ETV Bharat / state

Panchayat Elections 2023: বিজেপির প্রার্থী হওয়ায় 2 ট্রেকার চালকের উপর নিষেধাজ্ঞা চাপানোর অভিযোগ তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে

বিজেপির প্রার্থী হওয়ায় দুই ট্রেকার চালকের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করার অভিযোগ উঠল বারাসতের আইএনটিটিইউসি-র সভাপতির বিরুদ্ধে ৷ এই ঘটনায় প্রশাসনের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয় থাকার অভিযোগও উঠেছে ৷

Panchayat Elections 2023 ETV BHARAT
Panchayat Elections 2023
author img

By

Published : Jul 2, 2023, 10:28 PM IST

বিজেপির প্রার্থী 2 ট্রেকার চালকের উপর নিষেধাজ্ঞায় অভিযুক্ত তৃণমূল

দেগঙ্গা, 2 জুলাই: ফতোয়া জারি করে দুই বিজেপি কর্মীর 'ট্রেকার'-অনির্দিষ্টকাল স্ট‍্যান্ডে ঢোকা নিষিদ্ধ করার অভিযোগ উঠল শাসকদলের বিরুদ্ধে ৷ উত্তর 24 পরগনার দেগঙ্গা ঘটনায় নাম জড়িয়েছে তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের বারাসত সংসদীয় জেলার সভাপতি তথা স্থানীয় পৌরসভার উপ-পৌরপ্রধান তাপস দাশগুপ্তর ৷ জানা গিয়েছে, দু’জনের মধ্যে একজন পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থীও হয়েছেন ৷ তাপস দাশগুপ্ত দুই বিজেপি কর্মীকে তৃণমূলের কার্যালয়ে ডেকে সকলের সামনে হুমকি দিয়ে ফতোয়া জারি করেন বলে অভিযোগ ৷ যদিও, তিনি এমন কাজ করেননি বলে দাবি করেছেন ওই তৃণমূল নেতা ৷ তবে তাঁর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ ওঠায়, এবার তেমনটাই করবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ওই তৃণমূূল নেতা ৷

সূত্রের খবর, ওই দুই বিজেপি কর্মীর মধ্যে কুমারেশ সাধুখাঁ এবারের পঞ্চায়েত ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন গ্রাম সংসদের আসন থেকে ৷ অন‍্যজন হারান ঘোষ অবশ্য নিজে ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করলেও, তাঁর স্ত্রী লড়ছেন অন্য একটি গ্রাম সংসদের আসন থেকে ৷ আর সেই কারণেই নাকি, 'নিষিদ্ধ'-করে দেওয়া হয়েছে দুই বিজেপি কর্মীর ট্রেকার ৷ এদিকে, শাসকের এই তুঘলকি শাসন-এর জেরে অসহায় অবস্থা দুই বিজেপি কর্মীর ৷ পেশা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কার্যত এখন পরিবার নিয়ে অনাহারে দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁদের ৷

ইতিমধ্যে প্রশাসনের সর্বস্তরে অভিযোগও জানিয়েছেন দু'জনেই ৷ কিন্তু কোনও সুরাহা মেলেনি বলে অভিযোগ ৷ তাই,সুবিচার পেতে বিজেপির জেলা নেতৃত্বের মাধ্যমে রাজ‍্যপালের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছেন তাঁরা ৷ যদিও, যাবতীয় অভিযোগ খারিজ করে পালটা গেরুয়া শিবিরকে নিশানা করেছেন শাসক শিবির।

জানা গিয়েছে,বেড়াচাঁপা-বারাসত রুটে ট্রেকার চালিয়ে সংসার নির্বাহ করেন দুই বিজেপি কর্মী কুমারেশ সাধুখাঁ এবং হারান ঘোষ ৷ কুমারেশের বাড়ি দেগঙ্গার বেড়াচাঁপা দু'নম্বর পঞ্চায়েতের সাধুখাঁ পাড়ায় ৷ অন‍্যদিকে, হারানের বাড়ি দেগঙ্গার নূরনগর পঞ্চায়েতের ফাজিলপুর ঘোষ পাড়ায় ৷ দু'জনেই বিজেপির সক্রিয় কর্মী ৷ দীর্ঘদিন ধরেই স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত তাঁরা ৷ সেই সুবাদে কুমারেশকে টিকিটও দিয়েছে বিজেপি ৷ তিনি দেগঙ্গার 155 নম্বর বুথ থেকে গ্রাম সংসদ অর্থাৎ, পঞ্চায়েত আসনে লড়াই করছেন বিজেপির প্রতীকে ৷ তবে, হারান ভোটে প্রার্থী না হলেও তাঁর স্ত্রী সুজাতা ঘোষ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন গ্রাম সংসদের 93 নম্বর আসন থেকে ৷

