ETV Bharat / state

দেগঙ্গায় রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল ; জনতা-পুলিশ সংঘর্ষে জখম 20, ধৃত 5

রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল করায় পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে দেগঙ্গা বাজারে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান দেগঙ্গা ক্লাবের সদস্যরা ৷ বিক্ষোভকারীদের হটাতে পুলিশ লাঠিচার্জ করলে দু'পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয় ৷ পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট ছোড়ে উত্তেজিত জনতা ৷ সংঘর্ষের জেরে জখম 20 জন ৷ এই ঘটনায় পুলিশ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ৷

author img

By

Published : Sep 14, 2019, 4:56 PM IST

Updated : Sep 14, 2019, 5:36 PM IST

ধৃত পাঁচ বিক্ষোভকারী

বারাসত, 14 সেপ্টেম্বর : রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল ঘিরে পুলিশ ও জনতার সংঘর্ষে অগ্নিগর্ভ উত্তর 24 পরগনার দেগঙ্গা ৷ লাঠিচার্জ ও ইটের আঘাতে জখম উভয়পক্ষের 20 জন ৷ পুলিশের উপর হামলা ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ৷ আজ ধৃতদের বারাসত আদালতে তোলা হয়েছে ৷

গতকাল বিকেলে দেগঙ্গা ফুটবল ক্লাবের রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল করায় পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে দেগঙ্গা বাজারে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান ক্লাবের সদস্যরা ৷ সেই বিক্ষোভে সামিল হন এলাকার মহিলারাও ৷ খবর পেয়ে সেখানে আসে দেগঙ্গা থানার পুলিশ ৷ প্রথমে অবরোধ তুলে নেওয়ার অনুরোধ করা হলেও তাতে আমল দেননি বিক্ষোভকারীরা ৷ প্রায় আধ ঘণ্টা পর পুলিশ জোর করেই অবরোধ তুলতে গেলে প্রথমে তাদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের বচসা বাধে ৷ পরে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয় বিক্ষোভকারীদের ৷ এরপর‌ উত্তেজিত জনতা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়তে শুরু করে ৷ প্রথমদিকে, সংখ্যায় কম থাকায় পিছু হটতে বাধ্য হয় দেগঙ্গা থানার পুলিশ ৷ পরে RAF ও কমব্যাট ফোর্স ঘটনাস্থানে আসে ৷ অভিযোগ, ঘটনাস্থানে এসেই RAF বিক্ষোভকারীদের উপর লাঠিচার্জ করে ৷ মহিলাদেরও নিগৃহীত করার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে৷ পালটা জনতা‌ রুখে দাঁড়ালে দুপক্ষরে মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায় ৷ কার্যত অগ্নিগর্ভের চেহারা নেয় দেগঙ্গা বাজার এলাকা ৷ পরে আরও পুলিশবাহিনী এসে পরিস্থিতি সামাল দেয় ৷ প্রাক্তন প্রতিরক্ষা কর্মী বিশ্বজিৎ দাসের অভিযোগ, "আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছিলাম ৷ কিন্তু, পুলিশ সেই আন্দোলনে নির্বিচারে লাঠি চালিয়েছে ৷ একপ্রকার ফেলে পেটানো হয়েছে ৷ বাদ যাননি মহিলারাও ৷ কোনও মহিলা পুলিশকর্মী ছিলেন না ৷ "

আরও পড়ুন : দেগঙ্গায় ভেজাল গুঁড়ো মশলা কারবারের হদিস, গ্রেপ্তার ২

দেগঙ্গা ক্লাব কর্তৃপক্ষের দাবি, প্রথমে তাদের রক্তদান শিবিরের অনুমতি দেয় প্রশাসন ৷ সেইমতো সমস্ত আয়োজন‌ও করা হয়েছিল ৷ কিন্তু, গতকাল বিকেলে হঠাৎই দেগঙ্গা থানার পুলিশ এসে জানায়, রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল করা হয়েছে ৷ তার প্রেক্ষিতেই রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখানো হয় ৷ প্রথমে অনুমতি দেওয়ার পরও কীভাবে তা বাতিল করা হল তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে ক্লাব কর্তৃপক্ষ ৷ যদিও, পুলিশের পালটা বক্তব্য, কোনও অনুমতিই দেওয়া হয়নি ৷ বিনা অনুমতিতে রক্তদানের আয়োজন করা হয়েছিল ৷ তাই সেটা বাতিল করা হয়েছে ৷

