ETV Bharat / state

আমফান : 11দিন পরেও বিদ্যুৎ পরিষেবা না ফেরায় উত্তর 24 পরগনার একাধিক জায়গায় অবরোধ

author img

By

Published : May 31, 2020, 3:25 PM IST

Updated : May 31, 2020, 5:46 PM IST

আজ বেড়াচাপা থেকে হাবরা যাওয়ার পৃথিবা রোডের তিন জায়গায় রাস্তায় গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ শুরু করেন স্থানীয়রা । প্রথম অবরোধ হয় কলাপোল গ্রামে । সকাল 11টা থেকে প্রায় ঘন্টা দুয়েক অবরোধ চলার পর ঘটনাস্থানে আসে দেগঙ্গা থানার পুলিশ । অবরোধকারীদের সঙ্গে কথা বলে বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল করার আশ্বাস দেওয়া হলে অবরোধ তুলে নেন কলাপোল গ্রামের বাসিন্দারা । দুপুরে পৃথিবা রোডের মুরআলিডাঙা গ্রামেও সাধারন মানুষ গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ করেন ।

deganga
deganga

দেগঙ্গা, 31 মে : এখনও বিদ্যুৎ নেই । পানীয় জল নেই । বারবার স্থানীয় প্রশাসনকেজানিয়ে 11দিন পরেও কোনও সুরাহা হয়নি । বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছেন স্থানীয়রা। উত্তর 24 পরগনার একাধিক জায়গায় রাস্তা অবরোধ করে আজ বিক্ষোভ দেখান তাঁরা ।

এখনও উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গা-সহ বহু এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ।গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়ে রয়েছে । বিদ্যুৎ না থাকায় নাজেহাল হচ্ছেন সাধারনমানুষ । বিদ্যুৎ না থাকায় পানীয় জলের সমস্যাও চরম আকার ধারণ করেছে । এই পরিস্থিতিতেদ্রুত বিদ্যুৎ পরিষেবার দাবিতে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষোভ ও রাস্তা অবরোধেসামিল হন বাসিন্দারা ।

দেগঙ্গার পৃথিবা রোডের অবরোধ তুলতে এসে রীতিমতো স্থানীয়গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে পুলিশকে । পুলিশকে লাঠি নিয়ে তাড়া করারওঅভিযোগ উঠছে গ্রামবাসীদের বিরুদ্ধে । পরে আরও পুলিশকর্মী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেআনেন ।

স্থানীয় সূত্রে খবর, কলাপোল, চক কলাপোল,মুর আলিডাঙা গ্রামসহ আশেপাশের বহুএলাকা আমফানের ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত । অসংখ্য গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়েছে । ঘটনার11দিন পরও ওই সমস্ত এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন । যুদ্ধকালীন তৎপরতায়কাজ শুরু হলেও এখনও ব্লকের অনেক জায়গাতেই বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি ।

আজ বেড়াচাপা থেকে হাবরা যাওয়ার পৃথিবা রোডের তিন জায়গায় রাস্তায়গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ শুরু করেন স্থানীয়রা । প্রথম অবরোধ হয় কলাপোল গ্রামে ।সকাল 11টা থেকে প্রায় ঘন্টা দুই অবরোধ চলার পর ঘটনাস্থানে আসে দেগঙ্গাথানার পুলিশ । অবরোধকারীদের সঙ্গে কথা বলে বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল করার আশ্বাস দেয় ।অবরোধ তুলে নেন কলাপোল গ্রামের বাসিন্দারা । দুপুরে পৃথিবা রোডের মুরআলিডাঙাগ্রামেও সাধারণ মানুষ গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ করেন ।

পুলিশ সেখানে অবরোধ তুলতে গেলে গ্রামবাসীদের রোষের মুখে পড়ে ।অভিযোগ, গ্রামবাসীরা লাঠি নিয়ে তাড়া করেন পুলিশকে । ফলে পিছু হটে পুলিশ ।যদিও স্থানীয়দের অভিযোগ, "অবরোধ তোলার সময় দেগঙ্গা থানার পুলিশ গ্রামবাসীদের কটুক্তি করেন ।এর ফলেই গ্রামবাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে পুলিশকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন । পরেআরও পুলিশকর্মী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে ।

বিদ্যুতের দাবিতে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন বারাসত শাসনথানার কৃষ্ণমাটির বাসিন্দারা । এলাকায় দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগের দাবিতে এইদিন সকালেরদিকে বাদু-খড়িবাড়ি রোড অবরোধ করেন গ্রামের মানুষ । পরে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বেরআশ্বাসে অবরোধ তুলে নেওয়া হয় । বিদ্যুতের দাবিতে দত্তপুকুরেও অবরোধ হয়েছে ।দত্তপুকুর থানার নীলগঞ্জ এলাকার সাধারন মানুষ রাস্তা অবরোধ করেন । চার ঘণ্টানীলগঞ্জ রোড অবরুদ্ধ থাকার পর দত্তপুকুর থানার পুলিশের আশ্বাসে অবরোধ উঠে যায় ।