অভিযোগ, প্রথম থেকেই এই দুই বিজেপি কর্মীর ওপর চাপ তৈরি করে মনোনয়ন প্রত্যাহার করানোর চেষ্টা চালানো হয়েছিল তৃণমূলের তরফে ৷ কিন্তু, চাপের কাছে নতিস্বীকার করেননি তাঁরা ৷ এর পরেই জব্দ করতে শাসকদল এই পন্থা বেছে নেয় বলে অভিযোগ করেছেন দুই বিজেপি কর্মী ৷

আরও পড়ুন: প্রচার ঘিরে তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষ রানিগঞ্জে, পথে বসে প্রতিবাদ অগ্নিমিত্রার

এদিকে ,দুই বিজেপি কর্মীর জীবিকা নির্বাহের একমাত্র অবলম্বনই হল এই ট্রেকার ৷ দীর্ঘদিনের সেই পেশা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন টান পড়েছে রুটি-রুজিতে ৷ কীভাবে সংসার চলবে ? আর কীভাবেই বা এর থেকে সুরাহা মিলবে ? তা ভেবেই অস্থির দুই বিজেপি কর্মী ৷ গ্রাম সংসদের বিজেপি প্রার্থী কুমারেশ সাধুখাঁ ,"হুমকি, চাপ কিছুই বাদ যায়নি মনোনয়ন প্রত্যাহারের জন্য ৷ কিন্তু, তাতে লাভ না হওয়ায় হঠাৎই একদিন আইএনটিটিইউসি নেতা তাপস দাশগুপ্তের বাড়ির অফিসে ডেকে পাঠানো হয় আমাকে ৷ এরপর সকলের সামনেই উনি হুমকি দিয়ে বলতে থাকেন, আমাদের খাবে, আবার আমাদের বিরুদ্ধে প্রার্থী হবে ৷ এটা মেনে নেব না ৷ হুমকি দেওয়ার পর উনি নির্দেশ দেন আমাদের দু'জনের ট্রেকার স্ট‍্যান্ডে নিষিদ্ধ থাকবে অনির্দিষ্টকালের জন্য ৷’’

এই বিষয়ে বিজেপির বারাসত সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস মিত্র বলেন, "দেগঙ্গার বহু জায়গাতেই দলীয় প্রার্থীদের মনোনয়নে বাধা, চাপ দেওয়া হয়েছিল ৷ তা সত্ত্বেও অনেকেই বুক চিতিয়ে লড়াই করছেন ৷ ফলে হার নিশ্চিত জেনে ফতোয়া জারি করে এই ধরনের দাদিগিরি করতে হচ্ছে শাসকদলকে ৷ এরা গণতন্ত্রের ধার ধারে না ৷ লুঠপাট চালাচ্ছে রাজ্যে ৷ কোথাও আইনের শাসন নেই ৷ বিষয়টি নিয়ে রাজ‍্যপালের দ্বারস্থ হব আমরা। প্রশাসনকে বলব অবিলম্বে এ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হোক ৷"

আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতের আগে তৃণমূল-আইএসএফ সংঘর্ষে তপ্ত চন্দ্রকোনা, জখম 10

যদিও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে আইএনটিটিইউসি-র বারাসত সংসদীয় জেলার সভাপতি তাপস দাশগুপ্ত বলেন, "দু'জন এসেছিল ঠিকই ৷ কিন্তু তাঁরা তো বলল, বিজেপির হয়ে নয়। সিপিএম প্রার্থীর হয়ে ভোটে খাটাখাটি করছে ৷ আমি শুধু ওদের বলেছি, তৃণমূলের ঝান্ডা নিতে ৷ দলের বিরুদ্ধে কিছু না করতে ৷ সেটা ওরাও আমার সঙ্গে সহমত হয়েছে ৷ এ নিয়ে অযথা রাজনীতি করা হচ্ছে ৷ প্রচারের আলোয় আসতে চাইছে বিজেপি ৷ সংসদীয় জেলার সভাপতি হিসেবে অনেকেই আমার কাছে আসে বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে ৷ তাঁদের সঙ্গে কখনও কোনও খারাপ ব্যবহার করেছি, কেউ বলতে পারবে না ৷ মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে ৷ এতে কোনও সারবত্তা নেই ৷"