দেখুন ভিডিয়ো

সংঘর্ষের ঘটনায় প্রায় 15 জন এলাকাবাসী জখম হন ৷ এদের মধ্যে কয়েকজনের আঘাত গুরুতর হওয়ায় তাঁদের বারাসত জেলা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে ৷ পাশাপাশি জনতার ছোড়া ইটের আঘাতে পাঁচ পুলিশকর্মীও সামান্য জখম হন ৷ পুলিশের একটি গাড়ির কাচ‌ও ভেঙে গেছে ৷ পুলিশের উপর হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা রুজু করেছে দেগঙ্গা থানার পুলিশ ৷ রাতভর তল্লাশি চালিয়ে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ৷ ধৃতরা হল সমীরণ দে, অনিমেষ হালদার, রতনকান্তি দত্ত, সুরজিৎ ঢালি ও চঞ্চল নাগ ৷ এই ঘটনার সঙ্গে আরও কারা জড়িত তা ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানার চেষ্টা করছে পুলিশ ৷ আজ দুপুরে ধৃতদের পাঁচজনকে বারাসত আদালতে তোলা হয় ৷

বারাসত, 14 সেপ্টেম্বর : রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল ঘিরে পুলিশ ও জনতার সংঘর্ষে অগ্নিগর্ভ উত্তর 24 পরগনার দেগঙ্গা ৷ লাঠিচার্জ ও ইটের আঘাতে জখম উভয়পক্ষের 20 জন ৷ পুলিশের উপর হামলা ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ৷ আজ ধৃতদের বারাসত আদালতে তোলা হয়েছে ৷

গতকাল বিকেলে দেগঙ্গা ফুটবল ক্লাবের রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল করায় পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে দেগঙ্গা বাজারে রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান ক্লাবের সদস্যরা ৷ সেই বিক্ষোভে সামিল হন এলাকার মহিলারাও ৷ খবর পেয়ে সেখানে আসে দেগঙ্গা থানার পুলিশ ৷ প্রথমে অবরোধ তুলে নেওয়ার অনুরোধ করা হলেও তাতে আমল দেননি বিক্ষোভকারীরা ৷ প্রায় আধ ঘণ্টা পর পুলিশ জোর করেই অবরোধ তুলতে গেলে প্রথমে তাদের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের বচসা বাধে ৷ পরে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয় বিক্ষোভকারীদের ৷ এরপর‌ উত্তেজিত জনতা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট-পাটকেল ছুড়তে শুরু করে ৷ প্রথমদিকে, সংখ্যায় কম থাকায় পিছু হটতে বাধ্য হয় দেগঙ্গা থানার পুলিশ ৷ পরে RAF ও কমব্যাট ফোর্স ঘটনাস্থানে আসে ৷ অভিযোগ, ঘটনাস্থানে এসেই RAF বিক্ষোভকারীদের উপর লাঠিচার্জ করে ৷ মহিলাদেরও নিগৃহীত করার অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে৷ পালটা জনতা‌ রুখে দাঁড়ালে দুপক্ষরে মধ্যে সংঘর্ষ বেঁধে যায় ৷ কার্যত অগ্নিগর্ভের চেহারা নেয় দেগঙ্গা বাজার এলাকা ৷ পরে আরও পুলিশবাহিনী এসে পরিস্থিতি সামাল দেয় ৷ প্রাক্তন প্রতিরক্ষা কর্মী বিশ্বজিৎ দাসের অভিযোগ, "আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছিলাম ৷ কিন্তু, পুলিশ সেই আন্দোলনে নির্বিচারে লাঠি চালিয়েছে ৷ একপ্রকার ফেলে পেটানো হয়েছে ৷ বাদ যাননি মহিলারাও ৷ কোনও মহিলা পুলিশকর্মী ছিলেন না ৷ "

