ETV Bharat / state

মুখ্যমন্ত্রী জেলায় আসার আগে রাতারাতি রাস্তা সংস্কার, কটাক্ষ BJP-র

৯ জানুয়ারি উত্তর 24 পরগনা জেলা সফরে আসছেন মমতা । প্রশাসন সূত্রে খবর, জোড়া কর্মসূচি রয়েছে তাঁর ৷ প্রথমে NRC ও CAA-র প্রতিবাদে মধ্যমগ্রাম থেকে বারাসত পর্যন্ত পদযাত্রা করবেন তিনি ৷ পরে কাছারি মাঠে যাত্রা উৎসবে যোগ দেবেন ৷ মুখ্যমন্ত্রীর সফরের আগে রাস্তা সংস্কার, নিকাশি ব্যবস্থা সংস্কারের কাজ চলছে জোরকদমে ৷ কাছারি মাঠে যাত্রা উৎসবের মঞ্চ বাঁধার কাজও চলছে ।

CM visit North 24 parganas
চলছে কাজ
author img

By

Published : Jan 8, 2020, 5:22 AM IST

বারাসত, 8 জানুয়ারি : মুখ্যমন্ত্রী আসার আগে এখন জোর তৎপরতা উত্তর 24 পরগনা জেলা প্রশাসনে । রাস্তা সংস্কার, জল নিকাশি ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো, এলাকা পরিষ্কার রাখার কাজ চলছে জোর কদমে । 35 নম্বর জাতীয় সড়কের চাঁপাডালি মোড়, টেলিফোন এক্সচেঞ্জ থেকে শুরু করে জেলাশাসকের দপ্তর সংলগ্ন বারাসত আদালত চত্বরের রাস্তায় পড়েছে পিচের প্রলেপ । প্রশাসনের এই তৎপরতাকে কটাক্ষ করেছে BJP । তাদের অভিযোগ, " মুখ্যমন্ত্রী আসবেন বলে প্রশাসনের ঘুম ভেঙেছে । তিনি চলে যাওয়ার পরই আবার ঘুমিয়ে পড়বে প্রশাসন । মুখ্যমন্ত্রীর রোষের মুখে পড়ার ভয় রয়েছে আধিকারিকদের । তাই জোরকদমে চলছে রাস্তা সংস্কার ও জল নিকাশির কাজ ।" যদিও BJP-র এই অভিযোগকে গুরুত্ব দিতে নারাজ শাসক শিবির ।


৯ জানুয়ারি উত্তর 24 পরগনা জেলা সফরে আসছেন মমতা । প্রশাসন সূত্রে খবর, জোড়া কর্মসূচি রয়েছে তাঁর ৷ প্রথমে NRC ও CAA-র প্রতিবাদে মধ্যমগ্রাম থেকে বারাসত পর্যন্ত পদযাত্রা করবেন তিনি ৷ পরে কাছারি মাঠে যাত্রা উৎসবে যোগ দেবেন ৷ মুখ্যমন্ত্রীর সফরের আগে রাস্তা সংস্কার, নিকাশি ব্যবস্থা সংস্কারের কাজ চলছে জোরকদমে ৷ কাছারি মাঠে যাত্রা উৎসবের মঞ্চ বাঁধার কাজও চলছে ।

BJP-র বারাসত সাংগঠনিক জেলার সহ-সভাপতি শংকর দাস বলেন," দিদিমণিকে খুশি করতেই জেলা প্রশাসনের এই তৎপরতা । দীর্ঘদিন ধরে জেলাশাসকের দপ্তর ও বারাসত আদালত চত্বরে রাস্তার বেহাল অবস্থা । সেই রাস্তার যদি হঠাৎ সংস্কার হয় তাহলে তো মানুষ অবাক হবেই । হঠাৎ করে এই তৎপরতা শুধুমাত্র দিদিমণিকে খুশি করার জন্যই ।" মুখ্যমন্ত্রীর যাত্রা উৎসবের উদ্ধোধনকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন," দিদিমণি যাত্রা, মেলা ও খেলায় মেতে রয়েছেন । জনগণের ট্যাক্সের কোটি কোটি টাকা খরচ করে যাত্রা উৎসব হচ্ছে । যাদের নিয়ে এই উৎসব সেই যাত্রাশিল্পীদের আদৌ কি কোনও উন্নতি হয়েছে? তাদের জন্য সরকার কী ব্যবস্থা করেছে, তা জনগণ জানে না । মুখ্যমন্ত্রী প্রতিবছর শিল্প সম্মেলন করেন । কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা বলেন । কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনও কারখানার চিমনি দিয়ে ধোঁয়া বেরিয়েছে কিনা সন্দেহ ।"

