ETV Bharat / state

বাইক চুরি চক্রের দুই পান্ডাকে গ্রেপ্তার পুলিশ - bidhan nagar

ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তের বাইক চুরি চক্রের দুই পান্ডাকে গ্রেপ্তার করল লেকটাউন থানার পুলিশ।

প্রতীকী ছবি
author img

By

Published : Feb 23, 2019, 7:41 PM IST

বিধাননগর, ২৩ ফেব্রুয়ারি : ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তের বাইক চুরি চক্রের দুই পান্ডাকে গ্রেপ্তার করল লেকটাউন থানার পুলিশ। ধৃতরা বিধাননগর কমিশনারেটের লেকটাউন বাঙুর এলাকায় বাইক চুরি চক্রের মূল পান্ডা। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতদের নাম সুমন্ত দত্ত ও সুরজিৎ দে। দু'জনেই নদিয়ার চাকদার বাসিন্দা।

বেশ কয়েকদিন ধরেই লেকটাউন বাঙুর এলাকায় বাইক চুরির ঘটনা ঘটছে। পুলিশ খবর পেয়ে তদন্ত শুরু করে। সূত্র মারফত পুলিশ জানতে পারে এলাকায় বাইক চোরদের আনাগোনা বেড়েছে। গতকাল রাতে পুলিশি টহলদারি ভ্যানে কর্তব্যরত পুলিশকর্মীরা দেখেতে পান, বাঙুর এলাকায় দুই যুবক একটি বাইকের তালা ভাঙার চেষ্টা করছে। পুলিশের হাতে তারা ধরা পড়ে। জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে তারা জানায়, ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে বাইক পাচারকারী চক্রের সঙ্গে তারা জড়িত।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে ইমপোর্ট ডিউটি অর্থাৎ আয়াত শুল্ক অনেক বেশি থাকার কারণে বাইকের দাম অত্যন্ত বেশি। সেখানে ভারতের বাইকের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কারণ, এই চুরি যাওয়া বাইকগুলি কম দামে পাওয়া যায়। পাশাপাশি বাংলাদেশে ভুটভুটির ইঞ্জিন হিসেবে বাইকের ইঞ্জিন ব্যবহার হয়।

বিধাননগর, ২৩ ফেব্রুয়ারি : ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তের বাইক চুরি চক্রের দুই পান্ডাকে গ্রেপ্তার করল লেকটাউন থানার পুলিশ। ধৃতরা বিধাননগর কমিশনারেটের লেকটাউন বাঙুর এলাকায় বাইক চুরি চক্রের মূল পান্ডা। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতদের নাম সুমন্ত দত্ত ও সুরজিৎ দে। দু'জনেই নদিয়ার চাকদার বাসিন্দা।

বেশ কয়েকদিন ধরেই লেকটাউন বাঙুর এলাকায় বাইক চুরির ঘটনা ঘটছে। পুলিশ খবর পেয়ে তদন্ত শুরু করে। সূত্র মারফত পুলিশ জানতে পারে এলাকায় বাইক চোরদের আনাগোনা বেড়েছে। গতকাল রাতে পুলিশি টহলদারি ভ্যানে কর্তব্যরত পুলিশকর্মীরা দেখেতে পান, বাঙুর এলাকায় দুই যুবক একটি বাইকের তালা ভাঙার চেষ্টা করছে। পুলিশের হাতে তারা ধরা পড়ে। জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশকে তারা জানায়, ভারত বাংলাদেশ সীমান্তে বাইক পাচারকারী চক্রের সঙ্গে তারা জড়িত।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে ইমপোর্ট ডিউটি অর্থাৎ আয়াত শুল্ক অনেক বেশি থাকার কারণে বাইকের দাম অত্যন্ত বেশি। সেখানে ভারতের বাইকের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। কারণ, এই চুরি যাওয়া বাইকগুলি কম দামে পাওয়া যায়। পাশাপাশি বাংলাদেশে ভুটভুটির ইঞ্জিন হিসেবে বাইকের ইঞ্জিন ব্যবহার হয়।