কিন্তু, এর পরেই হুমকির সুরে ওই আইএনটিটিইউসি নেতা বলেন, "এখনও কিছু করিনি ৷ যখন অভিযোগ করছে, তখন দু'দিনের মধ্যে ওদের ট্রেকার বন্ধ করে দেব ৷ রাস্তায় নামতে দেব না ৷"

বিজেপির প্রার্থী 2 ট্রেকার চালকের উপর নিষেধাজ্ঞায় অভিযুক্ত তৃণমূল

দেগঙ্গা, 2 জুলাই: ফতোয়া জারি করে দুই বিজেপি কর্মীর 'ট্রেকার'-অনির্দিষ্টকাল স্ট‍্যান্ডে ঢোকা নিষিদ্ধ করার অভিযোগ উঠল শাসকদলের বিরুদ্ধে ৷ উত্তর 24 পরগনার দেগঙ্গা ঘটনায় নাম জড়িয়েছে তৃণমূল শ্রমিক সংগঠনের বারাসত সংসদীয় জেলার সভাপতি তথা স্থানীয় পৌরসভার উপ-পৌরপ্রধান তাপস দাশগুপ্তর ৷ জানা গিয়েছে, দু’জনের মধ্যে একজন পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থীও হয়েছেন ৷ তাপস দাশগুপ্ত দুই বিজেপি কর্মীকে তৃণমূলের কার্যালয়ে ডেকে সকলের সামনে হুমকি দিয়ে ফতোয়া জারি করেন বলে অভিযোগ ৷ যদিও, তিনি এমন কাজ করেননি বলে দাবি করেছেন ওই তৃণমূল নেতা ৷ তবে তাঁর বিরুদ্ধে এই অভিযোগ ওঠায়, এবার তেমনটাই করবেন বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ওই তৃণমূূল নেতা ৷

সূত্রের খবর, ওই দুই বিজেপি কর্মীর মধ্যে কুমারেশ সাধুখাঁ এবারের পঞ্চায়েত ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন গ্রাম সংসদের আসন থেকে ৷ অন‍্যজন হারান ঘোষ অবশ্য নিজে ভোটে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করলেও, তাঁর স্ত্রী লড়ছেন অন্য একটি গ্রাম সংসদের আসন থেকে ৷ আর সেই কারণেই নাকি, 'নিষিদ্ধ'-করে দেওয়া হয়েছে দুই বিজেপি কর্মীর ট্রেকার ৷ এদিকে, শাসকের এই তুঘলকি শাসন-এর জেরে অসহায় অবস্থা দুই বিজেপি কর্মীর ৷ পেশা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কার্যত এখন পরিবার নিয়ে অনাহারে দিন কাটাতে হচ্ছে তাঁদের ৷

ইতিমধ্যে প্রশাসনের সর্বস্তরে অভিযোগও জানিয়েছেন দু'জনেই ৷ কিন্তু কোনও সুরাহা মেলেনি বলে অভিযোগ ৷ তাই,সুবিচার পেতে বিজেপির জেলা নেতৃত্বের মাধ্যমে রাজ‍্যপালের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছেন তাঁরা ৷ যদিও, যাবতীয় অভিযোগ খারিজ করে পালটা গেরুয়া শিবিরকে নিশানা করেছেন শাসক শিবির।

জানা গিয়েছে,বেড়াচাঁপা-বারাসত রুটে ট্রেকার চালিয়ে সংসার নির্বাহ করেন দুই বিজেপি কর্মী কুমারেশ সাধুখাঁ এবং হারান ঘোষ ৷ কুমারেশের বাড়ি দেগঙ্গার বেড়াচাঁপা দু'নম্বর পঞ্চায়েতের সাধুখাঁ পাড়ায় ৷ অন‍্যদিকে, হারানের বাড়ি দেগঙ্গার নূরনগর পঞ্চায়েতের ফাজিলপুর ঘোষ পাড়ায় ৷ দু'জনেই বিজেপির সক্রিয় কর্মী ৷ দীর্ঘদিন ধরেই স্থানীয় রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত তাঁরা ৷ সেই সুবাদে কুমারেশকে টিকিটও দিয়েছে বিজেপি ৷ তিনি দেগঙ্গার 155 নম্বর বুথ থেকে গ্রাম সংসদ অর্থাৎ, পঞ্চায়েত আসনে লড়াই করছেন বিজেপির প্রতীকে ৷ তবে, হারান ভোটে প্রার্থী না হলেও তাঁর স্ত্রী সুজাতা ঘোষ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন গ্রাম সংসদের 93 নম্বর আসন থেকে ৷