আরও পড়ুন : দেগঙ্গায় ভেজাল গুঁড়ো মশলা কারবারের হদিস, গ্রেপ্তার ২

দেগঙ্গা ক্লাব কর্তৃপক্ষের দাবি, প্রথমে তাদের রক্তদান শিবিরের অনুমতি দেয় প্রশাসন ৷ সেইমতো সমস্ত আয়োজন‌ও করা হয়েছিল ৷ কিন্তু, গতকাল বিকেলে হঠাৎই দেগঙ্গা থানার পুলিশ এসে জানায়, রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল করা হয়েছে ৷ তার প্রেক্ষিতেই রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখানো হয় ৷ প্রথমে অনুমতি দেওয়ার পরও কীভাবে তা বাতিল করা হল তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে ক্লাব কর্তৃপক্ষ ৷ যদিও, পুলিশের পালটা বক্তব্য, কোনও অনুমতিই দেওয়া হয়নি ৷ বিনা অনুমতিতে রক্তদানের আয়োজন করা হয়েছিল ৷ তাই সেটা বাতিল করা হয়েছে ৷

দেখুন ভিডিয়ো

সংঘর্ষের ঘটনায় প্রায় 15 জন এলাকাবাসী জখম হন ৷ এদের মধ্যে কয়েকজনের আঘাত গুরুতর হওয়ায় তাঁদের বারাসত জেলা হাসপাতালে ভরতি করা হয়েছে ৷ পাশাপাশি জনতার ছোড়া ইটের আঘাতে পাঁচ পুলিশকর্মীও সামান্য জখম হন ৷ পুলিশের একটি গাড়ির কাচ‌ও ভেঙে গেছে ৷ পুলিশের উপর হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা রুজু করেছে দেগঙ্গা থানার পুলিশ ৷ রাতভর তল্লাশি চালিয়ে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে ৷ ধৃতরা হল সমীরণ দে, অনিমেষ হালদার, রতনকান্তি দত্ত, সুরজিৎ ঢালি ও চঞ্চল নাগ ৷ এই ঘটনার সঙ্গে আরও কারা জড়িত তা ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে জানার চেষ্টা করছে পুলিশ ৷ আজ দুপুরে ধৃতদের পাঁচজনকে বারাসত আদালতে তোলা হয় ৷

Intro:রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল ঘিরে পুলিশ ও জনতা সংঘর্ষে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠল উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গা! লাঠিচার্জ ও ইটের আঘাতে উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন!এদের মধ্যে কয়েকজনের আঘাত গুরুতর! তাঁদের চিকিৎসার জন্য বারাসত হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে! পুলিশের ওপর হামলা ও গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে দেগঙ্গা থানা।আজ তাদের বারাসত আদালতে তোলা হয়!Body:রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল, পুলিশ ও জনতা সংঘর্ষে অগ্নিগর্ভ দেগঙ্গা,আহত কমপক্ষে ২০,রাতভর তল্লাশি পুলিশের,ধৃত-৫।

