাতে মুখ্যসচিবের ডাকা বৈঠক থেকে বেরিয়ে ক্ষোভ উগরে দেন জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিনিধিরা। স্বাস্থ্যভবনের এই বৈঠককে ‘নিষ্ফলা’ বলে দাবি করেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা ৷ কারণ তাঁদের দাবি, প্রায় তিন ঘণ্টার বৈঠকে কোনও সদুত্তর মেলেনি সরকারের তরফে। বরং, মুখ্যসচিবের কথায় উঠে এসেছে পুজোর প্রসঙ্গ ৷ এমনই অভিযোগ করেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।
এদিকে জুনিয়র চিকিৎকদের পাশে দাঁড়িয়ে রাজ্যের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের সিনিয়র চিকিৎসক ও অধ্যাপকরা গণইস্তফা দিয়েছে ৷ আরজি কর হাসপাতালের পর বুধবার গণইস্তফা দেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের সিনিয়র চিকিৎসকেরা ৷ পাশাপাশি এদিন গণইস্তফা দেন ক্যালকাটা ন্যাশানাল মেডিক্যাল কলেজ ও উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের সিনিয়র চিকিৎসকরাও ৷
LIVE FEED
আশঙ্কা বাড়ছে অনিকেত-স্নিগ্ধাদের নিয়ে
জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতো এবং চিকিৎসক স্নিগ্ধা হাজরার শারীরিক অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক। তাঁদেরকে বিশেষ পর্যবেক্ষণে রাখা দরকার। সেই পরিকাঠামো এই মুহূর্তে ধর্না মঞ্চে নেই বলেই জানালেন সিনিয়র চিকিৎসকরা। এসএসকেএম হাসপাতাল থেকে চারজন অধ্যাপক চিকিৎসক বৃহস্পতিবার জুনিয়র চিকিৎসকদের ধর্না মঞ্চে আসেন। সেখানে তারা অনশনকারীদের শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন। সেই পর্যবেক্ষণ করার পরে জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতো এবং স্নিগ্ধা হাজরার বিষয় আশঙ্কার কথা জানান তাঁরা। সরকারেপর তরফে অনশন মঞ্চে আসা চিকিৎসকদের অনুমান, অনিকেত-স্নিগ্ধাদের হাসপাতালে ভর্তি করা দরকার।
আন্দোলনকারীদের বারবার শারীরিক পরীক্ষা
যত সময় যাচ্ছে শারিরীক ভাবে তত দুর্বল হচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। তাঁদের অনশন চলছে 120 ঘন্টার বেশি সময় ধরে। অনশনের পাঁচ নম্বর দিন। তবে এখনও তাঁদের মুখে রয়েছে লড়াইয়ের কথা । কিন্তু এই অবস্থায় তাই বারবার তাঁদের শারিরীক পরীক্ষা করা হচ্ছে। এসএসকেএম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসক অধ্যাপক চিকিৎসক নীলাদ্রি সরকার, অধ্যাপক চিকিৎসক অতনু বিশ্বাস, অধ্যাপক চিকিৎসক ডি কে সরকার এবং চিকিৎসক গৌরাঙ্গ সরকার অনশনকারীদের শারীরিক পরীক্ষা করেন।
কেমন আছেন অনিকেতরা?
