ETV Bharat / state

এলাকায় ছড়িয়ে বর্জ্য পদার্থ, জানেন না কাউন্সিলর - কাউন্সিলর তন্নিষ্ঠা খাসনবিশ

চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে চায়ের কাপ থেকে শুরু করে প্লাস্টিকের বোতল-সহ বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ । অথচ বিষয়টি জানেনই না স্থানীয় কাউন্সিলর তন্নিষ্ঠা খাসনবিশ । আজ এমনই দাবি করেন তিনি ।

Waste
এলাকায় ছড়িয়ে বর্জ্য
author img

By

Published : Apr 7, 2020, 2:53 PM IST

বারাসত, 7 এপ্রিল : কোরোনা সংক্রমণ রোধে জীবাণুমুক্ত ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা জরুরি । তাই প্রশাসনের তরফে সর্বত্র জীবণুনাশক স্প্রে করা হচ্ছে । কিন্তু বারাসতের ছবিটা খানিকটা অন্যরকম । সেখানে জীবাণুনাশক তো দূরের কথা । চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে চায়ের কাপ থেকে শুরু করে প্লাস্টিকের বোতল-সহ বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ । অথচ বিষয়টি জানেনই না স্থানীয় কাউন্সিলর তন্নিষ্ঠা খাসনবিশ । আজ এমনই দাবি করেন তিনি ।

বারাসত পৌরসভার 11 নম্বর ওয়ার্ড । এই ওয়ার্ডের নপাড়া রবীন্দ্র রোডের পাশের গলিতে গেলেই দেখা যাবে, যত্রতত্র পড়ে রয়েছে আবর্জনা । অভিযোগ, বিষয়টি নিয়ে এলাকার কাউন্সিলরকে বার বার জানানো হয়েছে । তাঁর আশ্বাস সত্ত্বেও পরিষ্কার করা হয়নি এলাকা । তাই তাঁর ভূমিকায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী । তাঁরা জানান, "প্রশাসনের তরফে কোরোনা নিয়ে মানুষকে সচেতন ও সতর্ক করা হচ্ছে । পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে বলা হচ্ছে । কিন্তু পৌরসভা বা কাউন্সিলরই যদি এলাকার পরিচ্ছন্নতার দিকে নজর না দেন তাহলে মানুষকে সচেতন করতে প্রচার করে কী লাভ ? কাউন্সিলরকে জানিয়েও কোনও কাজ না হওয়ায় আমরা বিষয়টি পৌরপ্রধানের নজরে আনব ঠিক করেছি ।"

এলাকাবাসীর অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছেন স্থানীয় কাউন্সিলর তন্নিষ্ঠা খাসনবিশ । তাঁর দাবি, বিষয়টি তাঁকে জানানোই হয়নি । তিনি বলেন, "আমাকে কেউই বিষয়টি জানায়নি । সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকেই প্রথম জানতে পারলাম । এলাকা পরিষ্কার রাখার দিকে আমরা প্রথম থেকেই নজর দিচ্ছি । কোথাও সামান্য বর্জ্য পদার্থ পড়ে থাকলে সাফাইকর্মীরা তা সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার করে দিচ্ছেন । ওই জায়গায় যদি বর্জ্য পদার্থ পড়ে থাকে তাহলে সেটাও পরিষ্কার করা হবে ।"

বিষয়টি নিয়ে বারাসত পৌরসভার পৌরপ্রধান সুনীল মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য, "কোরোনা মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশমতো কাজ করছি । সংক্রমণ রোধে গোটা পৌরএলাকা, এমনকী, শহরাঞ্চলেও আমরা নিয়মিত জীবাণুমুক্ত করার কাজ করছি । 11 নম্বর ওয়ার্ডের ওই এলাকা পরিষ্কার না হওয়ার কারণ আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি । এক্ষেত্রে কারও গাফিলতি বরদাস্ত করব না ।"

বারাসত, 7 এপ্রিল : কোরোনা সংক্রমণ রোধে জীবাণুমুক্ত ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা জরুরি । তাই প্রশাসনের তরফে সর্বত্র জীবণুনাশক স্প্রে করা হচ্ছে । কিন্তু বারাসতের ছবিটা খানিকটা অন্যরকম । সেখানে জীবাণুনাশক তো দূরের কথা । চারিদিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে চায়ের কাপ থেকে শুরু করে প্লাস্টিকের বোতল-সহ বিভিন্ন বর্জ্য পদার্থ । অথচ বিষয়টি জানেনই না স্থানীয় কাউন্সিলর তন্নিষ্ঠা খাসনবিশ । আজ এমনই দাবি করেন তিনি ।

বারাসত পৌরসভার 11 নম্বর ওয়ার্ড । এই ওয়ার্ডের নপাড়া রবীন্দ্র রোডের পাশের গলিতে গেলেই দেখা যাবে, যত্রতত্র পড়ে রয়েছে আবর্জনা । অভিযোগ, বিষয়টি নিয়ে এলাকার কাউন্সিলরকে বার বার জানানো হয়েছে । তাঁর আশ্বাস সত্ত্বেও পরিষ্কার করা হয়নি এলাকা । তাই তাঁর ভূমিকায় ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী । তাঁরা জানান, "প্রশাসনের তরফে কোরোনা নিয়ে মানুষকে সচেতন ও সতর্ক করা হচ্ছে । পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকতে বলা হচ্ছে । কিন্তু পৌরসভা বা কাউন্সিলরই যদি এলাকার পরিচ্ছন্নতার দিকে নজর না দেন তাহলে মানুষকে সচেতন করতে প্রচার করে কী লাভ ? কাউন্সিলরকে জানিয়েও কোনও কাজ না হওয়ায় আমরা বিষয়টি পৌরপ্রধানের নজরে আনব ঠিক করেছি ।"

এলাকাবাসীর অভিযোগ অবশ্য অস্বীকার করেছেন স্থানীয় কাউন্সিলর তন্নিষ্ঠা খাসনবিশ । তাঁর দাবি, বিষয়টি তাঁকে জানানোই হয়নি । তিনি বলেন, "আমাকে কেউই বিষয়টি জানায়নি । সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকেই প্রথম জানতে পারলাম । এলাকা পরিষ্কার রাখার দিকে আমরা প্রথম থেকেই নজর দিচ্ছি । কোথাও সামান্য বর্জ্য পদার্থ পড়ে থাকলে সাফাইকর্মীরা তা সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার করে দিচ্ছেন । ওই জায়গায় যদি বর্জ্য পদার্থ পড়ে থাকে তাহলে সেটাও পরিষ্কার করা হবে ।"

বিষয়টি নিয়ে বারাসত পৌরসভার পৌরপ্রধান সুনীল মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্য, "কোরোনা মোকাবিলায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশমতো কাজ করছি । সংক্রমণ রোধে গোটা পৌরএলাকা, এমনকী, শহরাঞ্চলেও আমরা নিয়মিত জীবাণুমুক্ত করার কাজ করছি । 11 নম্বর ওয়ার্ডের ওই এলাকা পরিষ্কার না হওয়ার কারণ আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি । এক্ষেত্রে কারও গাফিলতি বরদাস্ত করব না ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.