সিমলা, 1 অগস্ট: প্রকৃতির রোষের কবলে দক্ষিণের রাজ্য় কেরলের ওয়েনাড় ৷ ভূমিধসে চারিদিকে যেন মৃত্যুমিছিল ! বৃহস্পতিবার সকাল হতেই উত্তরের হিমাচল প্রদেশ ও উত্তরাখণ্ডের রাজ্য়ের একাধিক জায়গায় প্রকৃতি রুদ্ররূপ ধারণ করেছে ৷ মেঘভাঙা বৃষ্টিতে হিমাচলের সিমলায় অন্তত 36 জন নিখোঁজ রয়েছেন ৷ পাশাপাশি কুলু ও মাণ্ডি-সহ একাধিক জায়গায় নিখোঁজের সংখ্য়া বেড়ে দাঁড়িয়েছে 50 ৷ দুর্যোগে এখনও পর্যন্ত 3 জনের মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে।
আজ সকালে সিমলার রামপুরের ঝাকড়ির সমেজ খাদে মেঘভাঙা বৃ্ষ্টির খবর প্রথম সামনে আসে ৷ খবর পেয়েই দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে রামপুর মহকুমা প্রশাসন, এনডিআরএফ, সিআইএসএফ, হোমগার্ড এবং মেডিক্যাল টিম। বৃহস্পতিবার ভোরের এই মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনও জানা যায়নি। হিমাচল প্রদেশের আবহাওয়া দফতর থেকে ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে ঝড়বৃষ্টির কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। ড্রোনের সাহায্যে নিখোঁজ ব্যক্তিদের তল্লাশি চলছে।
More than 50 missing in Himachal Pradesh after cloudburst in Shimla, Mandi and Kullu districts
— ANI Digital (@ani_digital) August 1, 2024
Read @ANI Story | https://t.co/1XQj1lGz7s#HimachalPradesh #Shimla #Mandi #Cloudburst pic.twitter.com/2bHn0tW3aX
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সুখু ইতিমধ্য়েই এক্সে পোস্ট করে জানিয়েছেন, "সিমলার রামপুর তহসিল, মান্ডি জেলার পাধার তহসিল এবং নির্মন্দের কুল্লুর জাওন গ্রামে মেঘভাঙা বৃ্ষ্টিতে 50 জনেরও বেশি লোক নিখোঁজের খবর পাওয়া গিয়েছে ৷ যা অত্যন্ত দুঃখজনক। এনডিআরএফ, এসডিআরএফ, পুলিশ, হোমগার্ড এবং দমকল বিভাগের দলগুলি ত্রাণ, অনুসন্ধান এবং উদ্ধার অভিযানে নিযুক্ত রয়েছে। ত্রাণ ও উদ্ধারকাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আমি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করছি এবং ত্রাণ ও উদ্ধার তৎপরতা পর্যবেক্ষণ করছি। রাজ্য সরকার সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।"
शिमला की रामपुर तहसील, मंडी ज़िले की पधर तहसील और कुल्लू के गांव जाओन, निरमंड में बादल फटने से 50 से अधिक लोगों के लापता होने का अत्यंत दुखद समाचार मिला।
— Sukhvinder Singh Sukhu (@SukhuSukhvinder) August 1, 2024
NDRF, SDRF, पुलिस, होम गार्ड और फायर सर्विसेज की टीमें राहत, खोज और बचाव कार्य में जुटी हुई हैं। स्थानीय प्रशासन को राहत एवं… pic.twitter.com/t3iUiFuIqn
মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে ভেসে গিয়েছে একাধিক বাড়ি, ফুট ব্রিজ, স্কুল, হাসপাতাল, বিদ্যুৎপ্রকল্পের রেস্ট হাউস, একটি জেসিবি মেশিন ও যানবাহন। লাগাতার বৃষ্টির জেরে সড়ক যোগযোগ ব্যবস্থাও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে পার্বতী নদীর জল। ঘটনায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কার সঙ্গে আরও বহু প্রাণও যেতে পারে বলে আশঙ্কা।