অনশনে অংশ নেওয়া জুনিয়র চিকিৎসকদের শারীরিক পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে । সংবাদমাধ্যমে এমনটাই জানিয়েছেন জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলনের অন্যতম মুখ দেবাশিস হালদার । তিনি জানান, অনিকেত মাহাতোর শারীরিক পরিস্থিতি সম্পর্কে অনেকই জানেন । বাকিদেরও শরীর খারাপ হয়ে পড়েছে ।
বারাসতে পথে নামল ফরওয়ার্ড ব্লক
পুজোতেও থেমে নেই আরজি কর-কাণ্ডের প্রতিবাদ! কলকাতারর পাশাপাশি জেলাতেও পথে নেমে চলছে সমানতালে প্রতিবাদ। তা আবারও স্পষ্ট হল মহাসপ্তমীর সন্ধ্যায়।আরজি কর-কাণ্ডে সুবিচার চেয়ে এবার উত্তর 24 পরগনার জেলাসদর বারাসতে পথে নামল ফরওয়ার্ড ব্লক। শেঠপুকুর সংলগ্ন একটি দুর্গা পুজো মণ্ডপের সামনে মশাল জ্বালিয়ে 'জাস্টিস ফর আরজি কর' স্লোগান তুলে রীতিমতো সরব হন দলীয় কর্মীরা। ফরওয়ার্ড ব্লকের জেলা সম্পাদক ও বারাসত পৌরসভার প্রাক্তন কাউন্সিলর সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে এদিন গর্জে উঠেন আন্দোলনকারীরা। শুধু স্লোগানই নয়, এদিন মুখ্যমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতেও সরব হয়েছেন দলের কর্মী,সমর্থকরা। বেশ কিছুক্ষণ প্রতিবাদ চলার পর অবশ্য এদিনের আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেওয়া হয় ফরওয়ার্ড ব্লকের তরফে।
মুখ্যসচিবকে ফের চিঠি দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা
আমরা গতকাল বৈঠকের পর হতাশ। এর আগেও আমরা আপনাকে দু'বার ইমেল করেছিলাম ৷ আমরা ভেবেছিলাম গতকালের বৈঠকে আপনি নতুন কিছু বলবেন আমাদের । আমাদের অধিকার রয়েছে কাজের প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানার। প্রথম 7 দিনে কি কাজ হয়েছে, তার গতিপ্রকৃতি জানতে চেয়েছিলাম। আজ 23 দিন হয়ে গিয়েছে, আমরা কিছুই জানি না। অনুরোধ করছি আমাদের এটা জানানো হোক। হাসপাতাল গুলিতে নিরাপত্তা সংক্রান্ত কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, সেটাও আমাদের জানানো হোক।
পুলিশের তরফে চিঠি জুনিয়র চিকিৎসকদের
শারীরিক অবস্থা অবনতি ঘটে, যদি কারোর অ্যাম্বুলেন্সের প্রয়োজন হয় সেক্ষেত্রে কলকাতা পুলিশ সহযোগিতা করবে। কিন্তু জুনিয়র চিকিৎসক অনশনকারীদের অ্যাম্বুলেন্স পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কলকাতা পুলিশ। যা গ্রহণ তারা। সেই কারণে সাত জনের নামে জিডি করা হয়েছে। যা আবারও ক্ষোভ তৈরি হয়েছে জুনিয়র চিকিৎসকদের মধ্যে। পরবর্তী সময়ে ফের পুলিশের তরফে কথা বলতে আসেন জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে। পুলিশের তরফ থেকে জুনিয়র ডাক্তার দেবাশিস হালদারের সঙ্গে কথা বলা হয়।
বিপদ বাড়ছে অনিকেত মাহাতোর, বাকিদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক
ধর্মতলায় 100 ঘণ্টা ধরে অনশন চলছে জুনিয়র চিকিৎসকদের। ধীরে ধীরে অবনতি হচ্ছে অনশনকারীদের শারীরিক অবস্থা। এমনটাই জানালেন তাদের চিকিৎসকরা। প্রতিদিন চিকিৎসকদের প্রতিনিধিরা এসে অনশনকারীদের শারিরীক অবস্থা দেখে যান। নিয়ম মেপে রক্তচাপ শরীরের শর্করার মাত্রা সব পরীক্ষা করা হয়। সেই সব কিছু করে দেখা যাচ্ছে ক্রমেই বিপদ বাড়ছে জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতোর।
আরজি কর হাসপাতালে রক্তমাখা গ্লাভস
জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলন চলছে। ন্যায়বিচারের পাশাপশি রাজের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো উন্নতির দাবি নিয়ে অনশন আন্দোলন করছেন তাঁরা। এত আন্দোলনের মাঝেও আরজি কর হাসপাতালে আসল রক্তমাখা গ্লাভস ৷ ট্রমা কেয়ার বিভাগে আসে এই গ্লাভাস। যা দেখে আরও ক্ষুদ্ধ হয়ে যান জুনিয়র চিকিৎসকরা। যার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্যসচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগম। সেন্ট্রাল মেডিক্যাল স্টোরকে এর তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন তুলে নেওয়ার পরামর্শ সিনিয়রদের
জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন মঞ্চে এলেন সিনিয়ররা ৷ বৃহস্পতিবার ধর্মতলায় অনশন মঞ্চে আসেন সুবীর গঙ্গোপাধ্যায়, কাজলকৃষ্ণ বণিক-সহ বেশ কয়েকজন সিনিয়র চিকিৎসক ৷ তাঁরা এসে জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন। অনশনকারীদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন। তাঁদের এই অনশন আন্দোলন তুলে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। পাশাপাশি রাজ্য সরকারের কাছে অনুরোধ করেন এই সমস্যা সমাধানের জন্য। চিকিৎসক সুবীর গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, "ওদের সমস্ত দাবি ন্যায্য। রাজ্য সরকার একটু ওদের সঙ্গে কথা বলে সদিচ্ছা দেখাক। রাজ্যে সুস্থ স্বাস্থ্য পরিকাঠামো গড়ে উঠুক।"
সপ্তমীতে কাজ বন্ধ আরও এক বেসরকারি হাসপাতালে
শহর কলকাতার আরও এক বেসরকারি হাসপাতালে কর্মবিরতির ডাক। এবার আরএন টেগোর হাসপাতালের তরফে জানানো হল আজ অর্থাৎ মহাসপ্তমীতে জরুরি পরিষেবা বাদে সমস্ত পরিষেবায় কাজ বন্ধ রাখছেন চিকিৎসকরা। জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলনকে সমর্থন জানিয়ে তাদের এই প্রতিবাদ। আগেই বাইপাশের ধারে অ্যাপেলো হাসপাতালের তরফে চিকিৎসকদের কর্মবিরতির কথা জানানো হয়েছিল ৷
শুরু স্বাস্থ্যভবনে জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে বৈঠক
রাত সাড়ে 9টা নাগাদ স্বাস্থ্যভবনে পৌঁছন জুনিয়র চিকিৎসকেরা। সেখানেও ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ স্লোগান দেন তাঁরা। মুখ্যসচিবের ডাকা বৈঠকে জুনিয়র চিকিৎসকদের 27 জনের প্রতিনিধি দল রাতেই স্বাস্থ্যভবনে উপস্থিত হন ৷ প্রতিনিধি দলে রাজ্যের সব মেডিক্যাল কলেজের চিকিৎসক রয়েছে বলে জানা গিয়েছে ৷ অনেক আগেই পৌঁছে যান মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ, স্বরাষ্ট্রসচিব নন্দিনী চক্রবর্তী এবং ডিজি রাজীব কুমার।
স্বাস্থ্যভবনে বৈঠকে যোগ দিতে রওনা দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা
মুখ্যসচিবের ইমেল সাড়া দিয়ে স্বাস্থ্যভবনে বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছেন জুনিয়ির চিকিৎসকরা ৷ ইমেল পাওয়ার পর অনশন মঞ্চে আলোচনায় বসেন তাঁরা ৷ রাজ্য সরকারের তরফে চিকিৎসকদের 8 থেকে 10 জনের প্রতিনিধিকে আসতে অনুরোধ করা হয় ৷ তবে জানা গিয়েছে, চিকিৎসকদের 27 জনের প্রতিনিধি দল বৈঠকে যোগ দিতে স্বাস্থ্যভবনের পথে রওনা দিয়েছে ৷
জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন মঞ্চে অপর্ণা সেন ও রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস
ধর্মতলায় জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন মঞ্চে অপর্ণা সেন । অনশনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি । অপর্ণা সেন বলেন, "যারা অনশন করছেন, সবার নিরাপত্তার জন্য এদের সঙ্গে আপনাদের কণ্ঠস্বর মিলিয়ে দিন । ওদের শরীর খারাপ হচ্ছে । কিন্তু আমরা বুঝতে পারছি ওদের কি অবস্থা । মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী আপনি শুনতে পাচ্ছেন । আপনি এখানে আসুন । আপনি নিজে অনশন করেছেন । আপনি জানেন, অনশন কী জিনিস । তাই একবার আপনি এখানে আসুন । আমি তো পারলাম না । পুলিশের এই কাজে আমি ধিক্কার জানাচ্ছি ।" জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশন মঞ্চে আসেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও। অনশনকারীদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। শোনেন জুনিয়র চিকিৎসকদের 10 দফা দাবি ৷