রাজু বিশ্বাস,বারাসত:-রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল ঘিরে পুলিশ ও জনতা সংঘর্ষে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠল উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গা!আহত হয়েছেন উভয়পক্ষের ২০ জন! পুলিশের ওপর হামলা,গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৫ জনকে। তাদের আজ আদালতে পেশ করা হবে। ঘটনার সূত্রপাত গতকাল বিকেলে!দেগঙ্গা ফুটবল ক্লাবের রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল করায় পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে রাস্তা অবরোধ করা হয় দেগঙ্গা বাজারে! ক্লাবের সদস‍্যদের পাশাপাশি সেই অবরোধে সামিল হন এলাকার মহিলারাও! অবরোধের খবর পেয়ে সেখানে আসে দেগঙ্গা থানার পুলিশ। প্রথমে অবরোধ তুলে নেওয়ার অনুরোধ করা হলেও তাতে আমল না দিয়ে অবরোধ চালিয়ে যান আন্দোলনকারীরা! প্রায় আধ ঘন্টা পর একপ্রকার জোর করেই অবরোধ তুলতে যায় পুলিশ!তাতেই ঘৃতাহুতি হয়! পুলিশের সঙ্গে প্রথমে বচসা,পরে ধস্তাধস্তি শুরু হয় আন্দোলনকারীদের!এরপর‌ই, উত্তেজিত হয়ে ওঠে জনতা! পুলিশের দিকে ইটপাটকেল ছিঁড়তে শুরু করে তাঁরা! প্রথমদিকে, সংখ্যায় কম থাকায় পিছু হটতে বাধ্য হয় দেগঙ্গা থানার পুলিশ!পরে,Raf ও কমব‍্যাট ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে আসে পুলিশ!অভিযোগ,এরপর‌ই অবরোধকারীদের ওপর ব‍্যাপক লাঠিচার্জ করা হয়! নিগৃহীত করার অভিযোগ ওঠে মহিলাদের‌ও!পাল্টা,জনতা‌ও রুখে দাঁড়ালে সংঘর্ষ বেঁধে যায় দু-পক্ষের মধ্যে! কার্যত অগ্নিগর্ভের চেহারা নেয় দেগঙ্গা বাজার এলাকা!পরে, আরও পুলিশবাহিনী এসে পরিস্থিতির সামাল দেয়! প্রাক্তন প্রতিরক্ষা কর্মী বিশ্বজিৎ দাসের অভিযোগ,"আমরা শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করছিলাম! কিন্তু, পুলিশ সেই আন্দোলনে নির্বিচারে লাঠি চালিয়েছে! একপ্রকার ফেলে পেটানো হয়েছে!বাদ যায়নি মহিলারাও!অথচ, কোনও মহিলা পুলিশ কর্মী ছিলনা"!ক্লাব কর্তৃপক্ষের দাবি,"আজ তাদের এই রক্তদান শিবিরে প্রথমে অনুমতি দেয় প্রশাসন! সেইমতো সমস্ত আয়োজন‌ও হয়ে গিয়েছিল! কিন্তু, আচমকাই গতকাল বিকেলে দেগঙ্গা থানার পুলিশ এসে জানায়, রক্তদান শিবিরের অনুমতি বাতিল করা হয়েছে! প্রথমে অনুমতি দেওয়ার পরও কিভাবে তা বাতিল করা হয়,সে নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন ক্লাব কর্তৃপক্ষ! যদিও, পুলিশের পাল্টা বক্তব্য,"কোনও অনুমতিই দেওয়া হয়নি!বিনা অনুমতিতে রক্তদানের আয়োজন হ‌ওয়ায় তা বাতিল করা হয়েছে"! এদিকে, সংঘর্ষের ঘটনায় প্রায় ১৫ জন এলাকাবাসী আহত হন! তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের আঘাত গুরুতর হওয়ায় বারাসত জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে! অপরদিকে,জনতার ছোঁড়া ইটের আঘাতে ৫ পুলিশ কর্মীও অল্পবিস্তর আহত হয়েছেন!ইটের আঘাতে পুলিশ একটি গাড়ির কাচ‌ও ভেঙে গিয়েছে বলে খবর!অন‍্যদিকে, পুলিশের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা রুজু করেছে দেগঙ্গা থানা!রাতভর তল্লাশি চালিয়ে পুলিশ ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতদের নাম সমীরন দে, অনিমেষ হালদার,রতন কান্তি দত্ত, সুরজিৎ ঢালী,ও চঞ্চল নাগ। তাঁদের বিরুদ্ধে ১৮৬,৪২৭ ও ৩৪(আইপিসি)ধারায় মামলা হয়েছে! ঘটনার সঙ্গে আর কারা জড়িত তা ধৃতদের জেরা করে জানার চেষ্টা করছে পুলিশ!আজ দুপুরে ধৃত ওই পাঁচজনকে বারাসত আদালতে তোলা হয়।Conclusion:গতকালের ঘটনায় পুলিশ স্বতপ্রণোদিত হয়ে একটি মামলা রুজু করেছে! পুলিশ জানিয়েছে,রাতভর অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে! ধৃতদের সমীরন দে, সুরজিৎ ঢালী, অনিমেষ হালদার, রতন কান্তি দত্ত ও চঞ্চল নাগ। তাদের বিরুদ্ধে ১৮৬,৪২৭ ও আইপিসির ৩৪ ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে। হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় আর কারা জড়িত, তা ধৃতদের জেরা করে জানার চেষ্টা করছে দেগঙ্গা থানার পুলিশ।পুলিশি হেফাজতে চেয়ে ধৃত ওই পাঁচজনকে আজ দুপুরে বারাসত আদালতে তোলা হয়েছে।
Last Updated : Sep 14, 2019, 5:36 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.