প্রসঙ্গত, ঘূর্ণিঝড় আমফানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উত্তর 24 পরগনার গ্রামীণ এলাকা । কৃষি, সবজি ও মৎস্য চাষের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিহওয়ার সঙ্গে বিদ্যুৎ পরিষেবাও অচল হয়ে গিয়েছে । ঘটনার 11দিন পরও জেলার বহু এলাকা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন থাকা তারই প্রমাণ দিছে ! কিন্তু এতদিন কেটে গেলেও কেন বিদ্যুৎ পরিষেবাসমস্ত জায়গায় সচল করা গেল না,তার সদুত্তর বিদ্যুৎদপ্তরের থেকে মেলেনি ।

দেগঙ্গা, 31 মে : এখনও বিদ্যুৎ নেই । পানীয় জল নেই । বারবার স্থানীয় প্রশাসনকেজানিয়ে 11দিন পরেও কোনও সুরাহা হয়নি । বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছেন স্থানীয়রা। উত্তর 24 পরগনার একাধিক জায়গায় রাস্তা অবরোধ করে আজ বিক্ষোভ দেখান তাঁরা ।

এখনও উত্তর ২৪ পরগনার দেগঙ্গা-সহ বহু এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ।গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়ে রয়েছে । বিদ্যুৎ না থাকায় নাজেহাল হচ্ছেন সাধারনমানুষ । বিদ্যুৎ না থাকায় পানীয় জলের সমস্যাও চরম আকার ধারণ করেছে । এই পরিস্থিতিতেদ্রুত বিদ্যুৎ পরিষেবার দাবিতে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষোভ ও রাস্তা অবরোধেসামিল হন বাসিন্দারা ।

দেগঙ্গার পৃথিবা রোডের অবরোধ তুলতে এসে রীতিমতো স্থানীয়গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে পড়তে হয়েছে পুলিশকে । পুলিশকে লাঠি নিয়ে তাড়া করারওঅভিযোগ উঠছে গ্রামবাসীদের বিরুদ্ধে । পরে আরও পুলিশকর্মী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণেআনেন ।

স্থানীয় সূত্রে খবর, কলাপোল, চক কলাপোল,মুর আলিডাঙা গ্রামসহ আশেপাশের বহুএলাকা আমফানের ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত । অসংখ্য গাছ ও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়েছে । ঘটনার11দিন পরও ওই সমস্ত এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন । যুদ্ধকালীন তৎপরতায়কাজ শুরু হলেও এখনও ব্লকের অনেক জায়গাতেই বিদ্যুৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়নি ।

আজ বেড়াচাপা থেকে হাবরা যাওয়ার পৃথিবা রোডের তিন জায়গায় রাস্তায়গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ শুরু করেন স্থানীয়রা । প্রথম অবরোধ হয় কলাপোল গ্রামে ।সকাল 11টা থেকে প্রায় ঘন্টা দুই অবরোধ চলার পর ঘটনাস্থানে আসে দেগঙ্গাথানার পুলিশ । অবরোধকারীদের সঙ্গে কথা বলে বিদ্যুৎ সরবরাহ সচল করার আশ্বাস দেয় ।অবরোধ তুলে নেন কলাপোল গ্রামের বাসিন্দারা । দুপুরে পৃথিবা রোডের মুরআলিডাঙাগ্রামেও সাধারণ মানুষ গাছের গুঁড়ি ফেলে অবরোধ করেন ।

পুলিশ সেখানে অবরোধ তুলতে গেলে গ্রামবাসীদের রোষের মুখে পড়ে ।অভিযোগ, গ্রামবাসীরা লাঠি নিয়ে তাড়া করেন পুলিশকে । ফলে পিছু হটে পুলিশ ।যদিও স্থানীয়দের অভিযোগ, "অবরোধ তোলার সময় দেগঙ্গা থানার পুলিশ গ্রামবাসীদের কটুক্তি করেন ।এর ফলেই গ্রামবাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে পুলিশকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন । পরেআরও পুলিশকর্মী এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে ।

বিদ্যুতের দাবিতে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখিয়েছেন বারাসত শাসনথানার কৃষ্ণমাটির বাসিন্দারা । এলাকায় দ্রুত বিদ্যুৎ সংযোগের দাবিতে এইদিন সকালেরদিকে বাদু-খড়িবাড়ি রোড অবরোধ করেন গ্রামের মানুষ । পরে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বেরআশ্বাসে অবরোধ তুলে নেওয়া হয় । বিদ্যুতের দাবিতে দত্তপুকুরেও অবরোধ হয়েছে ।দত্তপুকুর থানার নীলগঞ্জ এলাকার সাধারন মানুষ রাস্তা অবরোধ করেন । চার ঘণ্টানীলগঞ্জ রোড অবরুদ্ধ থাকার পর দত্তপুকুর থানার পুলিশের আশ্বাসে অবরোধ উঠে যায় ।

প্রসঙ্গত, ঘূর্ণিঝড় আমফানে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উত্তর 24 পরগনার গ্রামীণ এলাকা । কৃষি, সবজি ও মৎস্য চাষের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতিহওয়ার সঙ্গে বিদ্যুৎ পরিষেবাও অচল হয়ে গিয়েছে । ঘটনার 11দিন পরও জেলার বহু এলাকা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন থাকা তারই প্রমাণ দিছে ! কিন্তু এতদিন কেটে গেলেও কেন বিদ্যুৎ পরিষেবাসমস্ত জায়গায় সচল করা গেল না,তার সদুত্তর বিদ্যুৎদপ্তরের থেকে মেলেনি ।

Last Updated : May 31, 2020, 5:46 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.