ETV Bharat / health

চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগেই কমান স্বাস্থ্যের ঝুঁকি - Understanding Health Risks

Improve Your Chances for Good Health: শরীর খারাপ তো মানুষের লেগেই থাকে ৷ তাই নিজের প্রতি খেয়াল রাখা প্রয়োজন ৷ এরজন্য় প্রয়োজন জীবনধারার কিছু পরিবর্তন, তাহলেই নিজেকে সুস্থ রাখা সম্ভব ৷ তাই কোনও কিছু শরীর খারাপের ক্ষেত্রে কিছু জিনিস মেনে চললেই স্বাস্থ্য খারাপ হওয়ার ঝুঁকি কমে যায় ৷ কী করবেন ?জানালেন ডায়েটিশিয়ান জয়শ্রী বণিক ৷

Good Health News
স্বাস্থ্য়ের ঝুঁকি কমান এইভাবে (ইটিভি ভারত)
author img

By ETV Bharat Health Team

Published : Aug 20, 2024, 12:23 PM IST

Updated : Aug 20, 2024, 1:20 PM IST

কলকাতা: শরীর খারাপ বলে আসে না ৷ আমাদের সমস্যা হলে চিকিৎসকের কাছে যাই ৷ তবে চেষ্টা করা হয় যাতে অসুস্থ হয়ে না পড়ি ৷ তাই এরজন্য স্বাস্থ্যকর জীবনধারা মেনে চলা জরুরি ৷ ডায়েটিশিয়ানরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন জীবনধারায় কিছু পরিবর্তন করার ৷ তাহলেই নিয়ন্ত্রণে থাকে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা ৷

এই জীবনধারা পরিবর্তন বা লাইফস্টাইল মডিফিকেশন হল শরীরের যে কোনও সমস্য়ার সমাধান ৷ ডায়েটিশিয়ান জানান, কিছু জিনিসের উপর নির্ভর করে আমাদের শরীরের গতিবিধি ৷ আমরা কিছু জিনিস মেনে চললে বহু সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে ৷ সেক্ষেত্রে নানান শারীরিক সমস্যাও তুলনামূলক কম হবে ৷ এই সমস্য়াগুলির সমাধান নিজেই করতে পারেন ৷ ডায়েটিশিয়ানরা বলেন, এই ধরনের কোনও সাধারণ সমস্যা হলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে ঘরেই এই জিনিসগুলি করতে পারেন ৷

শারীরিক বিশ্রাম (Physical Rest):

লক্ষণ: এনার্জি না-থাকা ৷ প্রায়ই অসুস্থ হয়ে পড়া ৷ গায়ে ব্যথা অনুভব করা ইত্যাদি ৷

এগুলি এড়িয়ে যেতে সারাদিনে 7 ঘণ্টার বেশি ঘুম প্রয়োজন ৷ এছাড়াও নিয়মিত শরীরচর্চা করা প্রয়োজন ৷

মানসিক বিশ্রাম (Mental Rest):

লক্ষণ: মানসিক শক্তির অভাব, মানসিক ধোঁয়াশা অনুভব করা, সহজে বিরক্ত বোধ হওয়া ৷

এগুলি এড়িয়ে যেতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন বিভিন্ন কাজে ৷ এছাড়াও নিজের পছন্দের মতো গান শোনা প্রয়োজন ৷ মেডিটেশন করা জরুরি ৷

ইমোশনাল বিশ্রাম:

লক্ষণ: ঘণ ঘণ বিষণ্ণতা অনুভব করা ৷ নিজের প্রতি কনফিডেন্ট না-থাকা ৷ নিরাপত্তাহীনতায় ভোগা ইত্যাদি ৷

অন্যের সঙ্গে নিজেকে তুলনা না করা ৷ নিজের প্রতি যত্ন নেওয়া উচিত ৷ মাঝে মাঝে মেন্টাল থেরাপি করা প্রয়োজন ৷ এছাড়াও টক্সিক সম্পর্ক এড়িয়ে যাওয়া ভালো ৷

আধ্যাত্মিক বিশ্রাম (Spiritual rest):

লক্ষণ: অনুপ্রেরণার অভাব, অসহায় ও আশাহীন বোধ করা, কোনও কিছুতে সন্তুষ্ট না হওয়া এই ধরনের সমস্যায় অনেকে ভুগে থাকেন অনেকেই ৷

এগুলি এড়াতে কী করতে পারেন ? নিজেকে সন্তুষ্ট রাখার চেষ্টা করা প্রয়োজন ৷

সৃজনশীল বিশ্রাম (Creative Rest):

দিনের কোনও সময় নিজেকে সময় না দেওয়া শারীরিক সমস্যার সম্মূখীন হতে পারেন ৷ আপনি বাইরের প্রকৃতিকে অনুভব না-করলে অনেক সমস্যা হতে পারে ৷

এরজন্য একটা বিরতি নিয়ে ট্যুর করুন প্রকৃতিকে অনুভব করার চেষ্টা করুন ৷ এতে মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য সুস্থ থাকবে ৷ এছাড়াও এন আই এইচ দ্বারা গবেষণায় জীবনধারার পরিবর্তন নিয়ে বহু কিছু প্রকাশিত হয়েছে ৷

https://www.ncbi.nlm.nih.gov/books/NBK585052/#:~:text=It%20was%20found%20that%20a,in%20the%20lifestyle%20intervention%20group

(বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই প্রতিবেদনে উল্লেখিত তথ্য শুধুমাত্র ধারণা আর সাধারণ জ্ঞানের জন্যই লেখা হয়েছে ৷ এখানে উল্লেখিত কোনও পরামর্শ অনুসরণের আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷ যদি আগে থেকেই কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে থাকে, তা আগেই চিকিৎসককে জানাতে হবে ৷)

কলকাতা: শরীর খারাপ বলে আসে না ৷ আমাদের সমস্যা হলে চিকিৎসকের কাছে যাই ৷ তবে চেষ্টা করা হয় যাতে অসুস্থ হয়ে না পড়ি ৷ তাই এরজন্য স্বাস্থ্যকর জীবনধারা মেনে চলা জরুরি ৷ ডায়েটিশিয়ানরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন জীবনধারায় কিছু পরিবর্তন করার ৷ তাহলেই নিয়ন্ত্রণে থাকে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যা ৷

এই জীবনধারা পরিবর্তন বা লাইফস্টাইল মডিফিকেশন হল শরীরের যে কোনও সমস্য়ার সমাধান ৷ ডায়েটিশিয়ান জানান, কিছু জিনিসের উপর নির্ভর করে আমাদের শরীরের গতিবিধি ৷ আমরা কিছু জিনিস মেনে চললে বহু সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে ৷ সেক্ষেত্রে নানান শারীরিক সমস্যাও তুলনামূলক কম হবে ৷ এই সমস্য়াগুলির সমাধান নিজেই করতে পারেন ৷ ডায়েটিশিয়ানরা বলেন, এই ধরনের কোনও সাধারণ সমস্যা হলে চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে ঘরেই এই জিনিসগুলি করতে পারেন ৷

শারীরিক বিশ্রাম (Physical Rest):

লক্ষণ: এনার্জি না-থাকা ৷ প্রায়ই অসুস্থ হয়ে পড়া ৷ গায়ে ব্যথা অনুভব করা ইত্যাদি ৷

এগুলি এড়িয়ে যেতে সারাদিনে 7 ঘণ্টার বেশি ঘুম প্রয়োজন ৷ এছাড়াও নিয়মিত শরীরচর্চা করা প্রয়োজন ৷

মানসিক বিশ্রাম (Mental Rest):

লক্ষণ: মানসিক শক্তির অভাব, মানসিক ধোঁয়াশা অনুভব করা, সহজে বিরক্ত বোধ হওয়া ৷

এগুলি এড়িয়ে যেতে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন বিভিন্ন কাজে ৷ এছাড়াও নিজের পছন্দের মতো গান শোনা প্রয়োজন ৷ মেডিটেশন করা জরুরি ৷

ইমোশনাল বিশ্রাম:

লক্ষণ: ঘণ ঘণ বিষণ্ণতা অনুভব করা ৷ নিজের প্রতি কনফিডেন্ট না-থাকা ৷ নিরাপত্তাহীনতায় ভোগা ইত্যাদি ৷

অন্যের সঙ্গে নিজেকে তুলনা না করা ৷ নিজের প্রতি যত্ন নেওয়া উচিত ৷ মাঝে মাঝে মেন্টাল থেরাপি করা প্রয়োজন ৷ এছাড়াও টক্সিক সম্পর্ক এড়িয়ে যাওয়া ভালো ৷

আধ্যাত্মিক বিশ্রাম (Spiritual rest):

লক্ষণ: অনুপ্রেরণার অভাব, অসহায় ও আশাহীন বোধ করা, কোনও কিছুতে সন্তুষ্ট না হওয়া এই ধরনের সমস্যায় অনেকে ভুগে থাকেন অনেকেই ৷

এগুলি এড়াতে কী করতে পারেন ? নিজেকে সন্তুষ্ট রাখার চেষ্টা করা প্রয়োজন ৷

সৃজনশীল বিশ্রাম (Creative Rest):

দিনের কোনও সময় নিজেকে সময় না দেওয়া শারীরিক সমস্যার সম্মূখীন হতে পারেন ৷ আপনি বাইরের প্রকৃতিকে অনুভব না-করলে অনেক সমস্যা হতে পারে ৷

এরজন্য একটা বিরতি নিয়ে ট্যুর করুন প্রকৃতিকে অনুভব করার চেষ্টা করুন ৷ এতে মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্য সুস্থ থাকবে ৷ এছাড়াও এন আই এইচ দ্বারা গবেষণায় জীবনধারার পরিবর্তন নিয়ে বহু কিছু প্রকাশিত হয়েছে ৷

https://www.ncbi.nlm.nih.gov/books/NBK585052/#:~:text=It%20was%20found%20that%20a,in%20the%20lifestyle%20intervention%20group

(বিশেষ দ্রষ্টব্য: এই প্রতিবেদনে উল্লেখিত তথ্য শুধুমাত্র ধারণা আর সাধারণ জ্ঞানের জন্যই লেখা হয়েছে ৷ এখানে উল্লেখিত কোনও পরামর্শ অনুসরণের আগে অবশ্যই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷ যদি আগে থেকেই কোনও স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে থাকে, তা আগেই চিকিৎসককে জানাতে হবে ৷)

Last Updated : Aug 20, 2024, 1:20 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.