পাল্টা জবাব দিয়ে স্থানীয় তৃণমূল নেতা কালী রুদ্র বলেন,"সব বিষয়েই রাজনীতি খুঁজে বেড়ানো BJP-র কাজ । মুখ্যমন্ত্রী গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত উন্নয়ন করেছেন । আর সাধারণ মানুষের জন্য রাজ্য সরকার কী উন্নয়ন করেছে তা সকলেই জানে । মুখ্যমন্ত্রী আসছেন বলে রাস্তা সংস্কার হচ্ছে এটা ভাবা সম্পূর্ণ ভুল । BJP নোংরা রাজনীতির খেলায় নেমেছে । সবচেয়ে বড় যাত্রা করছে কেন্দ্রীয় সরকার । নরেন্দ্র মোদি,অমিত শাহরা দেশের নাগরিকদের নিয়ে যে যাত্রা শুরু করেছে, আগে সেটা নিয়ে ভাবুক ওরা ।পরে মুখ্যমন্ত্রীর যাত্রা উৎসব নিয়ে ভাববে । "

বারাসত, 8 জানুয়ারি : মুখ্যমন্ত্রী আসার আগে এখন জোর তৎপরতা উত্তর 24 পরগনা জেলা প্রশাসনে । রাস্তা সংস্কার, জল নিকাশি ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো, এলাকা পরিষ্কার রাখার কাজ চলছে জোর কদমে । 35 নম্বর জাতীয় সড়কের চাঁপাডালি মোড়, টেলিফোন এক্সচেঞ্জ থেকে শুরু করে জেলাশাসকের দপ্তর সংলগ্ন বারাসত আদালত চত্বরের রাস্তায় পড়েছে পিচের প্রলেপ । প্রশাসনের এই তৎপরতাকে কটাক্ষ করেছে BJP । তাদের অভিযোগ, " মুখ্যমন্ত্রী আসবেন বলে প্রশাসনের ঘুম ভেঙেছে । তিনি চলে যাওয়ার পরই আবার ঘুমিয়ে পড়বে প্রশাসন । মুখ্যমন্ত্রীর রোষের মুখে পড়ার ভয় রয়েছে আধিকারিকদের । তাই জোরকদমে চলছে রাস্তা সংস্কার ও জল নিকাশির কাজ ।" যদিও BJP-র এই অভিযোগকে গুরুত্ব দিতে নারাজ শাসক শিবির ।


৯ জানুয়ারি উত্তর 24 পরগনা জেলা সফরে আসছেন মমতা । প্রশাসন সূত্রে খবর, জোড়া কর্মসূচি রয়েছে তাঁর ৷ প্রথমে NRC ও CAA-র প্রতিবাদে মধ্যমগ্রাম থেকে বারাসত পর্যন্ত পদযাত্রা করবেন তিনি ৷ পরে কাছারি মাঠে যাত্রা উৎসবে যোগ দেবেন ৷ মুখ্যমন্ত্রীর সফরের আগে রাস্তা সংস্কার, নিকাশি ব্যবস্থা সংস্কারের কাজ চলছে জোরকদমে ৷ কাছারি মাঠে যাত্রা উৎসবের মঞ্চ বাঁধার কাজও চলছে ।

BJP-র বারাসত সাংগঠনিক জেলার সহ-সভাপতি শংকর দাস বলেন," দিদিমণিকে খুশি করতেই জেলা প্রশাসনের এই তৎপরতা । দীর্ঘদিন ধরে জেলাশাসকের দপ্তর ও বারাসত আদালত চত্বরে রাস্তার বেহাল অবস্থা । সেই রাস্তার যদি হঠাৎ সংস্কার হয় তাহলে তো মানুষ অবাক হবেই । হঠাৎ করে এই তৎপরতা শুধুমাত্র দিদিমণিকে খুশি করার জন্যই ।" মুখ্যমন্ত্রীর যাত্রা উৎসবের উদ্ধোধনকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন," দিদিমণি যাত্রা, মেলা ও খেলায় মেতে রয়েছেন । জনগণের ট্যাক্সের কোটি কোটি টাকা খরচ করে যাত্রা উৎসব হচ্ছে । যাদের নিয়ে এই উৎসব সেই যাত্রাশিল্পীদের আদৌ কি কোনও উন্নতি হয়েছে? তাদের জন্য সরকার কী ব্যবস্থা করেছে, তা জনগণ জানে না । মুখ্যমন্ত্রী প্রতিবছর শিল্প সম্মেলন করেন । কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা বলেন । কিন্তু আজ পর্যন্ত কোনও কারখানার চিমনি দিয়ে ধোঁয়া বেরিয়েছে কিনা সন্দেহ ।"