অভিযোগ, প্রথম থেকেই এই দুই বিজেপি কর্মীর ওপর চাপ তৈরি করে মনোনয়ন প্রত্যাহার করানোর চেষ্টা চালানো হয়েছিল তৃণমূলের তরফে ৷ কিন্তু, চাপের কাছে নতিস্বীকার করেননি তাঁরা ৷ এর পরেই জব্দ করতে শাসকদল এই পন্থা বেছে নেয় বলে অভিযোগ করেছেন দুই বিজেপি কর্মী ৷

আরও পড়ুন: প্রচার ঘিরে তৃণমূল-বিজেপি সংঘর্ষ রানিগঞ্জে, পথে বসে প্রতিবাদ অগ্নিমিত্রার

এদিকে ,দুই বিজেপি কর্মীর জীবিকা নির্বাহের একমাত্র অবলম্বনই হল এই ট্রেকার ৷ দীর্ঘদিনের সেই পেশা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এখন টান পড়েছে রুটি-রুজিতে ৷ কীভাবে সংসার চলবে ? আর কীভাবেই বা এর থেকে সুরাহা মিলবে ? তা ভেবেই অস্থির দুই বিজেপি কর্মী ৷ গ্রাম সংসদের বিজেপি প্রার্থী কুমারেশ সাধুখাঁ ,"হুমকি, চাপ কিছুই বাদ যায়নি মনোনয়ন প্রত্যাহারের জন্য ৷ কিন্তু, তাতে লাভ না হওয়ায় হঠাৎই একদিন আইএনটিটিইউসি নেতা তাপস দাশগুপ্তের বাড়ির অফিসে ডেকে পাঠানো হয় আমাকে ৷ এরপর সকলের সামনেই উনি হুমকি দিয়ে বলতে থাকেন, আমাদের খাবে, আবার আমাদের বিরুদ্ধে প্রার্থী হবে ৷ এটা মেনে নেব না ৷ হুমকি দেওয়ার পর উনি নির্দেশ দেন আমাদের দু'জনের ট্রেকার স্ট‍্যান্ডে নিষিদ্ধ থাকবে অনির্দিষ্টকালের জন্য ৷’’

এই বিষয়ে বিজেপির বারাসত সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস মিত্র বলেন, "দেগঙ্গার বহু জায়গাতেই দলীয় প্রার্থীদের মনোনয়নে বাধা, চাপ দেওয়া হয়েছিল ৷ তা সত্ত্বেও অনেকেই বুক চিতিয়ে লড়াই করছেন ৷ ফলে হার নিশ্চিত জেনে ফতোয়া জারি করে এই ধরনের দাদিগিরি করতে হচ্ছে শাসকদলকে ৷ এরা গণতন্ত্রের ধার ধারে না ৷ লুঠপাট চালাচ্ছে রাজ্যে ৷ কোথাও আইনের শাসন নেই ৷ বিষয়টি নিয়ে রাজ‍্যপালের দ্বারস্থ হব আমরা। প্রশাসনকে বলব অবিলম্বে এ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হোক ৷"

আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতের আগে তৃণমূল-আইএসএফ সংঘর্ষে তপ্ত চন্দ্রকোনা, জখম 10

যদিও হুমকি দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে আইএনটিটিইউসি-র বারাসত সংসদীয় জেলার সভাপতি তাপস দাশগুপ্ত বলেন, "দু'জন এসেছিল ঠিকই ৷ কিন্তু তাঁরা তো বলল, বিজেপির হয়ে নয়। সিপিএম প্রার্থীর হয়ে ভোটে খাটাখাটি করছে ৷ আমি শুধু ওদের বলেছি, তৃণমূলের ঝান্ডা নিতে ৷ দলের বিরুদ্ধে কিছু না করতে ৷ সেটা ওরাও আমার সঙ্গে সহমত হয়েছে ৷ এ নিয়ে অযথা রাজনীতি করা হচ্ছে ৷ প্রচারের আলোয় আসতে চাইছে বিজেপি ৷ সংসদীয় জেলার সভাপতি হিসেবে অনেকেই আমার কাছে আসে বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে ৷ তাঁদের সঙ্গে কখনও কোনও খারাপ ব্যবহার করেছি, কেউ বলতে পারবে না ৷ মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে ৷ এতে কোনও সারবত্তা নেই ৷"

কিন্তু, এর পরেই হুমকির সুরে ওই আইএনটিটিইউসি নেতা বলেন, "এখনও কিছু করিনি ৷ যখন অভিযোগ করছে, তখন দু'দিনের মধ্যে ওদের ট্রেকার বন্ধ করে দেব ৷ রাস্তায় নামতে দেব না ৷"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.