Intro:নিউটাউনের বাসিন্দা আইনজীবী রজত দে খুনের মামলায় এবার আর তদন্তকারী আধিকারিকদের বিরুদ্ধেই অভিযোগ জমা হল নিউটাউন থানায়। অভিযুক্ত স্ত্রী অনিন্দিতার আইনজীবী শেখর চন্দ্র বাগ নিউটাউন থানায় তদন্তকারী আধিকারিকের বিরুদ্ধে স্বাধিকার ভঙ্গের অভিযোগ পত্র জমা দেন। অভিযোগপত্রে তিনি জানিয়েছেন তার মক্কেলের সঙ্গে তাকে দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না। ফলে আইনি পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনিন্দিতা। তার আরও অভিযোগ অনিন্দিতাকে অপরাধ কবুল করতে চাপ দিয়েছে পুলিশ। যে কোনো অভিযুক্তের আইনি পরিষেবার অধিকার রয়েছে। কিন্তু অনিন্দিতা বঞ্চিত হচ্ছেন।
Body:শেখর চন্দ্র বাবু বলেন, "রবিবার থেকে তিনি অনিন্দিতার সঙ্গে দেখা করার জন্য পুলিশের কাছে অনুমতি চেয়েছেন। কিন্তু তাকে বারংবার ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ফলে মক্কেলের কি কি সমস্যা হচ্ছে এবং তিনি কি ধরনের অসুবিধা হয়ে রয়েছেন তা তিনি জানতে পারছেন না। এমন কি তাকে সঠিক ভাবে আইনি পরিষেবা দেওয়া যাচ্ছে না। সেই কারণেই আমি অধিকার ভঙ্গের জন্য অভিযোগ দায়ের করেছি"।Conclusion:পুলিশের দাবি জেরার মুখে পড়ে অনিন্দিতা নিজেই স্বীকার করেছেন যে তাঁর স্বামী বারংবার আত্মহত্যার হুমকি দিত। অনিন্দিতাই মাথা গরম করে ফেলে চার্জারের তার তার গলায় পেঁচিয়ে দেয়। যে কারণে শ্বাসরোধ হয়ে মারা যায় রজত। অনিন্দিতার শেষ দিকের বেশ কয়েকটি শেয়ার করা পোস্ট থেকেও দেখা যায় বোঝা যায় তিনি খানিকটা অবসাদগ্রস্ত ছিলেন। প্রেম এবং বিবাহের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি পোস্ট শেয়ার করেন তার ফেসবুক ওয়ালে। এদিকে অনিন্দিতার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রথম সন্তান আসার পরেই আর্থিক অসঙ্গতি প্রকট হয়ে যায় পরিবারে। ফলে স্বামী এবং স্ত্রীর মধ্যে নিত্য দিনের বচসা লেগে থাকত। তার মধ্যেই রজত বারংবার অনিন্দিতাকে জোর করে অপ্রাকৃতিক ভাবে শারিরিক মিলনের চেষ্টা করত। এরই মাঝে অনিন্দিতা একবার গর্ভবতীও হয়ে পড়ে। কিন্তু শারিরিক অসুস্থতার কারণে চিকিৎসক তার ফেলোপিয়ান টিউবে একটি শল্য চিকিৎসা করেন। যে কারণে অনিন্দিতা এবং রজতের মধ্যে শারিরিক সম্পর্ক আগামী দুই মাসের জন্য বন্ধ রাখার পরামর্শ দিয়েছিলেন চিকিৎসক। কিন্তু রজত এই বিষয়টি জানার পরেও বারংবার অনিন্দিতাকে জোর করত। আর তারই প্রতিবাদ জানিয়ে অনিন্দিতা ওই দিন রজতের সঙ্গে প্রথমে বচসায় জড়িয়ে পড়েন। অন্যদিকে এক বন্ধুর সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করলে রজত তা জানতে পেরে মাথা গরম করে ফেলে এবং অনিন্দিতাকে আত্মহত্যার হুমকি দেয়। তারপরেই অনিন্দিতা বজসা চলাকালীন রজতের গলায় গলায় তার জড়িয়ে দেয় এবং চরম পরিণতি হয় রজতের। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে অনন্দিতার মানসিক পরিস্থিতি বুঝতে এবং তদন্তের সাহায্যের জন্য মনোবৈজ্ঞানীর পরামর্শ নেওয়া হতে পারে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.