পাল্টা জবাব দিয়ে স্থানীয় তৃণমূল নেতা কালী রুদ্র বলেন,"সব বিষয়েই রাজনীতি খুঁজে বেড়ানো BJP-র কাজ । মুখ্যমন্ত্রী গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত উন্নয়ন করেছেন । আর সাধারণ মানুষের জন্য রাজ্য সরকার কী উন্নয়ন করেছে তা সকলেই জানে । মুখ্যমন্ত্রী আসছেন বলে রাস্তা সংস্কার হচ্ছে এটা ভাবা সম্পূর্ণ ভুল । BJP নোংরা রাজনীতির খেলায় নেমেছে । সবচেয়ে বড় যাত্রা করছে কেন্দ্রীয় সরকার । নরেন্দ্র মোদি,অমিত শাহরা দেশের নাগরিকদের নিয়ে যে যাত্রা শুরু করেছে, আগে সেটা নিয়ে ভাবুক ওরা ।পরে মুখ্যমন্ত্রীর যাত্রা উৎসব নিয়ে ভাববে । "

Intro:9 জানুয়ারি উত্তর 24 পরগনা জেলা সফরে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর জেলা সফরকে ঘিরে এখন জোর তৎপরতা জেলা প্রশাসনে। রাস্তা সংস্কার,জল নিকাশি ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজানো,এলাকা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা সবকিছুই চলছে জোর কদমে।বলা ভাল,যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে এই সমস্ত কাজ। আর প্রশাসনের এই তৎপরতাকেই কটাক্ষ করেছে গেরুয়া শিবির।তাদের অভিযোগ," মুখ্যমন্ত্রী আসবেন বলেই প্রশাসনের ঘুম ভেঙেছে। তিনি চলে যাওয়ার পরই আবার ঘুমিয়ে পড়বে প্রশাসন। মুখ্যমন্ত্রী রোষের মুখে পড়ার ভয়ও রয়েছে আধিকারিকদের। তাই জোরকদমে চলছে রাস্তা সংস্কার ও জল নিকাশি ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর কাজ"। যদিও বিজেপির এই অভিযোগকে পাত্তা দিতে নারাজ শাসক শিবির। তাদের পাল্টা অভিযোগ," রাজনীতি করতেই এই ধরনের মিথ্যে অভিযোগ করা হচ্ছে। ফলে মুখ্যমন্ত্রীর সফরের আগেই তৃণমূল-বিজেপি তরজায় সরগরম হয়ে উঠেছে জেলাসদর বারাসত।Body:রাজু বিশ্বাস,বারাসতঃ-৯ জানুয়ারি উত্তর 24 পরগনা জেলা সফরে আসছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।মুখ্যমন্ত্রীর সফরকে ঘিরে এখন জোর তৎপরতা জেলা প্রশাসনে।রাস্তা সংস্কার, ড্রেনেজ ব্যবস্থাকে নতুনভাবে গড়ে তোলা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখা সবকিছুই চলছে জোরকদমে।বলা ভাল,যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে এই সমস্ত কাজ।আর জেলা প্রশাসনের এই তৎপরতাকেই কটাক্ষ করেছে গেরুয়া শিবির।তাদের অভিযোগ,"মুখ্যমন্ত্রী আসবেন বলেই প্রশাসনের ঘুম ভেঙেছে।তিনি চলে গেলেই আবার ঘুমিয়ে পড়বে প্রশাসন।মুখ্যমন্ত্রীর রোষের মুখে পড়ার ভয়ও রয়েছে আধিকারিকদের"।যদিও বিজেপির অভিযোগকে পাত্তা দিতে নারাজ শাসক শিবির।তাদের পাল্টা অভিযোগ,"সবকিছুতেই রাজনীতি খুঁজে বেড়ানো বিজেপির কাজ।ফলে, মুখ্যমন্ত্রীর সফরের আগেই তৃনমূল ও বিজেপির তরজায় সরগরম হয়ে উঠেছে জেলা সদর বারাসত।জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে,৯ জানুয়ারি জোড়া কর্মসূচি রয়েছে মুখ্যমন্ত্রীর।প্রথমে NRC ও CAA নিয়ে মধ্যমগ্রাম থেকে বারাসত পর্যন্ত পদযাত্রায় হাঁটবেন তিনি।তারপর যোগ দেবেন কাছারি মাঠের যাত্রা উৎসবে।