এবার বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
আরজি কর হাসপাতালের ঘটনার জেরে এবার কর্মবিরতি বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকদের । অনির্দিষ্টকালের জন্য বাইপাস ধারের বেসরকারি হাসপাতালে শুরু হল কর্মবিরতি । যতক্ষণ না রাজ্য সরকার কোন সদর্থক ভুমিকা নিচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত তাঁদের এই কর্মবিরতি চলবে বলে জানানো হয়েছে । তবে জরুরি পরিষেবা চালু থাকবে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা ৷
মুখ্যসচিবের ডাকে স্বাস্থ্যভবনে যাচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা
জুনিয়র চিকিৎসকদের অনশনের 4 দিনের মাথায় আলোচনায় বসার ডাক দিল রাজ্য সরকার ৷ এদিন বিকেলে মুখ্যসচবি মনোজ পন্থ আলোচনায় বসার জন্য আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকদের ইমেল করেন ৷ রাত 7টা 45 মিনিটে স্বাস্থ্যভবনে এই আলোচনায় বসার জন্য তাঁদের আহ্বান জানানো হয় ৷ সেই ডাকে সাড়া দিয়ে স্বাস্থ্যভবন যাচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিনিধি দল ৷ অনশনকারী চিকিৎসক অর্ণব মুখোপাধ্যায় বলেন, "আমাদের সহযোদ্ধার যাবে ৷ আমাদের প্রতিনিধিরা যাবে। টাস্ক ফোর্স-এর সঙ্গে যে বৈঠকের ডাক দেওয়া হয়েছে ৷ আমরা জানি না, আমাদের দাবি টাস্ক ফোর্স পূরণ করতে পারবে কি না। কারণ আমদের দাবি হল, নারায়ণ স্বরূপ নিগমের অপসারণ।"
আলোচনায় বসার জন্য জুনিয়র চিকিৎসকদের ফের ইমেল মুখ্যসচিবের
জুনিয়র চিকিৎসকদের ফের ইমেল পাঠালেন রাজ্যের মুখ্যসচিব মনোজ পন্থ ৷ ইমেল করে চিকিৎসকদের আজই আলোচনায় বসার জন্য বলা হয়েছে ৷ টাস্ক ফোর্স নিয়ে বৈঠক করা হবে বলেও ইমেলে জানানো হয়েছে ৷ 8 থেকে 10 জনের জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিনিধি আলোচনায় বসার আহ্বান জানানো হয়েছে মুখ্যসচিবের তরফে ৷ আজ রাত 7টা 45 মিনিটে স্বাস্থ্যভবনে আলোচনায় বসার জন্য বলেন মুখ্যসচিব ৷
সিজিও কমপ্লেক্সের সামনে এসে পৌঁছল চিকিৎসকদের মিছিল
চিকিৎসকদের মিছিল এসে পৌঁছল সিজিও কমপ্লেক্সের সামনে ৷ আরজি কর-কাণ্ডে দ্রুত শাস্তির দাবিতে বুধবার দুপুর 3টের পর করুণাময়ী মোড় থেকে মিছিল শুরু হয়ে বিকেল সাড়ে ৪টে নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সের সামনে পৌঁছয়। মিছিলে স্লোগান ছিল, "আর কতদিন সময় চাই, জবাব দাও সিবিআই।" ইতিমধ্যে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসক পড়ুয়া খুন ও ধর্ষণের ঘটনায় চার্জশিট পেশ করেছে সিবিআই ৷ সেই চার্জশিট নিয়ে এদিন হতাশা প্রকাশ করেন চিকিৎসকরা। মিছিল সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছনোর পর এক মহিলা-সহ চার চিকিৎসকের প্রতিনিধি দল সিবিআই আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলতে দফতরে ঢোকেন ৷
পুলিশের বাধা পেরিয়ে পায়ে হেঁটে পরিক্রমা অভয়া পরিক্রমা
পুলিশের বাধা পেরিয়ে পায়ে হেঁটে পরিক্রমা অভয়া পরিক্রমা জুনিয়র চিকিৎসকদের ৷ তাঁদের সঙ্গে পা মেলালেন সাধারণ মানুষ ৷
জুনিয়র চিকিৎসকদের অভয়া পরিক্রমা আটকাল পুলিশ
জুনিয়র চিকিৎসকদের অভয়া পুজো পরিক্রমা যেতে বাধা পুলিশের। তার সঙ্গে আলোচনা করছেন । জয়েন্ট সিপি ট্রাফিক, ডিসি সেন্ট্রাল এর সঙ্গে কথা বলছেন। তারা হেঁটে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন ৷