আর মুখ্যমন্ত্রীর সফরের আগেই রাস্তা সংস্কার করতে উঠেপড়ে লেগেছে জেলা প্রশাসন।৩৫ নম্বর জাতীয় সড়কের চাপাডালি মোড়,টেলিফোন এক্সচেঞ্জ থেকে শুরু করে জেলাশাসকের দপ্তর সংলগ্ন,বারাসত আদালত চত্বরের রাস্তায় পড়েছে নতুন পিচের প্রলেপ।আবার কোনও রাস্তা এবড়ো খেবড়ো থাকলে সেখানে ঢালাই দিয়ে বোজানো হয়েছে। শুধু রাস্তা নয়,জল নিকাশি ব্যবস্থাও ঢেলে সাজানো হয়েছে।জেলাশাসকের দপ্তরের ঠিক পাশেই নিকাশি ব্যবস্থা নতুনভাবে তৈরি করা হয়েছে।জেসেপি মেশিনের সাহায্যে আগাছা পরিষ্কার করার কাজও শুরু হয়েছে জোরকদমে।অন্যদিকে,কাছারি মাঠে যাত্রা উৎসবের মঞ্চ বাধার কাজও চলছে সমানতালে।মঞ্চ ও তার সামনের বসার জায়গার শেড গড়ে উঠছে সম্পূর্ণ অ্যালমুনিয়ামের কাঠামো দিয়ে।একদিকে মুখ্যমন্ত্রীর সফর ঘিরে জেলা প্রশাসনের তৎপরতা,অন্যদিকে সেই সফরের আগেই প্রশাসনের উন্নয়নে জোর দেওয়াকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি।দলের বারাসত সাংগঠনিক জেলার সহ-সভাপতি শংকর দাস বলেন," দিদিমণিকে খুশি করতেই জেলা প্রশাসনের এই তৎপরতা।তা না হলে জেলাশাসকের দপ্তর ও বারাসত আদালত চত্বরের রাস্তার যে অব্যবস্থা দেখা যায়,চলাচল করতে কষ্ট হয় জনগণের,সেই রাস্তায় যদি হঠাৎ সংস্কার হয় তাহলে তো মানুষের অবাক লাগবেই।তাই, হঠাৎ করে এই তৎপরতা শুধুমাত্র দিদিমণিকে খুশি করার জন্যই"।মুখ্যমন্ত্রীর যাত্রা উৎসবের উদ্ধোধনে আসাকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন," দিদিমনি যাত্রা, মেলা ও খেলায় মেতে রয়েছেন।জনগণের ট্যাক্সের কোটি কোটি টাকা খরচ করে যাত্রা উৎসব হচ্ছে।যাদের নিয়ে এই উৎসব সেই যাত্রাশিল্পীদের আদৌ কি কোনও উন্নতি হয়েছে? তাদের জন্য সরকারকে কি কি ব্যবস্থা করেছে, তা জনগণ জানেনা। মুখ্যমন্ত্রী প্রতিবছর শিল্প সম্মেলন করেন। কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগের কথা বলেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কোন কারখানার চিমনি দিয়ে ধোয়া বেরিয়েছে কিনা সন্দেহ"।যদিও ওই বিজেপি নেতাকে পাল্টা জবাব দিয়েছেন তৃণমূল নেতা কালী রুদ্র।তিনি বলেন,"সব বিষয়েই রাজনীতি খুঁজে বেড়ানো বিজেপির কাজ।মুখ্যমন্ত্রী গ্রাম থেকে শহর পর্যন্ত উন্নয়ন করেছেন।আর সাধারন মানুষের জন্য রাজ্য সরকার কি উন্নয়ন করেছে তা সকলেই জানে।রাস্তাঘাট সব সময়ই হচ্ছে। মুখ্যমন্ত্রী আসছেন বলে রাস্তা সংস্কার হচ্ছে এটা সম্পূর্ণ ভুল।বিজেপি নোংরা রাজনীতির খেলায় নেমেছে"।ওই তৃণমূল নেতার কথায়,"সবচেয়ে বড় যাত্রা করছে কেন্দ্রীয় সরকার।নরেন্দ্র মোদী,অমিত শাহরা দেশের নাগরিকদের নিয়ে যে যাত্রা শুরু করেছে,আগে সেটা নিয়ে ভাবুক ওরা।পরে মুখ্যমন্ত্রীর যাত্রা উৎসব নিয়ে ভাববে।মুখ্যমন্ত্রী যাত্রাকে পুনরুজ্জ্বীবিত করেছে বলেও দাবি করেন তিনি।Conclusion:মুখ্যমন্ত্রীর জেলা সফরকে ঘিরে নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হচ্ছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.